শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সরকারের দেড় মাস : প্রত্যাশা ও শঙ্কা

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
সরকারের দেড় মাস : প্রত্যাশা ও শঙ্কা

এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘সংস্কার’ শব্দটি সবচেয়ে বেশি আলোচিত। রাষ্ট্র সংস্কার এখনকার রাজনীতির বলা যায় প্রধান প্রতিপাদ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ ২০০৭ সালের জানুয়ারি (যা বাংলাদেশের ইতিহাসে ওয়ান-ইলেভেন নামে খ্যাতি বা কুখ্যাতি পেয়েছে) মাসের পর ১১ তারিখের পর থেকে সংস্কার একটি ঘৃণা এবং ভয়ের শব্দে পরিগণিত ছিল। ওয়ান-ইলেভেনের পর যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তারাও সংস্কারের কথা বলেছিলেন এবং সেই সংস্কারের পক্ষে একদল রাজনীতিবিদ দাঁড়িয়েও ছিলেন। কিন্তু তারা জন কিংবা রাজনৈতিক সমর্থন পায়নি। ‘মাইনাস টু’ কথাটি খুব চালু হয়ে গিয়েছিল। বোঝানো হচ্ছিল, দুজন নেত্রীর কারণে রাজনীতি দূষিত হয়েছে। তাদের রাজনীতি থেকে বাদ দিতে হবে। এই দুই নেত্রীর দল, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুটি দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি স্বাভাবিকভাবেই এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। সংস্কার শব্দটি কোনো বিবেচনায়ই খারাপ নয়, কিন্তু দুটি বড় দলের বিরোধিতার কারণে সেটি ঘৃণায় পর্যবসিত হয়েছিল।

সংস্কারের প্রশ্নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি দুই ভাগ হয়ে গিয়েছিল। সংস্কারের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন দলটির মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। যারা ক্ষমতায় ছিলেন, যাদের ইতিহাস এখন এক-এগারো সরকার বলে অভিহিত করে। তারা মান্নান ভূঁইয়ার গ্রুপকে সমর্থন, সহযোগিতা করেছিল। কিন্তু মানুষ সরকারি এ অপতৎপরতাকে সমর্থন করেনি। প্রথমদিকে এক-এগারোকে মানুষ অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে সরকারি কিছু তৎপরতায় যেমন সামরিক বাহিনীর কিছু সদস্যের বাড়াবাড়ি এবং ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়ের প্রচেষ্টা, ব্যবসায়ীদের ওপর বলপ্রয়োগ ইত্যাদি ঘটনায় সেই সমর্থন ধীরে ধীরে চলে যায়। আওয়ামী লীগের মধ্যেও আমু, রাজ্জাক, তোফায়েল, সুরঞ্জিতদের মতো নেতার নেতৃত্বে একটি গ্রুপ সংস্কারের পক্ষে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু সরাসরি আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বড় গ্রুপ দাঁড়িয়ে যায় সংস্কারের বিরুদ্ধে। ফলে সেখানেও সংস্কার তথা মাইনাস টু পরিকল্পনা ভণ্ডুল হয়ে যায়।

কিন্তু এবারের কাহিনিটি ভিন্ন। সে কথা শেষের দিকে বলব। এবারের সরকারের বয়স অবশ্য এখনো ৪০ দিনের কম। এক নিদারুণ রক্তক্ষয়ের পরে অধিষ্ঠিত সরকারের প্রশাসন বিপর্যস্ত। অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব যে পুলিশ প্রশাসনের তা কেবল নামমাত্রই আছে। তারা থানায় বসে, কিন্তু কাজ করে না। জিডি নেয় না, মামলা নেয় না, কোথাও কোনো তদন্তে যায় না। আর যাবেই বা কীভাবে? জুলাই অভ্যুত্থানের শুরু থেকে তারা যে নৃশংস বর্বরতা দেখিয়েছে তা এখন জাতিসংঘের তদন্তের বিষয়। ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার উদগ্র লালসায় আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশ বাহিনীকে তাদের দস্যু বাহিনীতে পরিণত করেছিল। আর অল্প বয়সি শিক্ষার্থীসহ নিরীহ নিরস্ত্র মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। পরিণতি ছিল প্রতিহিংসার, জিঘাংসার, প্রতিশোধের। পুলিশ যেমন ঠাস ঠাস করে মেধাবী ছাত্র আবু সাঈদ, মুগ্ধকে গুলি করে হত্যা করেছিল, নিরীহ মানুষও তেমনি ক্রোধে অন্ধ হয়ে পুলিশকে মেরে গাছে টাঙিয়ে রেখেছিল। আমাদের জাতির ইতিহাসে এ বর্বরতা এবং হিংসার স্মৃতি মুছে যেতে কত সময় নেবে কে জানে! এখন ভয়ে অথবা ১৫ বছরের আচরণজনিত বদভ্যাসের কারণে থানার পুলিশ থানার বাইরে যেতে চায় না। ট্রাফিক পুলিশ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকে, কেবল দাঁড়িয়েই থাকে; কোনো কাজ করে না। পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়।

হত্যা, প্রতিশোধের এ দগদগে স্মৃতি থেকে সরকার পুলিশকে এখনো বের করে আনতে পারেনি। ডিউটি পালন করতে গিয়ে তারা যে নিরাপত্তার ভয় করছে সে ব্যাপারে তাদের আশ্বস্ত করতে পারেনি। আমি সরকারের সমালোচনা করছি না। বাস্তব অবস্থার কথা বলছি। আরও বাস্তবতার কথা এই যে, পুলিশ ছাড়া অভ্যন্তরীণ নিয়ম-শৃঙ্খলা, আইন রক্ষা করা যাবে না। হয় তাদের বুঝিয়ে, অভয় দিয়ে ডিউটিতে আনতে হবে নতুবা যাদের দিয়ে কাজ হবেই না, তাদের বাদ দিয়ে নতুনদের আনতে হবে। জনপ্রশাসন সম্পর্কেও একই কথা বলতে হবে। জনপ্রশাসনে অবশ্য এরকম ভয়াবহ স্মৃতি তাড়া করে না। কিন্তু সেখানে বিগত ১৫ বছরে দলীয়করণ করা হয়েছে তা ভয়ংকর। সহকারী সচিব মাত্র ছয় মাসে, এক বছরে একেবারে সচিব বা সিনিয়র সচিব হয়ে গেছেন। কেবল দলীয় পরিচয় বিবেচনায় অনেককে পদ বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। আর এরকম সময় যা হয়, কুৎসিত প্রতিযোগিতা। জনপ্রশাসনে নির্লজ্জ দালালি করা হয়। পেশার সম্মান বা মূল্যবোধ কেবল লঙ্ঘিত হয় না, রীতিমতো পদদলিত হয়। চূড়ান্ত অদক্ষতা গ্রাস করে পুরো জনপ্রশাসনকে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বৈঠকে, এমনকী সচিব পর্যায়ের বৈঠকেও আমাদের প্রতিনিধিরা ভালো করে কথা বলতে পারেন না। সভার মিনিটস লিখতে পারেন না।

ডয়েচে ভ্যালেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ঠিকই বলেছেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের কাজ হচ্ছে প্রশাসনকে ফিরিয়ে আনা। বিশেষ করে পুলিশকে। কাজটা সহজ নয়; বরং খুব কঠিন। এমনকী মাঝে মাঝে অসম্ভব বলেও মনে হয়। সরকার প্রথমে ঘোষণা করেছিলেন তারা পদবঞ্চিতদের পদায়ন করবেন। সে কাজ তারা শুরুও করেছিলেন এবং খুব বড় ধরনের সমালোচনা ব্যতিরেকে একটা পর্যায়ে পৌঁছেছেন। কিন্তু প্রচুর পরিমাণে অভিযোগ আছে, স্বৈরাচারের দোসরদেরও পদায়ন হয়েছে। যারা ছেড়ে গেছেন বা পালিয়ে গেছেন তাদের জায়গায় আবার তাদেরই লোক বসেছে। ডিসিদের পোস্টিং নিয়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে দুই তিন দিন ধরে যা ঘটল তা রীতিমতো মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগ-ছাত্রদলের মারামারির মতো। অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছেন ভাই হচ্ছে কী, এভাবে কি চলবে? যারা ডিসি হওয়ার আশা রাখেন বা নিজেদের যোগ্য মনে করেন, তাদের এ ধরনের আচরণ কোনো নীতি বা মূল্যবোধের মধ্যেই পড়ে কি? জনপ্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের আচরণ যদি এরকম হয় তাহলে নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠবে কার হাত দিয়ে?

এখানে কর্তৃপক্ষ নিয়ে কিছু কথা বলা দরকার। মানে আমি সরকারের কথা বলতে চাচ্ছি। সরকারের পক্ষ থেকে প্রশাসনের দায়িত্বে যারা আছেন এ ধরনের সিদ্ধান্তে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হতে পারে সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই কি রাখেন না তারা? যাদের নিয়ে কাজ করছেন তাদের ব্যাপারে কি উদাসীন? নাকি বোঝার মতো যোগ্যতাই নেই? দুই দিন সচিবালয়ে যা হলো তার জন্য নিশ্চয়ই পদপ্রত্যাশীদের আচরণের সমালোচনা করতে হবে। কিন্তু একই সঙ্গে এ ধরনের নির্দেশ বা সার্কুলার জারি করার মালিক/কর্তৃপক্ষ যে নেহাতই নাদান একটা কাজ করেছেন তাও না বললে চলবে না।

অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাদের সম্পর্কে জনমনে বিরূপ কোনো ধারণা নেই। সবাই জানেন এই সরকার কোনো রাজনৈতিক সরকার নয়। সরকারে যারা আছেন তাদের কোনো রাজনৈতিক অতীত নেই। অথচ রাষ্ট্র ব্যাপারটাই রাজনৈতিক। সেই রাষ্ট্র যারা পরিচালনা করবে তাদের রাজনৈতিক জ্ঞান অভিজ্ঞতা থাকা জরুরি। বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে এমন হয়েছে, অরাজনৈতিক মানুষ বা মানুষগুলো সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করেছেন। আইয়ুব, ইয়াহিয়া, জিয়া, এরশাদের কথা বলা যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইয়াহিয়া ছাড়া তারাও রাজনীতিবিদে পরিণত হয়েছেন। হতে হয়েছে।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনোভাবেই একজন রাজনীতিবিদ নন। সম্ভবত প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা মালেক উকিল বলেছিলেন, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই; ভবিষ্যদ্বাণী তো করাই যায় না। কিন্তু তারপরও ভবিষ্যতে ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল করে নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদে রূপান্তরিত হবেন ড. ইউনূস এরকমও প্রতীয়মাণ হচ্ছে না। এরকম যে হতেই হবে তারও কোনো কথা নেই। নির্দিষ্ট সময়ে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে উপযোগী ও গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরি করে নির্বাচন দিয়ে তিনি সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতেই পারেন। তাতে হয়তো তার সম্মানের টুপিতে আরও একটি তিলক যুক্ত হবে। কিন্তু যতদিন তিনি আছেন ততদিন তিনি রাজনীতি বিযুক্ত থাকতে পারবেন না।

লেখার শুরুতে এক-এগারোর কথা বলেছিলাম। ১/১১-এর সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানের পার্থক্য এই যে, জুলাই আপাদমস্তক একটি গণ অভ্যুত্থান ছিল, যার মানে এই আন্দোলনের সঙ্গে জনগণের সার্বিক অংশগ্রহণ ছিল। তাই এই চেতনা সহজে মরবে না। যে অন্তর্বর্তী সরকার এখন ক্ষমতায় তারা ১/১১-এর মতো সরকার নয়। তারা বাস্তবিকই আন্দোলনের ফসল। যেমন ড. ইউনূস বলেছেন, ওরাই আমাদের নিয়োগকর্তা। এ জন্য এই সরকারের এক-এগারোর’র মতো ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা কম।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া তার দ্বিতীয় ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ছয়টি বিষয়ে কমিশন গঠনের কথা বলেছেন। এর মধ্যে দিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণের একটি পথ-নকশা পাওয়া গেছে। আশা করা যায়, ভালোভাবেই অগ্রসর হবে সবকিছু এবং আমরা সেই নতুন বাংলাদেশের তীরে তরি ভেড়াতে পারব।

তারপরও উপসংহারে এসে একটি কথা বলা দরকার বলে, মনে করছি। ইতোমধ্যে কিছু কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। কিছু কিছু ব্যাপারে মানুষ বর্তমান সরকারকে up to mark মনে করছে না। দাবি-দাওয়াভিত্তিক যে সমস্ত আন্দোলন গড়ে উঠেছিল সেগুলোকে একভাবে সামাল দেওয়া গেছে। আশুলিয়া, সাভারে গার্মেন্ট বেল্টে যে বিক্ষোভ চলছিল সেটাও মনে হচ্ছে নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কিন্তু গোপালগঞ্জে যা দেখা গেল কাণ্ড ঘটল তা স্বস্তি দিচ্ছে না দেশবাসীকে।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

এই মাত্র | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

৩৩ মিনিট আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা