শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

দরকার নাগরিক উদ্যোগ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দরকার নাগরিক উদ্যোগ

এ মুহূর্তে জাতির সামনে বিশাল চ্যালেঞ্জ- প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের নেতাদের পুনর্বাসন অপচেষ্টা প্রতিহত করে পুরনো ফ্যাসিবাদী ও নব্য-ফ্যাসিবাদীদের প্রতিরোধের মহাযুদ্ধ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুশাসনের যুদ্ধ, গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির যুদ্ধ। ডিসেম্বর আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী বিজয় অর্জন করেছিল- ৯ মাসের রক্ত-নদী বইয়ে দেওয়া লাখ লাখ শহীদের ও হানাদার-সেনাদের নিপীড়নে কয়েক লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির  বিশাল আত্মত্যাগের বিনিময়ে।

২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী-জনতার গণ অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এবং সরকারপ্রধানসহ সবার পলায়ন ও ভারতে আশ্রয়গ্রহণের পর এই বছরের ১৬ ডিসেম্বর যে বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে তা জাতির ‘দ্বিতীয় মুক্তির’ প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। পুরো জাতি ফ্যাসিবাদী স্বৈরশাসনমুক্ত হয়ে এখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের নতুন ধাপের দিকে এগোচ্ছে। এরই মধ্যে দশটি সংস্কার কমিশন ও একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ব্যাপক সংস্কারকাজ হাতে নিয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ইতোমধ্যে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে আওয়ামী লীগের সাড়ে পনেরো বছরের অপরিসীম অর্থনৈতিক লুটপাট ও সেই রাষ্ট্র-ডাকাতির অর্থের প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্য পরিবেশন করেছে, তা দেখেশুনে দেশবাসীর ভিরমি খাবার দশা। এটা সম্ভবত দেশবাসী এমনকি বিশ্ববাসীর কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। সাইকিক-পেশেন্ট শেখ হাসিনা কী চমৎকার উন্নয়ন এই রাষ্ট্রের মানুষের জন্য করে গেছেন, তা ভাবতেও ভয় হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচণ্ড  চাপের মুখে সরকার ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে বাধ্য হয়েছে- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিশন শুরু করেছে। তাঁরা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২ মার্চ, ২০২৫ দেশের নাগরিকদের কাছে ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন এবং তারপর একটানা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার সংযোজন এবং ভোটারদের তথ্য হালনাগাদ করা হবে। এরই মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারকাজ চলছে, তবে বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দলই দ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার দাবি তুলছে অবিরাম। তাদের ভয় অন্তর্বর্তী সরকারকে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ব্যর্থ প্রমাণ করতে পারলে দেশবাসীকে তাদের পক্ষে টানতে সক্ষম হতে পারে।

অবশ্য গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমে আগ্রহী সুশীল সমাজের প্রায় সবাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগ এবং তাঁদের সমর্থক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের নেতা-সংগঠকরা নির্বাচন অনুষ্ঠান পিছিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজগুলো জরুরি ভিত্তিতে সম্পাদনের ওপর জোর দিচ্ছেন। তাঁরা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের গণহত্যাযজ্ঞ চালানো এবং চল্লিশ লাখ কোটি টাকা (কমপক্ষে) রাষ্ট্র-লুণ্ঠনের বিচারকাজ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই সম্পন্ন করতে আগ্রহী। সব মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব না হলেও প্রধান প্রধান অপরাধীদের বিচার সম্পাদন এবং অন্যদের বিচারকাজ পরবর্তী সরকার/সরকারগুলোর আমলে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বিচার প্রক্রিয়া যথাযথভাবে চলমান রাখার ওপর জোর দিচ্ছেন। সুশীল নাগরিক গোষ্ঠী ও আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র-গণমানুষ ভয় পাচ্ছেন পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ অন্য সব নেতারা অবৈধ পন্থায় অর্জিত তাঁদের লাখ লাখ কোটি টাকা রাজনৈতিক দলগুলো ও বিচারকাজে জড়িতদের মাঝে ঢেলে দিয়ে এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের কিনে ফেলে সবকিছু ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। সেই আশঙ্কা শতভাগ; আর এই দেশে অবৈধ অর্থ সহজ পথে পেয়ে গেলে তা ফিরিয়ে দিয়ে সৎ কর্মটি সম্পাদন করবেন এমন ক্ষমতাশালী মানুষের সংখ্যা কম, মানে ক্ষমতাধর মানুষের সংখ্যাই বেশি। দুর্নীতিবাজ ডাকাত-দস্যুর দেশ এটা। সাধারণ নিরীহ খেটে খাওয়া মানুষ এসব ক্ষমতাধর লোকগুলোর কাছে ‘ক্রীতদাসে’ পরিণত। ৫৩ বছরের রাষ্ট্রের ইতিহাস তার সাক্ষ্য দেয়। তাই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার এই সরকারের আমলে যতটা বেশি সম্পাদন করা যায় ততটাই মঙ্গল। আর ওই সব গণহত্যাকারী ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের বিচার সম্পন্ন না করে তাদের আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, এমনকি আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে রাজনীতির সুযোগ দেওয়া ঘোরতর অনাচার, হবে মহাপাপ। শহীদদের আত্মার প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর প্রতি বেইমানি এবং যারা গুরুতর আহত তাদের প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর সঙ্গে বেইমানি বলে প্রমাণিত হবে।

আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী  যে কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে কারও আধিপত্যবাদও মেনে নেব না

বিএনপিসহ গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুততার সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চচ্ছে, তার প্রধান কারণ, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগের অদক্ষ কর্মকাণ্ড , ঢিলেঢালা ভাব, কাজের চেয়ে কথা বেশি বলা, আর নন-সিরিয়াস ভাবসাব, শুধু মন্ত্রিত্ব উপভোগ, রাষ্ট্রের কাজকর্মে কেবল গলাবাজি চালানো ইত্যাদি নেতিবাচক বিষয়াদি। তাঁরা সাধারণ মানুষের নিজ নিজ বৈধ উপার্জনে বেঁচে থাকার জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আর ‘এনজিও মার্কা হালকা-কর্মকাণ্ড’ পরিচালনা তাদের মন-মেজাজে ‘নন-সিরিয়াস’ ভাবটা বাজেভাবে প্রমাণ করে দিচ্ছেন। অল্প কয়েকজন উপদেষ্টা ব্যতিক্রম তাদের কর্মকাণ্ডে  গতিশীলতা প্রমাণ করতে পেরেছেন কমবেশি। অন্য উপদেষ্টারা কথা বলেন বেশি, আসল কাজ করেন অনেক কম; তাই সরকারের কর্মকাণ্ডে  দেশবাসীর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব হয়নি, হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মোসাহেব ও এজেন্ট আমলাদের নতুন সরকার কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাদের পুরোপুরি অপসারণ ও সৎ-কর্মদক্ষ আমলাদের জায়গামতো বসানোও সম্ভব হয়নি, যা হয়েছে তা অতি নগণ্য ‘রিপ্লেসমেন্ট’।

মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানায়ক, স্বাধীনতার মহান ঘোষক জিয়াউর রহমান পঁচাত্তরের শেষ ভাগে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে আমলা-গোষ্ঠীকে মোটামুটি জবাবদিহির মুখোমুখি দাঁড় করাতে পেরেছিলেন। তখন তাদের কাজে গতিশীলতা ছিল, দুর্নীতি তুলনামূলক হিসেবে কমানো সম্ভব হয়েছিল। সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতা দখল করে সামরিক ও বেসামরিক আমলা গোষ্ঠীকে ব্যাপক দুর্নীতির সুযোগ করে দেন, তাঁর সঙ্গে যোগ দেওয়া রাজনীতিকরাও দুর্নীতির চ্যাম্পিয়ন ছিলেন একেকজন।

এরশাদের স্বৈরশাসনের ৯ বছরে অন্তত তখনকার ৯০ হাজার কোটি টাকা (এখনকার মুদ্রামানে ৭ লাখ কোটি টাকা) রাষ্ট্র-লুণ্ঠন করেছে এরশাদ, তাঁর পরিবারের লোকজন, তাঁর মন্ত্রী ও অন্যান্য স্বজন। কোনো বিচার হয়নি লুটেরাদের, সেই লুটের অর্থ পুনরুদ্ধার করা হয়নি, চেষ্টাও করেনি কেউ। এখনো সবার আশঙ্কা- আওয়ামী লীগ দস্যু-ডাকাতদের লুণ্ঠিত ও পাচার করা অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হবে না, রাষ্ট্র ও দেশবাসী চিরতরে ঠকতেই থাকবে, নিঃস্ব থেকে আরও নিঃস্ব হতে থাকবে।

বেআইনি অস্ত্র সারা দেশে ছড়িয়ে আছে- কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই লাখ আগ্নেয়াস্ত্র, আর গুলি লাখ লাখ রাউন্ড। এসব এক্ষুনি উদ্ধার করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই থাকবে, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান অসম্ভব হয়ে পড়বে। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনের সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব দেশবাসী সবাই। আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী কোনো কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে আমাদের ওপর কারও আধিপত্যবাদ আমরা মেনে নেব না।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা