শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

দরকার নাগরিক উদ্যোগ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দরকার নাগরিক উদ্যোগ

এ মুহূর্তে জাতির সামনে বিশাল চ্যালেঞ্জ- প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের নেতাদের পুনর্বাসন অপচেষ্টা প্রতিহত করে পুরনো ফ্যাসিবাদী ও নব্য-ফ্যাসিবাদীদের প্রতিরোধের মহাযুদ্ধ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুশাসনের যুদ্ধ, গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির যুদ্ধ। ডিসেম্বর আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী বিজয় অর্জন করেছিল- ৯ মাসের রক্ত-নদী বইয়ে দেওয়া লাখ লাখ শহীদের ও হানাদার-সেনাদের নিপীড়নে কয়েক লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির  বিশাল আত্মত্যাগের বিনিময়ে।

২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী-জনতার গণ অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এবং সরকারপ্রধানসহ সবার পলায়ন ও ভারতে আশ্রয়গ্রহণের পর এই বছরের ১৬ ডিসেম্বর যে বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে তা জাতির ‘দ্বিতীয় মুক্তির’ প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। পুরো জাতি ফ্যাসিবাদী স্বৈরশাসনমুক্ত হয়ে এখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের নতুন ধাপের দিকে এগোচ্ছে। এরই মধ্যে দশটি সংস্কার কমিশন ও একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ব্যাপক সংস্কারকাজ হাতে নিয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ইতোমধ্যে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে আওয়ামী লীগের সাড়ে পনেরো বছরের অপরিসীম অর্থনৈতিক লুটপাট ও সেই রাষ্ট্র-ডাকাতির অর্থের প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্য পরিবেশন করেছে, তা দেখেশুনে দেশবাসীর ভিরমি খাবার দশা। এটা সম্ভবত দেশবাসী এমনকি বিশ্ববাসীর কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। সাইকিক-পেশেন্ট শেখ হাসিনা কী চমৎকার উন্নয়ন এই রাষ্ট্রের মানুষের জন্য করে গেছেন, তা ভাবতেও ভয় হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচণ্ড  চাপের মুখে সরকার ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে বাধ্য হয়েছে- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিশন শুরু করেছে। তাঁরা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২ মার্চ, ২০২৫ দেশের নাগরিকদের কাছে ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন এবং তারপর একটানা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার সংযোজন এবং ভোটারদের তথ্য হালনাগাদ করা হবে। এরই মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারকাজ চলছে, তবে বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দলই দ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার দাবি তুলছে অবিরাম। তাদের ভয় অন্তর্বর্তী সরকারকে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ব্যর্থ প্রমাণ করতে পারলে দেশবাসীকে তাদের পক্ষে টানতে সক্ষম হতে পারে।

অবশ্য গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমে আগ্রহী সুশীল সমাজের প্রায় সবাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগ এবং তাঁদের সমর্থক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের নেতা-সংগঠকরা নির্বাচন অনুষ্ঠান পিছিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজগুলো জরুরি ভিত্তিতে সম্পাদনের ওপর জোর দিচ্ছেন। তাঁরা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের গণহত্যাযজ্ঞ চালানো এবং চল্লিশ লাখ কোটি টাকা (কমপক্ষে) রাষ্ট্র-লুণ্ঠনের বিচারকাজ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই সম্পন্ন করতে আগ্রহী। সব মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব না হলেও প্রধান প্রধান অপরাধীদের বিচার সম্পাদন এবং অন্যদের বিচারকাজ পরবর্তী সরকার/সরকারগুলোর আমলে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বিচার প্রক্রিয়া যথাযথভাবে চলমান রাখার ওপর জোর দিচ্ছেন। সুশীল নাগরিক গোষ্ঠী ও আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র-গণমানুষ ভয় পাচ্ছেন পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ অন্য সব নেতারা অবৈধ পন্থায় অর্জিত তাঁদের লাখ লাখ কোটি টাকা রাজনৈতিক দলগুলো ও বিচারকাজে জড়িতদের মাঝে ঢেলে দিয়ে এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের কিনে ফেলে সবকিছু ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। সেই আশঙ্কা শতভাগ; আর এই দেশে অবৈধ অর্থ সহজ পথে পেয়ে গেলে তা ফিরিয়ে দিয়ে সৎ কর্মটি সম্পাদন করবেন এমন ক্ষমতাশালী মানুষের সংখ্যা কম, মানে ক্ষমতাধর মানুষের সংখ্যাই বেশি। দুর্নীতিবাজ ডাকাত-দস্যুর দেশ এটা। সাধারণ নিরীহ খেটে খাওয়া মানুষ এসব ক্ষমতাধর লোকগুলোর কাছে ‘ক্রীতদাসে’ পরিণত। ৫৩ বছরের রাষ্ট্রের ইতিহাস তার সাক্ষ্য দেয়। তাই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার এই সরকারের আমলে যতটা বেশি সম্পাদন করা যায় ততটাই মঙ্গল। আর ওই সব গণহত্যাকারী ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের বিচার সম্পন্ন না করে তাদের আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, এমনকি আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে রাজনীতির সুযোগ দেওয়া ঘোরতর অনাচার, হবে মহাপাপ। শহীদদের আত্মার প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর প্রতি বেইমানি এবং যারা গুরুতর আহত তাদের প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর সঙ্গে বেইমানি বলে প্রমাণিত হবে।

আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী  যে কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে কারও আধিপত্যবাদও মেনে নেব না

বিএনপিসহ গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুততার সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চচ্ছে, তার প্রধান কারণ, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগের অদক্ষ কর্মকাণ্ড , ঢিলেঢালা ভাব, কাজের চেয়ে কথা বেশি বলা, আর নন-সিরিয়াস ভাবসাব, শুধু মন্ত্রিত্ব উপভোগ, রাষ্ট্রের কাজকর্মে কেবল গলাবাজি চালানো ইত্যাদি নেতিবাচক বিষয়াদি। তাঁরা সাধারণ মানুষের নিজ নিজ বৈধ উপার্জনে বেঁচে থাকার জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আর ‘এনজিও মার্কা হালকা-কর্মকাণ্ড’ পরিচালনা তাদের মন-মেজাজে ‘নন-সিরিয়াস’ ভাবটা বাজেভাবে প্রমাণ করে দিচ্ছেন। অল্প কয়েকজন উপদেষ্টা ব্যতিক্রম তাদের কর্মকাণ্ডে  গতিশীলতা প্রমাণ করতে পেরেছেন কমবেশি। অন্য উপদেষ্টারা কথা বলেন বেশি, আসল কাজ করেন অনেক কম; তাই সরকারের কর্মকাণ্ডে  দেশবাসীর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব হয়নি, হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মোসাহেব ও এজেন্ট আমলাদের নতুন সরকার কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাদের পুরোপুরি অপসারণ ও সৎ-কর্মদক্ষ আমলাদের জায়গামতো বসানোও সম্ভব হয়নি, যা হয়েছে তা অতি নগণ্য ‘রিপ্লেসমেন্ট’।

মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানায়ক, স্বাধীনতার মহান ঘোষক জিয়াউর রহমান পঁচাত্তরের শেষ ভাগে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে আমলা-গোষ্ঠীকে মোটামুটি জবাবদিহির মুখোমুখি দাঁড় করাতে পেরেছিলেন। তখন তাদের কাজে গতিশীলতা ছিল, দুর্নীতি তুলনামূলক হিসেবে কমানো সম্ভব হয়েছিল। সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতা দখল করে সামরিক ও বেসামরিক আমলা গোষ্ঠীকে ব্যাপক দুর্নীতির সুযোগ করে দেন, তাঁর সঙ্গে যোগ দেওয়া রাজনীতিকরাও দুর্নীতির চ্যাম্পিয়ন ছিলেন একেকজন।

এরশাদের স্বৈরশাসনের ৯ বছরে অন্তত তখনকার ৯০ হাজার কোটি টাকা (এখনকার মুদ্রামানে ৭ লাখ কোটি টাকা) রাষ্ট্র-লুণ্ঠন করেছে এরশাদ, তাঁর পরিবারের লোকজন, তাঁর মন্ত্রী ও অন্যান্য স্বজন। কোনো বিচার হয়নি লুটেরাদের, সেই লুটের অর্থ পুনরুদ্ধার করা হয়নি, চেষ্টাও করেনি কেউ। এখনো সবার আশঙ্কা- আওয়ামী লীগ দস্যু-ডাকাতদের লুণ্ঠিত ও পাচার করা অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হবে না, রাষ্ট্র ও দেশবাসী চিরতরে ঠকতেই থাকবে, নিঃস্ব থেকে আরও নিঃস্ব হতে থাকবে।

বেআইনি অস্ত্র সারা দেশে ছড়িয়ে আছে- কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই লাখ আগ্নেয়াস্ত্র, আর গুলি লাখ লাখ রাউন্ড। এসব এক্ষুনি উদ্ধার করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই থাকবে, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান অসম্ভব হয়ে পড়বে। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনের সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব দেশবাসী সবাই। আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী কোনো কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে আমাদের ওপর কারও আধিপত্যবাদ আমরা মেনে নেব না।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি