শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৯, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

চলছে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ, হচ্ছে রেললাইন, চার লেনের মহাসড়ক
সঞ্জয় দাস লিটু, পটুয়াখালী
অনলাইন ভার্সন
পায়রা বন্দরে বদলাবে দক্ষিণাঞ্চল

সরকারের মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা বন্দর হবে দেশের বৃহত্তম গভীর সমুদ্রবন্দর। পূর্ণাঙ্গ বন্দর বাস্তবায়নে চলছে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ। পায়রা বন্দরকে ঘিরে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ নিবিড় করতে রেললাইন, ফোর লেন মহাসড়ক বাস্তবায়নের প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পদ্মা ও লেবুখালী সেতু চালু হলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে পায়রা বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে ব্যবসায়ীদের। এলাকাজুড়ে গড়ে উঠবে ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। কর্মসংস্থান হবে লাখ লাখ মানুষের।

বন্দরের সংযোগ স্থাপনে ও পণ্য পরিবহনের জন্য ছয় লেন মহাসড়ক, ছয় লেনের ব্রিজ নির্মাণ, বিমানবন্দর, ইপিজেড নির্মাণের মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন পায়রা বন্দর ২০২৩ সাল নাগাদ পূর্ণাঙ্গ বন্দরে রূপ নেবে। ইতিমধ্যে কয়লা নিয়ে বন্দরে এসেছে শতাধিক জাহাজ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন শেষে ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হবে দক্ষিণাঞ্চল। দেশের অর্থনীতিতে নতুন মেরুকরণ হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি দিকনির্দেশনায় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নে ১৬ এর জমির ওপর প্রাথমিকভাবে ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পায়রা বন্দরের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে টিয়াখালী ও একই উপজেলার রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া ইউনিয়নে আরও ৩২ একর জমি অধিগ্রহণ করে শুরু হয় পায়রা পূর্ণাঙ্গ বন্দরের বাস্তবায়নের কর্মযজ্ঞ। এরপর ২০১৬ সাল থেকে সীমিত পরিসরে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৯ সালে মাদার ভেসেল থেকে শুরু হয় নিয়মিত পণ্য খালাস। এ পর্যন্ত ১১২টি মাদার ভেসেল পণ্য খালাস করেছে পায়রা বন্দরে। এতে সরকারের আয় হয়েছে ২৬৪ কোটি টাকা। সূত্র আরও জানায়, পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিস্তারিত মহাপরিকল্পনা। এর মধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসন, রাবনাবাদ চ্যানেল সার্ভে করা, বন্দরে কীভাবে জাহাজ আসবে তা নির্ধারণ, রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং, ক্যাপিটাল ড্রেজিং, মেকানিক্যাল বিভাগ, পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাস্তবায়ন করবে। ইতিমধ্যে বন্দরের দাফতরিক ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। জেটি, প্রশাসনিক ভবন, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, ব্যাংক ভবন, কর্মকর্তা স্টাফ কোয়ার্টার, কাস্টমস হাউস নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও আরও কিছু ভবনের কাজ শেষ পর্যায়ে। রাবনাবাদ চ্যানেলের রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং চলছে। এয়ারপোর্ট নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পর্যটন মন্ত্রণালয়কে, পূর্ত সংশ্লিষ্ট কাজ করবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়কে শিপইয়ার্ড, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়কে বৈদ্যুতিক কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, পায়রা বন্দর বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য রাবনাবাদ চ্যানেল সংলগ্ন লালুয়া এলাকায় ৩ হাজার ৪৩২টি পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য আবাসন নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার ৩৫০টি আবাসনের কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০০ পরিবারের জন্য আবাসন প্রস্তুত করা হয়েছে। ১ হাজার ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করার কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। ক্ষতিগ্রস্তদের ৪ হাজার ২০০ পরিবারকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, হাস-মুরগি পালন, কর্মসংস্থানমূলক ও মেকানিক্যাল প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এদিকে ৪ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। বঙ্গোপসাগরের রাবনাবাদ চ্যানেলের কলাপাড়ার লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া এলাকার মূল বন্দর এলাকায় পায়রা বন্দরের পণ্য খালাসের জন্য নির্মাণ করা হবে অত্যাধুনিক ফার্স্ট টার্মিনাল ও মাল্টিপারপাস টার্মিনাল।

সূত্র আরও জানায়, পায়রা বন্দর এলাকায় অভ্যন্তরীণ পরিবহন ও যোগাযোগের জন্য ছয় লেন সড়কের সঙ্গে আন্ধারমানিক নদীর ওপর আরও একটি ছয় লেনের সেতু নির্মাণ করা হবে। রাজধানীসহ সারা দেশের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে পায়রা বন্দর এলাকা ও এর টার্মিনাল পর্যন্ত ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ফোর লেন মহাসড়ক ও রেললাইন প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। বন্দরের খালাসকৃত পণ্য সড়ক ও রেলপথে পরিবহন হবে রাজধানীসহ সারা দেশে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন হলে ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়বে রাবনাবাদ চ্যানেলে। মাদার ভেসেল সরাসরি পায়রা মাল্টিপারপাস টার্মিনালে আসবে। মাদার ভেসেল থেকে টার্মিনালেই কনটেইনারসহ যে কোনো পণ্য সহজেই খালাস করা যাবে। ফলে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চেয়ে পায়রা বন্দরে ব্যবসায়ীদের অর্থ ও সময় দুই দিক থেকেই সাশ্রয় হবে। পায়রা বন্দর হবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর। পদ্মা সেতু ও লেবুখালী সেতু চালু হলে পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে দেশ-বিদেশের সব বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে।  দক্ষিণাঞ্চল হবে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের অন্যতম কেন্দ্র। আগামী বছর পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুরে ইপিজেড নির্মাণ কাজ শুরু হবে। গত ৩ মার্চ প্রস্তাবিত পটুয়াখালী ইপিজেড ও ইনভেস্টরস ক্লাবের অগ্রগতি সভায় এ ঘোষণা দেন বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা-বেপজা চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের চেয়েও বড় ইপিজেড হবে পটুয়াখালীতে। এখানে উন্নত মানের ইন্ডাস্ট্রিও হবে।

কলাপাড়া শিল্প ও বণিক সমিতি এবং পৌর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বলেন, পায়রা বন্দর প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের বন্দর। পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এখানে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হয়েছে, শেরেবাংলা নৌ-ঘাঁটি নির্মাণ হচ্ছে, লেবুখালীতে শেখ হাসিনা সেনানিবাস স্থাপিত হয়েছে এবং লেবুখালীতে পায়রা নদীতে অত্যাধুনিক সেতু হচ্ছে, ইপিজেড নির্মাণ হতে যাচ্ছে। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে এ অঞ্চল সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যাবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিণত হবে। তিনি বলেন, পায়রা বন্দরকে কেন্দ্র করে এলাকায় দেশের বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য জমি কিনেছে। বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ হচ্ছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) যুগ্ম সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার মেগা প্রকল্পের অন্যতম পায়রা সমুদ্রবন্দর। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১১২টি জাহাজ পণ্য খালাস করায় বন্দরের ২৬৪ কোটি টাকা আয় হয়েছে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং শেষ হলে বন্দরে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতাসম্পন্ন ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়তে পারবে। পায়রা বন্দরে ফুল অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হলে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হবে। পায়রা বন্দরকে ঘিরেই দক্ষিণাঞ্চলে সরকারের বহু উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়নে পায়রা বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

এই মাত্র | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ