শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪

দেশে দেশে আরব বসন্ত

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে আরব বসন্ত

২০১০ সালের শেষে তিউনিসিয়ায় অস্থিরতার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হয়েছিল এক ধারাবাহিক আন্দোলন। নাম- আরব বসন্ত। আর সেই আন্দোলনে কেঁপে উঠেছিল গোটা বিশ্ব। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশে আন্দোলন দমাতে পুলিশ বলপ্রয়োগ করে। ফলাফল- আন্দোলন অগ্নিগর্ভ রূপ নেয়। যদিও আরব বসন্তের ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। তবে কয়েকটি দেশে আন্দোলন ব্যাপক সহিংসতায় রূপ নেয়। আরব বসন্তের ফলস্বরূপ বিশ্ববাসী দেখে বিভিন্ন দেশে একের পর এক স্বৈরশাসনের পতন; যা মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশের জনগণকে স্বপ্ন দেখাতে শেখায়...

 

কেন আন্দোলন?

আরব বসন্ত বলতে আরবের বিভিন্ন দেশের গণজাগরণকে বুঝায়। ২০১০ সালের শেষে শুরু হওয়া আরব রাষ্ট্রগুলোর জনগণের বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ ও আন্দোলন সংঘটিত হয়। এর নেপথ্যে অবশ্য অসংখ্য কারণ অন্তর্ভুক্ত ছিল। যেমন- দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসন বা চরম রাজতন্ত্র, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, দুর্বল অর্থনীতি, অর্থনৈতিক মন্দা, বেকারত্ব, চরম দরিদ্রতা ও শিক্ষিত হতাশাগ্রস্ত যুবসমাজ বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যুবকদের অসন্তোষ এই বিপ্লবের পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এ ছাড়াও এসব দেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ মুষ্টিমেয় কয়েকজনের হাতে ছিল। যে কারণে তারা কয়েক দশক ধরে ক্ষমতায় ছিলেন। সম্পদের সুষম বণ্টন হয়নি। ফলে খরা ও খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে আন্দোলনের পথ বেছে নিতে বাধ্য হন সাধারণ মানুষ। সে সময় আন্দোলনের শুরুটা যারা করেছিলেন তাদের অনেকেই ছিলেন পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত। যেখানে স্বৈরতন্ত্র ও রাজতন্ত্রকে অচল বলে মনে করা হয়। এ কারণে জীবনযাত্রার মান, শিক্ষার হার বৃদ্ধির ফলে মানব উন্নয়ন সূচকের উন্নতি হলেও সরকারের সংস্কার না হওয়া তারা সহজেই মেনে নিতে পারেনি।

 

আরব বসন্ত : ক্ষমতার পালাবদল

 

আরব বসন্তের প্রভাব

মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায়

২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে তিউনিসিয়ার এক গভর্নর অফিসের সামনে অসহায় ফেরিওয়ালা নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহনন করেছিলেন। জীবনযুদ্ধে মোহাম্মদ বুআজিজি নামের লোকটি এক পরাজিত সৈনিক। তিনি কোনোভাবেই পরিবারের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হচ্ছিলেন না। তার দুঃখ এবং সংসার-সংগ্রাম দুঃখী অনেক তিউনিসিয়ানের জীবনগাথার মতোই। তিউনিসিয়ার মন্দ অর্থনীতি, বেকারত্ব ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে অতিষ্ঠ মানুষের কাছে বুআজিজি নতুন বার্তা দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। তা ছিল সংগ্রাম ও বিদ্রোহের বার্তা। তখন কে জানত এ ঘটনার মাত্র ২৭ দিনে আন্দোলনে প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর ২৩ বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের মাধ্যমে সূচনা হবে ‘আরব বসন্তের’। তিউনিসিয়া থেকে সে বার্তা আরব বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে আলজেরিয়া, জর্ডান, মিসর, সৌদি আরব, বাহরাইন এবং ইয়েমেনসহ আরবের অন্যান্য দেশে। এতে কয়েক দশক ধরে গড়ে ওঠা শাসনযন্ত্র তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। বাধ্য হয়ে বেন আলী পালিয়ে যান সৌদি আরবে। তিউনিসিয়ার পর মিসর। দেশটির রাজধানী কায়রোর তাহরির স্কয়ারে মাত্র ১৮ দিনের আন্দোলনে ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন হোসনি মোবারক। একই সঙ্গে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেন। নভেম্বরে ইয়েমেনের রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহ মনসুর আল হাদির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। অবসান ঘটে ৩৩ বছরের স্বৈরশাসকের। সুদান, ইরাক বা জর্ডানের রাষ্ট্রপ্রধানরাও শিগগিরই ক্ষমতা হস্তান্তর বা আবার নির্বাচন না করার অঙ্গীকার করে আন্দোলন প্রশমিত করার চেষ্টা চালান। তবে লিবিয়ার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ছিল কিছুটা ভিন্ন। দেশটিতে যেভাবে পরিবর্তন এসেছে তাকে কোনোভাবেই গণতন্ত্রের পথে সঠিক যাত্রা বলা ঠিক হবে না। বিচিত্র চরিত্র অথচ আরব বিশ্বে এই নেতাকে ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর নিজ শহর সির্তে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। লিবিয়ার ৪২ বছরের শাসক গাদ্দাফির পতন ঘটেছে। সিরিয়ার বাশার আল আসাদের পতন ঠেকাতে তার সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ এখনো চলছে। ২০১৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়েছে আরব বিশ্বের এই দেশটিতে। তারপরও ক্ষমতা থেকে নেমে যাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেখা যায়নি আসাদ সরকারকে। এ ছাড়া আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইরান, মরক্কোয় বড় ধরনের বিদ্রোহ হয়। তবে লেবানন, মৌরিতানিয়া, সৌদি আরব, সুদান এবং পশ্চিম সাহারায় বড় ধরনের না হলেও বিক্ষোভ দেখা যায়।

 

যেসব দেশে ছড়িয়েছে আরব বসন্তের ঢেউ

তিউনিসিয়ায় উত্থান

তিউনিসিয়া আরব বসন্তের জন্মস্থান। ২০১০ সালের ১৮ ডিসেম্বর দেশটির মোহাম্মদ বোয়াজিজি নামে এক ফল বিক্রেতা পুলিশের দুর্নীতি ও দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মাহুতি দেন। তারপরই দেশব্যাপী বিক্ষোভের জন্ম হয় এবং তা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। যার প্রধান লক্ষ্য- প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর দুর্নীতি ও দমনপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। ব্যাপক বিক্ষোভ আর আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততার ফলে ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি সশস্ত্র বাহিনী বিক্ষোভ দমন করতে অস্বীকার করার পর দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট বেন আলী। তার পতনের পর তিউনিসিয়া রাজনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রবেশ করে। পরে তিউনিসিয়া নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান পেয়েছে।

 

মিসরে মোবারকের বিদায়

তিউনিসিয়ায় ‘আরব বসন্ত’ শুরু হলেও তা অঞ্চলটিকে বদলে দেয়। যার উদাহরণ- ১৯৮০ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা পশ্চিমের আরব মিত্র মিসরীয় প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতন। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুমুল গণ আন্দোলনের মুখে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন। কিন্তু ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তিনি আন্দোলনকারীদের দমনে ব্যাপক ধরপাকড় চালান। অ্যামনেস্টির মতে, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তখন অন্তত ৮০০ আন্দোলনকারী নিহত হন এবং ৬ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন। মোবারকের পতনের পর দেশটিতে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন মুসলিম ব্রাদারহুডের মোহাম্মদ মুরসি। তবে গণতন্ত্রের সেই ধারাবাহিকতা থাকেনি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে সেনা-সমর্থন নিয়ে ক্ষমতাসীন হন সাবেক সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি।

 

বাহরাইনে তাহরির স্কয়ার

দেশটিতে আরব বসন্তের ছোঁয়া লেগেছিল ২০১১ সালে। পারস্য উপসাগরীয় এই রাজতন্ত্রে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি; মোবারকের পদত্যাগের মাত্র কয়েকদিন পরে। সেদিন বিক্ষোভকারীরা রাজধানীর ‘পার্ল স্কোয়ার’ দখল করে নেন এবং চত্বরটির নাম দেন ‘তাহরির স্কোয়ার’। কিন্তু তিন দিন পর পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালায়। এতে তিনজন নিহত এবং অনেকে আহত হন। আন্দোলনের মুখে সরকার তাৎক্ষণিক কিছু সংস্কারের কথা জানায়। এতে ক্ষমতাসীনদের গদিচ্যুত হতে হয়নি। তবে দেশটির ব্যাপারে অ্যামনেস্টি বলছে, আন্দোলনকারীদের ওপর দমনপীড়ন চলছেই। বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। দমনপীড়নের নানা অভিযোগ রয়েছে শাসকদলের ওপর।

 

বিস্ফোরিত হয় লিবিয়াও

মিসরীয় নেতা পদত্যাগের পরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বড় অংশে অশান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল। লিবিয়ায় কর্নেল মুয়াম্মার আল-গাদ্দাফির শাসনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। একই বছরের অক্টোবরে তাকে হত্যা করা হয়। কিন্তু বিদ্রোহীদের বিজয় ছিল স্বল্পস্থায়ী। কারণ এরপর দেশটিতে অনেক সশস্ত্র গোষ্ঠীর উত্থান ঘটে। যারা দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছিল। ফলে লিবিয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য গৃহযুদ্ধে পতিত হয়। এখন এখানে চলে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতি। দেশটিতে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, বিচার ব্যবস্থাসহ সবকিছু ভেঙে পড়েছে। সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে শরণার্থী জীবন বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে। অন্তত ২৫ লাখ মানুষের ভাগ্যে এমনটা ঘটেছে বলে দাবি অ্যামনেস্টির।

 

সিরিয়ায়ও গণবিক্ষোভ

২০১১ সালের ৬ মার্চ কয়েকজন শিক্ষার্থী দক্ষিণ সিরিয়ার স্কুলের দেয়ালে লেখেন- ‘এবার আপনার পালা, ডাক্তার’। সে সময় প্রেসিডেন্ট বাসার আল-আসাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ হয়। তারা গণতান্ত্রিক সংস্কারের আহ্বান জানান। কিন্তু সরকারের সহিংস দমনপীড়নের ফলে বিদ্রোহ গৃহযুদ্ধে পরিণত হয়। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের উত্থান দেশটির এই অবস্থার জন্য অনেকটাই ভূমিকা রেখেছে। প্রথমে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন বিদ্রোহীরা। পরে সেই লড়াই সরকার-বিদ্রোহী-আইএস- ত্রিমুখী পরিণতি পায়। ‘আইএস’ দমনে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া অভিযান চালায়। জাতিসংঘ বলছে, বাসারবিরোধী লড়াইয়ে দেশটিতে ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছেন।

 

ইয়েমেনও রক্তাক্ত

আরব বসন্তের চতুর্থ শিকার ইয়েমেনের নেতা আবদুল্লাহ সালেহ। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেন। প্রতিবাদে জনতা আন্দোলন শুরু করে। মূলত তিউনিসিয়া থেকে উৎসাহিত হয়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেন। বিক্ষোভ ঠেকাতে ওই বছরের মার্চে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে অন্তত ৫০ জন নিহত হন। সরকারের দমনপীড়নে শত শত মানুষ প্রাণ হারান। ২০১৪ সালে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক জোটের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে সালেহ এখনো প্রেসিডেন্ট হিসেবে আছেন। দেশটিতে উত্থান ঘটে হুতি বিদ্রোহীদের- যাদের দমনে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সৌদি নেতৃত্বে হুতিবিরোধী অভিযান এখনো অব্যাহত রয়েছে।

 

মরক্কোতেও আন্দোলন

২০১১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ‘আরব বসন্ত’ মরক্কোয় আঘাত হানে। সে সময় হাজার হাজার বিক্ষোভকারী রাজধানী রাবাত এবং অন্যান্য প্রধান শহরগুলোয় বৃহত্তর সামাজিক ন্যায়বিচার এবং রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার দাবিতে জড়ো হয়েছিলেন। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ তার কিছু ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সাংবিধানিক সংশোধনীর প্রস্তাব দিয়ে সাড়া দিয়েছিলেন। পাশাপাশি রাজা সে সময় একটি নতুন সংসদ নির্বাচনের ডাক দিয়েছিলেন; যা পূর্ববর্তী নির্বাচনের মতো রাজার নিয়ন্ত্রণাধীন হবে না। নিম্ন আয়ের মানুষের প্রতিবাদ, রাষ্ট্রীয় তহবিলে দুর্নীতিসহ নানা দাবিতে মানুষ রাস্তায় নামেন। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা এখনো তিউনিসিয়া বা মিসরের মতো জনসাধারণকে একত্রিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

 

জর্ডানেও আরব বসন্ত

২০১১ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে জর্ডানে বিক্ষোভ গতি পায়। সে সময় ইসলামপন্থি দল, বামপন্থি গোষ্ঠী এবং যুব-কর্মীরা জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। মরক্কোর মতোই বেশির ভাগ জর্ডানিয়ানরা সেখানকার রাজতন্ত্রের বিলুপ্তির পরিবর্তে সংস্কার চেয়েছিলেন। ফলস্বরূপ রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ রাজনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তন করেন। তিনি তার সরকারে নানা রদবদল করে ‘আরব বসন্তকে’ সাময়িক রুখে দিতে সক্ষম হন। যদিও পরে দেশটিতে সিরিয়ার মতো বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছিল। যাই হোক জর্ডানের অর্থনীতি বেশি খারাপভাবে কাজ করছে এবং মূল সমস্যাগুলোর কোনোটিরই আজও সমাধান হয়নি। তবে দেশটিতে মাঝে মাঝে বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন