শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬

ত্বকের স্বস্তি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বকের স্বস্তি

বর্ষায় ভ্যাপসা গরম আর হুটহাট বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শরীরের উপরিভাগ অর্থাৎ ত্বক। এই সময়ে ত্বকের যত্ন না নিলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এ নিয়েই এবারের মূল রচনা।

 

অনেকেরই প্রিয় ঋতু বর্ষা। রিমঝিম বৃষ্টির শব্দে নেচে ওঠে মন। বৃষ্টিভেজা এই সময়টা মনকে যেমন পুলকিত করে, ত্বকের জন্য বয়ে আনে কিছু রোগবালাই। সময়টা গরম, আর্দ্রতা, ভ্যাপসা আবহাওয়া আর ছত্রাকের। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজেন তাদের পায়ের তলায় বা আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এ ছাড়াও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।  ত্বকের স্বস্তি আনার নানা দিক নিয়েই এবারের প্রচ্ছদ। জানাচ্ছেন— ফেরদৌস আরা

 

বর্ষাকালে নাক ও মুখে ব্ল্যাক ও হোয়াইট হেডসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তখন ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে কালচে ভাব দেখা দেয়। কাজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডিমের সাদা অংশ একটি টিস্যুতে মেখে নাকে লাগিয়ে রাখুন।  শুকালে উঠিয়ে ফেলুন।

এ সময় নখ, হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্যাক পাওয়া যায়। চাইলে ঘরেও বানিয়ে নিতে পারেন প্যাক। টক দই আধা কাপ, তিলের তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ মিশিয়ে হাত ও পায়ে স্ক্র্যাব করুন  এবং ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই রোদ এই বৃষ্টি। এখনকার সময়টাই এমন। মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টি থেমে যায় তখন সূর্যও তার কড়া রোদ ছড়িয়ে দেয় প্রকৃতিতে। রোদ, বৃষ্টি, কাদাপানির এই বর্ষা ঋতু ত্বক ও চুলের ওপরও প্রভাব ফেলে।  তাই এই মৌসুমের জন্য প্রয়োজন আলাদা যত্ন।

রোদ, বৃষ্টি, ধুলো প্রভৃতির কারণে এ সময় ত্বক সহজেই রুগ্ন হয়ে পড়তে পারে।  এ রকম আবহাওয়ার মধ্যেই সারা দিন ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে ত্বক অনেকাংশেই নাজুক হয়ে পড়ে, নির্জীব দেখায়। রোদ-বৃষ্টি মেলানো আবহাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। ত্বকের স্বস্তির জন্য এই সময়ে দরকার বিশেষ পরিচর্যা।

ত্বক পরিষ্কারের কথাই ধরা যাক। অনেকেরই সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার অভ্যাস। কিন্তু সাবানের ব্যবহার আপনার ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। তবে সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করলে ভালো হয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর ত্বকে অবশ্যই টোনার ব্যবহার করা উচিত। কারণ আর্দ্রতা লোমকূপের মুখ খুলে দেয়, তাকে যথাযথ রাখতে টোনার ব্যবহার তাই জরুরি। এই মৌসুমে ত্বকে ব্লিচ বা ফেসিয়াল না করাই ভালো। কারণ ব্লিচিং ত্বককে রুক্ষ করে দিতে পারে। রাতে মেকআপ তুলে ফেলবেন অবশ্যই। ঠোঁটের মেকআপ তুলে ঠোঁটে মিল্ক ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। এ সময় গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। মুখ ধোয়ার সময় উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এতে বেশ সতেজ অনুভব করবেন।

এই সময়ে ত্বকে প্রধানত দুই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। একটি হলো ফাঙ্গাল ইনফেকশন, আরেকটি হলো ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। বর্ষায় ত্বকের ভেজা ভাব চট করে শুকোতে চায় না। এর ফলে দাদ, বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দেয়। সেজন্য বর্ষায় ত্বক শুকনো রাখতে চেষ্টা করুন। অফিস থেকে বাড়ি ফিরে অ্যান্টিসেপটিক জলে মিশিয়ে স্নান করে ফেলুন। ত্বকের সমস্যা যেহেতু তাড়াতাড়ি একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, তাই ত্বকে ইনফেকশন হলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তা সংক্রমিত হওয়ার আগেই।

অনেকেই ভাবেন রোদ নেই তাই সানস্ক্রিন ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এর ফলে ত্বকে সানস্ক্রিন না লাগিয়েই বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাতাসে সবসময় থাকে। আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলেও ত্বকের ক্ষতি হয় এই কারণে। এ ছাড়াও বর্ষায় ত্বক শুকোতে চায় না। ত্বকে র‌্যাশ বা অন্য ক্ষত যাই হোক শুকোতে দেরি হয়। বৃষ্টি হলেও গরম ভালোই রয়েছে। তাই ঘামও হচ্ছে। বিশেষত, শরীরের যেসব জায়গা চাপা থাকে এবং ঘাম জমে থাকে। বর্ষায় এই বৃষ্টির জল একদমই গায়ে লাগানো উচিত নয়। এই জলে প্রচুর পলিউশন থাকে। বর্ষায় রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পায়ে লাগে। এর ফলে পায়ে, আঙ্গুলের ভাঁজে বা আন্ডারআর্মে ইনফেকশন দেখা দেয়। গোসল করার পর জল ভালো করে মুছে ফেলুন। অ্যান্টিসেপটিক লোশন ব্যবহার করুন স্নানের জলে। নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। নিমপাতা ফোটানো জলে স্নান করুন, সপ্তাহে তিনবার স্ক্রাব করুন। এমন স্ক্রাবার ব্যবহার করুন যা ত্বক থেকে বেরনো অয়েলকে কন্ট্রোল করতে পারবে। এ ছাড়াও স্ক্রাবের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত প্যাক লাগান। চন্দনের প্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের ত্বক এই সময় অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। কারণ ত্বককে ইনফেকশন মুক্ত করে তোলে এ রকম ভিটামিনের অভাব দেখা যায়। ক্ষারমুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। দুই চামচ দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে লাগান। এই মিশ্রণ ত্বককে টোনড করে, তার সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ঘরেই তৈরি করে নিন শুষ্ক ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। দুই চামচ বেদানার বীজ নিয়ে পেস্ট করে নিন। তারপর এককাপ ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেদানার বীজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এ ছাড়া এটি বয়সের ছাপকে দূর করে। এটি ত্বকের মৃতকোষকে দূর করে। 

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদেরও বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। ত্বক থেকে তেল বেশি করে বেরোতে থাকে। সেই কারণে ত্বকে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন ও ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায় এ রকম ক্লিনজার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। জেল বেস সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। খেয়াল রাখুন এস পি এফ ৩০ এর কম যেন না হয়। ঘরে তৈরি করে নিন তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত প্যাক। কাঁচা পেঁপে বাটা ২ চামচ এবং এক চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক চামচ দই মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে দুই ফোঁটা  ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পেঁপে ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। দই ত্বকের র‌্যাশ সারিয়ে তোলে। ল্যাভেন্ডার অয়েল ত্বককে সতেজ করে তোলে।

সাধারণ ত্বকের ক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না। তবে বর্ষায় ত্বক অনুজ্জ্বল দেখাতে পারে। তাই এ সময় ত্বকে ব্যবহার করুন ক্ষারহীন অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল ফেস ওয়াশ। একটা আপেল বাটার সঙ্গে এক চামচ চিনি ও ৪ কাপ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর দু-চার ফোঁটা ক্যামোমিল অয়েল মিশিয়ে নিন। মুখে ভালো করে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফিরিয়ে আনে এই মিশ্রণ।

এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে সাধারণত মুখের টি জোনে তৈলাক্ত ভাব লক্ষ করা যায়। অর্থাৎ নাক এবং কপালে তেলাভাব বেশি থাকে। ঠাণ্ডা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এই জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই জল ত্বককে টোনিং করবে, তার সঙ্গে পরিষ্কারও করবে। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে স্ট্রবেরি প্যাক খুব ভালো কাজ করে। আধ কাপ স্ট্রবেরি পেস্ট, এককাপ দই, দেড় চামচ মধু মিশিয়ে নিন।  ত্বকে এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়।

 

পরিত্রাণ চাইলে...

বর্ষায় ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। নিশ্চয়ই এ থেকে পরিত্রাণের কোনো না কোনো উপায় আছে। চলুন এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ সংক্রান্ত পরামর্শগুলো।

১. পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে। এতে শারীরিকভাবে যেমন আপনি ফিট থাকবেন তেমনি আপনার ত্বকেরও উপকার হবে।

২. সানস্ক্রিন ব্যবহার বন্ধ করা উচিত নয়। এটি ত্বককে অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে, সেই সঙ্গে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও সুরক্ষা দেয়।

৩. বর্ষায়ও ত্বক পানিশূন্য হতে পারে। কেননা, আর্দ্রতার কারণে ত্বক ক্রমাগত ভিজতে ও শুকাতে থাকে। যদি মুখ ঘামে ভিজে যায়, তাহলে ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন এবং শুষ্ক মনে হলে ময়েশ্চারাইজার লাগান। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট একটি বরফের টুকরো মুখে ঘষুন।

৪. ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ভারি মেকআপ লাগানো এড়িয়ে চলুন।

৫. ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমাণে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন এবং বাতাস চলাচল করতে পারে এমন সুতির কাপড় পরুন।

৬. ভালো মানের জীবাণুনাশক টোনার ব্যবহার করুন। অ্যালকোহলমুক্ত টোনার কিনুন।

৭. নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।  এতে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া দূর হবে এবং ত্বক থেকে মৃতকোষ অপসারিত হয়ে যাবে।

৮. কাপড় ধোয়া এবং পরিষ্কার করার জন্য গরম পানি ব্যবহার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা