শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

ত্বকের স্বস্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বকের স্বস্তি

বর্ষায় ভ্যাপসা গরম আর হুটহাট বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শরীরের উপরিভাগ অর্থাৎ ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন না নিলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়েই এবারের মূল রচনা।

 

অনেকেরই প্রিয় ঋতু বর্ষা। রিমঝিম বৃষ্টির শব্দে নেচে ওঠে মন। বৃষ্টিভেজা এই সময়টা মনকে যেমন পুলকিত করে, ত্বকের জন্য বয়ে আনে কিছু রোগবালাই। সময়টা গরম, আর্দ্রতা, ভ্যাপসা আবহাওয়া আর ছত্রাকের। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজেন তাদের পায়ের তলায় বা আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এ ছাড়াও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।  ত্বকের স্বস্তি আনার নানা দিক নিয়েই এবারের প্রচ্ছদ। জানাচ্ছেন— ফেরদৌস আরা

 

বর্ষাকালে নাক ও মুখে ব্ল্যাক ও হোয়াইট হেডসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তখন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে কালচে ভাব দেখা দেয়। কাজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিমের সাদা অংশ একটি টিস্যুতে মেখে নাকে লাগিয়ে রাখুন।  শুকালে উঠিয়ে ফেলুন।

এ সময় নখ, হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্যাক পাওয়া যায়। চাইলে ঘরেও বানিয়ে নিতে পারেন প্যাক। টক দই আধা কাপ, তিলের তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ মিশিয়ে হাত ও পায়ে স্ক্র্যাব করুন  এবং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই রোদ এই বৃষ্টি। এখনকার সময়টাই এমন। মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টি থেমে যায় তখন সূর্যও তার কড়া রোদ ছড়িয়ে দেয় প্রকৃতিতে। রোদ, বৃষ্টি, কাদাপানির এই বর্ষা ঋতু ত্বক ও চুলের ওপরও প্রভাব ফেলে।  তাই এই মৌসুমের জন্য প্রয়োজন আলাদা যত্ন।

রোদ, বৃষ্টি, ধুলো প্রভৃতির কারণে এ সময় ত্বক সহজেই রুগ্ন হয়ে পড়তে পারে।  এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। রোদ-বৃষ্টি মেলানো আবহাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। ত্বকের স্বস্তির জন্য এই সময়ে দরকার বিশেষ পরিচর্যা।

ত্বক পরিষ্কারের কথাই ধরা যাক। অনেকেরই সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার অভ্যাস। কিন্তু সাবানের ব্যবহার আপনার ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। তবে সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করলে ভালো হয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর ত্বকে অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা উচিত। কারণ আর্দ্রতা লোমকূপের মুখ খুলে দেয়, তাকে যথাযথ রাখতে টোনার ব্যবহার তাই জরুরি। এই মৌসুমে ত্বকে ব্লিচ বা ফেসিয়াল না করাই ভালো। কারণ ব্লিচিং ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। রাতে মেকআপ তুলে ফেলবেন অবশ্যই। ঠোঁটের মেকআপ তুলে ঠোঁটে মিল্ক ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। এ সময় গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। মুখ ধোয়ার সময় উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এতে বেশ সতেজ অনুভব করবেন।

এই সময়ে ত্বকে প্রধানত দুই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। একটি হলো ফাঙ্গাল ইনফেকশন, আরেকটি হলো ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। বর্ষায় ত্বকের ভেজা ভাব চট করে শুকোতে চায় না। এর ফলে দাদ, বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দেয়। সেজন্য বর্ষায় ত্বক শুকনো রাখতে চেষ্টা করুন। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে অ্যান্টিসেপটিক জলে মিশিয়ে স্নান করে ফেলুন। ত্বকের সমস্যা যেহেতু তাড়াতাড়ি একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, তাই ত্বকে ইনফেকশন হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তা সংক্রমিত হওয়ার আগেই।

অনেকেই ভাবেন রোদ নেই তাই সানস্ক্রিন ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এর ফলে ত্বকে সানস্ক্রিন না লাগিয়েই বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাতাসে সবসময় থাকে। আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলেও ত্বকের ক্ষতি হয় এই কারণে। এ ছাড়াও বর্ষায় ত্বক শুকোতে চায় না। ত্বকে র‌্যাশ বা অন্য ক্ষত যাই হোক শুকোতে দেরি হয়। বৃষ্টি হলেও গরম ভালোই রয়েছে। তাই ঘামও হচ্ছে। বিশেষত, শরীরের যেসব জায়গা চাপা থাকে এবং ঘাম জমে থাকে। বর্ষায় এই বৃষ্টির জল একদমই গায়ে লাগানো উচিত নয়। এই জলে প্রচুর পলিউশন থাকে। বর্ষায় রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পায়ে লাগে। এর ফলে পায়ে, আঙ্গুলের ভাঁজে বা আন্ডারআর্মে ইনফেকশন দেখা দেয়। গোসল করার পর জল ভালো করে মুছে ফেলুন। অ্যান্টিসেপটিক লোশন ব্যবহার করুন স্নানের জলে। নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। নিমপাতা ফোটানো জলে স্নান করুন, সপ্তাহে তিনবার স্ক্রাব করুন। এমন স্ক্রাবার ব্যবহার করুন যা ত্বক থেকে বেরনো অয়েলকে কন্ট্রোল করতে পারবে। এ ছাড়াও স্ক্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত প্যাক লাগান। চন্দনের প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের ত্বক এই সময় অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। কারণ ত্বককে ইনফেকশন মুক্ত করে তোলে এ রকম ভিটামিনের অভাব দেখা যায়। ক্ষারমুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। দুই চামচ দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে লাগান। এই মিশ্রণ ত্বককে টোনড করে, তার সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘরেই তৈরি করে নিন শুষ্ক ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। দুই চামচ বেদানার বীজ নিয়ে পেস্ট করে নিন। তারপর এককাপ ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেদানার বীজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এ ছাড়া এটি বয়সের ছাপকে দূর করে। এটি ত্বকের মৃতকোষকে দূর করে। 

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদেরও বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। ত্বক থেকে তেল বেশি করে বেরোতে থাকে। সেই কারণে ত্বকে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এ রকম ক্লিনজার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। জেল বেস সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন এস পি এফ ৩০ এর কম যেন না হয়। ঘরে তৈরি করে নিন তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। কাঁচা পেঁপে বাটা ২ চামচ এবং এক চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক চামচ দই মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে দুই ফোঁটা  ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পেঁপে ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। দই ত্বকের র‌্যাশ সারিয়ে তোলে। ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে সতেজ করে তোলে।

সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না। তবে বর্ষায় ত্বক অনুজ্জ্বল দেখাতে পারে। তাই এ সময় ত্বকে ব্যবহার করুন ক্ষারহীন অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল ফেস ওয়াশ। একটা আপেল বাটার সঙ্গে এক চামচ চিনি ও ৪ কাপ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর দু-চার ফোঁটা ক্যামোমিল অয়েল মিশিয়ে নিন। মুখে ভালো করে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফিরিয়ে আনে এই মিশ্রণ।

এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে সাধারণত মুখের টি জোনে তৈলাক্ত ভাব লক্ষ করা যায়। অর্থাৎ নাক এবং কপালে তেলাভাব বেশি থাকে। ঠাণ্ডা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এই জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই জল ত্বককে টোনিং করবে, তার সঙ্গে পরিষ্কারও করবে। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে স্ট্রবেরি প্যাক খুব ভালো কাজ করে। আধ কাপ স্ট্রবেরি পেস্ট, এককাপ দই, দেড় চামচ মধু মিশিয়ে নিন।  ত্বকে এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়।

 

পরিত্রাণ চাইলে...

বর্ষায় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। নিশ্চয়ই এ থেকে পরিত্রাণের কোনো না কোনো উপায় আছে। চলুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ সংক্রান্ত পরামর্শগুলো।

১. পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে। এতে শারীরিকভাবে যেমন আপনি ফিট থাকবেন তেমনি আপনার ত্বকেরও উপকার হবে।

২. সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করা উচিত নয়। এটি ত্বককে অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে, সেই সঙ্গে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

৩. বর্ষায়ও ত্বক পানিশূন্য হতে পারে। কেননা, আর্দ্রতার কারণে ত্বক ক্রমাগত ভিজতে ও শুকাতে থাকে। যদি মুখ ঘামে ভিজে যায়, তাহলে ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন এবং শুষ্ক মনে হলে ময়েশ্চারাইজার লাগান। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট একটি বরফের টুকরো মুখে ঘষুন।

৪. ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ভারি মেকআপ লাগানো এড়িয়ে চলুন।

৫. ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন এবং বাতাস চলাচল করতে পারে এমন সুতির কাপড় পরুন।

৬. ভালো মানের জীবাণুনাশক টোনার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলমুক্ত টোনার কিনুন।

৭. নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।  এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া দূর হবে এবং ত্বক থেকে মৃতকোষ অপসারিত হয়ে যাবে।

৮. কাপড় ধোয়া এবং পরিষ্কার করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা