শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

আগামীতে দরকার জাতীয় সরকার

খায়রুল কবির খোকন
আগামীতে দরকার জাতীয় সরকার

ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায়। এ সরকার এখন জাতীয় ঐকমত্যের সরকার। তাদের  পেছনে সব দলের সমর্থন রয়েছে। এ সরকার পূর্বসূরিদের কালিমা মোচনে রাষ্ট্র সংস্কারের কঠিন দায়িত্ব পালন করছে। সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী দুঃশাসন দেশকে যে নাজুক অবস্থায় নিয়ে গেছে তার সবকিছু ঠিকঠাক করা কঠিন দায়িত্ব-বই কি। বর্তমান সরকার চাইলেই সব কিছু সংস্কার সম্পন্ন করতে যে পারবে না তা তারাও জানেন। তাই এ সরকারের পর দরকার একটা জাতীয় সরকার। যারা রাষ্ট্র সংস্কারের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু করা কাজগুলো সম্পন্ন করবেন। এ সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় জাতীয় নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ বিষয়ে সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে নিজেই ইতিবাচক প্রস্তাব দিয়েছেন। বলেছেন, বিএনপি ‘জাতীয় সরকার’ ব্যবস্থায় দেশ পরিচালনা দেখতে চায়। জনগণের সমর্থন নিয়ে আগামীতে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি ‘জাতীয় সরকার’ ব্যবস্থা ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট সংবিধানে সংযুক্ত করতে আগ্রহী। গত বুধবার তিনি বলেছেন, পূর্বসূরিরা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে আমাদের একটা স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন। সেই যুদ্ধ জয়ের মূল শক্তি ছিল প্রশ্নহীন জাতীয় ঐক্য। দুঃখজনক হলেও সত্যি, স্বাধীনতার পর আমরা সেই ঐক্যের শক্তিকে কাজে লাগাতে পারিনি। অত্যাবশ্যকীয় একটা জাতীয় সরকারের পরিবর্তে আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার ক্ষমতায় আসায় দেশ বিভক্ত হয়ে পড়ে প্রথম দিন থেকেই। ফলে জাতির একটা বিরাট অংশ ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেশ গঠনে কোনো অবদান রাখতে পারেনি।

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা পেয়েছে মাত্র এক মাস। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একেবারেই নাজুক। পুলিশ বাহিনী কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে ভাড়াটে মস্তান বাহিনীর মতো কাজ করতে বাধ্য হয়েছিল। সেই বাহিনীকে বিশ্বমানের মানবিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে রূপান্তর করার কাজটি অত্যন্ত জটিল ও কঠিন। আইনি ও বেআইনি প্রায় দেড় লাখ আগ্নেয়াস্ত্র, লাখ লাখ গুলি-গোলা ও বিস্ফোরক ইত্যাদি সারা দেশে সন্ত্রাসী-দুর্বৃত্ত-ডাকাত-দস্যুদের হাতে রয়েছে। তদুপরি বিভিন্ন চরাঞ্চলসহ দেশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে সমাজবিরোধীদের হাতে রয়েছে অসংখ্য দেশি অস্ত্র। এসব অস্ত্র জনজীবনের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। চুরি, ডাকাতি, দস্যুতা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, হানাহানি, মারামারি ইত্যাদি বেড়েই চলেছে। রাষ্ট্র-প্রশাসনও বিব্রতবোধ করছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। অবৈধ অস্ত্র এক্ষুনি দ্রুততার সঙ্গে উদ্ধার করা দরকার। পুলিশ স্টেশন ও ফাঁড়িগুলো সুশৃঙ্খল পুলিশ সদস্যদের দ্বারা পরিচালিত হওয়া দরকার। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের সৃষ্ট মস্তান সদস্যদের পুলিশ বাহিনী থেকে বহিষ্কার করা জরুরি।

প্রতিরক্ষা বাহিনীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে দেশজুড়ে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সর্বাধিক মনোযোগী হতে হবে। পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং বাজার দর মধ্যবিত্ত, হৃমধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা খুবই জরুরি কাজ বলে মনে করি। আর শিল্প-উৎপাদন, কৃষি উৎপাদন এক্ষুনি ব্যাপক আয়োজনে সম্প্রসারণ করতে হবে। এমনকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জেলার ডেপুটি কমিশনার ও সরকারি বিভিন্ন দফতরের অন্যসব আমলার মধ্যে সদ্য-পদত্যাগী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের এজেন্ট যারা রয়ে গেছেন, তাদের নিষ্ক্রিয় করা এবং বদলি করে দূরে পাঠিয়ে দেওয়া ইত্যাদি বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে আইনের আওতায় আনতে হবে।

এসব কাজ নিয়ে এ মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রচন্ড ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলে এসেছেন-জরুরি রাষ্ট্র সংস্কার সম্পাদন করেই জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে তৎপর হবে তাঁর সরকার। তাঁরা এতটুকু সময়ও নষ্ট করবেন না। তাই আশা করছি রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চয়ই এ সরকারকে বিভিন্নভাবে ব্যতিব্যস্ত না করে সংস্কারের জন্য যৌক্তিক সময় দেবে। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এ সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন। নতুন সরকারের মূল কাজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে পুলিশ বাহিনীসহ আনসার-ভিডিপি ও র‌্যাব ইত্যাদিকে শক্তিশালী অবস্থানে এনে সুসংগঠিত করা। দেশের সব ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা দানও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতীত সরকারের এজেন্টরা গার্মেন্ট শিল্পে অস্থিরতা ছড়িয়ে দিচ্ছে।  ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে শতাধিক প্রতিষ্ঠান। যে কোনো মূল্যে শিল্পকারখানায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। বেকারত্ব বাড়ার কোনো ঝুঁকি নেওয়া যাবে না। প্রতি বিপ্লবের উদ্দেশ্যেই যে কলকারখানার শ্রমিকদের উসকানি দেওয়া হচ্ছে তা ইতোমধ্যে সরকারের কাছেও স্পষ্ট। সরকারের কাছে নৈরাজ্য ঠেকানো জরুরি হয়ে উঠেছে। খেটে খাওয়া হতদরিদ্র, মধ্যবিত্ত এবং হৃমধ্যবিত্ত মানুষকে বাঁচানোর লক্ষ্যে নিত্যপণ্যের বাজার সুশৃঙ্খল করার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্মরণ রাখা দরকার, আনসারদের সাম্প্রতিক বিদ্রোহ ও অন্য কর্মচারীদের দাবিদাওয়া নিয়ে সড়ক আটকানোর বিশৃঙ্খল ঘটনার পেছনে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের লুটের-টাকা ঢালার ঘটনা রয়েছে। তারা একটা পাল্টা-অভ্যুত্থানের অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে। বিভিন্ন সরকারি অফিস-দপ্তরে আওয়ামী লীগ সরকারের শক্ত সমর্থক আমলারা দায়িত্বে এখনো আছেন, তারা সাবেক কর্তৃত্ববাদী সরকারের পুনর্বহালের অপচেষ্টা চালাতেই পারেন নিজেদের লুণ্ঠন অব্যাহত রাখার স্বার্থে।

তাই অন্তত জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সাফল্য ধরে রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে গণতন্ত্রকামী দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোকে, তাদের কর্মী-নেতা-সংগঠকদের। রাষ্ট্র সংস্কারে অবশ্যই রাষ্ট্রের সংবিধান পুনর্লিখন তথা সংস্কার দরকার। দেশের একজন মেধাবী ও দেশপ্রেমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিঙ্গুইশড ইমেরিটাস প্রফেসর ড. আলী রীয়াজ এ বিষয়ে উদ্যোগী হয়ে সেমিনার-আলোচনা সভা করে যাচ্ছেন যা খুবই আশাব্যঞ্জক। এ বিষয়ে রাজনীতিকদেরও ভাবতে হবে।

দেশের অর্থনীতি একেবারেই দুর্দশাগ্রস্ত এবং নরকময় অবস্থা। এটার পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন খুবই জটিল ও কঠিন ব্যাপার, সেটা করতেও অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করা দরকার। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যকে প্রধান করে কমিটি হয়েছে। আমরা আশা করছি তার কাজকর্ম অনেকটাই ফলদায়ক হবে। যদিও কেউ কেউ ততটা ভরসা করতে পারছেন না। তাদের কথাবার্তায় ‘অ্যাবস্ট্র্যাক্ট’ ভাবসাব থাকায়। তারা বলেছেন, দুর্নীতি কোথায় হয়েছে তার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করবেন, কারণ অনুসন্ধান করবেন এবং প্রতিকারের সুপারিশ দেবেন, কিন্তু দুর্নীতিবাজদের পরিচয় প্রকাশ ও বিচারসহ আসল প্রতিকার করবে সরকারের অন্যসব প্রতিষ্ঠান। তাহলে এ ধরনের অর্থনৈতিক কমিটি কতটুকু অগ্রসর হতে পারবে তা সময়ই বলে দেবে। এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তাদের ক্ষমতায়ন করতে হবে।

আমি স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত এবং ড. জহুরুল হক পরিচালিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তদন্ত কমিটি ও অন্য পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয় তদন্ত কমিটির মোট ৬টি তদন্ত রিপোর্ট দেখতে অনুরোধ জানাব। কী অসাধারণ তদন্ত রিপোর্ট, এখনকার তদন্ত কমিটি বা কমিশনগুলোর জন্য বিশাল শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে ওইসব রিপোর্টে। ৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আশি শতাংশ দুর্নীতি অনাচারের তথ্য-উপাত্ত এবং দায়ী দুর্নীতিবাজদের পুরো পরিচয়, বিস্তারিত প্রামাণ্য-তথ্যসহ উপস্থাপন করা হয়েছে। একটি রিপোর্টের ভিত্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আবদুল মতিন চৌধুরীকে আটক করে জেলে বন্দি করা হয়েছিল। আর ওই রিপোর্টগুলো অনুসরণ করে পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনগুলো অনেকখানি সাবধানতা অবলম্বন করতে বাধ্য হন এবং শিক্ষা-পরিবেশের অনেক উন্নতি হয়েছিল। একইভাবে জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত জেলা জজ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত ‘আনট্রায়েড হেয়েনাস অফেন্সেস এনকোয়ারি কমিটি’ তদন্ত করেছিল সাত শতাধিক জঘন্য অপরাধের- সেখানেও পুলিশের জেলা পুলিশ সুপার পর্যায়ের অফিসারদের অপরাধ প্রামাণ্য দলিলের মতো উপস্থাপন করা হয়েছিল। সেই রিপোর্টটিও অসামান্য একটি তদন্ত রিপোর্ট। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এ রিপোর্টের ঘটনাগুলো নিয়েও বিচারকাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি, কারণ, ১৯৮১ সালের ৩০ মে জেনারেল এরশাদের বিশ্বাসঘাতকতায় প্রেসিডেন্ট জিয়া নিহত হওয়ায় সব কিছু থেমে যায়। এ তদন্ত রিপোর্টগুলো থেকে আমাদের অবশ্যই শিক্ষা নেওয়া উচিত বলে মনে করি।

আরেকটি জরুরি আলোচ্য বিষয় হলো, এদেশে ১৯৭২ সাল থেকে এ পর্যন্ত অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র-গুলি বিস্ফোরক উদ্ধারে অনেকবার বিশেষ অভিযান পরিচালনা হয়েছে। কিন্তু প্রতিটি অভিযানেই দেখা গেছে, অপরাধীরা অতিমাত্রায় ধুরন্ধর হওয়ায় রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে (এমনকি কারফিউ দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ‘ব্লক রেইড’ দিয়েও পর্যাপ্ত সাফল্য পাওয়া যায়নি) বেশির ভাগ অবৈধ অস্ত্রই উদ্ধার করতে পারেননি। সেই অপরাধীরা দিনে দিনে আরও অনেক বেশি ধুরন্ধর হয়েছে, তারা এখন মাফিয়া বাহিনীতে পরিণত। সাধারণ অভিযানে এদের কাছ থেকে বৈধ-অবৈধ সব অস্ত্র উদ্ধারে সফল হওয়া একটু কঠিনই হবে বৈকি।

তবে আশার কথা, অপরাধী ধরার প্রযুক্তিগত সামর্থ্য বেড়েছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো এবং সর্বোপরি দেশপ্রেমিক ও দায়িত্ববান প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরাও ব্যাপকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাদের সবার মেধা-দক্ষতা ও যথার্থ শ্রম ব্যবহার করা গেলে সাফল্য আসার সম্ভাবনা অতীতের চেয়ে অনেক বেশি। তার ওপরে আমাদের দেশপ্রেমিক বিপ্লবী শিক্ষার্থী ও সংগ্রামী-জনতা রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নিতে এগিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে আশায় বুক বাঁধা যাবে, তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতা ও অন্য সব সহযোগীকে কাজের সময় ও সুযোগ দিতে হবে। তাদের অবান্তর কথাবার্তা বলে অস্থির করে দেওয়া একেবারেই কাম্য নয়, হতে পারে না।  সর্বোপরি যে কথাটি না বললেই নয় যে, হাজারো তরুণ ছাত্র-জনতাকে যারা বা যাদের নির্দেশে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে তাদের ক্ষমা নেই। তা সে পুলিশ কর্মকর্তা হোক আর আমলা বা রাজনীতিবিদ হোক। বিশেষ করে এক হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়ার জন্য শেখ হাসিনা ও তার সাঙ্গোপাঙ্গদের বিচার হতেই হবে। অপরাধীরা যত বড় নেতা বা নেত্রীই হোক না কেন এ বাংলার মাটিতেই তাদের যথাযথ শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

♦ লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

দুটি ছড়া
দুটি ছড়া

ডাংগুলি

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

বিজয়ের গান
বিজয়ের গান

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া

ডাংগুলি

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা