শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

দরকার নাগরিক উদ্যোগ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
দরকার নাগরিক উদ্যোগ

এ মুহূর্তে জাতির সামনে বিশাল চ্যালেঞ্জ- প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের নেতাদের পুনর্বাসন অপচেষ্টা প্রতিহত করে পুরনো ফ্যাসিবাদী ও নব্য-ফ্যাসিবাদীদের প্রতিরোধের মহাযুদ্ধ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুশাসনের যুদ্ধ, গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির যুদ্ধ। ডিসেম্বর আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী বিজয় অর্জন করেছিল- ৯ মাসের রক্ত-নদী বইয়ে দেওয়া লাখ লাখ শহীদের ও হানাদার-সেনাদের নিপীড়নে কয়েক লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির  বিশাল আত্মত্যাগের বিনিময়ে।

২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী-জনতার গণ অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এবং সরকারপ্রধানসহ সবার পলায়ন ও ভারতে আশ্রয়গ্রহণের পর এই বছরের ১৬ ডিসেম্বর যে বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে তা জাতির ‘দ্বিতীয় মুক্তির’ প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে। পুরো জাতি ফ্যাসিবাদী স্বৈরশাসনমুক্ত হয়ে এখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের নতুন ধাপের দিকে এগোচ্ছে। এরই মধ্যে দশটি সংস্কার কমিশন ও একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ব্যাপক সংস্কারকাজ হাতে নিয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি ইতোমধ্যে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্টে আওয়ামী লীগের সাড়ে পনেরো বছরের অপরিসীম অর্থনৈতিক লুটপাট ও সেই রাষ্ট্র-ডাকাতির অর্থের প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্য পরিবেশন করেছে, তা দেখেশুনে দেশবাসীর ভিরমি খাবার দশা। এটা সম্ভবত দেশবাসী এমনকি বিশ্ববাসীর কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। সাইকিক-পেশেন্ট শেখ হাসিনা কী চমৎকার উন্নয়ন এই রাষ্ট্রের মানুষের জন্য করে গেছেন, তা ভাবতেও ভয় হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচণ্ড  চাপের মুখে সরকার ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে বাধ্য হয়েছে- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিশন শুরু করেছে। তাঁরা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২ মার্চ, ২০২৫ দেশের নাগরিকদের কাছে ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন এবং তারপর একটানা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার সংযোজন এবং ভোটারদের তথ্য হালনাগাদ করা হবে। এরই মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারকাজ চলছে, তবে বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দলই দ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার দাবি তুলছে অবিরাম। তাদের ভয় অন্তর্বর্তী সরকারকে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ব্যর্থ প্রমাণ করতে পারলে দেশবাসীকে তাদের পক্ষে টানতে সক্ষম হতে পারে।

অবশ্য গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমে আগ্রহী সুশীল সমাজের প্রায় সবাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগ এবং তাঁদের সমর্থক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের নেতা-সংগঠকরা নির্বাচন অনুষ্ঠান পিছিয়ে দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজগুলো জরুরি ভিত্তিতে সম্পাদনের ওপর জোর দিচ্ছেন। তাঁরা ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের গণহত্যাযজ্ঞ চালানো এবং চল্লিশ লাখ কোটি টাকা (কমপক্ষে) রাষ্ট্র-লুণ্ঠনের বিচারকাজ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই সম্পন্ন করতে আগ্রহী। সব মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব না হলেও প্রধান প্রধান অপরাধীদের বিচার সম্পাদন এবং অন্যদের বিচারকাজ পরবর্তী সরকার/সরকারগুলোর আমলে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বিচার প্রক্রিয়া যথাযথভাবে চলমান রাখার ওপর জোর দিচ্ছেন। সুশীল নাগরিক গোষ্ঠী ও আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র-গণমানুষ ভয় পাচ্ছেন পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ অন্য সব নেতারা অবৈধ পন্থায় অর্জিত তাঁদের লাখ লাখ কোটি টাকা রাজনৈতিক দলগুলো ও বিচারকাজে জড়িতদের মাঝে ঢেলে দিয়ে এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের কিনে ফেলে সবকিছু ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। সেই আশঙ্কা শতভাগ; আর এই দেশে অবৈধ অর্থ সহজ পথে পেয়ে গেলে তা ফিরিয়ে দিয়ে সৎ কর্মটি সম্পাদন করবেন এমন ক্ষমতাশালী মানুষের সংখ্যা কম, মানে ক্ষমতাধর মানুষের সংখ্যাই বেশি। দুর্নীতিবাজ ডাকাত-দস্যুর দেশ এটা। সাধারণ নিরীহ খেটে খাওয়া মানুষ এসব ক্ষমতাধর লোকগুলোর কাছে ‘ক্রীতদাসে’ পরিণত। ৫৩ বছরের রাষ্ট্রের ইতিহাস তার সাক্ষ্য দেয়। তাই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার এই সরকারের আমলে যতটা বেশি সম্পাদন করা যায় ততটাই মঙ্গল। আর ওই সব গণহত্যাকারী ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের বিচার সম্পন্ন না করে তাদের আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, এমনকি আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে রাজনীতির সুযোগ দেওয়া ঘোরতর অনাচার, হবে মহাপাপ। শহীদদের আত্মার প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর প্রতি বেইমানি এবং যারা গুরুতর আহত তাদের প্রতি, তাদের পরিবারগুলোর সঙ্গে বেইমানি বলে প্রমাণিত হবে।

আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী  যে কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে কারও আধিপত্যবাদও মেনে নেব না

বিএনপিসহ গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুততার সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চচ্ছে, তার প্রধান কারণ, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের বেশির ভাগের অদক্ষ কর্মকাণ্ড , ঢিলেঢালা ভাব, কাজের চেয়ে কথা বেশি বলা, আর নন-সিরিয়াস ভাবসাব, শুধু মন্ত্রিত্ব উপভোগ, রাষ্ট্রের কাজকর্মে কেবল গলাবাজি চালানো ইত্যাদি নেতিবাচক বিষয়াদি। তাঁরা সাধারণ মানুষের নিজ নিজ বৈধ উপার্জনে বেঁচে থাকার জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। আর ‘এনজিও মার্কা হালকা-কর্মকাণ্ড’ পরিচালনা তাদের মন-মেজাজে ‘নন-সিরিয়াস’ ভাবটা বাজেভাবে প্রমাণ করে দিচ্ছেন। অল্প কয়েকজন উপদেষ্টা ব্যতিক্রম তাদের কর্মকাণ্ডে  গতিশীলতা প্রমাণ করতে পেরেছেন কমবেশি। অন্য উপদেষ্টারা কথা বলেন বেশি, আসল কাজ করেন অনেক কম; তাই সরকারের কর্মকাণ্ডে  দেশবাসীর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব হয়নি, হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মোসাহেব ও এজেন্ট আমলাদের নতুন সরকার কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে, তাদের পুরোপুরি অপসারণ ও সৎ-কর্মদক্ষ আমলাদের জায়গামতো বসানোও সম্ভব হয়নি, যা হয়েছে তা অতি নগণ্য ‘রিপ্লেসমেন্ট’।

মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানায়ক, স্বাধীনতার মহান ঘোষক জিয়াউর রহমান পঁচাত্তরের শেষ ভাগে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে আমলা-গোষ্ঠীকে মোটামুটি জবাবদিহির মুখোমুখি দাঁড় করাতে পেরেছিলেন। তখন তাদের কাজে গতিশীলতা ছিল, দুর্নীতি তুলনামূলক হিসেবে কমানো সম্ভব হয়েছিল। সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতা দখল করে সামরিক ও বেসামরিক আমলা গোষ্ঠীকে ব্যাপক দুর্নীতির সুযোগ করে দেন, তাঁর সঙ্গে যোগ দেওয়া রাজনীতিকরাও দুর্নীতির চ্যাম্পিয়ন ছিলেন একেকজন।

এরশাদের স্বৈরশাসনের ৯ বছরে অন্তত তখনকার ৯০ হাজার কোটি টাকা (এখনকার মুদ্রামানে ৭ লাখ কোটি টাকা) রাষ্ট্র-লুণ্ঠন করেছে এরশাদ, তাঁর পরিবারের লোকজন, তাঁর মন্ত্রী ও অন্যান্য স্বজন। কোনো বিচার হয়নি লুটেরাদের, সেই লুটের অর্থ পুনরুদ্ধার করা হয়নি, চেষ্টাও করেনি কেউ। এখনো সবার আশঙ্কা- আওয়ামী লীগ দস্যু-ডাকাতদের লুণ্ঠিত ও পাচার করা অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হবে না, রাষ্ট্র ও দেশবাসী চিরতরে ঠকতেই থাকবে, নিঃস্ব থেকে আরও নিঃস্ব হতে থাকবে।

বেআইনি অস্ত্র সারা দেশে ছড়িয়ে আছে- কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই লাখ আগ্নেয়াস্ত্র, আর গুলি লাখ লাখ রাউন্ড। এসব এক্ষুনি উদ্ধার করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই থাকবে, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান অসম্ভব হয়ে পড়বে। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক, সুশাসনের সমৃদ্ধ রাষ্ট্র দেখার অপেক্ষায় আছি, থাকব দেশবাসী সবাই। আর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আধিপত্যবাদী কোনো কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মুরব্বিসুলভ আচরণে হুমকির মুখে, ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে তার জবাব দিতে হবে। আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, তবে আমাদের ওপর কারও আধিপত্যবাদ আমরা মেনে নেব না।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত
সংস্কার প্রস্তাব
সংস্কার প্রস্তাব
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
বেকারত্ব বাড়ছে
বেকারত্ব বাড়ছে
নির্বাচনের চাপ
নির্বাচনের চাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
এইচএমপিভি আতঙ্ক
এইচএমপিভি আতঙ্ক
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
সর্বশেষ খবর
ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন
ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি
চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব

নগর জীবন

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য