শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০১:৫১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

শ্রদ্ধাঞ্জলি

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...

পাপিয়া আপার (পাপিয়া সারোয়ার) টেলিফোন আর আসবে না। কথাটা লেখা যত সহজ, ভাবা যত সহজ, জীবনটা ঠিক তত সহজ নয়। বুধবার সন্ধ্যা থেকেই অনেকের টেলিফোন আসছিল। পাপিয়া আপার অবস্থা কেমন, সবাই উৎকণ্ঠায় ছিলেন। শুধু দেশ থেকে নয়, দেশের বাইরে থেকেও অনেকেই তাঁর সম্পর্কে জানতে চাইছেন। ভার্চুয়াল জগতে তাঁর সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে। পাপিয়া আপা যে এত মানুষের এত প্রিয় ছিলেন বুঝতে পারিনি। একটা সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাধ্যমে রবীন্দ্রসংগীতকে যে কজন শিল্পী জনপ্রিয় করেছিলেন, পাপিয়া সারোয়ার তাঁদের অন্যতম। তিনি প্রায় একাই ব্যাপকসংখ্যক মানুষের হৃদয়ের কাছে নিয়ে গেছেন রবীন্দ্রসংগীতকে।  তাঁর জাদুময় সুললিত কণ্ঠে শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। তাঁর কণ্ঠে আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। তাঁর গায়কি ঢং ছিল অনেকের চেয়ে আলাদা, স্বতন্ত্র। তিনি নিজের মতো করে দরদ দিয়ে রবীন্দ্রসংগীতকে শুদ্ধভাবে শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন। পাপিয়া সারোয়ারের মতো অসামান্য প্রতিভাধর শিল্পীকে হারালাম; তাঁর অভাব পূরণীয় নয়। তাঁকে আমরা অকালে হারিয়ে ফেললাম।

পাপিয়া সারোয়ার দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কিছু দিন আগে ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। চ্যানেল আই পরিবারের সদস্য, বার্তাপ্রধান, পরিচালক শাইখ সিরাজসহ কয়েকজন গিয়ে পাপিয়া আপাকে আজীবন সম্মাননা প্রদান করেন। আপা তাতে অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিলেন। অসুস্থতার জন্য এ সময় ভালো করে, নিজের সন্তুষ্টি অনুযায়ী গাইতে পারতেন না। তবু তিনি আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে ছুটে এসেছেন। কখনো না করেননি। কথা বলেছেন। কয়েক দিন আগেও বলছিলেন, ‘সাদী’ (সাদী মহম্মদ) চলে গেল। সে থাকলে তার সঙ্গে একটা অনুষ্ঠান করার সাহস করতাম। এই যে সাহস করতাম বললেন, এ কথা পাপিয়া সারোয়ারের জন্য প্রযোজ্য। পাপিয়া সারোয়ারই স্বাধীনতার পর প্রথম বৃত্তি নিয়ে ভারতের শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সাদী মহম্মদরা গিয়েছেন শান্তিনিকেতনে। একটি তথ্য এক্ষণে দিয়ে রাখি, পাপিয়া সারোয়ার শান্তিনিকেতনে থাকতেন ৩০২ নম্বর রুমে। ঠিক সেই ভবনেই তাঁর পাশের ৩০৪নং রুমে থাকতেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। পাপিয়া যে ভঙ্গিতে গান করতেন, যে রকম রুচিশীল পোশাক পরতেন, ঠিক তেমনি রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাও তাঁর রুচিতে প্রভাবিত হয়ে পাপিয়ার রুচিকে ধারণ করেছেন।

আমার মনে আছে, বাংলাদেশ টেলিভিশনে মালঞ্চ নামে একটি অনুষ্ঠান হতো। সেই অনুষ্ঠানে একজন শিল্পীর একক অনুষ্ঠান হতো। বরকতউল্লাহ ছিলেন প্রযোজক। একবার কোনো কারণে বরকতউল্লাহ ছুটিতে ছিলেন। তখন সেই অনুষ্ঠানের দায়িত্ব পড়ে আলী ইমামের ওপর। আলী ইমামের কোনো অনুষ্ঠান পাওয়া মানে আমাদেরও দায়িত্ব বেড়ে গেল। কারণ আমরা আলী ইমামের সঙ্গে কাজ করতাম। যদিও বেশির ভাগ ছিল ছোটদের অনুষ্ঠান। কিন্তু মালঞ্চ ছিল আধুনিক গানের অনুষ্ঠান। আলী ইমাম যেহেতু দায়িত্ব পেলেন, সেই অনুষ্ঠান সাজাতে হবে অন্যরকমভাবে। আমরা পরিকল্পনা করলাম, এবার অনুষ্ঠানটি সাজাব রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে। রবীন্দ্রনাথের গান করেন এমন কাউকে আনব। পাপিয়া আপা তখন তুমুল জনপ্রিয়। আমরা পাপিয়া আপার নাম প্রস্তাব করলাম। তিনি জানালেন অনুষ্ঠানে আপা গান করবেন। কিন্তু তিনি বললেন, যেহেতু অনুষ্ঠানে একজন শিল্পীই গান করবেন, তাহলে রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি দু-একটি আধুনিক গানও গাইবেন। আমরা তো আরও খুশি। তাঁর সেই বিখ্যাত গান, মনিরুজ্জামান মনিরের কথা এবং মনসুর আলীর সুরে- ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি গাইবেন পাপিয়া আপা। আলী ইমাম বললেন, এটি একটি অন্যরকম প্রোডাকশন, তাই অনুষ্ঠানটিতে বরকতউল্লাহর ছোঁয়া থাকতে হবে। এ জন্য আরেকটি আধুনিক গান হলে ভালো হতো। ঠিক করলেন ‘পাপিয়ারে পাপিয়া’ গানটি। আলী ইমাম একটি বড় আয়নার সামনে আপাকে দাঁড় করিয়ে শুট করলেন। একজন বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী গাইবেন আধুনিক গান। আপা কোনো সংকোচ করলেন না। যেহেতু এটা টেলিভিশন অনুষ্ঠান, তাই প্রযোজকের চাওয়াকে গুরুত্ব দিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর প্রতিবিম্বের বিপরীতে গাইলেন গানটি। পাপিয়া আপার সেই পারফরম্যান্স অসম্ভব সুন্দর হলো। অনুষ্ঠানটি ব্যাপক সাড়া ফেলল। দর্শক-শ্রোতা দারুণভাবে গ্রহণ করল। একজন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া আধুনিক গানও গাইলেন। আমরা নিজেরাও খাবারদাবারে বসে অনুষ্ঠানটি নিয়ে আলোচনা করলাম। তখন কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন কাজ করতেন ‘রোববার’ পত্রিকায়। তিনিও ছিলেন সেখানে। তিনি বললেন, আমাদের পত্রিকায় একটি সাক্ষাৎকার নেব।

পাপিয়া সারোয়ার [২১ নভেম্বর ১৯৫২-১২ ডিসেম্বর ২০২৪]
পাপিয়া সারোয়ার [২১ নভেম্বর ১৯৫২-১২ ডিসেম্বর ২০২৪]

সেখানে ছিলেন বাচসাসের কয়েকবারের সভাপতি বিখ্যাত সাংবাদিক আবদুর রহমান। তখন তাঁরও একটি পত্রিকা বের হতো। তিনিও বললেন, আমি সাক্ষাৎকার নেব। তুমি আগে নিও না মিলন।

দুজনের ভিতর প্রতিযোগিতা হলো কিন্তু জয়ী হন মিলন। তিনিই সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। সাপ্তাহিক রোববারে ছাপা হয়েছিল পাপিয়া আপার সেই বিশেষ সাক্ষাৎকার। আমরাও ছিলাম বেশ কৌতূহলী। সাক্ষাৎকার নিয়ে আসার পর মিলনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, পাপিয়া আপা কি তোমাকে সামনাসামনি গান শুনিয়েছিলেন? তিনি কি বিশেষ কোনো গানের কথা বলেছেন? নানা প্রশ্ন করলাম মিলনকে। পাপিয়া আপার বাড়ির ছাদে ছিল ছনের ঘর। সেখানেই তিনি রেওয়াজ করতেন। সেখানে যেতে বলেছেন। আমাদের অনেকবার তাঁর বাসায় যাওয়ার জন্য বলেছেন। বাসা চেনানোর জন্য বলতেন, এই রাস্তা দিয়ে এলে দেখবে দুটো দেবদারুগাছ। এই গাছ যেখানে, সেখানেই আমাদের বাসা। আপা বোধ হয় গাছ খুব ভালোবাসতেন। তাঁদের বাড়ির ছাদের ওপর গানের আসর বসত। নিশ্চয়ই পাপিয়া আপা সেখানে গান গাইতেন। আপার সঙ্গে কিছু দিন আগেও কথা হয়েছে। তিনি বললেন, আর তো গাইতে পারব না রে। মাঝেমধ্যে আমার দু-একটা গান চালানোর ব্যবস্থা কর। অন্তত যেন নিজের গানের অনুষ্ঠান দেখতে পারি। তারপর তাঁর বোনের কথা বললেন, জলি রহমান তাঁর বোন। তিনিও গান করতেন, আমাদের সংগঠনে ছিলেন। তিনিও কিছু দিন আগে ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন। আমি বললাম, জলির গানও আমাদের কাছে থাকতে পারে। অবশ্যই চালানোর চেষ্টা করব। আর কোনো দিন টেলিফোন করবেন না। বলবেন না তাঁর গানের কথা। আমরাও ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি যখন শুনব  মনে করব, আমাদের গানের জগৎ সমৃদ্ধ করার জন্য একজন পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন। আমরা তাঁর কথা ভুলব না।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা