শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুৎ উৎপাদনে মাইলফলক, পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো খাতে ব্যাপক দৃষ্টান্ত, জিডিপিতে রেকর্ড
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন চ্যালেঞ্জে সরকার

১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক স্থাপন করেছে সরকার। প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকায় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন হয়েছে গতকাল। দ্রুত চলছে বহু বছরের প্রত্যাশিত ও আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ। ঢাকাসহ সারা দেশের যোগাযোগ খাতে ইতিমধ্যে এসেছে চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন। হাতে আছে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে ও ১০০ ইকোনমিক জোন স্থাপনের মতো আরও কিছু নজিরবিহীন মেগা প্রকল্প। ইতিমধ্যে দেশের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপি পৌঁছে গেছে ৭ দশমিক ১১-এ। এখন টার্গেট সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এজন্য উন্নয়নের গতিতে নতুন মাত্রা সঞ্চারে একের পর এক চ্যালেঞ্জ নিচ্ছে সরকার। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে নেওয়া পরিকল্পনার অংশ এসব মহাযজ্ঞ। পাশাপাশি দেশের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত করতে মহাকাশে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ নামের উপগ্রহ পাঠানোর চ্যালেঞ্জেও আছে সরকার। সুখ্যাত প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর মতে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চ্যালেঞ্জের কোনো বিকল্প নেই। যুগোপযোগী এসব পরিকল্পনার যথাযথ সময়ে কাজ শুরু ও শেষ করতে পারাই এখন প্রত্যাশা। সময়মতো সম্পন্ন না করতে পারলে দেশের সার্বিক পরিকল্পনা যেমন বাধাগ্রস্ত হবে, তেমন রাষ্ট্রের মাথায় বাড়বে ঋণের বোঝা। আর বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যেতে পারে দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক চিত্র। তাই প্রয়োজন কঠোর তদারকি ও স্থানীয় পর্যায়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ-বাস্তবায়নের ক্ষমতাসম্পন্ন কার্যকর কর্তৃপক্ষ। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামো দুর্বলতার কারণে স্বাধীনতার পর   থেকে ভুগতে থাকা বাংলাদেশের পরিস্থিতির পরিবর্তন শুরু হয়েছে। সারা দেশে একের পর এক ফ্লাইওভার, সেতু ও চার লেন সড়ক নির্মাণ চলছে। ইতিমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার পাল্টে দিয়েছে ওই অঞ্চলের দৃশ্যপট। আর কুড়িল ফ্লাইওভারও ঢাকাবাসীর সময়ের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে অনেকটা। খুলে দেওয়া হয়েছে মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের একাংশ। আগামী জুনে পুরোপুরি শেষ হলে ঢাকার এই প্রাণকেন্দ্রের যানজটজনিত স্থবিরতা কেটে যাবে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে আলোচিত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলছে সবচেয়ে দ্রুত। এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৩৭ শতাংশ। সরকার বলছে, ২০১৮ সালের মধ্যেই সেতুটি যানবাহন চলার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। প্রথম দিনেই সাধারণ যানবাহনের সঙ্গে রেলসংযোগও শুরু হবে। এ লক্ষ্যে প্রায় দেড় হাজার প্রকৌশলী আর শ্রমিকের অবিশ্রান্ত কাজে মুখর পদ্মার পাড়। কোনো কোনো অংশে পালাক্রমে দিনরাত কাজ করছেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দুই শতাধিক ভারী ক্রেন ও হাইড্রোলিক হাতুড়ির শব্দ শোনা যায় পদ্মাপাড়ে।

এদিকে, ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর মেট্রোরেলের কাজ কিছুটা গতিহীন হয়ে পড়লেও সাম্প্রতিক সময়ে আবার গতি ফিরেছে এ মেগা প্রকল্পে। মেট্রোরেলের সমীক্ষাকাজ পুরোদমে চলছে আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শুরুর অংশ বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কাছাকাছি পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণের পর নির্মাণকাজও শুরু হয়েছে। চলছে ইট, লোহা, বালি, নুড়ি পাথরের কর্মযজ্ঞ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনার কথা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক কাজী মো. ফেরদৌস। এ ছাড়া গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশিত ৯টি মেগা প্রকল্পের সবই অবকাঠামো খাতের।

বিনিয়োগ আকর্ষণে ইকোনমিক জোন : শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজও চলছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর দেশে কল কারখানা স্থাপনে জমির কোনো অভাব হবে না। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কর্মকর্তারা বলছেন, প্রস্তাবিত ১০০ ইকোনমিক জোনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারলে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্ভব হবে। ফলে পাল্টে যাবে দেশের অর্থনীতির ধারা। গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানিসহ কোনো সার্ভিস সংযোগ নিয়ে থাকবে না অনিশ্চয়তা। শ্রমিক ধর্মঘট বা ভাঙচুরের আশঙ্কা থাকবে না। থাকবে সহজ যোগাযোগ আর পণ্য পরিবহনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। শতভাগ পুঁজি রক্ষা আর লাভের নিশ্চয়তা নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন উদ্যোক্তারা। আর আগামী ১৫ বছরে কর্মসংস্থান হবে ১ কোটি মানুষের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক জোনের অনুমোদন দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই অনুমোদন পাওয়া সরকারি খাতের ৫৬ ও বেসরকারি খাতের ১০টির ভূমি এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে পুরোদমে কাজ চলছে। বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১০০ ইকোনমিক জোন দেশের রপ্তানি খাতকে নিয়ে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়। প্রস্তাবিত এসব জোনে স্থাপিত কল কারখানা থেকে উৎপাদিত ৪০ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে। উৎপাদন শুরু হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে কমপক্ষে ২ শতাংশ। এর ফলে দেশের কৃষিনির্ভর অর্থনীতির ধারা পাল্টে রূপ নেবে শিল্পনির্ভর অর্থনীতিতে।

বিদ্যুতে মাইলফলক : সরকারের রূপকল্প ২০২১-এর কয়েকটি ধাপের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মাইলফলক ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। গত সাত বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে। এখন লক্ষ্য ২০১৯ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ এবং ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা। তাই নেওয়া হয়েছে বেশকিছু মেগা প্রকল্পও। পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে পারমাণবিক, কয়লা, ডিজেল, ফার্নেস অয়েল, ডুয়েল ফুয়েল, নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের। বাস্তবায়নের পথে আছে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একনেক এ প্রকল্পের জন্য গতকাল ব্যয় বরাদ্দ অনুমোদন করে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ কোটি টাকা। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ছয় বছরের মধ্যেই রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২২ ও একই ক্ষমতার দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৩ সালে চালু হবে। আর সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট বুঝে নেবে যথাক্রমে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে। পাশাপাশি বাস্তবায়নের পথে আছে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের রামপাল মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট। পরিকল্পনায় আছে কক্সবাজারে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট, মহেশখালীতে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের ৪টি ও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের ১টি পাওয়ার প্লান্ট এবং ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা পাওয়ার প্লান্ট। বিকল্প জ্বালানি বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে দুর্গম এলাকায় সোলার প্যানেল, দেশের বিভিন্ন এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সৌর পার্ক স্থাপনের মতো নতুন প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি চলছে কুইক রেন্টালের মতো চ্যালেঞ্জও। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের একটি বিশাল সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামী পাঁচ বছরে এ খাতে ১৫ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতা আসবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘জ্বালানি খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি নিরাপত্তা। আমরা মিক্সড ফুয়েলে কত দ্রুততার সঙ্গে প্রতিটি জায়গায় নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দিতে পারছি তা নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। আমি মনে করি, বিদ্যুৎ ছাড়া বাংলাদেশে অন্য কোনো খাতে এত বড় বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি হয়নি।’

দেশের মুকুটে নতুন পালক : সরকারের বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি যুগান্তকারী প্রকল্প বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট (উপগ্রহ)। এ প্রকল্প নির্মাণের সঙ্গে জড়িত দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উেক্ষপণ করা যাবে। আর ২০১৮ সালের এপ্রিল নাগাদ এ স্যাটেলাইট বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশ হবে স্যাটেলাইটে উেক্ষপণকারী ৫৪তম দেশ। এর অবস্থান হবে ১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। এ স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে। প্রতিটি ট্রান্সপন্ডার ৩৬ মেগাহার্টজের সমান। যার মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ছাড়াও কিরগিজস্তান ও তাজিকিস্তানের মতো দেশ স্যাটেলাইট সেবা নিতে পারবে। আশা করা হচ্ছে, এ উপগ্রহ উেক্ষপণের পর বিদেশি স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বছরে ১৪ মিলিয়ন ডলার বা ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। উপগ্রহ উেক্ষপণে ফরাসি কোম্পানি থ্যালেস অ্যালেনিয়াকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২ হাজার ৯৬৭ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্প অনুমোদন করা আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি