শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

নিষিদ্ধ পলিথিনে বিপন্ন পরিবেশ

♦ কাগজের ব্যাগ ব্যবহারে সৃষ্টি হতে পারে লাখো উদ্যোক্তা ♦ হতে পারে ব্যাপক কর্মসংস্থান ♦ দেশে পলিথিন কারখানা ছোট বড় প্রায় ৩ হাজার ♦ ঢাকাতেই প্রায় ২ কোটি পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার হয় ♦ জনপ্রতি বছরে ব্যাগ তৈরি হচ্ছে ৭০০ ♦ একটি ব্যাগ সর্বোচ্চ ১২ মিনিট ব্যবহারের পরই প্রকৃতিতে ঠাঁই নেয় ♦ পলিথিন মাটিতে মিশে যেতে লাগে ২০০ থেকে ৪০০ বছর ♦ মাটি, পরিবেশ, খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক ♦ হারিয়ে যাচ্ছে জীববৈচিত্র্য, নগরে বাড়ছে জলাবদ্ধতা
বিশেষ প্রতিনিধি
নিষিদ্ধ পলিথিনে বিপন্ন পরিবেশ

নিষিদ্ধ পলিথিনের সর্বব্যাপ্ত ব্যবহারে বিপন্ন হয়ে পড়েছে দেশের পরিবেশ, প্রতিবেশ। হাটবাজারগুলো সয়লাব হয়ে আছে পলিথিনের শপিং ব্যাগে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। নিষিদ্ধ ঘোষিত হলেও পুলিশ ও প্রশাসনের নাকের ডগায় পলিথিন উৎপাদন, বিপণন ও কেনাবেচা চলছে অবাধে। এসব পলিথিন মাটিতে পচে না, কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট হয়ে ফলন কমে যায়। বাজারে মুদি দোকান থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, শাকসবজি, ডিম, তরকারি, ফল, মিষ্টিসহ যে কোনো বিক্রীত পণ্য ভরে দেওয়া হচ্ছে পলিথিনের ব্যাগে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, ক্ষতি হচ্ছে কৃষিজমির। কমে যাচ্ছে মিঠা পানির মাছের উৎপাদন। হারিয়ে যাচ্ছে জীববৈচিত্র্য।

পলিথিনে ভাসছে বাংলাদেশ : প্রতিদিন কোটি কোটি পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার শেষে ফেলে দেওয়া হয়। এসব পলিথিন ব্যাগের একটা বড় অংশ নদীতে গিয়ে পড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে দেশের নদীগুলোর তলদেশে পলিথিনের পুরু স্তর জমেছে। এমনিতেই দেশের প্রায় সব নদনদীতে পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণের প্রভাব রয়েছে। পলিথিন সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সিটি করপোরেশন, জেলা শহর, পৌরসভা ও উপজেলা শহর এলাকায়। ফলে শহর এলাকার নদনদীগুলোই পলিথিন দূষণের শিকার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। ঢাকার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু, বংশী, শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরী; বরিশালের কীর্তনখোলা; চট্টগ্রামের কর্ণফুলী ও হালদা নদীর তলদেশে পলিথিনের পুরু স্তর পড়েছে। ফলে নদীর দূষণ তো বটেই, জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হচ্ছে। পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণে মাছের জীবনচক্র হুমকির মুখে পড়ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে বৃষ্টি শেষে সৃষ্ট জলাবদ্ধতার বড় কারণ এ পলিথিন। ড্রেনেজব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে পলিথিনের কারণে। সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোয় মূলত টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে না-ওঠা এর জন্য দায়ী। ফলে মাটি, পরিবেশ বিপন্ন হয়ে আমাদের খাবারে ঢুকে পড়েছে প্লাস্টিক, পলিথিন। গরিবের সাশ্রয়ী খাবার লালশাকেও ক্যান্সার সৃষ্টিকারী লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়ামসহ বেশ কয়েকটি ভারী ধাতুর উচ্চ মাত্রার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

পরিবেশ ও কৃষিজমির সর্বনাশ : দেশের বাজারগুলো সয়লাব হয়ে আছে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগে। পলিথিন মাটিতে পচে না, এতে কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট হয়ে ফলন কমে যাচ্ছে। বাজারে মুদি দোকান থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, শাকসবজি, ডিম, তরকারি, ফল, মিষ্টিসহ যে কোনো বিক্রীত পণ্য ভরে দেওয়া হচ্ছে পলিথিনের ব্যাগে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, ক্ষতি হচ্ছে কৃষিজমির। পরিবেশ সংরক্ষণে ২২ বছর আগে ২০০২ সালে পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে সরকার। এ ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী পলিথিনে তৈরি সব ধরনের শপিং ব্যাগ উৎপাদন, আমদানি, বাজারজাতকরণ, বিক্রি ও বিক্রির জন্য প্রদর্শন, মজুত-বিতরণ নিষিদ্ধ করা হয়। এর ব্যত্যয় হলে জেল-জরিমানার বিধান রয়েছে। অথচ এ আইন লঙ্ঘন করেই প্রশাসনের নাকের ডগায় বাজারগুলোয় অবলীলায় বিক্রি হচ্ছে পলিথিন ব্যাগ। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সারা দেশে অবৈধ পলিথিন তৈরির কারখানা রয়েছে কমপক্ষে ৩ হাজার। এর মধ্যে পুরান ঢাকা এবং বুড়িগঙ্গার তীর ঘেঁষে রয়েছে ৭ শতাধিক কারখানা। এসব কারখানায় দৈনিক ১ কোটি ৪০ লাখ পলিথিন ব্যাগ উৎপাদিত হচ্ছে। পলিথিন মাটিতে মিশে যেতে লাগে ২০০ থেকে ৪০০ বছর। প্লাস্টিক পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ক্যারিব্যাগ বা পলিব্যাগ। হিসাবমতে, গড়ে জনপ্রতি বছরে ব্যাগ বানানো হচ্ছে ৭০০টি এবং একটি ব্যাগ গড়ে সর্বোচ্চ ১২ মিনিট ব্যবহারের পরই প্রকৃতিতে স্থান নেয়। বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (বাপা) হিসাব অনুযায়ী, শুধু ঢাকাতেই প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি পলিথিন ব্যাগ জমা হয়।

প্রয়োজন কঠোর নজরদারি, সমন্বিত তৎপরতা : সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবেশবিরোধী প্লাস্টিক, পলিথিন ব্যবহার কমিয়ে আনতে মাঠ পর্যায়ে কঠোর মনিটরিং, সমন্বিত তৎপরতা এবং ব্যাপক জনসচেতনতা দরকার। পাশাপাশি দ্রুতপচনশীল কাগজের ঠোঙা, কাগজ ও চটের ব্যাগের সহজপ্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। এটা করা না গেলে পলিথিনের নেটওয়ার্ক ঠেকানো যাবে না। কারণ পলিথিন হচ্ছে সহজপ্রাপ্য ও সাশ্রয়ী উপকরণ। এর আগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সময় (২০০১-২০০৬) তৎকালীন পরিবেশমন্ত্রী শাজাহান সিরাজ বাজারগুলো পলিথিনমুক্ত করেছিলেন। ২২ বছর আগে শুরু করা শাজাহান সিরাজের সে উদ্যোগ অনেক দিন টিকে ছিল সাফল্যের সঙ্গে। তবে পলিথিনমুক্তির দ্বারপ্রান্তে গিয়ে তাঁর সরকারের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছরও বাজারে তেমন পলিথিন দেখা যায়নি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের শুরুর দিকেও পলিথিন ব্যবসায়ীরা বাজারে ঢুকতে পারেননি। পরে ধীরে ধীরে বিগত সরকারের শিথিল নীতির কারণে পলিথিনে সয়লাব হয়ে ওঠে বাজার। অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান দায়িত্ব নেওয়ার পর প্লাস্টিক পলিথিন ব্যবহার বন্ধে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছেন। এর মধ্যে ১ অক্টোবর থেকে সুপার শপে পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একইভাবে ১ নভেম্বর থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বাজারে পলিথিনের ব্যবহার।

কাগজ ও চটের ব্যাগ সহজলভ্য করতে হবে : পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পলিথিন ব্যাগ ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বাজার থেকে তুলে দিতে হলে বিকল্প উৎসগুলো সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পলিথিননির্ভরতার বড় কারণ তা সাশ্রয়ী, সহজলভ্য। এ সহজলভ্যতা রোধ করতে হলে পলিথিন উৎপাদন কারখানাগুলো বন্ধ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ঋণের মাধ্যমে স্বল্পপুঁজির ছোট ছোট ব্যাগ উদ্যোক্তা গড়ে তোলায় উদ্যোগ নিতে হবে। সাধারণত পলিথিনের উৎপাদন কারখানায় কোটি কোটি টাকার পুঁজি, কিন্তু জনবল কম। ব্যাগ তৈরির ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরি হলে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এর মধ্য দিয়ে কাগজের ব্যাগ, চটের ব্যাগ কম মূল্যে ক্রেতাদের হাতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পলিথিনের বিকল্প হিসেবে কাগজ ও চটের ব্যাগের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এর জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে মনোযোগ দিতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ঋণ দিয়ে উদ্যোক্তা তৈরি করা যায়। বাজারে পলিথিনের জোগান বন্ধ হলে এবং কাগজ ও চটের ব্যাগের চাহিদা বাড়লে অনেকেই উদ্যোক্তা হতে এগিয়ে আসবেন।

পরিবেশ সংরক্ষণে যুগান্তকারী সুযোগ : দেশের পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে তিন দশক ধরে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে তাঁর সামনে এখন দেশ ও জাতির জন্য একটি টেকসই পরিবেশ সৃষ্টির বড় সুযোগ। পরিবেশপ্রেমীরা বলছেন, প্লাস্টিক ও পলিথিন দূষণ রোধের মধ্য দিয়ে তিনি সে কাজটিই শুরু করেছেন। পাশাপাশি নদনদীর দূষণ ও দখল রোধেও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছেন। অরাজনৈতিক সরকারের বড় সুবিধা এই, তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের তুষ্ট করার মতো কোনো ব্যাপার থাকে না। এ প্রেক্ষাপটে পরিবেশ সংরক্ষণে সবচেয়ে বড় অবদান রাখার সুযোগ পাচ্ছেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অন্য মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে তিনি পরিবেশ সংরক্ষণের মতো জাতির এ গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সফল করতে পারেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবুল কাসেম পলিথিনের টেকসই ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘বিকল্প হিসেবে পাট, কাপড় ও কাগজের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে। তা ছাড়া জাপানের মতো দীর্ঘস্থায়ী ইকো ব্যাগের ব্যবহার চালু করা যেতে পারে, যেগুলো ধুয়ে ধুয়ে ব্যবহার করা যায় এমন উপাদান (তুলা, পাট ইত্যাদি) দিয়ে তৈরি। প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তিন আর (রিডিউস, রিইউজ, রিসাইকেল) কৌশল অবলম্বন করলে সুফল পাওয়া যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল  তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ
নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি
শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ
চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল
সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন
পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’
তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার
পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা