শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪

প্রবাসীদের ভোগান্তি লাঘবে প্রযুক্তির ব্যবহার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রবাসীদের ভোগান্তি লাঘবে প্রযুক্তির ব্যবহার

বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশেষত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যে রপ্তানি, রেমিট্যান্স আর রি-ইনবার্সমেন্ট অর্থাৎ শান্তিরক্ষী সেনা প্রেরণের বিনিময়ে প্রাপ্ত আয়ের ওপর নির্ভরশীল তা আজ সর্বজনবিদিত। এর মধ্যে রপ্তানির বিপরীতে দেশে প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষা ও শিল্পাঞ্চলে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মোটা অঙ্কের টাকা গুনতে হয় সরকারকে। শান্তিরক্ষী হিসেবে সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গড়ে তুলতেও বহু সরকারি অর্থ ব্যয় হয়। এর বিপরীতে অপেক্ষাকৃত কম বিনিয়োগ করে সহজেই বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সহজ পথ বিদেশে শ্রমিক পাঠানো, যাদের অপর নাম রেমিট্যান্সযোদ্ধা। ১ কোটিরও বেশি রেমিট্যান্সযোদ্ধার বদৌলতে দেশ ও জাতি নানাভাবে উপকৃত হয়ে থাকে। তারা সরাসরি বিদেশ থেকে বৈধ চ্যানেলে ডলার পাঠান এবং নিয়মবহির্ভূতভাবে বা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে টাকার জোগান দেন। বেকারত্ব হ্রাস তথা চাকরিসংক্রান্ত দাবিদাওয়া না করে তারাই বরং মূলধন খাটিয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন।

একজন প্রবাসীর নিজের ও নিজ পরিবারের অন্তত চারজন সদস্যের ক্ষেত্রে সরকারি চিকিৎসার ওপর নির্ভর করতে হয় না। এর ফলে অন্তত প্রায় ৫ কোটি নাগরিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিজের অজান্তেই নিজ কাঁধে তুলে নিয়েছেন প্রবাসীরা। তারা   সন্তানদের জন্য শিক্ষা খাতে নিজস্ব ব্যয় করতে কুণ্ঠিত হন না। এতে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে চাপ কমে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা অধিকহারে সরকারি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা লাভের সুযোগ পায়। প্রবাসীরাই দেশের আবাসন শিল্পের মূল গ্রাহক এবং পুঁজিবাজারের অন্যতম বিনিয়োগকারী। বিমান পরিবহন ব্যবসার মূল গ্রাহকও এ প্রবাসীরা। নিজের বা পরিবারের কারও জন্য প্রবাসীদের সামাজিক নিরাপত্তার অধীনে কোনো ভাতা দাবি করতে দেখা যায় না। তাদের মাধ্যমেই মধ্যপ্রাচ্য থেকে বৈধভাবে দেশে স্বর্ণ আসে এবং ধীরে ধীরে দেশে স্বর্ণের মজুত বৃদ্ধি পায়।

বাংলাদেশের অর্থনীতি, সামাজিক ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসহ নানা ক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রাখা ১ কোটিরও বেশি প্রবাসী মূলত দুটি সমস্যার কারণে চরম ভোগান্তির শিকার হন, যা হলো- ১. প্রবাসে অবস্থানকালে নিজ দেশের দূতাবাস থেকে কাক্সিক্ষত সেবা না পাওয়া বা অহেতুক বিলম্বে সেবাপ্রাপ্তি। ২. বিদেশ গমন ও দেশে আসার সময় বিমানবন্দরে বিড়ম্বনা। অথচ প্রযুক্তির জাদুকরী ছোঁয়ায় এ দুটি সমস্যার সমাধান তথা প্রবাসীদের জীবনে স্বস্তি এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য উপদেষ্টাদের প্রতিশ্রুতি যথাযথ মর্যাদা বা ভিআইপি মর্যাদা প্রদান সম্ভব।

প্রথমেই উপলব্ধি করতে হবে, প্রবাসে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকরা আমাদের দূতাবাসগুলোতে ভিড় জমান, ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন, রাতে দূতাবাসের সামনেই পড়ে থাকেন বা আন্দোলন করে পাসপোর্টের মেয়াদ বৃদ্ধি, তথ্য সংশোধন, এমআরপি পাসপোর্টের পরিবর্তে ই-পাসপোর্ট লাভ, ট্রাভেল পারমিট (টিপি) সংগ্রহ ইত্যাদির আশায়। অথচ উপরোক্ত চারটি সেবাই প্রযুক্তিনির্ভর অ্যাপস তথা ইন্টারনেটে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন, যাচাইবাছাই ও প্রক্রিয়াজাতকরণ করা সম্ভব। এটা কোনো নতুন ধারণা নয় বরং বিশ্বের বহু দেশে বহুল প্রচলিত ব্যবস্থাপনা। ঘরে বসে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করে এ সেবা প্রদান করার সুযোগ সৃষ্টি করা যায়। বর্তমানে বিশ্বের বড় বড় দেশে থাকা প্রবাসীদের হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে দূতাবাসে আসতে হয়। এমনকি ছোট দেশে বা দূতাবাসের কাছে থাকা শ্রমিকদেরও ছুটি নিয়ে দিনভর অপেক্ষা করতে হয় এমন সেবার আশায় কাগজপত্র জমা প্রদান ও উত্তোলনের জন্য। অনলাইনে এমন সেবা পেলে কাউকে আর দূতাবাসে আসার প্রয়োজন হবে না। এতে কারও বেতন কাটা যাবে না বা দোকান বন্ধ রাখতে হবে না।

প্রবাসীদের মধ্যে যারা পরিবার নিয়ে বিদেশে থাকেন তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য আলাদা আলাদাভাবে দূতাবাসে আসতে হয়। বিদেশে কূটনৈতিকপাড়ায় জটলা দেখেই  বোঝা যায় এটা বাংলাদেশি দূতাবাস। কারণ সেখানে লম্বা লাইন, তর্ক-বিতর্ক, অবৈধ লেনদেন, সস্তা হোটেলের ভ্রাম্যমাণ শাখা ইত্যাদি নানাবিধ উপসর্গ দেশের সুনাম নষ্ট করে। বিশেষত বহুদূর থেকে এক দিনের ছুটি নিয়ে আসা একজন শ্রমিক কোনো কারণে সময়মতো পৌঁছতে না পারলে তাঁর কাগজ সেদিন জমা করার কোনো সুযোগ থাকে না। তখন শুরু হয় একজন প্রবাসীর করুণ আর্তনাদ, অবৈধ লেনদেন, ফুটপাতে রাত কাটানোর মতো করুণ ঘটনা, যা দেশের ইমেজ নষ্ট করে। তথ্যপ্রযুক্তি তথা অনলাইনে আবেদন করা গেলে এ বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পেতে পারেন প্রবাসী শ্রমিকরা।

যেসব ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট জমা প্রদান ও উত্তোলন একান্ত প্রয়োজন, সেক্ষেত্রেও ডাকযোগে কিংবা প্রবাসে থাকা বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সেবামূলক সংগঠন, স্কুল, মানি এক্সচেঞ্জ প্রভৃতির সহায়তা নেওয়া যায়, যা মধ্যপ্রাচ্যে থাকা ভারতীয় উপমহাদেশের বহু দেশের দূতাবাস অনেক আগে থেকেই চালু করেছে।

প্রবাসীদের মূল সমস্যার দ্বিতীয়টি হলো- বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা। অথচ ইতোমধ্যে স্থাপিত ই-গেটগুলো চালু করলেই ইমিগ্রেশন তথা বিদেশে যাওয়া-আসার সময় ই- পাসপোর্টধারীদের আর লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হবে না। ই-পাসপোর্টের স্পর্শে গেট খুলে যাবে বা বন্ধ হবে এবং আসা-যাওয়ার দিনক্ষণ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে রেকর্ড হবে। এ রেকর্ড বা তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরকারের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ ও গোয়েন্দা সংস্থায় পৌঁছে যাবে। বিতর্কিত বা নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত কেউ অন্য কারও যোগসাজশে বিমানবন্দর বা স্থলবন্দর ব্যবহার করে দেশের সীমা অতিক্রম করতে পারবে না বা দেশে ঢুকতে পারবে না, ই-গেটেই তিনি আটকা পড়বেন। একইভাবে বিদেশের কোনো দাগি অপরাধী যদি ইন্টারপোল দ্বারা চিহ্নিত থাকেন, তাকেও ই-গেট শনাক্ত করতে পারবে।

আরও কিছু প্রযুক্তিনির্ভর সেবা প্রবাসীসহ সব নাগরিকের জীবন সহজ, স্মার্ট ও যুগোপযোগী করতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে পারে। যেমন ই-স্বাক্ষরযুক্ত শিক্ষা সনদ চালু হলে তা সত্যায়িত করার বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পাবে প্রবাসী ও বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং দক্ষতানির্ভর চাকরিপ্রত্যাশীরা। একইভাবে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্সে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করলে যে কোনো কর্তৃপক্ষ সহজে যাচাই করতে পারবে। শারীরিক যোগ্যতা ও ভ্যাকসিনসংক্রান্ত সনদ ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রদান এবং সংরক্ষণকরণে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছিল। আমরা সহজেই সেই অগ্রযাত্রার সহযাত্রী হতে পারি। অভিজ্ঞতা সনদপত্রসহ সব সনদ ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রদান ও সংরক্ষণ আইন করে নিশ্চিত করতে পারলে এ-সংক্রান্ত প্রতারণা ও মামলা-মোকদ্দমা বহুলাংশে কমে যাবে। পরিবার নিয়ে প্রবাসীদের বিদেশে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে যাওয়ার ক্ষেত্রে এক বিড়ম্বনার নাম কাবিন/ নিকাহনামা। অথচ বিবাহের কাবিন/নিকাহনামার সনদ ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রদান ও সংরক্ষণ একটি অতি সহজ, নিরাপদ এবং ফলপ্রসূ প্রক্রিয়া। একই কথা প্রযোজ্য জন্ম ও মৃত্যু সনদের ডিজিটাল ভার্সনের ক্ষেত্রেও।

উল্লেখ্য, বর্তমান বিশ্বে বহুল প্রচলিত স্মার্টফোনে ওপরের উল্লিখিত সব সনদের ডিজিটাল কপি (ভার্সন) রাখা এবং যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে তা প্রদর্শন ও জমা করা সম্ভব, যা উন্নত সব দেশেই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। অথচ বাংলাদেশে এসব সেবা এনালগ তথা মানুষের হাতের মুঠোয় বন্দি করে কর্মঘণ্টা অপচয়, অহেতুক কাগজ খরচ ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়ে থাকে। ডিজিটাল পদ্ধতি ছাড়াও কেবল জবাবদিহিতা, সুষ্ঠু পর্যবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ডাকযোগে বা তৃতীয় কোনো সেবা সংস্থার মাধ্যমে মূল পাসপোর্ট কাক্সিক্ষত ঠিকানায় পৌঁছানো গেলে প্রবাসী ও অন্য নাগরিকদের জীবন অনেক সহজ হবে এবং পাসপোর্ট অফিস তথা রাজধানী ও শহরকেন্দ্রিক চাপ এবং বিড়ম্বনা হ্রাস পাবে।

বাংলাদেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স বৃদ্ধির অন্যতম উপায় হলো ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে অর্থ প্রেরণ। অথচ প্রবাসীরা বিশেষত প্রবাসী শ্রমিকরা সশরীরে উপস্থিত হওয়ার ঝামেলা নিতে চান না বলেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে আগ্রহ বোধ করেন না। প্রবাসীদের বিদেশ থেকে অনলাইনে আবেদন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ করে দিলে ও উৎসাহিত করতে পারলে তদুপরি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার বিপরীতে উপযুক্ত প্রণোদনা পেলে প্রবাসীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাবে। এতে বৈধ পথে রেমিট্যান্সের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।

একজন প্রবাসীর জীবনে একটি পাসপোর্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও আইনি বৈধতার প্রতীক, যা কোনো অংশেই একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের চেয়ে কম নয়। সেক্ষেত্রে বৈধ পাসপোর্টধারী প্রবাসীদের পাসপোর্টের তথ্যের ভিত্তিতে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করা হলেও সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর কাজের চাপ ও প্রবাসীদের বিড়ম্বনা অনেকাংশেই হ্রাস পাবে। পাসপোর্ট ও জন্মসনদের মাধ্যমে মোবাইল মানি ট্রান্সফার (যেমন বিকাশ, নগদ ইত্যাদি) অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। প্রবাসীদের ক্ষেত্রে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রেও পাসপোর্ট ও জন্মসনদের বিষয়টি বিবেচনা করা হলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সংখ্যা ও বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে।

যে কোনো বিচারে নাগরিক জীবনকে স্বস্তিদায়ক করতেই প্রযুক্তির উদ্ভব, উন্নয়ন, প্রচার ও প্রসার। বর্তমানে প্রবাসীদের বিড়ম্বনার মূলোৎপাটন করতে পারে প্রযুক্তির সফল প্রয়োগ। যারা হাতে হাতে কাজ করা বা করানো থেকে নিজেরা অন্যায় সুবিধা আদায় করতে চায়, তারা পদে পদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে ধরে নিয়েই প্রযুক্তিনির্ভর প্রবাসী সেবা কার্যক্রম সামনে এগিয়ে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে জবাবদিহিতাও। হটলাইন চালু করে কেউ যদি ফোন না ধরে তবে দোষটা প্রযুক্তির নয়, মানুষের।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির
গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ
টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

২ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী
দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ
জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল
নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ