শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৪

মোটামুটি এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়

মাহমুদুর রহমান মান্না
মোটামুটি এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়

২০ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার কিছু আগে আমরা বিএসএমএমইউ অর্থাৎ আগের পিজি হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হলাম। আমরা মানে আমি, আমার স্ত্রী মেহের নিগার, ডাক্তার শোয়েব এবং নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিব আনোয়ার ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাজ্জাক সজীব।

আগের দিন সন্ধ্যায় আমার বুকে ব্যথা উঠেছিল। অবশ্য ঠিক বুকে বলা যাবে না, বুক যেখানে খাদ্যনালিতে নেমেছে, ডাক্তারি ভাষায় সম্ভবত গ্যাস্ট্রিক রিজিয়ন বলে সেখানটায়। তখন আমি বাইরে ছিলাম। তাড়াতাড়ি করে বাসায় ফিরে এলাম। ভাবলাম, বাসায় গেলে নিশ্চয়ই ব্যথাটা কমবে। কিন্তু রাত যত বাড়ছিল ব্যথাটাও তত বাড়ছিল। আমার স্ত্রী বললেন, ওটা গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা হবে। একটা গ্যাসের ট্যাবলেট খাও। সঙ্গে আরেকটা ঘুমের। ঘুমিয়ে যাও। সকালে দেখবে ঠিক হয়ে গেছে।

তাই করলাম। ঘুমালাম। সকালে উঠে মনে হলো ব্যথাটা আর নেই। কিন্তু নাশতা করার সঙ্গে সঙ্গে আবার ব্যথাটা বাড়তে থাকল। শেষ পর্যন্ত দুপুর নাগাদ ল্যাবএইডে গিয়ে একটা ইসিজি করলাম। ইসিজি ভালো ছিল। কিন্তু ব্যথা কমল না। বিকালে ডাক্তার শোয়েব বললেন, একটা টোপোনিন টেস্ট করে নেন। সেটা আপনাকে কনফার্ম করতে পারবে সমস্যাটা কী। তাই করলাম। কিন্তু টোপোনিনের রেজাল্ট পেতে পেতে রাত ১১টা পার হয়ে গেল। টেস্ট রেজাল্ট ডাক্তার শোয়েবকে পাঠিয়ে দিলাম। সেটা দেখে শোয়েব বললেন, আপনি বাসায় থাকেন। আমরা আসছি। আপনাকে এখন হাসপাতাল যেতে হবে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, এখনই যেতে হবে? রাতে না গেলে হয় না? উনি বললেন, না রাতেই যেতে হবে। বুঝলাম ব্যাপারটা সিরিয়াস।

সেই রাতেই শোয়েব এলেন, সঙ্গে শাকিব এবং সানি। রাজ্জাক আমার বাসার কাছেই থাকে। ১০ মিনিটের মধ্যে সেও এলো। কিন্তু আমরা যাব কোথায়? আমি যে ডাক্তারদের কাছে এ পর্যন্ত হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য গেছি তাদের কাউকে তো এখন পাওয়া যাবে না। তা ছাড়া তারা এখন হাসপাতালেও নাই। আমাকে নিশ্চয়ই হাসপাতালে যেতে হবে ইমারজেন্সি ওয়ার্ডে। আমার স্ত্রী মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশনে যাওয়ার পক্ষে। কোনো সন্দেহ নেই হার্ট ফাউন্ডেশন একটা নির্ভরযোগ্য হাসপাতাল। কিন্তু ওটা আমার বাসা থেকে অনেক দূরে। ডাক্তার শোয়েবই বললেন, বিএসএমএমইউতেও যেতে পারেন। ওটা আপনার বাসার কাছে হবে। তা ছাড়া হাসপাতাল হিসেবেও বিএসএমএমইউ অনেক ভালো। আমার মনে পড়ল কয়েকদিন আগে বিএসএমএমইউর প্রিন্সিপ্যাল প্রফেসর সাইদুর রহমানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। ভদ্রলোক আমার ঠিক পূর্ব-পরিচিত নন। কিন্তু এক সময় উনি আমাদের ছাত্র সংগঠন করতেন, জাসদ ছাত্রলীগ। আমি তাকে সেই রাতে ফোন করলাম এবং তিনি ফোন ধরলেন। আমি তাকে আমার অবস্থার কথা জানালাম। তিনি বললেন, টোপোনিন পজিটিভ, তাহলে আপনি বাসায় বসে আছেন কেন? আমি বললাম, যাব কোথায়? উনি জবাব দিলেন, আপনি বেরিয়ে পড়েন। রাত ১২টার বেশি হয়ে গেছে। আমি জানি না কার্ডিয়াক ইউনিটে ইমারজেন্সিতে কাউকে পাব কি না। তবুও আমি দেখছি। আপনি বেরিয়ে পড়েন। আমি ১০ মিনিটের মধ্যে আপনাকে ফোন করব।

আমরা তার কথামতো সেই রাতে তখনই বেরিয়ে পড়লাম। ১০ মিনিটের মধ্যে তিনি ফোন করলেন। দুজন ডাক্তারের নাম বললেন। বললেন, আপনি ইমারজেন্সিতে গেলে তাদের পাবেন। তারাই সব ব্যবস্থা করবে।

আমরা যখন কার্ডিয়াক ইমারজেন্সিতে পৌঁছলাম তখন রাত ১২টা পার হয়ে গেছে। একটা টিমটিম করে ভাল্ব জ্বলছে। ওই বারান্দাতেই দু-একজন শুয়ে আছেন। তারা রোগী বা কে তা জানি না। আমি ওখানেই দাঁড়িয়ে রইলাম। কারণ বসার মতো কোনো ব্যবস্থা ছিল না। কিছুক্ষণের মধ্যেই ডাক্তাররা এলেন। আমরা ইমারজেন্সিতে ঢুকলাম। তারা একটা চেয়ার দিলেন আমাকে বসতে। সেখানে বসে বসে তারা আমার ইতিহাস লিখতে শুরু করলেন। লেখা শেষ হয়ে গেলে অল্প কিছু পরীক্ষা, যেমন ব্লাড প্রেশার ইত্যাদি করলেন। তারপর আমাকে তারা কার্ডিয়াক ইউনিটে নিয়ে গেলেন। সেই রাতে একটা কেবিন দিলেন তারা আমাকে। যদিও সেখানে এসি কাজ করছিল না, তবুও ভালো লাগল। সঙ্গে সঙ্গেই আমার ইসিজি করা শুরু হলো বলতে গেলে মিনিটে মিনিটে এবং প্রতি মিনিটেই ইসিজি খারাপ হতে লাগল। ওখানকার ডাক্তাররা জানালেন ১৩ জন প্রফেসর সমন্বয়ে একটা মেডিকেল বোর্ড করা হয়েছে তারা আমার কেসটা দেখছেন। আমার সঙ্গে, আগেই বলেছি, আমার স্ত্রী ছিলেন। তিনি আমাকে বললেন, পার্থক্যটা দেখেছ? আমি প্রশ্ন করলাম, কী পার্থক্য? উনি বললেন, ১০ বছর আগেও আমরা এখানে এসেছিলাম এই হাসপাতালে। তখন তুমি জেলে ছিলে। তোমার বুকে ব্যথা উঠেছিল। জেলখানা তোমাকে এই হাসপাতালে পাঠিয়েছিল। আমি আর নিলম (নিলম আমাদের মেয়ে। ও তখন দেশে ছিল। কিন্তু আমাকে গ্রেপ্তার করার পরে তৎকালীন সরকার এবং তাদের গুন্ডাপান্ডারা আমার পরিবারের ওপর যে সন্ত্রাস শুরু করেছিল তাতে আমাদের মেয়েকে আমরা দেশের বাইরে পাঠাতে বাধ্য হয়েছিলাম) এসেছিলাম। ওরা তখন আমাদের ভিতরে ঢুকতেই দেয়নি।

আমার মনে পড়ল সেই দিনের কথা। এখন দিন তারিখ মনে নেই; তবে আমি ‘কারাবাসের বাইশ মাস’ বলে যে বই লিখেছি তাতে বিশদ বর্ণনা আছে। কেবিন ওয়ার্ডের সামনে আমার স্ত্রী-কন্যা দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমি ভিতরে ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলাম। ওরা আমার সঙ্গে যেতে চেয়েছিল, কিন্তু পুলিশ যেতে দেয়নি। ভিতরে যাওয়ার পরে অনেকক্ষণ বসেছিলাম। তারপর একজন ডাক্তার এসেছিলেন। তিনি আমার সব কথা শুনে এবং আমাকে পরীক্ষা করে ভর্তি করার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। তখন হাসপাতালে ডিজি ছিলেন না। ছয় ঘণ্টা পর তিনি এসেছিলেন এবং এসে আমার ভর্তির আদেশ বাতিল করে চলে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে দেখা করেননি, কথা বলার তো প্রশ্নই নেই। আমার স্ত্রী-কন্যা অপেক্ষা করতে করতে কখন চলে গিয়েছিল আমি বলতে পারব না। সেদিন বুকে ব্যথা নিয়ে নাকের জলে, চোখের জলে সবার অলক্ষ্যে একাকার হয়ে আবার জেলে ফিরে গিয়েছিলাম।

কত অমানবিক ছিল সেই ১৫ বছরের লাগাতার দুঃশাসন। এখন সরকার বদলেছে তাই এই পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। আমি মোট চার-পাঁচ দিন হাসপাতালে ছিলাম। ডাক্তারসহ স্টাফ যারাই ছিলেন, আমার প্রতি যথেষ্ট কেয়ার নিয়েছেন। তাদের সবার প্রতি অবশ্যই ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

আজ অক্টোবর মাসের ২ তারিখ। আমি বাসায় চলে এসেছি। আমার সঙ্গে এখনো আছে পাঁচ দিনের বিএসএমএমইউর স্মৃতি। একটা হসপিটালের স্মৃতি এরকম করে কি থাকার কথা? এমনিতেই হাসপাতাল আমার কাছে কোনো সুখকর জায়গা নয়। সম্ভবত কারও জন্যই নয়। কিন্তু অতীতের যে দুঃসহ স্মৃতি, অপমানজনক ব্যবহার, তার বিপরীতে বর্তমান স্মৃতিটা মনে এক ধরনের আনন্দের হিল্লোল তৈরি করে। আমাকে আমার দলের একজন প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি যদি মাহমুদুর রহমান মান্না না হতেন তাহলে কি এরকম ব্যবহার পেতেন? নিশ্চয়ই না। রাত ১২টার পর আমার জন্য নিশ্চয়ই কেউ বসে থাকত না এত তাড়াতাড়ি একটা কেবিন পাওয়া যেত না। কিন্তু তারপরও একটা পার্থক্য সূচিত হয়েছে বলেই আমার মনে হয়।

আমি সব হাসপাতাল ঘুরে দেখিনি। সবগুলো কেন, বস্তুত আমি কোনো হাসপাতালই ঘুরে দেখিনি। মানুষের কাছে খুব একটা পরিবর্তনের কথা শুনিনি। কিন্তু তারপরও মানুষের মনে একটা পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা দেখি। ৫ আগস্ট এর আগেও যে মানুষকে হতাশ মনে হতো সেই মানুষের মনে আশার আলো দেখতে পাই। এটা মানা উচিত এক অভূতপূর্ব আন্দোলনের মাধ্যমে আমাদের দেশে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জনআকাক্সক্ষার প্রকাশ ঘটেছে এভাবে : শুধু সরকার বদল নয়, আমরা দেশটাকেই বদলে দিতে চাই। ডক্টর ইউনূসের মতো মানুষ; সঙ্গে আরও একঝাঁক দেশ এবং সমাজ বদলাবার আকাক্সক্ষী জ্ঞানী ও প্রতিভাবান মানুষ দেশের হাল ধরেছেন। গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। অনেকেরই ব্যাপারটা বুঝতে ভুল হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার মানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়। কেবল একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান বা তত্ত্বাবধান তার দায়িত্ব নয়। একটি নির্বাচনের মতো নির্বাচন যা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং যা সেই ভবিষ্যতের নতুন বাংলাদেশ গড়ার জমি তৈরি করে দেবে। সে জন্যই সংস্কার।

ব্যাপারটা নিশ্চয়ই অনেক বড়। নতুন বাংলাদেশের যে ভিত্তি সেই ভিত্তি নির্মাণের কাজ এই সরকারের ওপর। সরকার সেটা একা করবে না অংশী যারা তারা সবাই মিলে এটা করবেন। তবে হ্যাঁ মানতে হবে, এর প্রধান দায়িত্ব এখন যাদের হাতে স্টিয়ারিং তাদের ওপর অর্থাৎ এই অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর। যদি তারা ব্যর্থ হন তাহলে বাংলাদেশ এই যাত্রায় ব্যর্থ হবে।  এ সরকারের বয়স মাত্র দুই মাস। এখনই তাদের সফলতা-ব্যর্থতার মূল্যায়ন করা যাবে না। তবে এটা ঠিক, পুরনো কাঠামো দিয়ে, পুরনো খোলনলচে দিয়ে, পুরনো প্রশাসন (সিভিল বা যে কোনো কিছু) দিয়ে সেই নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা যাবে না। এ দিক থেকে এই দুই মাসের সরকারের সাফল্য-ব্যর্থতার কথা বলা যাবে। অনেকেই বলছেনও। সরকার যদি সেগুলো কানে তোলে তবেই মঙ্গল।

♦ লেখক : নাগরিক ঐক্য, সভাপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা
রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?
প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা
এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির
মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি
বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড
৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি
তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম
নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?
বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম
বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪

১ ঘন্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা