শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নায়ক ইমাম খোমেনি (রহ.) ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী একজন নেতা। প্রথমত তিনি ছিলেন একজন ইসলামী নেতা, দ্বিতীয়ত ইরানের জনমানুষের নেতা। তিনি প্রথম গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে। তখন ইরানের শাহ মুহাম্মদ রেজা পাহলভির বিরুদ্ধে ইমাম খোমেনির ঘোষিত যুদ্ধ এবং আমেরিকাবিরোধী কঠোর বক্তব্য তাকে বিশ শতকের অন্যতম বিপ্লবী চরিত্রে পরিণত করে। তাকে নিয়ে লিখেছেন- সাইফ ইমন

 

১৯০২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ইরানের খোমেইন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল্লাহ খোমেনি। তার পুরো নাম সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবি খোমেনি। বংশ পরম্পরায় এ মহান নেতার পরিবার সমাজকে ধর্মীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে আসছিল। অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জিহাদে তার পিতা শহীদ হন। এতিম রুহুল্লাহ খোমেনি তার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সমাজ বদলে ফেলেন। তার জীবন বিস্ময়কর। অনেকে বলেন ইসলামী বিপ্লবের জন্যই তিনি এসেছিলেন পৃথিবীতে। সাত বছর বয়সে কোরআনের হাফেজ হন ইমাম খোমেনি। পরবর্তী কয়েক বছর গণিত শিক্ষা করেন। সহপাঠীদের পড়া বুঝতে সাহায্য করার মধ্য দিয়ে এই মেধাবী মানুষটি শিক্ষকতায় প্রবেশ করেন। এ ছাড়াও খেলাখুলা, সাঁতার, দৌড়, ঘোড়ায় চড়া, এমনকি অস্ত্র পরিচালনায়ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং অত্যন্ত দক্ষ হয়ে ওঠেন তিনি। সে সময় ইরান শাসন করত ব্রিটেন ও সোভিয়েত রাশিয়া। রুশ বাহিনী আক্রমণ করলে আত্মরক্ষার জন্য ১২ বছর বয়সী খোমেনি তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে অস্ত্রও ধরেন। ১৫ বছর বয়সে তার মা মারা যান। ইতিমধ্যেই তিনি আরবি সাহিত্য অধ্যয়নসহ বড় ভাই আয়াতুল্লাহ পসন্দিদাহের কাছে যুক্তিবিদ্যা, আরবি ব্যাকরণ শেখেন। এরপর ১৭ বছর বয়সে আরাকে গমন করে শেখ মুহাম্মদ গোলপায়গানির কাছে উচ্চতর যুক্তিবিদ্যা ও আব্বাস আরাকির কাছে শরহে লুময়া নামক ফিকাহর বই অধ্যয়ন করেন।

প্রথমে ইরানের আরাক শহরে (১৯২০-১৯২১) এবং পরবর্তীতে কোমেতে (১৯২৩) ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৩০-এর দশকে ইমাম খোমেনি (রহ.) কোমের ধর্মতত্ত্ব ছাত্রদের ইসলামী আইনশাস্ত্র শিক্ষা দেন। ১৯৫০-এর দশকে তিনি ইসলামী ফিকাহশাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করে মুজতাহিদ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইমাম খোমেনির রাজনৈতিক জীবন শুরু। ১৯৬৩ সালে তিনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন ও আমেরিকা তোষণ নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সে সময় মুহাম্মদ রেজা শাহ ইরানে কথিত স্বেতবিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন।

ইমাম খোমেনির নেতৃত্বে দেশে বসবাসরত ইরানি জনগণের পাশাপাশি সারা বিশ্বে অবস্থানরত ইরানিরা শাহ সরকারের বিরুদ্ধে বিপ্লবী তৎপরতা শুরু করে। ১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সে বিপ্লব চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করে এবং এর মাধ্যমে আধুনিক বিশ্ব-ইতিহাসে একটি নজীরবিহীন বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন ইমাম খোমেনি।

ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার ১০ বছর অতিবাহিত করার পর ১৯৮৯ সালের ২৩ মে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হলে ইমাম খোমেনিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ১১ দিন পর ৪ জুন তিনি ৮৭ বছর বয়সে তেহরানের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

তার জানাজায় ৫০ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। ইমামের মৃত্যুর পর ইরানের বিশেষজ্ঞ পরিষদ সাবেক প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়িকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন করে। ইরানের অবিসংবাদিত নেতা ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর স্বাভাবিকভাবেই গণমাধ্যমে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হয়েছিল। বিবিসি রেডিও ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর দিয়ে বলেছিল, আজ এমন এক ব্যক্তি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন, যার মৃত্যুতে পাশ্চাত্যের অনেকেই প্রশান্তিতে ঘুমোতে পেরেছেন। সেদিন অনেকেই এটা ভেবেছিল যে, ইমাম খোমেনির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের মৃত্যু ঘটবে এবং বিশ্বব্যাপী অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে যে প্রতিরোধের ধারা সূচিত হয়েছে তা স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্ত ইমামের মৃত্যুর পর প্রায় তিন দশক অতিবাহিত হতে চলল তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের প্রভাব কমেনি বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার চিন্তা ও আদর্শ ইরানসহ গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে। সুদানে ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সিলর হামেদ মালাকুতি বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির প্রভাব সম্পর্কে বলেন, একদিন অফিসে বসে আছি, হঠাৎ

মোবাইলটা বেজে উঠল, মোবাইলের ওপাশ থেকে এক তরুণ কথা বলছিল। সুদানি ওই তরুণটি নিজের পরিচয় দিয়ে বলল, আমি খোমেনি বলছি। আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, আপনার নামটি আরেকবার বলবেন প্লিজ? ওই তরুণ আরেকটু জোরালো কণ্ঠে বললেন, আমার নাম খোমেনি। এরপর ওই তরুণ আমার সঙ্গে দেখা করে জানান, তার বয়স ২৮ বছর, সুদানের রাজধানী খার্তুমে ১৯৮২ সালে তার জন্ম। কৃষ্ণাঙ্গ ওই তরুণের বাবা, ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও আদর্শে এতটাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে, তিনি তার সন্তানের নাম রেখেছিলেন খোমেনি। এ জন্য তিনি গর্ব বোধ করতেন।

খোমেনি নামের ওই তরুণ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আপনাদের সৌভাগ্য যে, আপনারা ইমাম খোমেনির মতো একজন নেতা পেয়েছেন। আপনারা সত্যের পথে পথচলা অব্যাহত রাখুন।

ইমাম খোমেনি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেও সারা বিশ্বে হাজার হাজার খোমেনির জন্ম হয়েছে। তারা ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনাকে লালন করছে এবং ইমামের নীতি-আদর্শকে সামনে রেখে পথ চলা অব্যাহত রেখেছে। কেবল সুদান নয়, বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির চিন্তা ও আদর্শ প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে।

 

সমাজ সংস্কারক

ইমাম খোমেনি ধর্মীয় দায়িত্ববোধ থেকেই সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত রীতি-নীতি সংশোধনের উদ্যোগ নেন। এর মাধ্যমেই ঐতিহাসিক ও মহাসংগ্রামের ময়দানে তিনি প্রবেশ করেন। ইমানের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করে যান। সেই সঙ্গে সবাইকে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও দর্শন নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা সমাজের বিশেষ কোনো শ্রেণিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। বরং ইমাম খোমেনি গোটা বিশ্বকে নিয়ে ভাবতেন। নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে যে আল্লাহ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তা ইমাম খোমেনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন। ইমাম খোমেনি মনে করতেন রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের অংশগ্রহণ ও মতামত, রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে। এ কারণে তিনি দেশের মানুষকে সব ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং সরকারের কাজ তদারকির আহ্বান জানাতেন। তিনি যোগ্য ও নীতিবানদের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত করার ওপর সর্বদা গুরুত্ব আরোপ করেন।

আর এভাবেই তিনি গোটা বিশ্বের মানুষের জন্য সঠিক পথ তুলে ধরেছেন। ইমাম খোমেনি ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে মানুষ গড়ে তোলার ও সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলতেন। তিনি নিজে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করে সবার সামনে বাস্তব উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন। এই নেতার মতে, মানব জাতি পবিত্র কোরআনের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে এবং যোগ্য ও পুণ্যবানদের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্পণের মাধ্যমে উন্নয়ন ও অগ্রগতির শিখরে আরোহণ করতে পারে। 

তিনি বার বার ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থাকে আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি তুলে ধরতে চেয়েছেন যে, ধর্মীয় শাসনব্যবস্থায় জুলুম-নির্যাতন, দুর্নীতি ও আগ্রাসনের কোনো স্থান নেই। কাজেই ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবেই অশুভ মহলের স্বার্থকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সে জন্যই তারা সব সময় খোমেনি-প্রবর্তিত ধর্মীয় শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করেছে এবং এখনো করছে। ইমাম খোমেনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন এবং এক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

শাহর পলায়ন ও রাজতন্ত্রের অবসান

১৯৬৩ সালে ইমাম খোমেনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। আন্দোলনের একপর্যায়ে ইমাম খোমেনি আশুরা উপলক্ষে মানুষকে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সর্বোচ্চ জনশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রমাণ করার জন্য যে, এদেশের মানুষ আর শাহকে চায় না। তারা এই রাজতন্ত্র চায় না। সামরিক সরকার সকাল-সন্ধ্যা কারফিউ জারি করে। ইমাম খোমেনি আদেশ দিলেন বাড়ির ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শনের। সেই রাতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত খবরে বলা হয় তেহরানের বাড়িগুলোর ছাদ থেকে ভেসে আসা আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে তেহরানের মাটি কাঁপছে। এই আন্দোলন থামাতে নিষ্ঠুরের মতো শাহ ষড়যন্ত্র করেন গণহত্যার। স্বাভাবিকভাবেই এর মূল টার্গেট ছিল বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়রা। অনেকের মতে আজাদী স্কয়ারে সমবেত বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়দের হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। কিন্তু এত বড় অন্যায় অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। তাই সেদিন বিকালেই লাভিযানের ক্যাম্প থেকে বিপ্লবে যোগ দেওয়া এক তরুণ সেনা এসে শাহের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনাকারীদের গুপ্তহত্যা করেন। এ ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না শাহ। তিনি বুঝতে পারেন দেশ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে  গেছে। ফলে কারফিউ তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে তেহরানের রাস্তা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। এর দশ দিন পর তেহরানের মেহরাবাদ এয়ারপোর্টে মুহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ও তার স্ত্রী রানী ফারাহ দিবা পৌঁছে প্রেসের কাছে জানান তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কদিন বেড়িয়ে আসতে যাচ্ছেন। ১৯৭৯ সালের ১৬ জানুয়ারি এককালের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী শাহ এবং তার রানী দেশ ত্যাগ করেন। সারা দুনিয়া তখন সঙ্কুচিত হয়ে আসছিল এই রাজ দম্পতির জন্য। প্লেনের উড্ডয়নের সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ২৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। পরবর্তীতে ক্যান্সারে ভুগে শাহ মারা যান মিসরে।

 

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বিপ্লবের বিজয়

দিনটি ছিল ইরানের ইতিহাসে বিশেষ অর্থবহ। শাহ রাজতন্ত্রের পতনের পর ইরানের ভূমিতে পদার্পণ করেন ১৪ বছরের নির্বাসনে থাকা ইমাম খোমেনি। এর সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়। দেশের মাটিতে নামার পর ইমামকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার অনুভূতি কী? তিনি নির্লিপ্ত জবাবে বলেছিলেন, ‘কিছুই না।’ ধীর পায়ে বিমানের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন ইমাম খোমেনি। স্পর্শ করেন নিজের পবিত্র ভূমি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সেটা ছিল এক অন্যরকম দৃশ্য, অন্যরকম অনুভূতি ইরানের জনগণের জন্য। ইমামের সঙ্গে তার ছোট ছেলে আহমাদ। ইমামের উদ্দেশে সমবেতভাবে গাওয়া হলো বিপ্লবের জনপ্রিয় গান : ‘খোমেইনি এই ইমাম।’ ইমাম খোমেনিকে বরণ করে নিতে এয়ারপোর্টে সেদিন জড়ো হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। জনসমুদ্রে ইমাম গাড়ি নিয়ে এগুতে পারলেন না। এমনকি লাঠি দিয়ে পিটিয়েও মানুষকে দূরে সরানো যাচ্ছিল না। চারদিকে মানুষ আর মানুষ। অস্থায়ী হেডকোয়ার্টার হিসেবে তেহরানের একটি স্কুলে উঠলেন ইমাম খোমেনি। স্কুল প্রাঙ্গণও ভরে যায় শত শত সমর্থকে। ইমামের অবস্থানেও কিন্তু বিপ্লব পুরোপুরি তখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। পরবর্তী দশ দিন শাহের অতি অনুগত সেনাবাহিনী বিপ্লবী জনতাকে মোকাবিলা করার ব্যর্থ চেষ্টা চালাতে থাকে। এক সময় জনতার বাধার মুখে সেই সেনারা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়। ইমামের আহ্বানেও যে সেনারা সাড়া দিল না, তখন ইমাম তাদের ব্যারাক দখল করে নিতে বলেন। শুরু হয়ে যায় সশস্ত্র যুদ্ধ। ছাত্ররা পুলিশ স্টেশন দখল করতে শুরু করে। একেকটি স্টেশন দখলের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি অস্ত্র ও যানবাহন তাদের হাতে চলে আসতে থাকে। দীর্ঘ যুদ্ধের পর সেনাদের সিকিউরিটি ভাঙতে সক্ষম হন বিপ্লবীরা। অবশেষে বিপ্লব জয়লাভ করে।

 

ইমাম খোমেনির অমূল্য

বাণী

আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোনো আলো নেই, সবই অন্ধকার।

আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত। সমগ্র বিশ্বজগৎই আল্লাহর কাছ থেকে আগত। সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।

এক কথায় আম্বিয়ায়ে কেরামের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মারেফাতুল্লাহ (আল্লাহর জ্ঞান-পরিচয় দান)।

অহির মূল আদর্শই ছিল মানুষের জন্য মারেফাত (জ্ঞানপ্রজ্ঞা) সৃষ্টি।

আউলিয়ায়ে কেরামের বেশির ভাগ ফরিয়াদই হলো প্রিয়তম (আল্লাহ) ও তাঁর অনুগ্রহ থেকে দূরে ও বিচ্ছিন্ন থাকার বিরহ বেদনা।

আম্বিয়া ও আউলিয়ায়ে কেরামের অর্জিত যাবতীয় কামালতের (পূর্ণতা ও উন্নতি) পেছনে রয়েছে গায়রুল্লাহ (দুনিয়ার মোহ) থেকে মন উঠিয়ে নেওয়া ও একমাত্র আল্লাহর পদ্ধতিতে মনোযোগী হওয়া।

  আল্লাহর জিয়াফতখানায় যে বিষয়টি মানুষকে পথ খুলে দেয় তা হলো গায়রুল্লাহকে পরিত্যাগ করা। এ বিষয়টি সবার পক্ষে অর্জন সম্ভব নয়।

নিজেদের আল্লাহর দাসত্বের দরিয়া, নবুয়্যতের দরিয়া ও কোরআনুল করিমের দরিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করুন।

জেনে রাখুন ইবাদত-বন্দেগির অত্যাবশ্যক দিকগুলোর একটি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা এবং শোকরিয়া জ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন