শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৯, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

চলছে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ, হচ্ছে রেললাইন, চার লেনের মহাসড়ক
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
অনলাইন ভার্সন
পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

সরকারের মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা বন্দর হবে দেশের বৃহত্তম গভীর সমুদ্রবন্দর। পূর্ণাঙ্গ বন্দর বাস্তবায়নে চলছে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। পায়রা বন্দরকে ঘিরে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ নিবিড় করতে রেললাইন, ফোর লেন মহাসড়ক বাস্তবায়নের প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পদ্মা ও লেবুখালী সেতু চালু হলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে পায়রা বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে ব্যবসায়ীদের। এলাকাজুড়ে গড়ে উঠবে ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কর্মসংস্থান হবে লাখ লাখ মানুষের।

বন্দরের সংযোগ স্থাপনে ও পণ্য পরিবহনের জন্য ছয় লেন মহাসড়ক, ছয় লেনের ব্রিজ নির্মাণ, বিমানবন্দর, ইপিজেড নির্মাণের মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন পায়রা বন্দর ২০২৩ সাল নাগাদ পূর্ণাঙ্গ বন্দরে রূপ নেবে। ইতিমধ্যে কয়লা নিয়ে বন্দরে এসেছে শতাধিক জাহাজ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন শেষে ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হবে দক্ষিণাঞ্চল। দেশের অর্থনীতিতে নতুন মেরুকরণ হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি দিকনির্দেশনায় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নে ১৬ এর জমির ওপর প্রাথমিকভাবে ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পায়রা বন্দরের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে টিয়াখালী ও একই উপজেলার রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া ইউনিয়নে আরও ৩২ একর জমি অধিগ্রহণ করে শুরু হয় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের বাস্তবায়নের কর্মযজ্ঞ। এরপর ২০১৬ সাল থেকে সীমিত পরিসরে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৯ সালে মাদার ভেসেল থেকে শুরু হয় নিয়মিত পণ্য খালাস। এ পর্যন্ত ১১২টি মাদার ভেসেল পণ্য খালাস করেছে পায়রা বন্দরে। এতে সরকারের আয় হয়েছে ২৬৪ কোটি টাকা। সূত্র আরও জানায়, পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিস্তারিত মহাপরিকল্পনা। এর মধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসন, রাবনাবাদ চ্যানেল সার্ভে করা, বন্দরে কীভাবে জাহাজ আসবে তা নির্ধারণ, রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং, ক্যাপিটাল ড্রেজিং, মেকানিক্যাল বিভাগ, পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাস্তবায়ন করবে। ইতিমধ্যে বন্দরের দাফতরিক ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। জেটি, প্রশাসনিক ভবন, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, ব্যাংক ভবন, কর্মকর্তা স্টাফ কোয়ার্টার, কাস্টমস হাউস নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও আরও কিছু ভবনের কাজ শেষ পর্যায়ে। রাবনাবাদ চ্যানেলের রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং চলছে। এয়ারপোর্ট নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পর্যটন মন্ত্রণালয়কে, পূর্ত সংশ্লিষ্ট কাজ করবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়কে শিপইয়ার্ড, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়কে বৈদ্যুতিক কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া এলাকায় ৩ হাজার ৪৩২টি পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য আবাসন নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার ৩৫০টি আবাসনের কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০০ পরিবারের জন্য আবাসন প্রস্তুত করা হয়েছে। ১ হাজার ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করার কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। ক্ষতিগ্রস্তদের ৪ হাজার ২০০ পরিবারকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, হাস-মুরগি পালন, কর্মসংস্থানমূলক ও মেকানিক্যাল প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এদিকে ৪ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। বঙ্গোপসাগরের রাবনাবাদ চ্যানেলের কলাপাড়ার লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া এলাকার মূল বন্দর এলাকায় পায়রা বন্দরের পণ্য খালাসের জন্য নির্মাণ করা হবে অত্যাধুনিক ফার্স্ট টার্মিনাল ও মাল্টিপারপাস টার্মিনাল।

সূত্র আরও জানায়, পায়রা বন্দর এলাকায় অভ্যন্তরীণ পরিবহন ও যোগাযোগের জন্য ছয় লেন সড়কের সঙ্গে আন্ধারমানিক নদীর ওপর আরও একটি ছয় লেনের সেতু নির্মাণ করা হবে। রাজধানীসহ সারা দেশের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে পায়রা বন্দর এলাকা ও এর টার্মিনাল পর্যন্ত ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ফোর লেন মহাসড়ক ও রেললাইন প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। বন্দরের খালাসকৃত পণ্য সড়ক ও রেলপথে পরিবহন হবে রাজধানীসহ সারা দেশে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন হলে ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়বে রাবনাবাদ চ্যানেলে। মাদার ভেসেল সরাসরি পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনালে আসবে। মাদার ভেসেল থেকে টার্মিনালেই কনটেইনারসহ যে কোনো পণ্য সহজেই খালাস করা যাবে। ফলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে পায়রা বন্দরে ব্যবসায়ীদের অর্থ ও সময় দুই দিক থেকেই সাশ্রয় হবে। পায়রা বন্দর হবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর। পদ্মা সেতু ও লেবুখালী সেতু চালু হলে পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে দেশ-বিদেশের সব বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে।  দক্ষিণাঞ্চল হবে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের অন্যতম কেন্দ্র। আগামী বছর পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুরে ইপিজেড নির্মাণ কাজ শুরু হবে। গত ৩ মার্চ প্রস্তাবিত পটুয়াখালী ইপিজেড ও ইনভেস্টরস ক্লাবের অগ্রগতি সভায় এ ঘোষণা দেন বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা-বেপজা চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের চেয়েও বড় ইপিজেড হবে পটুয়াখালীতে। এখানে উন্নত মানের ইন্ডাস্ট্রিও হবে।

কলাপাড়া শিল্প ও বণিক সমিতি এবং পৌর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বলেন, পায়রা বন্দর প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের বন্দর। পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এখানে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে, শেরেবাংলা নৌ-ঘাঁটি নির্মাণ হচ্ছে, লেবুখালীতে শেখ হাসিনা সেনানিবাস স্থাপিত হয়েছে এবং লেবুখালীতে পায়রা নদীতে অত্যাধুনিক সেতু হচ্ছে, ইপিজেড নির্মাণ হতে যাচ্ছে। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে এ অঞ্চল সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যাবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিণত হবে। তিনি বলেন, পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এলাকায় দেশের বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য জমি কিনেছে। বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ হচ্ছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) যুগ্ম সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা সমুদ্রবন্দর। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১১২টি জাহাজ পণ্য খালাস করায় বন্দরের ২৬৪ কোটি টাকা আয় হয়েছে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং শেষ হলে বন্দরে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতাসম্পন্ন ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারবে। পায়রা বন্দরে ফুল অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হলে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই দক্ষিণাঞ্চলে সরকারের বহু উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়নে পায়রা বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৫৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে