শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

ত্বকের স্বস্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বকের স্বস্তি

বর্ষায় ভ্যাপসা গরম আর হুটহাট বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শরীরের উপরিভাগ অর্থাৎ ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন না নিলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়েই এবারের মূল রচনা।

 

অনেকেরই প্রিয় ঋতু বর্ষা। রিমঝিম বৃষ্টির শব্দে নেচে ওঠে মন। বৃষ্টিভেজা এই সময়টা মনকে যেমন পুলকিত করে, ত্বকের জন্য বয়ে আনে কিছু রোগবালাই। সময়টা গরম, আর্দ্রতা, ভ্যাপসা আবহাওয়া আর ছত্রাকের। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজেন তাদের পায়ের তলায় বা আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এ ছাড়াও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।  ত্বকের স্বস্তি আনার নানা দিক নিয়েই এবারের প্রচ্ছদ। জানাচ্ছেন— ফেরদৌস আরা

 

বর্ষাকালে নাক ও মুখে ব্ল্যাক ও হোয়াইট হেডসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তখন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে কালচে ভাব দেখা দেয়। কাজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিমের সাদা অংশ একটি টিস্যুতে মেখে নাকে লাগিয়ে রাখুন।  শুকালে উঠিয়ে ফেলুন।

এ সময় নখ, হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্যাক পাওয়া যায়। চাইলে ঘরেও বানিয়ে নিতে পারেন প্যাক। টক দই আধা কাপ, তিলের তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ মিশিয়ে হাত ও পায়ে স্ক্র্যাব করুন  এবং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই রোদ এই বৃষ্টি। এখনকার সময়টাই এমন। মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টি থেমে যায় তখন সূর্যও তার কড়া রোদ ছড়িয়ে দেয় প্রকৃতিতে। রোদ, বৃষ্টি, কাদাপানির এই বর্ষা ঋতু ত্বক ও চুলের ওপরও প্রভাব ফেলে।  তাই এই মৌসুমের জন্য প্রয়োজন আলাদা যত্ন।

রোদ, বৃষ্টি, ধুলো প্রভৃতির কারণে এ সময় ত্বক সহজেই রুগ্ন হয়ে পড়তে পারে।  এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। রোদ-বৃষ্টি মেলানো আবহাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। ত্বকের স্বস্তির জন্য এই সময়ে দরকার বিশেষ পরিচর্যা।

ত্বক পরিষ্কারের কথাই ধরা যাক। অনেকেরই সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার অভ্যাস। কিন্তু সাবানের ব্যবহার আপনার ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। তবে সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করলে ভালো হয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর ত্বকে অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা উচিত। কারণ আর্দ্রতা লোমকূপের মুখ খুলে দেয়, তাকে যথাযথ রাখতে টোনার ব্যবহার তাই জরুরি। এই মৌসুমে ত্বকে ব্লিচ বা ফেসিয়াল না করাই ভালো। কারণ ব্লিচিং ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। রাতে মেকআপ তুলে ফেলবেন অবশ্যই। ঠোঁটের মেকআপ তুলে ঠোঁটে মিল্ক ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। এ সময় গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। মুখ ধোয়ার সময় উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এতে বেশ সতেজ অনুভব করবেন।

এই সময়ে ত্বকে প্রধানত দুই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। একটি হলো ফাঙ্গাল ইনফেকশন, আরেকটি হলো ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। বর্ষায় ত্বকের ভেজা ভাব চট করে শুকোতে চায় না। এর ফলে দাদ, বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দেয়। সেজন্য বর্ষায় ত্বক শুকনো রাখতে চেষ্টা করুন। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে অ্যান্টিসেপটিক জলে মিশিয়ে স্নান করে ফেলুন। ত্বকের সমস্যা যেহেতু তাড়াতাড়ি একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, তাই ত্বকে ইনফেকশন হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তা সংক্রমিত হওয়ার আগেই।

অনেকেই ভাবেন রোদ নেই তাই সানস্ক্রিন ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এর ফলে ত্বকে সানস্ক্রিন না লাগিয়েই বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাতাসে সবসময় থাকে। আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলেও ত্বকের ক্ষতি হয় এই কারণে। এ ছাড়াও বর্ষায় ত্বক শুকোতে চায় না। ত্বকে র‌্যাশ বা অন্য ক্ষত যাই হোক শুকোতে দেরি হয়। বৃষ্টি হলেও গরম ভালোই রয়েছে। তাই ঘামও হচ্ছে। বিশেষত, শরীরের যেসব জায়গা চাপা থাকে এবং ঘাম জমে থাকে। বর্ষায় এই বৃষ্টির জল একদমই গায়ে লাগানো উচিত নয়। এই জলে প্রচুর পলিউশন থাকে। বর্ষায় রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পায়ে লাগে। এর ফলে পায়ে, আঙ্গুলের ভাঁজে বা আন্ডারআর্মে ইনফেকশন দেখা দেয়। গোসল করার পর জল ভালো করে মুছে ফেলুন। অ্যান্টিসেপটিক লোশন ব্যবহার করুন স্নানের জলে। নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। নিমপাতা ফোটানো জলে স্নান করুন, সপ্তাহে তিনবার স্ক্রাব করুন। এমন স্ক্রাবার ব্যবহার করুন যা ত্বক থেকে বেরনো অয়েলকে কন্ট্রোল করতে পারবে। এ ছাড়াও স্ক্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত প্যাক লাগান। চন্দনের প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের ত্বক এই সময় অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। কারণ ত্বককে ইনফেকশন মুক্ত করে তোলে এ রকম ভিটামিনের অভাব দেখা যায়। ক্ষারমুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। দুই চামচ দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে লাগান। এই মিশ্রণ ত্বককে টোনড করে, তার সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘরেই তৈরি করে নিন শুষ্ক ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। দুই চামচ বেদানার বীজ নিয়ে পেস্ট করে নিন। তারপর এককাপ ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেদানার বীজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এ ছাড়া এটি বয়সের ছাপকে দূর করে। এটি ত্বকের মৃতকোষকে দূর করে। 

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদেরও বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। ত্বক থেকে তেল বেশি করে বেরোতে থাকে। সেই কারণে ত্বকে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এ রকম ক্লিনজার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। জেল বেস সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন এস পি এফ ৩০ এর কম যেন না হয়। ঘরে তৈরি করে নিন তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। কাঁচা পেঁপে বাটা ২ চামচ এবং এক চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক চামচ দই মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে দুই ফোঁটা  ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পেঁপে ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। দই ত্বকের র‌্যাশ সারিয়ে তোলে। ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে সতেজ করে তোলে।

সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না। তবে বর্ষায় ত্বক অনুজ্জ্বল দেখাতে পারে। তাই এ সময় ত্বকে ব্যবহার করুন ক্ষারহীন অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল ফেস ওয়াশ। একটা আপেল বাটার সঙ্গে এক চামচ চিনি ও ৪ কাপ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর দু-চার ফোঁটা ক্যামোমিল অয়েল মিশিয়ে নিন। মুখে ভালো করে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফিরিয়ে আনে এই মিশ্রণ।

এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে সাধারণত মুখের টি জোনে তৈলাক্ত ভাব লক্ষ করা যায়। অর্থাৎ নাক এবং কপালে তেলাভাব বেশি থাকে। ঠাণ্ডা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এই জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই জল ত্বককে টোনিং করবে, তার সঙ্গে পরিষ্কারও করবে। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে স্ট্রবেরি প্যাক খুব ভালো কাজ করে। আধ কাপ স্ট্রবেরি পেস্ট, এককাপ দই, দেড় চামচ মধু মিশিয়ে নিন।  ত্বকে এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়।

 

পরিত্রাণ চাইলে...

বর্ষায় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। নিশ্চয়ই এ থেকে পরিত্রাণের কোনো না কোনো উপায় আছে। চলুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ সংক্রান্ত পরামর্শগুলো।

১. পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে। এতে শারীরিকভাবে যেমন আপনি ফিট থাকবেন তেমনি আপনার ত্বকেরও উপকার হবে।

২. সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করা উচিত নয়। এটি ত্বককে অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে, সেই সঙ্গে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

৩. বর্ষায়ও ত্বক পানিশূন্য হতে পারে। কেননা, আর্দ্রতার কারণে ত্বক ক্রমাগত ভিজতে ও শুকাতে থাকে। যদি মুখ ঘামে ভিজে যায়, তাহলে ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন এবং শুষ্ক মনে হলে ময়েশ্চারাইজার লাগান। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট একটি বরফের টুকরো মুখে ঘষুন।

৪. ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ভারি মেকআপ লাগানো এড়িয়ে চলুন।

৫. ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন এবং বাতাস চলাচল করতে পারে এমন সুতির কাপড় পরুন।

৬. ভালো মানের জীবাণুনাশক টোনার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলমুক্ত টোনার কিনুন।

৭. নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।  এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া দূর হবে এবং ত্বক থেকে মৃতকোষ অপসারিত হয়ে যাবে।

৮. কাপড় ধোয়া এবং পরিষ্কার করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে
সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭
সিরাজগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাইবান্ধায় হাইজিন ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন
স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাইবান্ধায় হাইজিন ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট
কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা
এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড
লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি
‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার
৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে
শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি

৩৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী
৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং
২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা