শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

শহীদ আবু সাঈদরা সবার সন্তান

আফরোজা পারভীন
Not defined
শহীদ আবু সাঈদরা সবার সন্তান

রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী ছাত্র আবু সাঈদ জীবন দিয়ে আইকনে পরিণত হয়েছেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদ নূর হোসেন আরেক আইকন। আবু সাঈদের বীরত্ব আর দেশপ্রেম বিস্মিত ও মুগ্ধ করেছে গোটা বিশ্বকে। পুলিশের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন এ সাহসী তরুণ। হাতে ছিল সামান্য একটি লাঠি। তিনি কাউকে আক্রমণ করেননি। অকারণেই পরপর তিনটি গুলি তাকে করে পুলিশ। প্রথম ও দ্বিতীয় গুলি করার পরও তিনি সরেননি। তৃতীয় গুলির পর তাকে তুলে নিয়ে যান ছাত্ররা। গত ১৬ জুলাই কোটাবিরোধী আন্দোলনকালে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শহীদ হন তিনি। এ আন্দোলনের প্রথম শহীদ তিনি।

গত ১০ আগস্ট রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম বাবনপুরে আবু সাঈদের বাড়িতে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সঙ্গে ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ। বাংলাদেশ দেখে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। সাঈদের বাড়ির উঠানে প্লাস্টিক চেয়ারে বসে সাঈদের মা-বাবা, আত্মীয়স্বজনের কথা শোনেন প্রধান উপদেষ্টা। চারপাশে ঘিরে ছিলেন গ্রামের অসংখ্য মানুষ। ছিল না কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী। কোনো সরকারপ্রধানের সাধারণ মানুষের মধ্যে বসে এভাবে কথার দৃশ্য আগে এ দেশে দেখিনি। কথা বলতে বলতে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধান উপদেষ্টা। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম মানুষের মাঝে দাঁড়িয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সাঈদ সবার সন্তান। সাঈদের মা সবার মা, সবার মা সাঈদের মা’। চিরদিন সাঈদের পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। তিনি সাঈদের পরিবারের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেন। সম্পূর্ণ আবরণহীন সাদাসিধে এ উপদেষ্টা চারপাশের জনতার উদ্দেশে আন্তরিকভাবে অভিবাদন জানান। এরপর তিনি যান শহীদ আবু সাঈদের বিদ্যাপীঠ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সেখানেও দেখি এক অবাক দৃশ্য! নেই কোনো মঞ্চ, নেই লাখ টাকার ফুল বা সাজসজ্জা। তার জন্য একটি আলাদা চেয়ার রাখা হয়েছিল। তিনি নিজে চেয়ারটি সরিয়ে অন্যদের মতো সাধারণ চেয়ার টেনে বসেন। ছাত্রদের কথা শোনেন, নিজের মতামত জানান। আমরা যে কোনো অনুষ্ঠানে চাকচিক্য মঞ্চভরা ফুল, আলাদা পোডিয়াম দেখে অভ্যস্ত। এসব করতে লাখ লাখ টাকা বেরিয়ে যায় সরকারের। এবার সম্পূর্ণ নতুন চিত্র দেখলাম।

অনেক কিছুই নতুন দেখছি। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন উপদেষ্টামণ্ডলী। এতকাল আমরা দেখেছি ফুলের স্তবকটির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন দেশপ্রধান। এবার দেখলাম স্তবকটির কেন্দ্রে দাঁড়ালেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারী দুই উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টা তাদের পাশে দাঁড়ালেন। যারা আন্দোলন করে এ বিজয় আনলেন তাদের প্রতিনিধিদের দেওয়া হলো সর্বোচ্চ মর্যাদা। ইতোমধ্যে আদেশ জারি করা হয়েছে যেন প্রধান উপদেষ্টার ছবি দিয়ে কোনো বিজ্ঞাপন দেওয়া না হয়। তিনি রাস্তা চলাচলে কোনো ভিআইপি প্রটোকল নেন না। দেশের মানুষকে দুর্ভোগে ফেলে তিনি একা রাস্তায় চলাচল করেন না। তিনি অন্য সবার মতো ঢাকার যানজটের রাস্তায় চলাচল করেন। তিনি বুঝিয়ে দিচ্ছেন দেখানোতে কিছু নেই, আছে কাজে। শুধু ছবি নয়, তার নাম এবং অন্য উপদেষ্টাদের নাম ও ছবি দিয়ে যেন কোনো প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন না দেওয়া হয় সেই আদেশও জারি করা প্রয়োজন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মারা গেছেন অসংখ্য ছাত্র যুবক সাধারণ নাগরিক। তাদের অল্প কজনের কথাই আমরা জানি। জানি না অসংখ্য মানুষের কথা। মুগ্ধ আন্দোলনকারীদের নিজ হাতে পানি খাওয়াচ্ছিলেন। তিনি পরিশ্রান্ত আন্দোলনকারীদের হাতে পানি তুলে দিচ্ছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন পিপাসার্ত ছাত্র-সৈনিকদের পানি দিয়ে তাদের লড়াই করার শক্তি বাঁচিয়ে রাখতে। পানি দিতে দিতেই মারা যান তিনি। অসাধারণ মেধাবী আর চৌকশ মুগ্ধ চলে গেলেন দেশের জন্য। ফারহান রেসিডেনশিয়াল মডেল স্কুলের অসাধারণ মেধাবী এক ছাত্র। আন্দোলনে শহীদ হলো সেও। সে বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। পাবনায় রাফি নামে একজন ভাই মারা গেছেন। তার বাবা নেই। আছেন একমাত্র বোন। তিনি মারা যাওয়ার আগে আরজি জানিয়ে গেছেন যেন তার বোনের দায়িত্ব কেউ নেয়। তারিক নামে আরেক ভাই মারা গেছেন। তার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এটাই তাদের প্রথম সন্তান। এমন অসংখ্য সাঈদ, মুগ্ধ, ফাইয়াজ জীবন দিয়েছেন আন্দোলনে। তাদের সবার নাম আমরা জানি না। অনেকে আন্দোলনে গুলি খেয়ে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। সেখানেই মারা গেছেন। তাদের অনেকেরই মৃত্যুসনদ নেওয়া হয়নি। এরাও কিন্তু এ লড়াইয়ের শহীদ। এদের কথা ভুললে চলবে না। এদের একজনের নাম ইমন। আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। পরে মারা যান। ইমনের বাড়ি মুরাদনগর। আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করা প্রয়োজন। তালিকা প্রণয়ন করা প্রয়োজন আহতদের। জানি ইতোমধ্যে তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে। আহতদের চিকিৎসার ভার নিয়েছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধের পর পর তালিকা প্রণয়ন করা হলে আজ এত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হতো না। আমরা চাই জুলাই আন্দোলনে যেন তেমন ঘটনা না ঘটে।

শুরু হয়েছে নানাবিধ ষড়যন্ত্র। পুলিশ কাজ করছিল না অনেক দিন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাদের দাবি-দাওয়া পূরণের আশ্বাস দেওয়ার পর কাজ করছে। দেশব্যাপী শুরু হয়েছিল বিশৃঙ্খলা, ডাকাতিও হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। কঠোরভাবে এ প্রবণতা রোধ করেছে ছাত্র-জনতা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা চার দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। তাদের দাবির মধ্যে সংসদে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য ১০% কোটা সংরক্ষণের দাবিও আছে। অবাক হলাম। যে কোটাবিরোধী আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়ে বিগত সরকারের পতন হলো সেই কোটাই তারা চাইছেন! চাইছেন পৃথক মন্ত্রণালয়। এ বিভাজন তারা কেন চাইছেন একই দেশে বাস করে? যেখানে মাদরাসার ছাত্র আর সাধারণ জনগণ তাদের বাড়িঘর মন্দির পাহারা দিচ্ছেন সেখানে কেন তারা রাজপথে? তাছাড়া সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে গণমাধ্যমে তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার যেসব ছবি দেখানো হচ্ছে তার অধিকাংশ ভুয়া। ভারত থেকে তা প্রচার করা হচ্ছে। এর আগেও তো বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তখন তো তারা এমন আন্দোলন গড়ে তোলেননি! তাহলে আজ কেন? সংগত কারণেই এ প্রশ্ন এসে যায়। আসলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা করছে কোনো একটি পক্ষ। ভালোমন্দ নির্বিশেষে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, লুটপাট হয়েছে, শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, হত্যা করা হয়েছে, পুড়িয়ে মারা হয়েছে। একটা দলের সবাই খারাপ নন। কিন্তু ঝড়ে বক পড়ার মতো তারাও নির্যাতিত হয়েছেন। এ নির্যাতন আর যারাই হোক, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা করেননি। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা সংখ্যালঘু আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে বলেছেন, হিন্দু মুসলিম বলে কিছু নেই, সবাই মানুষ। মানুষ হিসেবে তাদের অধিকারের কথা বলতে বলেছেন তিনি। বিভিন্ন কারাগারে বিক্ষোভ হয়েছে, আসামি পালিয়ে গেছে। কিছু আসামি ধরাও পড়েছে। বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তা-কমর্চারীরা নানান দাবি-দাওয়া তুলে বিক্ষোভ করছেন। ইসলামী ব্যাংকে গোলাগুলি হয়েছে।

সরকার সবে কাজে হাত দিয়েছে। তাদের একটু সময় তো দিতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা সমস্যা এক দিনে দূর করা সম্ভব নয় সেটা বুঝতে হবে। রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ শুরু হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেই বিভিন্ন দল বড় বড় সভা ডেকে নিজেদের অস্তিত্ব আর দাবি-দাওয়া প্রকাশ করেছে। সবকিছু কেমন যেন একটি সাজানো ঘটনার মতো একের পর এক ঘটছে।

বঙ্গবন্ধু মিউজিয়ামে আগুন দেওয়া হয়েছে। লুটপাট হয়েছে গণভবনে। সংসদ ভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সেতু ভবন, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর হয়েছে। ভাঙা হয়েছে অসংখ্য ভাস্কর্য। ছাত্ররা বারবার বলেছেন, এসব ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের সঙ্গে তারা জড়িত নন। এসব ঘটনা যখন ঘটে তখন তারা ছিলেন শাহবাগে। ছাত্ররা বরং লুট হওয়া জিনিসপত্র ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতোমধ্যে বেশ কিছু জিনিস ও টাকা ফেরত পাওয়া গেছে। ঘটনাগুলো কারা ঘটিয়েছে জানি না। তবে যারাই করে থাকুক দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য করেছে। বঙ্গবন্ধু ভবন পুড়িয়ে দেওয়ায় ভীষণ কষ্ট পেয়েছি। যারা এ কাজ করেছে তাদের বোঝা উচিত ছিল এটা কারও বাড়ি নয়- মিউজিয়াম, জনগণের সম্পত্তি। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে যারা অপমান করেছে তারা কুরুচির মানুষ। ছাত্ররা পরে ঠিকই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে মালা পরিয়ে এসেছে।

ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে নানান আলোচনা। যারা কোটা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারা ছাত্র নন, একটি রাজনৈতিক দলের সদস্য, দেশের সাধারণ ছাত্রদের সঙ্গে তারা প্রতারণা করেছেন। উপদেষ্টাদের কারও কারও চরিত্র নিয়ে লম্বা লম্বা লেখা হচ্ছে, তাদের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে সংযুক্তির বিষয়ও উঠে আসছে, উপদেষ্টা নির্বাচনে বৈষম্য, উপদেষ্টা নির্বাচনেও কাজ করেছে কোটা পদ্ধতি, টাকা-পয়সার লেনদেন হয়েছে ইত্যাকার বহুবিধ কথা আসছে ফেসবুকে।

এ ধরনের আলোচনা যে কোনো সরকার গঠনের পরই হয়, এটা নতুন নয়। তবে এবার যেন বড় বেশি হচ্ছে। আমার কথা হচ্ছে, তারা যদি ছাত্র না হন, তবে ছাত্র প্রতিনিধি তারা, রাজনৈতিক দলের সদস্য কি না এসব নিয়ে আমি ভাবতে চাই না। গোটা দেশের মানুষ তাদের ম্যান্ডেট দিয়েছেন, তাদের ডাকে পথে নেমে এসেছেন, জীবন দিয়েছেন। এখনো তারা পথে ট্রাফিকের কাজ করছেন, শহর রাঙাচ্ছেন নানা রঙে, বাজার মনিটরিং করছেন। এর জন্য তারা কারও কাছ থেকে এক পয়সা নেননি। পুলিশবিহীন দেশে অনেক দিন তারা সামাল দিয়েছেন।

জনগণ ছাত্রদের নিয়ে খুব খুশি। তারা বলছেন, ছাত্রদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই। তারপরও তারা আগের চেয়ে অনেক ভালো চালাচ্ছেন। অসংখ্য লোক তাদের খাবার আর পানি দিচ্ছেন। রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে এক পয়সাও খরচ হচ্ছে না। যাদের ডাকে এত বড় ঘটনা ঘটেছে তাদের প্রতি আস্থা রাখতে চাই আমি। আমি বিশ্বাস করি, তারা পারবেন।

ছাত্রদের আন্দোলন এবং বিজয়কে স্বাগত জানানোয় দু-একজন আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। এ বিষয়ে আমার বক্তব্য স্পষ্ট। আমি রাজনীতি করি না, কোনো দিন করিনি, তবে রাজনীতি সচেতন, গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, মৌলবাদকে ঘৃণা করি। বিগত সরকার আমলেও আমি তাদের অনিয়ম ও অনাচারের সমালোচনা করে কলাম লিখেছি। অনেক সময় সেই কলাম ছাপা হয়নি। লেখার জন্য নানারকম অসুবিধায় পড়তে হয়েছে আমাকে। ভালো যা যা করেছে সেগুলো নিয়েও সবিস্তারে লিখেছি। বিএনপি সরকারের আমলেও আমি তাদের অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে লিখেছি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখায় অফিশিয়ালি অনেক ভুগতে হয়েছে আমাকে। আমি থামিনি। সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে লেখায় একই রকম ঘটনা ঘটেছে। জাতীয় পার্টির আমলেও সত্যকথনের জন্য আমাকে ভুগতে হয়েছে। আমি কেউ ভালো করলে ভালো বলি। দল সাপোর্ট করা ভালো, অন্ধত্ব ভালো নয়। এ সরকার সবে এসেছে। যদি কোনো অন্যায় আমি দেখি, অবশ্যই এদেরও সমালোচনা করব। মত প্রকাশের অধিকার সবার আছে। ছাত্ররাও সে কথা বলেছেন। বরং তারা আরও ঊর্ধ্বে উঠে বলেছেন, দ্বিমত প্রকাশের অধিকার তারা চান। কাজেই আমি দ্বিমত হলে অবশ্যই দ্বিমত পোষণ করব। একসঙ্গে সবার মন রাখা সম্ভব নয়, উচিতও নয়। এটা করে সুযোগসন্ধানীরা। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলা উচিত।

আমি আশা করি আন্দোলনকালে যে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছিল তা বর্তমান সরকার পালন করবে। যে বিশ্বাসে দেশবাসী ছাত্রদের ওপর আস্থা রেখেছেন সে বিশ্বাসের মূল্য ছাত্ররা দেবেন। আবু সাঈদদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না। আবু সাঈদরা সবার সন্তান হয়েই বেঁচে থাকবেন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা
রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?
প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা
এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির
মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি
বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড
৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি
তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?

৪৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম
নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?
বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম
বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪

১ ঘন্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত
ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক
৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা