শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর

কালের পরিক্রমায় বিদায় নিতে চলেছে আরও একটি বছর। প্রতি বছরই পৃথিবীর ১৯৫টি দেশের মধ্যে বেশ কিছু দেশে ক্ষমতার বলয়ে পরিবর্তন হয়। এসব পরিবর্তনের নেপথ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই থাকে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া তথা ভোট, স্বেচ্ছায় বা চাপে ক্ষমতায় ছেড়ে দেওয়া কিংবা কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের স্বাভাবিক মৃত্যু। এর বাইরে অনিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়ও কিছু পরিবর্তন ঘটে। অনিয়মতান্ত্রিক এসব প্রক্রিয়ার অন্যতম গণ অভ্যুত্থান, সামরিক অভ্যুত্থান, বিদ্রোহী দল বা গোষ্ঠী কর্তৃক অপ্রত্যাশিতভাবে ক্ষমতা দখল এমনকি বিদেশি রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপে ক্ষমতার পালাবদল ইত্যাদি। তবে ২০২৪ সালে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান পর্যায়ে এমন কিছু পরিবর্তন ঘটেছে, যা অনেকটাই অপ্রত্যাশিত, এমনকি চিন্তারও বাইরে ছিল।

বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে একটি বিরাটসংখ্যক দেশে ২০২৪ সালে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বা সরকারপ্রধান নির্ধারণের জন্য নির্বাচন পূর্বনির্ধারিত, পরিকল্পিত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছিল। তবে এসব নির্বাচনে ক্ষমতার বলয়ে এমন পরিবর্তন অনেকেরই কাঙ্ক্ষিত ছিল না। তাই বছর শেষে একদল গবেষক ও বিশ্লেষক ২০২৪ সালকে ‘ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর’ তথা ভোটের মাধ্যমে অপশাসন বা অজনপ্রিয় শাসকদের শাসনের অবসান ঘটানোর বছর বলে আখ্যায়িত করছেন।

বছরের শুরুটা ছিল তাইওয়ানে সংসদীয় নির্বাচনে চমকের মধ্য দিয়ে। সে দেশের ডেমোক্র্যাটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) প্রার্থী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করলেও সংসদে তারা বহু দিন পর একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। অন্য দল ‘দ্য কাওমিন টাং’ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তা সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। তাই তাদের সাহায্য নিতে হয় সংসদে আটটি আসন পাওয়া তাইওয়ান পিপাস পার্টির (টিপিপি)। ফলে এ টিপিপি হয়ে ওঠে কিং মেকার বা নিয়ামক শক্তি।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে ফিনল্যান্ড ২০২৩ সালে ন্যাটোতে যোগ দেয়। এরপর ২০২৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি যখন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন দেখা যায় ন্যাটোতে যোগদানের ক্ষেত্রে উদ্যোগী হওয়া তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও কোয়ালিশন পার্টির নেতা ৭৭ বছর বয়সি শাওলী নিনিস্টোকেই তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় দেখতে চেয়েছিল সাধারণ জনগণ। কিন্তু সংবিধানে দুবারের বেশি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সুযোগ না থাকায় তিনি জনগণের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। তখন তাঁর দলেরই প্রার্থী আলেকজান্ডারকে মনোনয়ন দেওয়া হয় এবং তিনি ভোটে জয়লাভ করেন।

২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত বিভিন্ন নির্বাচন ও বিপ্লবে মানুষ অন্যায়, অবিচার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, অপশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গোপনে ও প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছে। ২০২৪ সালের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার এ সুবর্ণ সুযোগ  কাজে না লাগালে ভবিষ্যতে এর কড়া মূল্য দিতে হবে পৃথিবীবাসীকে, বিশেষত বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে

২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছরজটিল রাজনৈতিক আবর্ত আর সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত রাজনীতির দেশ পাকিস্তানে সংসদ নির্বাচন হয় এ বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি। এ নির্বাচনে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। রাত পর্যন্ত ইমরান খানের দলের নেতারা প্রায় ১২৭টি আসনে এগিয়েছিলেন। কিন্তু রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটে মুসলিম লীগ ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির আসনসংখ্যা বাড়তে থাকে আর কমে ইমরান সমর্থকদের আসন লাভের সংখ্যা। শেষ পর্যন্ত ইমরান সমর্থকরা পান ৯৩টি আসন আর পাকিস্তান মুসলিম লীগ পায় ৯৮টি আসন। ধারণা করা হয়, সেনা সমর্থনে ভোটে কারচুপি হয় এবং সেনারাই ৬৮টি আসন পাওয়া পাকিস্তান পিপলস পার্টির সমর্থনে মুসলিম লীগকে তথা মুসলিম লীগের মিয়া মোহাম্মদ শাহবাজ শরিফকে ৩ মার্চ ক্ষমতায় বসায়।

এ ছাড়াও ২০২৪ সালের ২৪ মার্চ আফ্রিকা অঞ্চলের দেশ সেনেগালে অনুষ্ঠিত হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এ নির্বাচনে সেনেগালের দুবারের রাষ্ট্রপতি ও রিপাবলিকান দলের ঐক্যজোট নেতা সাংবিধানিক কারণে অংশ নিতে পারেননি। তাঁর দল ও জোটের পক্ষে নির্বাচন করেন আমাডো বা। কিন্তু দল বা জোটের ওপর আস্থা না থাকায় তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ১০ বছর আগে জন্ম নেওয়া দ্য আফ্রিকান পেট্রিয়টস অব সেনেগাল ফর ওয়ার্ক, এথিকস অ্যান্ড ফ্র্যাটারনিটি (সংক্ষেপে পিএএসটিইএফ) ৫৪.২৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বদলে দেয় এক দশকের শাসনধারা।

২১ এপ্রিল ২০২৪ মালদ্বীপে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় নির্বাচন। এর আগে ২০১৯ সালে বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল ভারতপন্থি নেতা ইব্রাহিম মো. সলিহ (জন্ম ১৯৬২ সাল) ও তাঁর দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি। ২০২৪ সালে জনগণ বেছে নেন চীনপন্থি ও ভারতবিরোধী কংগ্রেস দল ও তার নেতা মোহামেদ মুইজ্জুকে (জন্ম ১৯৭৮ সাল)। তাই প্রবীণ ও ভারতপন্থিদের বদলে মালদ্বীপে আসে চীনা বসন্ত ও নতুনের আবহ।

বর্ণবাদের জন্য কুখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার সাধারণ নির্বাচন হয় ২০২৪ সালের ২৯ মে। একসময়ের শ্রমিকনেতা এবং বর্তমানকালের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ গাইরিল রমা ফোসা এ নির্বাচনে ৫৭.৫ শতাংশ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হন। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো, এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস আগের তুলনায় ১৭.৩০ শতাংশ ভোট ও ৭১টি সংসদীয় আসন কম পায়। আর নতুন জন্ম নেওয়া বামপন্থি দল এম কে পার্টি ১৪.৫৮ শতাংশ ভোট ও ৫৮টি আসন পায়, যেখানে মোট আসন ছিল ৪০০টি। জুন মাসে ফ্রান্সের জাতীয় সংসদে আগাম নির্বাচন দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এ নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে থাকা ম্যাক্রোঁ ও তাঁর অনুসারীরা সংসদে আগের চেয়ে ৮৬টি আসন কম পান (২৪৫-এর স্থলে ১৫৯)। পক্ষান্তরে বামধারার নিউ পপুলার ফ্রন্ট (এনপিএফ) বেশি পায় ৪৯টি আসন। আর তাদের ভোট বাড়ে প্রথম রাউন্ডে ২৮.২১ শতাংশ ও দ্বিতীয় রাউন্ডে ২৫.৮%।

গণতন্ত্রের তীর্থভূমিতুল্য যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের ৬৫০টি আসনের জন্য নির্বাচন হয় ২০২৪ সালের ৪ জুলাই। এতে ক্ষমতাসীন ঋষি সুনাকের কনজারভেটিভ পার্টি অবিশ্বাস্যভাবে ২৫৪টি আসন কম পায় (৩৬৫-এর স্থলে ১২১)। তাদের ভোট কমে ২৩.৭ শতাংশ। অন্যদিকে ৩৩.৭ শতাংশ ভোট এবং ২১১টি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে লেবার পার্টি। কেরির স্টেমারের নেতৃত্বাধীন এ দলের আসনসংখ্যা ৪১১টি। জুলাই বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় আগস্টে ক্ষমতা ও দেশ ছাড়েন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যা আমাদের সবার জানা।

সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কায় হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। অপরাজনীতি আর দুর্নীতির অপবাদ নিয়ে ২০২২ সালের ৯ জুলাই দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার অষ্টম রাষ্ট্রপতি এবং এসএলপিপি দলের নেতা রাজা পাকশে। তখন রাষ্ট্রের হাল ধরেন ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির রনিল বিক্রমাসিংহে। ২০১৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বামপন্থি দল জনতা বিমূর্তি ব্যারামনা (জেভিপি)-এর নেতৃত্বে ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) জোটের প্রার্থী অনুরা কুমারা দেশনায়েক জয়লাভ করেন।

অক্টোবরের ২৭ তারিখে জাপানের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ৪৬৫টি আসনের জন্য নির্বাচনে নামে সে দেশের ৯টি মূল দলসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এ নির্বাচনে আগে ২৫৯ আসন পাওয়া লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির আসন ৬৮টি কমে ১৫১-তে দাঁড়ায়। আর কনস্টিটিউশনাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব জাপানের আসনসংখ্যা ৯৬ থেকে ৫২টি বেড়ে হয় ১৪৮টি।

নভেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রবল শক্তি নিয়ে নতুনভাবে আবারও প্রেসিডেন্টরূপে ফিরে আসা আর ডিসেম্বরে বিপ্লবের মুখে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদের লেজ গুটিয়ে পালানো বিস্ময়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করেছে পৃথিবীবাসী।

এভাবেই ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত বিভিন্ন নির্বাচন ও বিপ্লবে মানুষ অন্যায়, অবিচার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, অপশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গোপনে ও প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছে।

২০২৪ সালের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার এ সুবর্ণ সুযোগ কাজে না লাগালে ভবিষ্যতে এর কড়া মূল্য দিতে হবে পৃথিবীবাসীকে, বিশেষত বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
সর্বশেষ খবর
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের
বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন