শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সংস্কার কমিশনের বৈঠক শেষে ব্রিফিং

অচিরেই শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে

সংস্কার হবে চার ধরনের। কিছু সংস্কার পরবর্তী সরকারের জন্য থাকবে। সংস্কারের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের পর ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে নির্বাচন
নিজস্ব প্রতিবেদক
অচিরেই শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যা এবং সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে আমরা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। দৃশ্যমান কিছু অগ্রগতি হয়েছে। এরই মধ্যে ইনভেস্টিগেশন টিম, প্রসিকিউশন টিম গঠিত হয়েছে। আদালত পুনর্গঠনের চিন্তা চলছে।

অচিরেই দেখবেন বিচার শুরু হয়েছে। এরপর আমরা ভারত থেকে (শেখ হাসিনার) প্রত্যর্পণ চাইব।

গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংস্কার কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রস্তাবিত ছয় সংস্কার কমিশনের প্রধান ছাড়াও আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংযুক্ত উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম প্রমুখ অংশ নেন।

বৈঠক শেষে সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ সম্পর্কে ব্রিফ করেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। এ সময় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।

সংস্কার বিষয়ে আইন উপদেষ্টা জানান, কমিশনকে ১ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাস সময় দেওয়া হবে রিপোর্ট পেশের জন্য। ওই রিপোর্ট পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপ হবে।

ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বর্তমান স্ট্যাটাস এবং তাঁকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দি-প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে। সেই চুক্তি অনুযায়ী ভারতে যদি বাংলাদেশের কোনো অভিযুক্ত থাকে, তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হন আর যাই হোন না কেন, তাঁর প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি।

চার ধরনের সংস্কার প্রস্তাব আসতে পারে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, কিছু সংস্কার থাকবে তাৎক্ষণিকভাবে করতে পারব, কিছু প্রস্তাব থাকবে মধ্যমেয়াদি, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি, কিছু প্রস্তাব থাকবে- যেটা আগামী নির্বাচনে বিজয়ী সরকার বাস্তবায়ন করবে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে ভোটার তালিকা হালনাগাদের পর নির্বাচনের ইঙ্গিত দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করব, তারপর আমরা ভোটার তালিকার কাজ চূড়ান্ত করব। আমরা শুধু সংস্কারে নিজেদের আবদ্ধ রাখব না। তার সঙ্গে সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের জন্য, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য, ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা বিলোপ করার জন্য যেসব বাস্তবসম্মত কাজ আছে- তার সবই করব।

আইন উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শেষে আরও বড় পরিসরে আলোচনা হবে, যেখানে সবস্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এমনকি সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট সবার মতামতের জন্য অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে যাতে আর কোনোদিন কখনো ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা জাঁকিয়ে বসতে না পারে, সেই লক্ষ্যে সংস্কার প্রয়োজন। সেটার লক্ষ্যেই সংস্কার কমিশনগুলো প্রাথমিক স্তরে কাজ শুরু করেছে। সংবিধান সংস্কার সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, সংবিধান কীভাবে গৃহীত হবে এটা যদি আমি বলে দেই, তাহলে তো সংস্কার কমিশনের প্রয়োজন পড়ে না। যে কমিশন গঠন করা হয়েছে তারা সব সম্ভাবনা পর্যালোচনা করে দেখবে। কীভাবে সংবিধানের মধ্য দিয়ে নির্বাচন হতে পারে, কীভাবে সংবিধান পরিবর্তন হতে পারে, আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে কোনো সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে, কী হবে- এ সিদ্ধান্ত আমরা নেব না। এ সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষ থেকে কাজ করার জন্য কমিশন করা হয়েছে। কমিশনে যতটুকু পারা যায়, সমাজের সব অংশের মতামতের ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়ন করা হবে। গণহত্যার সঙ্গে জড়িত কারও সঙ্গে সরকার সংস্কার বিষয়ে কোনো আলোচনা করবে না বলে জানান আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, সকল অংশের মতামত বলতে সুষ্পষ্টভাবে বলতে চাই, যারা গণহত্যাকারী ছিল, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে- তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না।

 তাদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী আছে, রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী, সামাজিক, ছাত্র সংগঠন যারা বিপ্লবে অংশ নিয়েছেন, প্রত্যেকটি সেক্টরের সঙ্গে যতভাবে পারা যায়, তাদের মতামত নেওয়া হবে।

এর আগে প্রশাসন সংস্কারে অনেক কমিশন কাজ করলেও তাদের রিপোর্ট আলোর মুখ দেখেনি; এবার নতুন করে কী ধরনের সংস্কার আসবে জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, আগের কমিশনগুলো সেভাবে জনগণের মতামত গ্রহণ করেনি। আমাদের কমিশনগুলো যেসব সংস্কারের সুপারিশ করবে- সেখানে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। যাতে পরবর্তীকালে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার আসবে সে-ও এর মধ্যে এক ধরনের মালিকানা অনুভব করে এবং এটা অব্যাহত রাখে। সংস্কার বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা বলেন, এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সংস্কার কাজ করতে চাই।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেন, বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘসময় ধরে ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট ছিল। এখন একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে, জনগণের অংশগ্রহণের ভিতর দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি যেমন আছে, তেমনিভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগে, জনগণের সমর্থনে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আছে। সেটা হলো যে প্রতিষ্ঠানগুলো গত পনেরো বছরে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, যেগুলো জনগণের স্বার্থে কাজ করতে পারছে না, সেগুলোকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে ছয়টি সংস্কার কমিশন করা হয়েছে। এই সংস্কার কমিশন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যেসব বিষয়ে কাজ করবে, যেমন- জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, পুলিশ, নির্বাচন কমিশন- এসব সংস্কার যদি আমরা গুছিয়ে আনতে পারি, পরবর্তীতে আরও সংস্কার প্রস্তাব অলরেডি আছে আমাদের টেবিলে। এই সংস্কার কমিশনগুলো আগামী তিন মাসের মধ্যে সংস্কার প্রস্তাব পেশ করবে, যার ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা একটা কর্তৃত্ববাদী সরকারের অধীন ছিলাম। এ সময় ভোটাধিকার থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হয়েছি। ভবিষ্যতে যেন এর পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য কতগুলো পরিবর্তন আনতে হবে, সংস্কার করতে হবে- এসব নিয়েই তথ্য বিনিময় হয়েছে আজকের বৈঠকে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪

১০ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত
ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক
৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম
আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি
পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে
৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির যৌথসভা বিকালে
বিএনপির যৌথসভা বিকালে

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু
৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া
মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি
ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে
কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা
আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা