শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নায়ক ইমাম খোমেনি (রহ.) ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী একজন নেতা। প্রথমত তিনি ছিলেন একজন ইসলামী নেতা, দ্বিতীয়ত ইরানের জনমানুষের নেতা। তিনি প্রথম গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে। তখন ইরানের শাহ মুহাম্মদ রেজা পাহলভির বিরুদ্ধে ইমাম খোমেনির ঘোষিত যুদ্ধ এবং আমেরিকাবিরোধী কঠোর বক্তব্য তাকে বিশ শতকের অন্যতম বিপ্লবী চরিত্রে পরিণত করে। তাকে নিয়ে লিখেছেন- সাইফ ইমন

 

১৯০২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ইরানের খোমেইন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল্লাহ খোমেনি। তার পুরো নাম সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবি খোমেনি। বংশ পরম্পরায় এ মহান নেতার পরিবার সমাজকে ধর্মীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে আসছিল। অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জিহাদে তার পিতা শহীদ হন। এতিম রুহুল্লাহ খোমেনি তার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সমাজ বদলে ফেলেন। তার জীবন বিস্ময়কর। অনেকে বলেন ইসলামী বিপ্লবের জন্যই তিনি এসেছিলেন পৃথিবীতে। সাত বছর বয়সে কোরআনের হাফেজ হন ইমাম খোমেনি। পরবর্তী কয়েক বছর গণিত শিক্ষা করেন। সহপাঠীদের পড়া বুঝতে সাহায্য করার মধ্য দিয়ে এই মেধাবী মানুষটি শিক্ষকতায় প্রবেশ করেন। এ ছাড়াও খেলাখুলা, সাঁতার, দৌড়, ঘোড়ায় চড়া, এমনকি অস্ত্র পরিচালনায়ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং অত্যন্ত দক্ষ হয়ে ওঠেন তিনি। সে সময় ইরান শাসন করত ব্রিটেন ও সোভিয়েত রাশিয়া। রুশ বাহিনী আক্রমণ করলে আত্মরক্ষার জন্য ১২ বছর বয়সী খোমেনি তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে অস্ত্রও ধরেন। ১৫ বছর বয়সে তার মা মারা যান। ইতিমধ্যেই তিনি আরবি সাহিত্য অধ্যয়নসহ বড় ভাই আয়াতুল্লাহ পসন্দিদাহের কাছে যুক্তিবিদ্যা, আরবি ব্যাকরণ শেখেন। এরপর ১৭ বছর বয়সে আরাকে গমন করে শেখ মুহাম্মদ গোলপায়গানির কাছে উচ্চতর যুক্তিবিদ্যা ও আব্বাস আরাকির কাছে শরহে লুময়া নামক ফিকাহর বই অধ্যয়ন করেন।

প্রথমে ইরানের আরাক শহরে (১৯২০-১৯২১) এবং পরবর্তীতে কোমেতে (১৯২৩) ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৩০-এর দশকে ইমাম খোমেনি (রহ.) কোমের ধর্মতত্ত্ব ছাত্রদের ইসলামী আইনশাস্ত্র শিক্ষা দেন। ১৯৫০-এর দশকে তিনি ইসলামী ফিকাহশাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করে মুজতাহিদ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইমাম খোমেনির রাজনৈতিক জীবন শুরু। ১৯৬৩ সালে তিনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন ও আমেরিকা তোষণ নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সে সময় মুহাম্মদ রেজা শাহ ইরানে কথিত স্বেতবিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন।

ইমাম খোমেনির নেতৃত্বে দেশে বসবাসরত ইরানি জনগণের পাশাপাশি সারা বিশ্বে অবস্থানরত ইরানিরা শাহ সরকারের বিরুদ্ধে বিপ্লবী তৎপরতা শুরু করে। ১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সে বিপ্লব চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করে এবং এর মাধ্যমে আধুনিক বিশ্ব-ইতিহাসে একটি নজীরবিহীন বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন ইমাম খোমেনি।

ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার ১০ বছর অতিবাহিত করার পর ১৯৮৯ সালের ২৩ মে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হলে ইমাম খোমেনিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ১১ দিন পর ৪ জুন তিনি ৮৭ বছর বয়সে তেহরানের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

তার জানাজায় ৫০ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। ইমামের মৃত্যুর পর ইরানের বিশেষজ্ঞ পরিষদ সাবেক প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়িকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন করে। ইরানের অবিসংবাদিত নেতা ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর স্বাভাবিকভাবেই গণমাধ্যমে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হয়েছিল। বিবিসি রেডিও ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর দিয়ে বলেছিল, আজ এমন এক ব্যক্তি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন, যার মৃত্যুতে পাশ্চাত্যের অনেকেই প্রশান্তিতে ঘুমোতে পেরেছেন। সেদিন অনেকেই এটা ভেবেছিল যে, ইমাম খোমেনির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের মৃত্যু ঘটবে এবং বিশ্বব্যাপী অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে যে প্রতিরোধের ধারা সূচিত হয়েছে তা স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্ত ইমামের মৃত্যুর পর প্রায় তিন দশক অতিবাহিত হতে চলল তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের প্রভাব কমেনি বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার চিন্তা ও আদর্শ ইরানসহ গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে। সুদানে ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সিলর হামেদ মালাকুতি বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির প্রভাব সম্পর্কে বলেন, একদিন অফিসে বসে আছি, হঠাৎ

মোবাইলটা বেজে উঠল, মোবাইলের ওপাশ থেকে এক তরুণ কথা বলছিল। সুদানি ওই তরুণটি নিজের পরিচয় দিয়ে বলল, আমি খোমেনি বলছি। আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, আপনার নামটি আরেকবার বলবেন প্লিজ? ওই তরুণ আরেকটু জোরালো কণ্ঠে বললেন, আমার নাম খোমেনি। এরপর ওই তরুণ আমার সঙ্গে দেখা করে জানান, তার বয়স ২৮ বছর, সুদানের রাজধানী খার্তুমে ১৯৮২ সালে তার জন্ম। কৃষ্ণাঙ্গ ওই তরুণের বাবা, ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও আদর্শে এতটাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে, তিনি তার সন্তানের নাম রেখেছিলেন খোমেনি। এ জন্য তিনি গর্ব বোধ করতেন।

খোমেনি নামের ওই তরুণ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আপনাদের সৌভাগ্য যে, আপনারা ইমাম খোমেনির মতো একজন নেতা পেয়েছেন। আপনারা সত্যের পথে পথচলা অব্যাহত রাখুন।

ইমাম খোমেনি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেও সারা বিশ্বে হাজার হাজার খোমেনির জন্ম হয়েছে। তারা ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনাকে লালন করছে এবং ইমামের নীতি-আদর্শকে সামনে রেখে পথ চলা অব্যাহত রেখেছে। কেবল সুদান নয়, বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির চিন্তা ও আদর্শ প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে।

 

সমাজ সংস্কারক

ইমাম খোমেনি ধর্মীয় দায়িত্ববোধ থেকেই সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত রীতি-নীতি সংশোধনের উদ্যোগ নেন। এর মাধ্যমেই ঐতিহাসিক ও মহাসংগ্রামের ময়দানে তিনি প্রবেশ করেন। ইমানের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করে যান। সেই সঙ্গে সবাইকে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও দর্শন নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা সমাজের বিশেষ কোনো শ্রেণিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। বরং ইমাম খোমেনি গোটা বিশ্বকে নিয়ে ভাবতেন। নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে যে আল্লাহ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তা ইমাম খোমেনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন। ইমাম খোমেনি মনে করতেন রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের অংশগ্রহণ ও মতামত, রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে। এ কারণে তিনি দেশের মানুষকে সব ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং সরকারের কাজ তদারকির আহ্বান জানাতেন। তিনি যোগ্য ও নীতিবানদের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত করার ওপর সর্বদা গুরুত্ব আরোপ করেন।

আর এভাবেই তিনি গোটা বিশ্বের মানুষের জন্য সঠিক পথ তুলে ধরেছেন। ইমাম খোমেনি ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে মানুষ গড়ে তোলার ও সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলতেন। তিনি নিজে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করে সবার সামনে বাস্তব উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন। এই নেতার মতে, মানব জাতি পবিত্র কোরআনের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে এবং যোগ্য ও পুণ্যবানদের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্পণের মাধ্যমে উন্নয়ন ও অগ্রগতির শিখরে আরোহণ করতে পারে। 

তিনি বার বার ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থাকে আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি তুলে ধরতে চেয়েছেন যে, ধর্মীয় শাসনব্যবস্থায় জুলুম-নির্যাতন, দুর্নীতি ও আগ্রাসনের কোনো স্থান নেই। কাজেই ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবেই অশুভ মহলের স্বার্থকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সে জন্যই তারা সব সময় খোমেনি-প্রবর্তিত ধর্মীয় শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করেছে এবং এখনো করছে। ইমাম খোমেনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন এবং এক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

শাহর পলায়ন ও রাজতন্ত্রের অবসান

১৯৬৩ সালে ইমাম খোমেনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। আন্দোলনের একপর্যায়ে ইমাম খোমেনি আশুরা উপলক্ষে মানুষকে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সর্বোচ্চ জনশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রমাণ করার জন্য যে, এদেশের মানুষ আর শাহকে চায় না। তারা এই রাজতন্ত্র চায় না। সামরিক সরকার সকাল-সন্ধ্যা কারফিউ জারি করে। ইমাম খোমেনি আদেশ দিলেন বাড়ির ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শনের। সেই রাতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত খবরে বলা হয় তেহরানের বাড়িগুলোর ছাদ থেকে ভেসে আসা আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে তেহরানের মাটি কাঁপছে। এই আন্দোলন থামাতে নিষ্ঠুরের মতো শাহ ষড়যন্ত্র করেন গণহত্যার। স্বাভাবিকভাবেই এর মূল টার্গেট ছিল বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়রা। অনেকের মতে আজাদী স্কয়ারে সমবেত বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়দের হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। কিন্তু এত বড় অন্যায় অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। তাই সেদিন বিকালেই লাভিযানের ক্যাম্প থেকে বিপ্লবে যোগ দেওয়া এক তরুণ সেনা এসে শাহের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনাকারীদের গুপ্তহত্যা করেন। এ ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না শাহ। তিনি বুঝতে পারেন দেশ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে  গেছে। ফলে কারফিউ তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে তেহরানের রাস্তা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। এর দশ দিন পর তেহরানের মেহরাবাদ এয়ারপোর্টে মুহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ও তার স্ত্রী রানী ফারাহ দিবা পৌঁছে প্রেসের কাছে জানান তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কদিন বেড়িয়ে আসতে যাচ্ছেন। ১৯৭৯ সালের ১৬ জানুয়ারি এককালের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী শাহ এবং তার রানী দেশ ত্যাগ করেন। সারা দুনিয়া তখন সঙ্কুচিত হয়ে আসছিল এই রাজ দম্পতির জন্য। প্লেনের উড্ডয়নের সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ২৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। পরবর্তীতে ক্যান্সারে ভুগে শাহ মারা যান মিসরে।

 

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বিপ্লবের বিজয়

দিনটি ছিল ইরানের ইতিহাসে বিশেষ অর্থবহ। শাহ রাজতন্ত্রের পতনের পর ইরানের ভূমিতে পদার্পণ করেন ১৪ বছরের নির্বাসনে থাকা ইমাম খোমেনি। এর সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়। দেশের মাটিতে নামার পর ইমামকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার অনুভূতি কী? তিনি নির্লিপ্ত জবাবে বলেছিলেন, ‘কিছুই না।’ ধীর পায়ে বিমানের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন ইমাম খোমেনি। স্পর্শ করেন নিজের পবিত্র ভূমি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সেটা ছিল এক অন্যরকম দৃশ্য, অন্যরকম অনুভূতি ইরানের জনগণের জন্য। ইমামের সঙ্গে তার ছোট ছেলে আহমাদ। ইমামের উদ্দেশে সমবেতভাবে গাওয়া হলো বিপ্লবের জনপ্রিয় গান : ‘খোমেইনি এই ইমাম।’ ইমাম খোমেনিকে বরণ করে নিতে এয়ারপোর্টে সেদিন জড়ো হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। জনসমুদ্রে ইমাম গাড়ি নিয়ে এগুতে পারলেন না। এমনকি লাঠি দিয়ে পিটিয়েও মানুষকে দূরে সরানো যাচ্ছিল না। চারদিকে মানুষ আর মানুষ। অস্থায়ী হেডকোয়ার্টার হিসেবে তেহরানের একটি স্কুলে উঠলেন ইমাম খোমেনি। স্কুল প্রাঙ্গণও ভরে যায় শত শত সমর্থকে। ইমামের অবস্থানেও কিন্তু বিপ্লব পুরোপুরি তখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। পরবর্তী দশ দিন শাহের অতি অনুগত সেনাবাহিনী বিপ্লবী জনতাকে মোকাবিলা করার ব্যর্থ চেষ্টা চালাতে থাকে। এক সময় জনতার বাধার মুখে সেই সেনারা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়। ইমামের আহ্বানেও যে সেনারা সাড়া দিল না, তখন ইমাম তাদের ব্যারাক দখল করে নিতে বলেন। শুরু হয়ে যায় সশস্ত্র যুদ্ধ। ছাত্ররা পুলিশ স্টেশন দখল করতে শুরু করে। একেকটি স্টেশন দখলের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি অস্ত্র ও যানবাহন তাদের হাতে চলে আসতে থাকে। দীর্ঘ যুদ্ধের পর সেনাদের সিকিউরিটি ভাঙতে সক্ষম হন বিপ্লবীরা। অবশেষে বিপ্লব জয়লাভ করে।

 

ইমাম খোমেনির অমূল্য

বাণী

আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোনো আলো নেই, সবই অন্ধকার।

আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত। সমগ্র বিশ্বজগৎই আল্লাহর কাছ থেকে আগত। সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।

এক কথায় আম্বিয়ায়ে কেরামের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মারেফাতুল্লাহ (আল্লাহর জ্ঞান-পরিচয় দান)।

অহির মূল আদর্শই ছিল মানুষের জন্য মারেফাত (জ্ঞানপ্রজ্ঞা) সৃষ্টি।

আউলিয়ায়ে কেরামের বেশির ভাগ ফরিয়াদই হলো প্রিয়তম (আল্লাহ) ও তাঁর অনুগ্রহ থেকে দূরে ও বিচ্ছিন্ন থাকার বিরহ বেদনা।

আম্বিয়া ও আউলিয়ায়ে কেরামের অর্জিত যাবতীয় কামালতের (পূর্ণতা ও উন্নতি) পেছনে রয়েছে গায়রুল্লাহ (দুনিয়ার মোহ) থেকে মন উঠিয়ে নেওয়া ও একমাত্র আল্লাহর পদ্ধতিতে মনোযোগী হওয়া।

  আল্লাহর জিয়াফতখানায় যে বিষয়টি মানুষকে পথ খুলে দেয় তা হলো গায়রুল্লাহকে পরিত্যাগ করা। এ বিষয়টি সবার পক্ষে অর্জন সম্ভব নয়।

নিজেদের আল্লাহর দাসত্বের দরিয়া, নবুয়্যতের দরিয়া ও কোরআনুল করিমের দরিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করুন।

জেনে রাখুন ইবাদত-বন্দেগির অত্যাবশ্যক দিকগুলোর একটি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা এবং শোকরিয়া জ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন