শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর

কালের পরিক্রমায় বিদায় নিতে চলেছে আরও একটি বছর। প্রতি বছরই পৃথিবীর ১৯৫টি দেশের মধ্যে বেশ কিছু দেশে ক্ষমতার বলয়ে পরিবর্তন হয়। এসব পরিবর্তনের নেপথ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই থাকে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া তথা ভোট, স্বেচ্ছায় বা চাপে ক্ষমতায় ছেড়ে দেওয়া কিংবা কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের স্বাভাবিক মৃত্যু। এর বাইরে অনিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়ও কিছু পরিবর্তন ঘটে। অনিয়মতান্ত্রিক এসব প্রক্রিয়ার অন্যতম গণ অভ্যুত্থান, সামরিক অভ্যুত্থান, বিদ্রোহী দল বা গোষ্ঠী কর্তৃক অপ্রত্যাশিতভাবে ক্ষমতা দখল এমনকি বিদেশি রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপে ক্ষমতার পালাবদল ইত্যাদি। তবে ২০২৪ সালে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান পর্যায়ে এমন কিছু পরিবর্তন ঘটেছে, যা অনেকটাই অপ্রত্যাশিত, এমনকি চিন্তারও বাইরে ছিল।

বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে একটি বিরাটসংখ্যক দেশে ২০২৪ সালে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বা সরকারপ্রধান নির্ধারণের জন্য নির্বাচন পূর্বনির্ধারিত, পরিকল্পিত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছিল। তবে এসব নির্বাচনে ক্ষমতার বলয়ে এমন পরিবর্তন অনেকেরই কাঙ্ক্ষিত ছিল না। তাই বছর শেষে একদল গবেষক ও বিশ্লেষক ২০২৪ সালকে ‘ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর’ তথা ভোটের মাধ্যমে অপশাসন বা অজনপ্রিয় শাসকদের শাসনের অবসান ঘটানোর বছর বলে আখ্যায়িত করছেন।

বছরের শুরুটা ছিল তাইওয়ানে সংসদীয় নির্বাচনে চমকের মধ্য দিয়ে। সে দেশের ডেমোক্র্যাটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) প্রার্থী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করলেও সংসদে তারা বহু দিন পর একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। অন্য দল ‘দ্য কাওমিন টাং’ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তা সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। তাই তাদের সাহায্য নিতে হয় সংসদে আটটি আসন পাওয়া তাইওয়ান পিপাস পার্টির (টিপিপি)। ফলে এ টিপিপি হয়ে ওঠে কিং মেকার বা নিয়ামক শক্তি।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে ফিনল্যান্ড ২০২৩ সালে ন্যাটোতে যোগ দেয়। এরপর ২০২৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি যখন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন দেখা যায় ন্যাটোতে যোগদানের ক্ষেত্রে উদ্যোগী হওয়া তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও কোয়ালিশন পার্টির নেতা ৭৭ বছর বয়সি শাওলী নিনিস্টোকেই তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় দেখতে চেয়েছিল সাধারণ জনগণ। কিন্তু সংবিধানে দুবারের বেশি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সুযোগ না থাকায় তিনি জনগণের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। তখন তাঁর দলেরই প্রার্থী আলেকজান্ডারকে মনোনয়ন দেওয়া হয় এবং তিনি ভোটে জয়লাভ করেন।

২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত বিভিন্ন নির্বাচন ও বিপ্লবে মানুষ অন্যায়, অবিচার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, অপশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গোপনে ও প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছে। ২০২৪ সালের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার এ সুবর্ণ সুযোগ  কাজে না লাগালে ভবিষ্যতে এর কড়া মূল্য দিতে হবে পৃথিবীবাসীকে, বিশেষত বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে

২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছরজটিল রাজনৈতিক আবর্ত আর সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত রাজনীতির দেশ পাকিস্তানে সংসদ নির্বাচন হয় এ বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি। এ নির্বাচনে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। রাত পর্যন্ত ইমরান খানের দলের নেতারা প্রায় ১২৭টি আসনে এগিয়েছিলেন। কিন্তু রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটে মুসলিম লীগ ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির আসনসংখ্যা বাড়তে থাকে আর কমে ইমরান সমর্থকদের আসন লাভের সংখ্যা। শেষ পর্যন্ত ইমরান সমর্থকরা পান ৯৩টি আসন আর পাকিস্তান মুসলিম লীগ পায় ৯৮টি আসন। ধারণা করা হয়, সেনা সমর্থনে ভোটে কারচুপি হয় এবং সেনারাই ৬৮টি আসন পাওয়া পাকিস্তান পিপলস পার্টির সমর্থনে মুসলিম লীগকে তথা মুসলিম লীগের মিয়া মোহাম্মদ শাহবাজ শরিফকে ৩ মার্চ ক্ষমতায় বসায়।

এ ছাড়াও ২০২৪ সালের ২৪ মার্চ আফ্রিকা অঞ্চলের দেশ সেনেগালে অনুষ্ঠিত হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এ নির্বাচনে সেনেগালের দুবারের রাষ্ট্রপতি ও রিপাবলিকান দলের ঐক্যজোট নেতা সাংবিধানিক কারণে অংশ নিতে পারেননি। তাঁর দল ও জোটের পক্ষে নির্বাচন করেন আমাডো বা। কিন্তু দল বা জোটের ওপর আস্থা না থাকায় তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ১০ বছর আগে জন্ম নেওয়া দ্য আফ্রিকান পেট্রিয়টস অব সেনেগাল ফর ওয়ার্ক, এথিকস অ্যান্ড ফ্র্যাটারনিটি (সংক্ষেপে পিএএসটিইএফ) ৫৪.২৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বদলে দেয় এক দশকের শাসনধারা।

২১ এপ্রিল ২০২৪ মালদ্বীপে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় নির্বাচন। এর আগে ২০১৯ সালে বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল ভারতপন্থি নেতা ইব্রাহিম মো. সলিহ (জন্ম ১৯৬২ সাল) ও তাঁর দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি। ২০২৪ সালে জনগণ বেছে নেন চীনপন্থি ও ভারতবিরোধী কংগ্রেস দল ও তার নেতা মোহামেদ মুইজ্জুকে (জন্ম ১৯৭৮ সাল)। তাই প্রবীণ ও ভারতপন্থিদের বদলে মালদ্বীপে আসে চীনা বসন্ত ও নতুনের আবহ।

বর্ণবাদের জন্য কুখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার সাধারণ নির্বাচন হয় ২০২৪ সালের ২৯ মে। একসময়ের শ্রমিকনেতা এবং বর্তমানকালের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ গাইরিল রমা ফোসা এ নির্বাচনে ৫৭.৫ শতাংশ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হন। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো, এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস আগের তুলনায় ১৭.৩০ শতাংশ ভোট ও ৭১টি সংসদীয় আসন কম পায়। আর নতুন জন্ম নেওয়া বামপন্থি দল এম কে পার্টি ১৪.৫৮ শতাংশ ভোট ও ৫৮টি আসন পায়, যেখানে মোট আসন ছিল ৪০০টি। জুন মাসে ফ্রান্সের জাতীয় সংসদে আগাম নির্বাচন দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এ নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে থাকা ম্যাক্রোঁ ও তাঁর অনুসারীরা সংসদে আগের চেয়ে ৮৬টি আসন কম পান (২৪৫-এর স্থলে ১৫৯)। পক্ষান্তরে বামধারার নিউ পপুলার ফ্রন্ট (এনপিএফ) বেশি পায় ৪৯টি আসন। আর তাদের ভোট বাড়ে প্রথম রাউন্ডে ২৮.২১ শতাংশ ও দ্বিতীয় রাউন্ডে ২৫.৮%।

গণতন্ত্রের তীর্থভূমিতুল্য যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের ৬৫০টি আসনের জন্য নির্বাচন হয় ২০২৪ সালের ৪ জুলাই। এতে ক্ষমতাসীন ঋষি সুনাকের কনজারভেটিভ পার্টি অবিশ্বাস্যভাবে ২৫৪টি আসন কম পায় (৩৬৫-এর স্থলে ১২১)। তাদের ভোট কমে ২৩.৭ শতাংশ। অন্যদিকে ৩৩.৭ শতাংশ ভোট এবং ২১১টি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে লেবার পার্টি। কেরির স্টেমারের নেতৃত্বাধীন এ দলের আসনসংখ্যা ৪১১টি। জুলাই বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় আগস্টে ক্ষমতা ও দেশ ছাড়েন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যা আমাদের সবার জানা।

সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কায় হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। অপরাজনীতি আর দুর্নীতির অপবাদ নিয়ে ২০২২ সালের ৯ জুলাই দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার অষ্টম রাষ্ট্রপতি এবং এসএলপিপি দলের নেতা রাজা পাকশে। তখন রাষ্ট্রের হাল ধরেন ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির রনিল বিক্রমাসিংহে। ২০১৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বামপন্থি দল জনতা বিমূর্তি ব্যারামনা (জেভিপি)-এর নেতৃত্বে ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) জোটের প্রার্থী অনুরা কুমারা দেশনায়েক জয়লাভ করেন।

অক্টোবরের ২৭ তারিখে জাপানের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ৪৬৫টি আসনের জন্য নির্বাচনে নামে সে দেশের ৯টি মূল দলসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এ নির্বাচনে আগে ২৫৯ আসন পাওয়া লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির আসন ৬৮টি কমে ১৫১-তে দাঁড়ায়। আর কনস্টিটিউশনাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব জাপানের আসনসংখ্যা ৯৬ থেকে ৫২টি বেড়ে হয় ১৪৮টি।

নভেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রবল শক্তি নিয়ে নতুনভাবে আবারও প্রেসিডেন্টরূপে ফিরে আসা আর ডিসেম্বরে বিপ্লবের মুখে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদের লেজ গুটিয়ে পালানো বিস্ময়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করেছে পৃথিবীবাসী।

এভাবেই ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত বিভিন্ন নির্বাচন ও বিপ্লবে মানুষ অন্যায়, অবিচার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, অপশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গোপনে ও প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছে।

২০২৪ সালের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার এ সুবর্ণ সুযোগ কাজে না লাগালে ভবিষ্যতে এর কড়া মূল্য দিতে হবে পৃথিবীবাসীকে, বিশেষত বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত
সংস্কার প্রস্তাব
সংস্কার প্রস্তাব
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
বেকারত্ব বাড়ছে
বেকারত্ব বাড়ছে
নির্বাচনের চাপ
নির্বাচনের চাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
এইচএমপিভি আতঙ্ক
এইচএমপিভি আতঙ্ক
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
সর্বশেষ খবর
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি
চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব

নগর জীবন

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য