শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে

মোহাম্মদ আবু জাফর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি
ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে

চার দশকের বেশি সময় ধরে দেশের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে আসছে ইসলামিক ব্যাংকিং। অর্থনীতির বিভিন্ন শাখায় শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার মার্কেট শেয়ার এর দৃঢ় অবস্থানের সাক্ষ্য দেয়। ব্যাংক আমানতের প্রায় ২৬%, বিনিয়োগের ২৮%, আমদানির ২৬%, রপ্তানির ২৪%, রেমিট্যান্সের ৩৯%, শিল্পায়নের বিনিয়োগে ২৭%, কৃষি খাতে বিনিয়োগের ১৭% এবং ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প বিনিয়োগের ৩৫% রয়েছে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের দখলে। এ ছাড়া সিএসআরের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে ইসলামিক ব্যাংক খাত। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, দারিদ্র্যবিমোচন ও পরিবেশ সংরক্ষণসহ বিভিন্ন খাতে অংশগ্রহণ করে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের একটি ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠছে। বিশ্বব্যাপী ইসলামিক ফাইন্যান্স জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। দেশেও শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বেশ জনপ্রিয়। বর্তমানে ১০টি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি ২৭টি প্রচলিত ধারার ব্যাংক উইন্ডো/ স্বতন্ত্র ব্রাঞ্চের মাধ্যমে সেবা দিচ্ছে। ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মোট আমানত প্রায় ৪,৪০৪.২৭ বিলিয়ন টাকা এবং বিনিয়োগ প্রায় ৫,১৩৭.৩৪ বিলিয়ন টাকা। ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্য হওয়ায় ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে ঝোঁকার একটি বড় কারণ। ইসলামিক ব্যাংকিং এবং প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার মধ্যে চুক্তিগত পার্থক্য রয়েছে। প্রচলিত ধারার ব্যাংক আমানত এবং ঋণ- এই দুই ক্ষেত্রে সুদ আরোপ করে থাকে। যেখানে ইসলামী ব্যাংকগুলোর মূল ভিত্তি হলো শরিয়াহ পরিপালন। শরিয়াহ নীতি অনুযায়ী আর্থিক লেনদেনের সর্বক্ষেত্রে সুদ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমানত গ্রহণে পূর্ব নির্ধারিত রেট উল্লেখ না করে প্রফিট শেয়ারিং রেশিও ভিত্তিতে চুক্তি সম্পাদন করে থাকে। বছরান্তে প্রকৃত মুনাফা অর্জনের ওপর ভিত্তি করে গ্রাহককে চূড়ান্ত মুনাফা দেওয়া হয়। আবার গ্রাহকের কাছ থেকে সংগৃহীত আমানত বিভিন্ন ব্যবসায়িক চুক্তি যেমন মুরাবাহা (ক্রয়-বিক্রয়), মুশারাকা (অংশীদারি ভিত্তিতে) অথবা হায়ার পারচেজ ইত্যাদি শরিয়াহ নির্দেশিত চুক্তির আওতায় বিনিয়োগ করা হয়। এর মাধ্যমে ব্যাংক এবং গ্রাহকের মাঝে ঝুঁকি ভাগাভাগি হয়ে থাকে, যা একটি ন্যায্যতা এবং পারস্পরিক সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে। চুক্তির বেলায় যে কোনো ধরনের অস্পষ্টতা পরিহারও ইসলামী শরিয়াহর একটি মৌলিক বিষয়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো সামাজিক দায়বদ্ধতা। বিনিয়োগগুলো এমন খাতে হবে যেখানে সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সুষম অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত হয়। ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আমানত সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় মুদারাবা একটি জনপ্রিয় ইসলামী নীতি ও পদ্ধতি। এ প্রক্রিয়ায় ব্যাংক ও আমানতকারীর মধ্যে একটি চুক্তি হয়। যার মধ্যে আমানতকারী অর্থ জমা করেন তিনি মালের মালিক বা সাহেবুল মাল এবং যিনি ব্যবসা পরিচালনা করেন (ব্যাংক) তিনি মুদারিব বা ব্যবসা পরিচালনাকারী। মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসায় লাভ হলে দুই পক্ষ চুক্তি অনুসারে লাভ পেয়ে থাকে। আর কোনো লোকসান হলে তা সাহেবুল মাল বহন করে। এক্ষেত্রে মুদারিবের লস হলো তার সময়, শ্রম, মেধা ইত্যাদি। ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে বিনিয়োগ পদ্ধতিগুলোর মধ্যে মুরাবাহা অতি প্রচলিত ও সর্বজনগ্রাহ্য একটি বিনিয়োগ পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যাংক বিনিয়োগ গ্রাহকের চাহিদা মোতাবেক (দেশের প্রচলিত আইন ও শরিয়াহ অনুমোদিত প্রোডাক্ট) পণ্য ক্রয় করে তার সঙ্গে মুনাফা যোগ করে বিক্রয় করে থাকে। AAOIFI এর সংজ্ঞা মতে, “মুরাবাহা হলো নির্ধারিত ও সম্মত লাভের ভিত্তিতে পন্য বিক্রি।” ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে তহবিল ব্যবহার ও অর্থ উপার্জনের জন্য যেসব শরিয়াহসম্মত পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে মুশারাকা পদ্ধতি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। এক বা একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থা মুশারাকা পদ্ধতিতে লাভ-লোকসান বণ্টনের শর্তে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে বা সম্পদ কিনতে পারে। এক্ষেত্রে সম্পদের পুঁজি সমান বা অসমান হতে পারে। ব্যবসায় লাভ হলে চুক্তি অনুসারে লাভ বণ্টন হয় আর লোকসান হলে পুঁজি অনুপাতে লোকসান বহন করতে হয়। জুন ২০২৪ ভিত্তিক দেশের সামগ্রিক আমানতের দিকে তাকালে দেখা যায় ব্যাংক খাতে মোট আমানত ১৭,৪২,৭৯৫ কোটি টাকা; যার মধ্যে ইসলামী ব্যাংকগুলোর আমানত ৪,৪০,৪২৭ কোটি টাকা। বর্তমানে দেশে ১০টি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি ২৭টি প্রচলিত ধারার ব্যাংক উইন্ডো/স্বতন্ত্র ব্রাঞ্চের মাধ্যমে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। প্রচলিত ব্যাংকগুলোর ইসলামিক ব্যাংকিং শাখা ও উইন্ডোগুলোর আমানতের পরিমাণ ৪২,৩৫৩ কোটি টাকা যা মোট ইসলামিক ব্যাংকগুলোর আমানতের ৯.৬%। এই সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক অনলাইনে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে। এ নির্দেশনার ফলে প্রচলিত ব্যাংকগুলোর যাদের ইসলামী শাখা ও উইন্ডো আছে, তারা আমানত সংগ্রহ ও আমানতকারীদের কাছে আরও কম সময়ে ও দ্রুত সেবা পৌঁছে দিতে পারছে। ফলে আমানতকারীদের সময় অপচয় হ্রাস পাচ্ছে এবং আমানতকারী স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের মাধ্যমে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষও এই ব্যাংকিং সেবা নিতে পারছে। ইতোমধ্যে দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি দুটি স্বতন্ত্র ইসলামিক ব্যাংকিং শাখা ও ইসলামিক ব্যাংকিং উইন্ডোর মাধ্যমে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। স্বাধীনতা-উত্তর দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি ছিল কৃষি খাত। তবে সময়ের পরিবর্তনে এবং চাহিদার প্রেক্ষিতে সেবা ও শিল্প খাত বর্তমানে উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। যদিও কৃষি খাতে শ্রমের বড় একটি অংশ এখনো নিয়োজিত রয়েছে।  ফলে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, বেকারত্ব দূরীকরণ ও দারিদ্র্যবিমোচনে তথা সামগ্রিক উন্নয়নে ইসলামিক ব্যাংকগুলো সদৃঢ় পদক্ষেপ নিতে পারে।

অংশীদারিত্বমূলক বিনিয়োগ বৃদ্ধি : সুদের প্রকৃত বিকল্প হচ্ছে মুদারাবা ও মুশারাকার ভিত্তিতে লাভ-লোকসানে অংশীদারিত্বমূলক ব্যবসা, যদিও ক্রয়-বিক্রয় বা ইজারা পদ্ধতিও সম্পূর্ণ শরিয়াহসম্মত বিনিয়োগ পদ্ধতি। তবে এসব পদ্ধতি প্রচলিত ধারার ব্যাংকিং প্রোডাক্টের সঙ্গে অনেকাংশে মিলে যায় বলে সাধারণ লোকদের মধ্যে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সৌন্দর্য প্রকাশিত হয় না। বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকগুলো যেহেতু এখন একটি মজবুত ভিত্তির ওপর  দাঁড়িয়েছে তাই ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রকৃত সৌন্দর্য লাভ-লোকসানে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অর্থায়নের পরিমাণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

জনসচেতনতা সৃষ্টি : বিপুল জনগোষ্ঠীকে ইসলামিক ব্যাংক ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক জনসচেতনতামূলক প্রোগ্রাম হাতে নিতে হবে। যেমন- সুদের জাগতিক ও ধর্মীয় কুফল, ইসলামিক ব্যাংকিং ও প্রচলিত ধারার ব্যাংকিয়ের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য, জনকল্যাণে গৃহীত ইসলামী ব্যাংকের বিভিন্ন কর্মসূচি, স্কিম, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের জন্য উপযোগী ইসলামিক ব্যাংকিং প্রোডাক্টকে পরিচিত করে তোলার জন্য সভা, সেমিনার, গেট টুগেদার, সিম্পোজিয়ামের আয়োজন। এ সংক্রান্ত পুস্তিকা, হ্যান্ডবিল, লিফলেট, ফ্লায়ার ইত্যাদি প্রকাশনা জনগণের কাছে ব্যাপকভাবে বিতরণ করা যেতে পারে।

যুগোপযোগী ইসলামী ব্যাংকিং প্রোডাক্ট উদ্ভাবন : পরিবর্তিত ব্যবসায়িক চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজন যুগোপযোগী ইসলামিক ব্যাংকিং প্রোডাক্ট। বিশেষ করে গ্রাহকের নগদ টাকার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকিপূর্ণ ও সহজে অনুশীলনযোগ্য বিনিয়োগ প্রোডাক্ট প্রবর্তন খুবই জরুরি। এ জন্য প্রয়োজন নিবিড় গবেষণা। তাই ইসলামী ব্যাংকগুলো এককভাবে বা যৌথভাবে গবেষণার উদ্যোগ নিতে পারে। নতুন এবং যুগোপযোগী ইসলামিক ব্যাংকিং প্রোডাক্ট উদ্ভাবনের মাধ্যমে জনগণকে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আগ্রহশীল করা যেতে পারে।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নৈতিকতার ভিত্তিতে ঢেলে সাজানো ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের কর্মমুখী ও সুশিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশের ইসলামী ব্যাংকগুলো শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা এবং দেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষায়, “দারিদ্র্যমুক্তির উপাদান প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে সুস্পষ্টভাবে রয়েছে।” ব্যক্তির এই সুপ্ত সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলতে এবং তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জনসংখ্যাকে সম্পদে রূপান্তরে  বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকগুলো নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। যেমন- পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচি, দুস্থ ও স্বল্প আয় নারীদের কর্মসংস্থান ইত্যাদি।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে
অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং
ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
সর্বশেষ খবর
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

২৬ মিনিট আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মন্টু গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ
বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসন সহায়তায় রবি’র বিভিন্ন উদ্যোগ

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন
আজ মওলানা ভাসানীর ১৪৫তম জন্মদিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি
এবার জুভেন্তাসের কাছে হেরে আরও বিপাকে ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বায়ু খুব অস্বাস্থ্যকর

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ১০.২ ডিগ্রি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা