শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

ত্বকের স্বস্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বকের স্বস্তি

বর্ষায় ভ্যাপসা গরম আর হুটহাট বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শরীরের উপরিভাগ অর্থাৎ ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন না নিলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়েই এবারের মূল রচনা।

 

অনেকেরই প্রিয় ঋতু বর্ষা। রিমঝিম বৃষ্টির শব্দে নেচে ওঠে মন। বৃষ্টিভেজা এই সময়টা মনকে যেমন পুলকিত করে, ত্বকের জন্য বয়ে আনে কিছু রোগবালাই। সময়টা গরম, আর্দ্রতা, ভ্যাপসা আবহাওয়া আর ছত্রাকের। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজেন তাদের পায়ের তলায় বা আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এ ছাড়াও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।  ত্বকের স্বস্তি আনার নানা দিক নিয়েই এবারের প্রচ্ছদ। জানাচ্ছেন— ফেরদৌস আরা

 

বর্ষাকালে নাক ও মুখে ব্ল্যাক ও হোয়াইট হেডসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তখন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে কালচে ভাব দেখা দেয়। কাজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিমের সাদা অংশ একটি টিস্যুতে মেখে নাকে লাগিয়ে রাখুন।  শুকালে উঠিয়ে ফেলুন।

এ সময় নখ, হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্যাক পাওয়া যায়। চাইলে ঘরেও বানিয়ে নিতে পারেন প্যাক। টক দই আধা কাপ, তিলের তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ মিশিয়ে হাত ও পায়ে স্ক্র্যাব করুন  এবং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই রোদ এই বৃষ্টি। এখনকার সময়টাই এমন। মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টি থেমে যায় তখন সূর্যও তার কড়া রোদ ছড়িয়ে দেয় প্রকৃতিতে। রোদ, বৃষ্টি, কাদাপানির এই বর্ষা ঋতু ত্বক ও চুলের ওপরও প্রভাব ফেলে।  তাই এই মৌসুমের জন্য প্রয়োজন আলাদা যত্ন।

রোদ, বৃষ্টি, ধুলো প্রভৃতির কারণে এ সময় ত্বক সহজেই রুগ্ন হয়ে পড়তে পারে।  এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। রোদ-বৃষ্টি মেলানো আবহাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। ত্বকের স্বস্তির জন্য এই সময়ে দরকার বিশেষ পরিচর্যা।

ত্বক পরিষ্কারের কথাই ধরা যাক। অনেকেরই সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার অভ্যাস। কিন্তু সাবানের ব্যবহার আপনার ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। তবে সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করলে ভালো হয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর ত্বকে অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা উচিত। কারণ আর্দ্রতা লোমকূপের মুখ খুলে দেয়, তাকে যথাযথ রাখতে টোনার ব্যবহার তাই জরুরি। এই মৌসুমে ত্বকে ব্লিচ বা ফেসিয়াল না করাই ভালো। কারণ ব্লিচিং ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। রাতে মেকআপ তুলে ফেলবেন অবশ্যই। ঠোঁটের মেকআপ তুলে ঠোঁটে মিল্ক ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। এ সময় গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। মুখ ধোয়ার সময় উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এতে বেশ সতেজ অনুভব করবেন।

এই সময়ে ত্বকে প্রধানত দুই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। একটি হলো ফাঙ্গাল ইনফেকশন, আরেকটি হলো ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। বর্ষায় ত্বকের ভেজা ভাব চট করে শুকোতে চায় না। এর ফলে দাদ, বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দেয়। সেজন্য বর্ষায় ত্বক শুকনো রাখতে চেষ্টা করুন। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে অ্যান্টিসেপটিক জলে মিশিয়ে স্নান করে ফেলুন। ত্বকের সমস্যা যেহেতু তাড়াতাড়ি একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, তাই ত্বকে ইনফেকশন হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তা সংক্রমিত হওয়ার আগেই।

অনেকেই ভাবেন রোদ নেই তাই সানস্ক্রিন ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এর ফলে ত্বকে সানস্ক্রিন না লাগিয়েই বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাতাসে সবসময় থাকে। আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলেও ত্বকের ক্ষতি হয় এই কারণে। এ ছাড়াও বর্ষায় ত্বক শুকোতে চায় না। ত্বকে র‌্যাশ বা অন্য ক্ষত যাই হোক শুকোতে দেরি হয়। বৃষ্টি হলেও গরম ভালোই রয়েছে। তাই ঘামও হচ্ছে। বিশেষত, শরীরের যেসব জায়গা চাপা থাকে এবং ঘাম জমে থাকে। বর্ষায় এই বৃষ্টির জল একদমই গায়ে লাগানো উচিত নয়। এই জলে প্রচুর পলিউশন থাকে। বর্ষায় রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পায়ে লাগে। এর ফলে পায়ে, আঙ্গুলের ভাঁজে বা আন্ডারআর্মে ইনফেকশন দেখা দেয়। গোসল করার পর জল ভালো করে মুছে ফেলুন। অ্যান্টিসেপটিক লোশন ব্যবহার করুন স্নানের জলে। নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। নিমপাতা ফোটানো জলে স্নান করুন, সপ্তাহে তিনবার স্ক্রাব করুন। এমন স্ক্রাবার ব্যবহার করুন যা ত্বক থেকে বেরনো অয়েলকে কন্ট্রোল করতে পারবে। এ ছাড়াও স্ক্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত প্যাক লাগান। চন্দনের প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের ত্বক এই সময় অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। কারণ ত্বককে ইনফেকশন মুক্ত করে তোলে এ রকম ভিটামিনের অভাব দেখা যায়। ক্ষারমুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। দুই চামচ দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে লাগান। এই মিশ্রণ ত্বককে টোনড করে, তার সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘরেই তৈরি করে নিন শুষ্ক ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। দুই চামচ বেদানার বীজ নিয়ে পেস্ট করে নিন। তারপর এককাপ ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেদানার বীজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এ ছাড়া এটি বয়সের ছাপকে দূর করে। এটি ত্বকের মৃতকোষকে দূর করে। 

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদেরও বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। ত্বক থেকে তেল বেশি করে বেরোতে থাকে। সেই কারণে ত্বকে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এ রকম ক্লিনজার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। জেল বেস সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন এস পি এফ ৩০ এর কম যেন না হয়। ঘরে তৈরি করে নিন তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। কাঁচা পেঁপে বাটা ২ চামচ এবং এক চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক চামচ দই মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে দুই ফোঁটা  ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পেঁপে ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। দই ত্বকের র‌্যাশ সারিয়ে তোলে। ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে সতেজ করে তোলে।

সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না। তবে বর্ষায় ত্বক অনুজ্জ্বল দেখাতে পারে। তাই এ সময় ত্বকে ব্যবহার করুন ক্ষারহীন অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল ফেস ওয়াশ। একটা আপেল বাটার সঙ্গে এক চামচ চিনি ও ৪ কাপ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর দু-চার ফোঁটা ক্যামোমিল অয়েল মিশিয়ে নিন। মুখে ভালো করে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফিরিয়ে আনে এই মিশ্রণ।

এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে সাধারণত মুখের টি জোনে তৈলাক্ত ভাব লক্ষ করা যায়। অর্থাৎ নাক এবং কপালে তেলাভাব বেশি থাকে। ঠাণ্ডা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এই জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই জল ত্বককে টোনিং করবে, তার সঙ্গে পরিষ্কারও করবে। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে স্ট্রবেরি প্যাক খুব ভালো কাজ করে। আধ কাপ স্ট্রবেরি পেস্ট, এককাপ দই, দেড় চামচ মধু মিশিয়ে নিন।  ত্বকে এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়।

 

পরিত্রাণ চাইলে...

বর্ষায় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। নিশ্চয়ই এ থেকে পরিত্রাণের কোনো না কোনো উপায় আছে। চলুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ সংক্রান্ত পরামর্শগুলো।

১. পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে। এতে শারীরিকভাবে যেমন আপনি ফিট থাকবেন তেমনি আপনার ত্বকেরও উপকার হবে।

২. সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করা উচিত নয়। এটি ত্বককে অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে, সেই সঙ্গে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

৩. বর্ষায়ও ত্বক পানিশূন্য হতে পারে। কেননা, আর্দ্রতার কারণে ত্বক ক্রমাগত ভিজতে ও শুকাতে থাকে। যদি মুখ ঘামে ভিজে যায়, তাহলে ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন এবং শুষ্ক মনে হলে ময়েশ্চারাইজার লাগান। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট একটি বরফের টুকরো মুখে ঘষুন।

৪. ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ভারি মেকআপ লাগানো এড়িয়ে চলুন।

৫. ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন এবং বাতাস চলাচল করতে পারে এমন সুতির কাপড় পরুন।

৬. ভালো মানের জীবাণুনাশক টোনার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলমুক্ত টোনার কিনুন।

৭. নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।  এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া দূর হবে এবং ত্বক থেকে মৃতকোষ অপসারিত হয়ে যাবে।

৮. কাপড় ধোয়া এবং পরিষ্কার করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা