শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪

দেশে দেশে আরব বসন্ত

আবদুল কাদের
Not defined
দেশে দেশে আরব বসন্ত

২০১০ সালের শেষে তিউনিসিয়ায় অস্থিরতার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হয়েছিল এক ধারাবাহিক আন্দোলন। নাম- আরব বসন্ত। আর সেই আন্দোলনে কেঁপে উঠেছিল গোটা বিশ্ব। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশে আন্দোলন দমাতে পুলিশ বলপ্রয়োগ করে। ফলাফল- আন্দোলন অগ্নিগর্ভ রূপ নেয়। যদিও আরব বসন্তের ফলে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। তবে কয়েকটি দেশে আন্দোলন ব্যাপক সহিংসতায় রূপ নেয়। আরব বসন্তের ফলস্বরূপ বিশ্ববাসী দেখে বিভিন্ন দেশে একের পর এক স্বৈরশাসনের পতন; যা মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশের জনগণকে স্বপ্ন দেখাতে শেখায়...

 

কেন আন্দোলন?

আরব বসন্ত বলতে আরবের বিভিন্ন দেশের গণজাগরণকে বুঝায়। ২০১০ সালের শেষে শুরু হওয়া আরব রাষ্ট্রগুলোর জনগণের বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ ও আন্দোলন সংঘটিত হয়। এর নেপথ্যে অবশ্য অসংখ্য কারণ অন্তর্ভুক্ত ছিল। যেমন- দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসন বা চরম রাজতন্ত্র, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, দুর্বল অর্থনীতি, অর্থনৈতিক মন্দা, বেকারত্ব, চরম দরিদ্রতা ও শিক্ষিত হতাশাগ্রস্ত যুবসমাজ বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যুবকদের অসন্তোষ এই বিপ্লবের পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এ ছাড়াও এসব দেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ মুষ্টিমেয় কয়েকজনের হাতে ছিল। যে কারণে তারা কয়েক দশক ধরে ক্ষমতায় ছিলেন। সম্পদের সুষম বণ্টন হয়নি। ফলে খরা ও খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে আন্দোলনের পথ বেছে নিতে বাধ্য হন সাধারণ মানুষ। সে সময় আন্দোলনের শুরুটা যারা করেছিলেন তাদের অনেকেই ছিলেন পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত। যেখানে স্বৈরতন্ত্র ও রাজতন্ত্রকে অচল বলে মনে করা হয়। এ কারণে জীবনযাত্রার মান, শিক্ষার হার বৃদ্ধির ফলে মানব উন্নয়ন সূচকের উন্নতি হলেও সরকারের সংস্কার না হওয়া তারা সহজেই মেনে নিতে পারেনি।

 

আরব বসন্ত : ক্ষমতার পালাবদল

 

আরব বসন্তের প্রভাব

মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায়

২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে তিউনিসিয়ার এক গভর্নর অফিসের সামনে অসহায় ফেরিওয়ালা নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহনন করেছিলেন। জীবনযুদ্ধে মোহাম্মদ বুআজিজি নামের লোকটি এক পরাজিত সৈনিক। তিনি কোনোভাবেই পরিবারের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হচ্ছিলেন না। তার দুঃখ এবং সংসার-সংগ্রাম দুঃখী অনেক তিউনিসিয়ানের জীবনগাথার মতোই। তিউনিসিয়ার মন্দ অর্থনীতি, বেকারত্ব ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে অতিষ্ঠ মানুষের কাছে বুআজিজি নতুন বার্তা দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। তা ছিল সংগ্রাম ও বিদ্রোহের বার্তা। তখন কে জানত এ ঘটনার মাত্র ২৭ দিনে আন্দোলনে প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর ২৩ বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের মাধ্যমে সূচনা হবে ‘আরব বসন্তের’। তিউনিসিয়া থেকে সে বার্তা আরব বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে আলজেরিয়া, জর্ডান, মিসর, সৌদি আরব, বাহরাইন এবং ইয়েমেনসহ আরবের অন্যান্য দেশে। এতে কয়েক দশক ধরে গড়ে ওঠা শাসনযন্ত্র তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। বাধ্য হয়ে বেন আলী পালিয়ে যান সৌদি আরবে। তিউনিসিয়ার পর মিসর। দেশটির রাজধানী কায়রোর তাহরির স্কয়ারে মাত্র ১৮ দিনের আন্দোলনে ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন হোসনি মোবারক। একই সঙ্গে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেন। নভেম্বরে ইয়েমেনের রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহ মনসুর আল হাদির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। অবসান ঘটে ৩৩ বছরের স্বৈরশাসকের। সুদান, ইরাক বা জর্ডানের রাষ্ট্রপ্রধানরাও শিগগিরই ক্ষমতা হস্তান্তর বা আবার নির্বাচন না করার অঙ্গীকার করে আন্দোলন প্রশমিত করার চেষ্টা চালান। তবে লিবিয়ার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ছিল কিছুটা ভিন্ন। দেশটিতে যেভাবে পরিবর্তন এসেছে তাকে কোনোভাবেই গণতন্ত্রের পথে সঠিক যাত্রা বলা ঠিক হবে না। বিচিত্র চরিত্র অথচ আরব বিশ্বে এই নেতাকে ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর নিজ শহর সির্তে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। লিবিয়ার ৪২ বছরের শাসক গাদ্দাফির পতন ঘটেছে। সিরিয়ার বাশার আল আসাদের পতন ঠেকাতে তার সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ এখনো চলছে। ২০১৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়েছে আরব বিশ্বের এই দেশটিতে। তারপরও ক্ষমতা থেকে নেমে যাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেখা যায়নি আসাদ সরকারকে। এ ছাড়া আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইরান, মরক্কোয় বড় ধরনের বিদ্রোহ হয়। তবে লেবানন, মৌরিতানিয়া, সৌদি আরব, সুদান এবং পশ্চিম সাহারায় বড় ধরনের না হলেও বিক্ষোভ দেখা যায়।

 

যেসব দেশে ছড়িয়েছে আরব বসন্তের ঢেউ

তিউনিসিয়ায় উত্থান

তিউনিসিয়া আরব বসন্তের জন্মস্থান। ২০১০ সালের ১৮ ডিসেম্বর দেশটির মোহাম্মদ বোয়াজিজি নামে এক ফল বিক্রেতা পুলিশের দুর্নীতি ও দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মাহুতি দেন। তারপরই দেশব্যাপী বিক্ষোভের জন্ম হয় এবং তা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। যার প্রধান লক্ষ্য- প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলীর দুর্নীতি ও দমনপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। ব্যাপক বিক্ষোভ আর আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততার ফলে ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি সশস্ত্র বাহিনী বিক্ষোভ দমন করতে অস্বীকার করার পর দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট বেন আলী। তার পতনের পর তিউনিসিয়া রাজনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রবেশ করে। পরে তিউনিসিয়া নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন একটি সংবিধান পেয়েছে।

 

মিসরে মোবারকের বিদায়

তিউনিসিয়ায় ‘আরব বসন্ত’ শুরু হলেও তা অঞ্চলটিকে বদলে দেয়। যার উদাহরণ- ১৯৮০ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা পশ্চিমের আরব মিত্র মিসরীয় প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতন। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুমুল গণ আন্দোলনের মুখে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন। কিন্তু ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তিনি আন্দোলনকারীদের দমনে ব্যাপক ধরপাকড় চালান। অ্যামনেস্টির মতে, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে তখন অন্তত ৮০০ আন্দোলনকারী নিহত হন এবং ৬ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন। মোবারকের পতনের পর দেশটিতে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন মুসলিম ব্রাদারহুডের মোহাম্মদ মুরসি। তবে গণতন্ত্রের সেই ধারাবাহিকতা থাকেনি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে সেনা-সমর্থন নিয়ে ক্ষমতাসীন হন সাবেক সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি।

 

বাহরাইনে তাহরির স্কয়ার

দেশটিতে আরব বসন্তের ছোঁয়া লেগেছিল ২০১১ সালে। পারস্য উপসাগরীয় এই রাজতন্ত্রে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি; মোবারকের পদত্যাগের মাত্র কয়েকদিন পরে। সেদিন বিক্ষোভকারীরা রাজধানীর ‘পার্ল স্কোয়ার’ দখল করে নেন এবং চত্বরটির নাম দেন ‘তাহরির স্কোয়ার’। কিন্তু তিন দিন পর পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালায়। এতে তিনজন নিহত এবং অনেকে আহত হন। আন্দোলনের মুখে সরকার তাৎক্ষণিক কিছু সংস্কারের কথা জানায়। এতে ক্ষমতাসীনদের গদিচ্যুত হতে হয়নি। তবে দেশটির ব্যাপারে অ্যামনেস্টি বলছে, আন্দোলনকারীদের ওপর দমনপীড়ন চলছেই। বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। দমনপীড়নের নানা অভিযোগ রয়েছে শাসকদলের ওপর।

 

বিস্ফোরিত হয় লিবিয়াও

মিসরীয় নেতা পদত্যাগের পরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বড় অংশে অশান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল। লিবিয়ায় কর্নেল মুয়াম্মার আল-গাদ্দাফির শাসনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। একই বছরের অক্টোবরে তাকে হত্যা করা হয়। কিন্তু বিদ্রোহীদের বিজয় ছিল স্বল্পস্থায়ী। কারণ এরপর দেশটিতে অনেক সশস্ত্র গোষ্ঠীর উত্থান ঘটে। যারা দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছিল। ফলে লিবিয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য গৃহযুদ্ধে পতিত হয়। এখন এখানে চলে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতি। দেশটিতে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, বিচার ব্যবস্থাসহ সবকিছু ভেঙে পড়েছে। সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে শরণার্থী জীবন বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে। অন্তত ২৫ লাখ মানুষের ভাগ্যে এমনটা ঘটেছে বলে দাবি অ্যামনেস্টির।

 

সিরিয়ায়ও গণবিক্ষোভ

২০১১ সালের ৬ মার্চ কয়েকজন শিক্ষার্থী দক্ষিণ সিরিয়ার স্কুলের দেয়ালে লেখেন- ‘এবার আপনার পালা, ডাক্তার’। সে সময় প্রেসিডেন্ট বাসার আল-আসাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ হয়। তারা গণতান্ত্রিক সংস্কারের আহ্বান জানান। কিন্তু সরকারের সহিংস দমনপীড়নের ফলে বিদ্রোহ গৃহযুদ্ধে পরিণত হয়। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের উত্থান দেশটির এই অবস্থার জন্য অনেকটাই ভূমিকা রেখেছে। প্রথমে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন বিদ্রোহীরা। পরে সেই লড়াই সরকার-বিদ্রোহী-আইএস- ত্রিমুখী পরিণতি পায়। ‘আইএস’ দমনে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া অভিযান চালায়। জাতিসংঘ বলছে, বাসারবিরোধী লড়াইয়ে দেশটিতে ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছেন।

 

ইয়েমেনও রক্তাক্ত

আরব বসন্তের চতুর্থ শিকার ইয়েমেনের নেতা আবদুল্লাহ সালেহ। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেন। প্রতিবাদে জনতা আন্দোলন শুরু করে। মূলত তিউনিসিয়া থেকে উৎসাহিত হয়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেন। বিক্ষোভ ঠেকাতে ওই বছরের মার্চে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে অন্তত ৫০ জন নিহত হন। সরকারের দমনপীড়নে শত শত মানুষ প্রাণ হারান। ২০১৪ সালে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক জোটের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে সালেহ এখনো প্রেসিডেন্ট হিসেবে আছেন। দেশটিতে উত্থান ঘটে হুতি বিদ্রোহীদের- যাদের দমনে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সৌদি নেতৃত্বে হুতিবিরোধী অভিযান এখনো অব্যাহত রয়েছে।

 

মরক্কোতেও আন্দোলন

২০১১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ‘আরব বসন্ত’ মরক্কোয় আঘাত হানে। সে সময় হাজার হাজার বিক্ষোভকারী রাজধানী রাবাত এবং অন্যান্য প্রধান শহরগুলোয় বৃহত্তর সামাজিক ন্যায়বিচার এবং রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার দাবিতে জড়ো হয়েছিলেন। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ তার কিছু ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সাংবিধানিক সংশোধনীর প্রস্তাব দিয়ে সাড়া দিয়েছিলেন। পাশাপাশি রাজা সে সময় একটি নতুন সংসদ নির্বাচনের ডাক দিয়েছিলেন; যা পূর্ববর্তী নির্বাচনের মতো রাজার নিয়ন্ত্রণাধীন হবে না। নিম্ন আয়ের মানুষের প্রতিবাদ, রাষ্ট্রীয় তহবিলে দুর্নীতিসহ নানা দাবিতে মানুষ রাস্তায় নামেন। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা এখনো তিউনিসিয়া বা মিসরের মতো জনসাধারণকে একত্রিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

 

জর্ডানেও আরব বসন্ত

২০১১ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে জর্ডানে বিক্ষোভ গতি পায়। সে সময় ইসলামপন্থি দল, বামপন্থি গোষ্ঠী এবং যুব-কর্মীরা জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। মরক্কোর মতোই বেশির ভাগ জর্ডানিয়ানরা সেখানকার রাজতন্ত্রের বিলুপ্তির পরিবর্তে সংস্কার চেয়েছিলেন। ফলস্বরূপ রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ রাজনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তন করেন। তিনি তার সরকারে নানা রদবদল করে ‘আরব বসন্তকে’ সাময়িক রুখে দিতে সক্ষম হন। যদিও পরে দেশটিতে সিরিয়ার মতো বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছিল। যাই হোক জর্ডানের অর্থনীতি বেশি খারাপভাবে কাজ করছে এবং মূল সমস্যাগুলোর কোনোটিরই আজও সমাধান হয়নি। তবে দেশটিতে মাঝে মাঝে বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

এই মাত্র | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা