শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

ত্বকের স্বস্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বকের স্বস্তি

বর্ষায় ভ্যাপসা গরম আর হুটহাট বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শরীরের উপরিভাগ অর্থাৎ ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন না নিলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়েই এবারের মূল রচনা।

 

অনেকেরই প্রিয় ঋতু বর্ষা। রিমঝিম বৃষ্টির শব্দে নেচে ওঠে মন। বৃষ্টিভেজা এই সময়টা মনকে যেমন পুলকিত করে, ত্বকের জন্য বয়ে আনে কিছু রোগবালাই। সময়টা গরম, আর্দ্রতা, ভ্যাপসা আবহাওয়া আর ছত্রাকের। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজেন তাদের পায়ের তলায় বা আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এ ছাড়াও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।  ত্বকের স্বস্তি আনার নানা দিক নিয়েই এবারের প্রচ্ছদ। জানাচ্ছেন— ফেরদৌস আরা

 

বর্ষাকালে নাক ও মুখে ব্ল্যাক ও হোয়াইট হেডসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তখন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে কালচে ভাব দেখা দেয়। কাজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিমের সাদা অংশ একটি টিস্যুতে মেখে নাকে লাগিয়ে রাখুন।  শুকালে উঠিয়ে ফেলুন।

এ সময় নখ, হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্যাক পাওয়া যায়। চাইলে ঘরেও বানিয়ে নিতে পারেন প্যাক। টক দই আধা কাপ, তিলের তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ মিশিয়ে হাত ও পায়ে স্ক্র্যাব করুন  এবং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই রোদ এই বৃষ্টি। এখনকার সময়টাই এমন। মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টি থেমে যায় তখন সূর্যও তার কড়া রোদ ছড়িয়ে দেয় প্রকৃতিতে। রোদ, বৃষ্টি, কাদাপানির এই বর্ষা ঋতু ত্বক ও চুলের ওপরও প্রভাব ফেলে।  তাই এই মৌসুমের জন্য প্রয়োজন আলাদা যত্ন।

রোদ, বৃষ্টি, ধুলো প্রভৃতির কারণে এ সময় ত্বক সহজেই রুগ্ন হয়ে পড়তে পারে।  এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। রোদ-বৃষ্টি মেলানো আবহাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। ত্বকের স্বস্তির জন্য এই সময়ে দরকার বিশেষ পরিচর্যা।

ত্বক পরিষ্কারের কথাই ধরা যাক। অনেকেরই সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার অভ্যাস। কিন্তু সাবানের ব্যবহার আপনার ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। তবে সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করলে ভালো হয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর ত্বকে অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা উচিত। কারণ আর্দ্রতা লোমকূপের মুখ খুলে দেয়, তাকে যথাযথ রাখতে টোনার ব্যবহার তাই জরুরি। এই মৌসুমে ত্বকে ব্লিচ বা ফেসিয়াল না করাই ভালো। কারণ ব্লিচিং ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। রাতে মেকআপ তুলে ফেলবেন অবশ্যই। ঠোঁটের মেকআপ তুলে ঠোঁটে মিল্ক ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। এ সময় গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। মুখ ধোয়ার সময় উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এতে বেশ সতেজ অনুভব করবেন।

এই সময়ে ত্বকে প্রধানত দুই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। একটি হলো ফাঙ্গাল ইনফেকশন, আরেকটি হলো ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। বর্ষায় ত্বকের ভেজা ভাব চট করে শুকোতে চায় না। এর ফলে দাদ, বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দেয়। সেজন্য বর্ষায় ত্বক শুকনো রাখতে চেষ্টা করুন। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে অ্যান্টিসেপটিক জলে মিশিয়ে স্নান করে ফেলুন। ত্বকের সমস্যা যেহেতু তাড়াতাড়ি একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, তাই ত্বকে ইনফেকশন হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তা সংক্রমিত হওয়ার আগেই।

অনেকেই ভাবেন রোদ নেই তাই সানস্ক্রিন ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এর ফলে ত্বকে সানস্ক্রিন না লাগিয়েই বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাতাসে সবসময় থাকে। আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলেও ত্বকের ক্ষতি হয় এই কারণে। এ ছাড়াও বর্ষায় ত্বক শুকোতে চায় না। ত্বকে র‌্যাশ বা অন্য ক্ষত যাই হোক শুকোতে দেরি হয়। বৃষ্টি হলেও গরম ভালোই রয়েছে। তাই ঘামও হচ্ছে। বিশেষত, শরীরের যেসব জায়গা চাপা থাকে এবং ঘাম জমে থাকে। বর্ষায় এই বৃষ্টির জল একদমই গায়ে লাগানো উচিত নয়। এই জলে প্রচুর পলিউশন থাকে। বর্ষায় রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পায়ে লাগে। এর ফলে পায়ে, আঙ্গুলের ভাঁজে বা আন্ডারআর্মে ইনফেকশন দেখা দেয়। গোসল করার পর জল ভালো করে মুছে ফেলুন। অ্যান্টিসেপটিক লোশন ব্যবহার করুন স্নানের জলে। নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। নিমপাতা ফোটানো জলে স্নান করুন, সপ্তাহে তিনবার স্ক্রাব করুন। এমন স্ক্রাবার ব্যবহার করুন যা ত্বক থেকে বেরনো অয়েলকে কন্ট্রোল করতে পারবে। এ ছাড়াও স্ক্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত প্যাক লাগান। চন্দনের প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের ত্বক এই সময় অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। কারণ ত্বককে ইনফেকশন মুক্ত করে তোলে এ রকম ভিটামিনের অভাব দেখা যায়। ক্ষারমুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। দুই চামচ দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে লাগান। এই মিশ্রণ ত্বককে টোনড করে, তার সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘরেই তৈরি করে নিন শুষ্ক ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। দুই চামচ বেদানার বীজ নিয়ে পেস্ট করে নিন। তারপর এককাপ ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেদানার বীজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এ ছাড়া এটি বয়সের ছাপকে দূর করে। এটি ত্বকের মৃতকোষকে দূর করে। 

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদেরও বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। ত্বক থেকে তেল বেশি করে বেরোতে থাকে। সেই কারণে ত্বকে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এ রকম ক্লিনজার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। জেল বেস সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন এস পি এফ ৩০ এর কম যেন না হয়। ঘরে তৈরি করে নিন তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। কাঁচা পেঁপে বাটা ২ চামচ এবং এক চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক চামচ দই মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে দুই ফোঁটা  ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পেঁপে ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। দই ত্বকের র‌্যাশ সারিয়ে তোলে। ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে সতেজ করে তোলে।

সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না। তবে বর্ষায় ত্বক অনুজ্জ্বল দেখাতে পারে। তাই এ সময় ত্বকে ব্যবহার করুন ক্ষারহীন অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল ফেস ওয়াশ। একটা আপেল বাটার সঙ্গে এক চামচ চিনি ও ৪ কাপ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর দু-চার ফোঁটা ক্যামোমিল অয়েল মিশিয়ে নিন। মুখে ভালো করে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফিরিয়ে আনে এই মিশ্রণ।

এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে সাধারণত মুখের টি জোনে তৈলাক্ত ভাব লক্ষ করা যায়। অর্থাৎ নাক এবং কপালে তেলাভাব বেশি থাকে। ঠাণ্ডা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এই জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই জল ত্বককে টোনিং করবে, তার সঙ্গে পরিষ্কারও করবে। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে স্ট্রবেরি প্যাক খুব ভালো কাজ করে। আধ কাপ স্ট্রবেরি পেস্ট, এককাপ দই, দেড় চামচ মধু মিশিয়ে নিন।  ত্বকে এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়।

 

পরিত্রাণ চাইলে...

বর্ষায় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। নিশ্চয়ই এ থেকে পরিত্রাণের কোনো না কোনো উপায় আছে। চলুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ সংক্রান্ত পরামর্শগুলো।

১. পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে। এতে শারীরিকভাবে যেমন আপনি ফিট থাকবেন তেমনি আপনার ত্বকেরও উপকার হবে।

২. সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করা উচিত নয়। এটি ত্বককে অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে, সেই সঙ্গে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

৩. বর্ষায়ও ত্বক পানিশূন্য হতে পারে। কেননা, আর্দ্রতার কারণে ত্বক ক্রমাগত ভিজতে ও শুকাতে থাকে। যদি মুখ ঘামে ভিজে যায়, তাহলে ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন এবং শুষ্ক মনে হলে ময়েশ্চারাইজার লাগান। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট একটি বরফের টুকরো মুখে ঘষুন।

৪. ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ভারি মেকআপ লাগানো এড়িয়ে চলুন।

৫. ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন এবং বাতাস চলাচল করতে পারে এমন সুতির কাপড় পরুন।

৬. ভালো মানের জীবাণুনাশক টোনার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলমুক্ত টোনার কিনুন।

৭. নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।  এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া দূর হবে এবং ত্বক থেকে মৃতকোষ অপসারিত হয়ে যাবে।

৮. কাপড় ধোয়া এবং পরিষ্কার করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা