শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

দরকার নাগরিক উদ্যোগ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দরকার নাগরিক উদ্যোগ

এ মুহূর্তে জাতির সামনে বিশাল চ্যালেঞ্জ- প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের নেতাদের পুনর্বাসন অপচেষ্টা প্রতিহত করে পুরনো ফ্যাসিবাদী ও নব্য-ফ্যাসিবাদীদের প্রতিরোধের মহাযুদ্ধ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুশাসনের যুদ্ধ, গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির যুদ্ধ। ডিসেম্বর আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী বিজয় অর্জন করেছিল- ৯ মাসের রক্ত-নদী বইয়ে দেওয়া লাখ লাখ শহীদের ও হানাদার-সেনাদের নিপীড়নে কয়েক লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির  বিশাল আত্মত্যাগের বিনিময়ে।

২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী-জনতার গণ অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এবং সরকারপ্রধানসহ সবার পলায়ন ও ভারতে আশ্রয়গ্রহণের পর এই বছরের ১৬ ডিসেম্বর যে বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে তা জাতির ‘দ্বিতীয় মুক্তির’ প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। পুরো জাতি ফ্যাসিবাদী স্বৈরশাসনমুক্ত হয়ে এখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের নতুন ধাপের দিকে এগোচ্ছে। এরই মধ্যে দশটি সংস্কার কমিশন ও একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ব্যাপক সংস্কারকাজ হাতে নিয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ইতোমধ্যে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে আওয়ামী লীগের সাড়ে পনেরো বছরের অপরিসীম অর্থনৈতিক লুটপাট ও সেই রাষ্ট্র-ডাকাতির অর্থের প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্য পরিবেশন করেছে, তা দেখেশুনে দেশবাসীর ভিরমি খাবার দশা। এটা সম্ভবত দেশবাসী এমনকি বিশ্ববাসীর কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। সাইকিক-পেশেন্ট শেখ হাসিনা কী চমৎকার উন্নয়ন এই রাষ্ট্রের মানুষের জন্য করে গেছেন, তা ভাবতেও ভয় হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচণ্ড  চাপের মুখে সরকার ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে বাধ্য হয়েছে- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিশন শুরু করেছে। তাঁরা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২ মার্চ, ২০২৫ দেশের নাগরিকদের কাছে ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন এবং তারপর একটানা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার সংযোজন এবং ভোটারদের তথ্য হালনাগাদ করা হবে। এরই মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারকাজ চলছে, তবে বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দলই দ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার দাবি তুলছে অবিরাম। তাদের ভয় অন্তর্বর্তী সরকারকে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ব্যর্থ প্রমাণ করতে পারলে দেশবাসীকে তাদের পক্ষে টানতে সক্ষম হতে পারে।

অবশ্য গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমে আগ্রহী সুশীল সমাজের প্রায় সবাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগ এবং তাঁদের সমর্থক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের নেতা-সংগঠকরা নির্বাচন অনুষ্ঠান পিছিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজগুলো জরুরি ভিত্তিতে সম্পাদনের ওপর জোর দিচ্ছেন। তাঁরা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের গণহত্যাযজ্ঞ চালানো এবং চল্লিশ লাখ কোটি টাকা (কমপক্ষে) রাষ্ট্র-লুণ্ঠনের বিচারকাজ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই সম্পন্ন করতে আগ্রহী। সব মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব না হলেও প্রধান প্রধান অপরাধীদের বিচার সম্পাদন এবং অন্যদের বিচারকাজ পরবর্তী সরকার/সরকারগুলোর আমলে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বিচার প্রক্রিয়া যথাযথভাবে চলমান রাখার ওপর জোর দিচ্ছেন। সুশীল নাগরিক গোষ্ঠী ও আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র-গণমানুষ ভয় পাচ্ছেন পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ অন্য সব নেতারা অবৈধ পন্থায় অর্জিত তাঁদের লাখ লাখ কোটি টাকা রাজনৈতিক দলগুলো ও বিচারকাজে জড়িতদের মাঝে ঢেলে দিয়ে এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের কিনে ফেলে সবকিছু ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। সেই আশঙ্কা শতভাগ; আর এই দেশে অবৈধ অর্থ সহজ পথে পেয়ে গেলে তা ফিরিয়ে দিয়ে সৎ কর্মটি সম্পাদন করবেন এমন ক্ষমতাশালী মানুষের সংখ্যা কম, মানে ক্ষমতাধর মানুষের সংখ্যাই বেশি। দুর্নীতিবাজ ডাকাত-দস্যুর দেশ এটা। সাধারণ নিরীহ খেটে খাওয়া মানুষ এসব ক্ষমতাধর লোকগুলোর কাছে ‘ক্রীতদাসে’ পরিণত। ৫৩ বছরের রাষ্ট্রের ইতিহাস তার সাক্ষ্য দেয়। তাই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার এই সরকারের আমলে যতটা বেশি সম্পাদন করা যায় ততটাই মঙ্গল। আর ওই সব গণহত্যাকারী ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের বিচার সম্পন্ন না করে তাদের আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, এমনকি আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে রাজনীতির সুযোগ দেওয়া ঘোরতর অনাচার, হবে মহাপাপ। শহীদদের আত্মার প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর প্রতি বেইমানি এবং যারা গুরুতর আহত তাদের প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর সঙ্গে বেইমানি বলে প্রমাণিত হবে।

আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী  যে কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে কারও আধিপত্যবাদও মেনে নেব না

বিএনপিসহ গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুততার সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চচ্ছে, তার প্রধান কারণ, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগের অদক্ষ কর্মকাণ্ড , ঢিলেঢালা ভাব, কাজের চেয়ে কথা বেশি বলা, আর নন-সিরিয়াস ভাবসাব, শুধু মন্ত্রিত্ব উপভোগ, রাষ্ট্রের কাজকর্মে কেবল গলাবাজি চালানো ইত্যাদি নেতিবাচক বিষয়াদি। তাঁরা সাধারণ মানুষের নিজ নিজ বৈধ উপার্জনে বেঁচে থাকার জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আর ‘এনজিও মার্কা হালকা-কর্মকাণ্ড’ পরিচালনা তাদের মন-মেজাজে ‘নন-সিরিয়াস’ ভাবটা বাজেভাবে প্রমাণ করে দিচ্ছেন। অল্প কয়েকজন উপদেষ্টা ব্যতিক্রম তাদের কর্মকাণ্ডে  গতিশীলতা প্রমাণ করতে পেরেছেন কমবেশি। অন্য উপদেষ্টারা কথা বলেন বেশি, আসল কাজ করেন অনেক কম; তাই সরকারের কর্মকাণ্ডে  দেশবাসীর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব হয়নি, হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মোসাহেব ও এজেন্ট আমলাদের নতুন সরকার কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাদের পুরোপুরি অপসারণ ও সৎ-কর্মদক্ষ আমলাদের জায়গামতো বসানোও সম্ভব হয়নি, যা হয়েছে তা অতি নগণ্য ‘রিপ্লেসমেন্ট’।

মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানায়ক, স্বাধীনতার মহান ঘোষক জিয়াউর রহমান পঁচাত্তরের শেষ ভাগে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে আমলা-গোষ্ঠীকে মোটামুটি জবাবদিহির মুখোমুখি দাঁড় করাতে পেরেছিলেন। তখন তাদের কাজে গতিশীলতা ছিল, দুর্নীতি তুলনামূলক হিসেবে কমানো সম্ভব হয়েছিল। সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতা দখল করে সামরিক ও বেসামরিক আমলা গোষ্ঠীকে ব্যাপক দুর্নীতির সুযোগ করে দেন, তাঁর সঙ্গে যোগ দেওয়া রাজনীতিকরাও দুর্নীতির চ্যাম্পিয়ন ছিলেন একেকজন।

এরশাদের স্বৈরশাসনের ৯ বছরে অন্তত তখনকার ৯০ হাজার কোটি টাকা (এখনকার মুদ্রামানে ৭ লাখ কোটি টাকা) রাষ্ট্র-লুণ্ঠন করেছে এরশাদ, তাঁর পরিবারের লোকজন, তাঁর মন্ত্রী ও অন্যান্য স্বজন। কোনো বিচার হয়নি লুটেরাদের, সেই লুটের অর্থ পুনরুদ্ধার করা হয়নি, চেষ্টাও করেনি কেউ। এখনো সবার আশঙ্কা- আওয়ামী লীগ দস্যু-ডাকাতদের লুণ্ঠিত ও পাচার করা অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হবে না, রাষ্ট্র ও দেশবাসী চিরতরে ঠকতেই থাকবে, নিঃস্ব থেকে আরও নিঃস্ব হতে থাকবে।

বেআইনি অস্ত্র সারা দেশে ছড়িয়ে আছে- কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই লাখ আগ্নেয়াস্ত্র, আর গুলি লাখ লাখ রাউন্ড। এসব এক্ষুনি উদ্ধার করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই থাকবে, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান অসম্ভব হয়ে পড়বে। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনের সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব দেশবাসী সবাই। আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী কোনো কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে আমাদের ওপর কারও আধিপত্যবাদ আমরা মেনে নেব না।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন