শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৪, শুক্রবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

গোখরার গ্রাম নন্দীপাড়া

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্, রাহাত খান ও সঞ্জয় দাস লিটু পটুয়াখালী থেকে
অনলাইন ভার্সন
গোখরার গ্রাম নন্দীপাড়া
দেশের সর্বদক্ষিণের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীর নন্দীপাড়া গ্রাম। এখানে গড়ে উঠেছে গোখরার খামার, যেখানে রয়েছে তিন প্রজাতির প্রায় আড়াইশ’ সাপ। প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ না থাকলেও সৌদি প্রবাসী আবদুুর রাজ্জাক নিজ বাড়িতে গড়ে তুলেছেন এ সাপের খামার। রাজ্জাকের এই খামারে লালন করা সাপের বিষ প্রক্রিয়াজাত করে কোটি কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটু নজর দিলেই শিল্প হিসেবে অপার সম্ভাবনাময় এই সাপের খামার দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিবছর বিদেশ থেকে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার বিষ আমদানি করা হয়। কিন্তু দেশে সাপের খামার গড়ে তোলা হলে বিদেশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। ফলে বছরে বেঁচে যাবে এই ৮ হাজার কোটি টাকা। রাজ্জাকের এই খামার দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে পাশের গ্রামেও একটি সাপের খামার গড়ে তুলেছেন বিলাস দাস নামে এক ব্যক্তি। সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পটুয়াখালী জেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণে নন্দীপাড়া গ্রামে ৫০ ফুট বাই ৩০ ফুটের একটি পাকা ভবনে চলছে রাজ্জাকের সাপ লালন-পালন। বিভিন্ন সাইজের নানা প্রজাতির সাপগুলো রাখা হয়েছে আলাদা আলাদাভাবে ছোট ছোট কক্ষে। সাপগুলো এমনভাবে গিজগিজ অবস্থায় পেঁচিয়ে মেঝেতে পড়ে আছে, যা দেখলে গা শিউরে ওঠে। সংরক্ষিত বলে অনেক দর্শনার্থী উঁকি মেরে সাপ দেখে কৌতুহল মেটান। ব্যতিক্রমী এই সাপের খামারের উদ্যোক্তা আবদুর রাজ্জাক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সৌদি আরবে দীর্ঘ প্রবাসজীবনে থাকাকালে তিনি নিকটাত্মীয় বেকারদের বিদেশে নিতে চাইতেন। কিন্তু নানা জটিতলায় কাউকে নিতে পারেননি। ঘনিষ্ঠ বেকারদের জন্য কিছু একটা করার চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। এ অবস্থায় ইন্টারনেটে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি সাপের খামারের সন্ধান পান তিনি। এরপর অনলাইনে যোগাযোগ শুরু করেন সেই খামারমালিকের সঙ্গে। সাপের খামারে লাভ-লোকসানের বিষয়টি জানতে চান তার কাছে রাজ্জাক। ক্যালিফোর্নিয়ার ওই উদ্যোক্তা তাকে সাপের বিষ থেকে ব্যাপক আয়ের সম্ভাবনার কথা জানান। এতে উৎসাহিত বোধ করেন তিনি। সৌদি আরবে বসেই পরিকল্পনা আঁটেন সাপের খামার করার। ওই সময়ই বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে সহযোগিতা চান। কিন্তু মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে অবগত নয় এবং তাদের পক্ষে কোনো সহযোগিতা করা সম্ভব নয় বলে লিখিতভাবে তাকে জানায়। তবে এতে দমে যাওয়ার পাত্র ছিলেন না রাজ্জাক। ২০০০ সালে ছয় মাসের ছুটি নিয়ে দেশে এসে সাপের খামারের সম্ভাবতা যাচাই করেন এবং মনস্থ করেন সাপের খামার করার। কিন্তু সাপ পাবেন কোথায়! ইতিমধ্যে একই এলাকার একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে একটি গোখরা সাপের সন্ধান পান তিনি। স্থানীয়দের নিয়ে সেই পরিত্যক্ত ঘর থেকে মা-গোখড়া সাপটি ধরেন রাজ্জাক। সঙ্গে পান ২৪টি ডিম। ডিমগুলো বিশেষভাবে প্রক্রিয়াজাত করে বাচ্চা ফোটান তিনি। কিন্তু শুরুর দিকে সাপ লালনের নিয়ম না জানায় একে একে মারা যায় সবগুলো বাচ্চা। এরই মধ্যে তার ছুটি শেষ হয়ে যায়। তখন তিনি মা-গোখরাটি রাখার জন্য একটি স্টিলের বাক্স তৈরি করে নিকটাত্মীদের কাছে দিয়ে যান। সৌদিতে বসে সাপ লালনের জন্য নিয়মিত অর্থও পাঠাতে থাকেন। এই সময়ে তার নিকটাত্মীয়রা আরও তিনটি গোখরা ধরে খামার সমৃদ্ধ করেন। বছর তিনেক পর আবার ছয় মাসের ছুটি নিয়ে দেশে আসেন রাজ্জাক। এর কিছুদিন পরই নতুন সংগৃহীত তিন গোখরা ২৪টি করে ৭২টি ডিম পাড়ে। এর মধ্যে ৫০টি ডিমে বাচ্চা হয়। ধীরে ধীরে কলেবর বড় হয় রাজ্জাকের খামারের। এদিকে পাশের ইটবাড়িয়া গ্রামের বিলাস দাস ওই সাপের খামারের সংবাদ সংগ্রহ করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন এটি ব্যাপক লাভজনক ব্যবসা। পরে বিলাসও গড়ে তোলেন সাপের খামার। তার খামারে রয়েছে ৫০টি গোখরা সাপ। বিলাস বলেন, ‘অপার সম্ভাবনাময় সাপের বিষ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিক্রি না করতে পারায় তেমন একটা লাভ হচ্ছে না। তবে সরকার এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিলে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সাপের বিষ বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করা সম্ভব।’ রাজ্জাক বলেন, খামারের সাপের প্রধান খাবার ইঁদুর, ব্যাঙ, মুরগির বাচ্চা ও ডিম। এসব খাবার সংগ্রহ করতে লোকবল যেমন দরকার, তেমনি প্রয়োজন অর্থের। সাপগুলোকে যেভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা প্রয়োজন সেভাবে তিনি কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। ফলে সাপগুলো অপুষ্টিতে ভুগছে। তিনি বলেন, হিংস্র এই প্রাণী যে কোনো সময় যে-কাউকে দংশন করতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে তিনি মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সাপে কাটা ব্যক্তিকে সুস্থ করে তুলতে সক্ষম। রাজ্জাকের এই ব্যতিক্রমী সাপের খামারের খবর জানাজানি হলে দেশের ৩৫ জেলার বিভিন্ন উদ্যোক্তা তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে তাদের নিয়ে সাপ লালন-পালনের একটি কর্মশালা করেন তিনি। এদের মধ্যে বরগুনা, রাজশাহী, ঢাকার ধামরাই, যশোর, খুলনাসহ বিভিন্ন জেলার ২৫ জন সাপের খামার গড়ে তুলেছেন। খামারি রাজ্জাক বলেন, ‘সরকারের দুটি দফতর বন বিভাগ ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ এ বিষয়ে সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসছে না। তবে সরকার যদি এ বিষয়ে নজর দেয়, তাহলে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।’ এক সময়কার পটুয়াখালী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (বর্তমানে বরিশাল) বাদল কৃষ্ণ হালদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি নিজে কয়েকবার রাজ্জাকের সাপের খামার পরিদর্শন করেছি। অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ আকারে প্রতিবেদনও দেওয়া হয়েছে। এখন অনুমোদনের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা।’  তিনি বলেন, ‘দেশে সাপের বিষের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে সাপের খামার করতে উৎসাহিত ও পৃষ্ঠপোষকতা করা হলে দেশের মুদ্রা সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে হাজার হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশ লাভবান হবে।’ বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের খুলনা বিভাগীয় কর্মকর্তা জাহিদুল কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকার পাখি ও সাপ লালন-পালনের জন্য নীতিমালা তৈরির কাজ করছে। শিগগিরই এ নীতিমালা অনুমোদিত হবে বলে আশা করছি। আর নীতিমালা থাকলে খামারিদের উৎসাহিত এবং সহায়তা করাও সম্ভব হবে।’
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা