শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার, হেড অব ইসলামিক ব্যাংকিং ডিভিশন, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের উন্নয়নে কী কী ভূমিকা রাখছে ইসলামী ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকল্প হিসেবে ইসলামিক ব্যাংকিং ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। ইসলামিক ব্যাংকিং যাত্রা শুরুর কাল থেকে দেশের উন্নয়নে বিশেষভাবে অবদান রাখছে। এ রকম কয়েকটি খাত নিয়ে নিচে আলোচনা করা যায়।

রপ্তানি : দেশের রপ্তানিতে ইসলামী ব্যাংকের অবদান অনেক। যা একটি অন্যতম খাত হিসেবে বিবেচনাযোগ্য। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩২১.৩১ বিলিয়ন টাকা। পাশাপাশি ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে রপ্তানি থেকে আয় দেশের ডলার রিজার্ভ বাড়াতে এবং আমদানি-রপ্তানির ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করে।

আমদানি : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মোট আমদানির পরিমাণ ৫০৪.৩৬ বিলিয়ন টাকা। এই আমদানি প্রক্রিয়ায় ইসলামিক ব্যাংকিং সহায়ক ভূমিকা পালন করছে এবং যে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়াহভিত্তিক আমদানি সেবাও নিয়ে থাকে তাদের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হচ্ছে।

প্রবাসী আয় সংগ্রহ : বিদেশি রেমিট্যান্স সংগ্রহ এবং দেশব্যাপী প্রাপকের কাছে অর্থ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক একটি বিশ্বস্ত নাম। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংগুলোর মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স সংগ্রহ হয়েছে ২৫৮.৯৭ বিলিয়ন টাকা। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) : ইসলামী ব্যাংকগুলো সামাজিক দায়বদ্ধতার (সিএসআর) জায়গা থেকে বঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে।

টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন : বাংলাদেশ সরকার গ্রিন ফাইন্যান্সিং পলিসি চালু করেছে। দেশের টেকসই আর্থিক উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করেছে। এ ছাড়া দেশে গ্রিন ফাইন্যান্সিংকে প্রোমোট করতে ইসলামী ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশেষত পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে অর্থায়ন এবং উদ্যোক্তাদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করা। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামী ব্যাংকের মোট টেকসই অর্থায়ন হয়েছে ২৩১.৪৩ বিলিয়ন টাকা।

কর্মসংস্থানে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা : বাংলাদেশে বর্তমানে ১০টি পুরোদস্তুর ইসলামী ব্যাংক আছে, যারা দেশের বেকারত্ব নিরসনে কর্মসংস্থান তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট প্রায় ৪৮,২৪২ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে আসছে এমন কোম্পানিতে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যেহেতু একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্যবিমোচনে কর্মসংস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ; তাই ইসলামী ব্যাংকগুলো কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কেন জনপ্রিয় হচ্ছে ইসলামী ধারার ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা বুঝতে প্রথমেই এই গ্রোথের ফ্যাক্টরগুলো বুঝতে হবে। ফিচ রেটিংসের ২০২৩ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের চাহিদা, এর উন্নয়ন এবং এর বাজারের আকার মূলত নির্ভর করে জনসচেতনতা, শরিয়া সংবেদনশীলতা, আস্থা, ভুল ধারণা, সেবার উপযোগিতা, নিয়ম-নীতি ও ডিজিটাল ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক-এর ওপর।

একটি পর্যালোচনায় আমরা দেখতে পাই, ইসলামী ব্যাংক মূলত তিন শ্রেণির গ্রাহকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

♦  প্রথম শ্রেণি : যারা শরিয়াহভিত্তিক সেবাকে প্রাধান্য দেয়। এর পর মূল্য, সেবার মান এবং অন্যান্য বিষয়।

♦  দ্বিতীয় শ্রেণি : যারা কিছুটা শরিয়াহ সংবেদনশীল। তারা ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রহণ করে যদি মুনাফা ও অন্যান্য সেবা কনভেনশনাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মতো হয়।

♦  তৃতীয় শ্রেণি : যারা আর্থিক বিষয়ে শরিয়াহ সংবেদনশীল নয়। তাদের কাছে দাম, প্রাপ্যতা এবং সেবা বিবেচ্য বিষয়।

ওই বিষয়গুলো আমরা যেভাবেই পর্যালোচনা করি না কেন, ইসলামিক ব্যাংকিং পরিষেবা জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে আমার ব্যক্তিগত অভিমতগুলো হলো-

ভালো বিকল্প : মুসলিম জনগোষ্ঠীর দ্রুত বৃদ্ধি এবং জীবনযাপনের মানোন্নয়নে কনভেনশনাল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

ধর্মীয় বিশ্বাস : বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীরা তাদের বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।

স্থায়িত্ব ও টেকসই : ইসলামিক ব্যাংকিং চুক্তি বা লেনদেনগুলো মূলত সম্পদ বা পণ্যের বিপরীতে হয়। তাই বিচ্যুতি হওয়ার আশঙ্কাও অনেকাংশে কম।

নৈতিক ভিত্তি : শরিয়াহ নীতির কারণে ইসলামিক ব্যাংকিং নৈতিক ব্যাংকিং হিসেবেও পরিচিত, যা মানবকল্যাণে পরিচালিত হয়।

পণ্যের ভিন্নতা : প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সমান্তরালভাবে পণ্য ও সেবার প্রাপ্যতা। এই ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক পণ্য যেমন : ওয়াকফ, তাকাফুল, সুকুকও প্রস্তাবিত হয়।

প্রযুক্তির ব্যবহার : ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, ডিজিটাল পেমেন্ট, অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম, আর্থিক শিক্ষা অ্যাপস এবং আরও কিছু।

সরকারি সহায়তা : সরকার এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা এবং ইসলামী অর্থায়নকে সমর্থন করে কৌশলগত পরিকল্পনা সহায়তা প্রদান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ব্যাংক ও প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে মধ্যে পার্থক্য?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে ওআইসি প্রদত্ত সংজ্ঞাটি সামনে আনতে চাই। ওআইসির মতে, ‘ইসলামী ব্যাংক হলো এমন একটি আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, যার অবস্থান, নিয়মনীতি এবং পদ্ধতি স্পষ্টভাবে ইসলামী শরিয়াহর নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এর যেকোনো কার্যক্রমে সুদ গ্রহণ ও প্রদানের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে।’ অর্থাৎ এটা স্পষ্ট যে, এই ব্যাংকের একটি ‘শরিয়াহ নীতি’ পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দ্বিতীয়টি হলো ‘সুদ’ (রিবা) থেকে বিরত থাকা। তাই বলা যায়, প্রচলিত ব্যাংকিং এবং ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মধ্যে বড় দাগে এই দুটি পার্থক্য বিদ্যমান।

এ ছাড়া আমরা কয়েকটি পার্থক্য দেখাতে পারি-

উদ্দেশ্যগত পার্থক্য : ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মূল উদ্দেশ্য- মানবজাতির কল্যাণ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, যেখানে প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় বিষয়টির কোনো গুরুত্ব নেই।

শরিয়াহ নীতিমালা : এটা নিশ্চিত করা যে, কোনো লেনদেন, চুক্তি বা যেকোনো ব্যবসাবাণিজ্য সুদ (রিবা), চরম অনিশ্চয়তা (গারার), জুয়া (মাইসির), ক্ষতি (ধরার), অবিচার (জুলম) এবং নিষিদ্ধ ব্যবসা থেকে মুক্ত।

প্রক্রিয়াগত পার্থক্য : আমানত, বিনিয়োগ, ক্রয়বিক্রয়, ভাড়া, সেবা এবং এগুলোর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ব্যাংকের চুক্তি হয়। একে ইসলামী মোডও বলা হয়।

স্ট্যান্ডার্ড : AAOIFI (ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য হিসাব ও নিরীক্ষা সংস্থা) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা ১৯৯১ সালে বাহরাইনে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের প্রধান দায়িত্ব হলো- ইসলামিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য শরিয়ার মানদন্ড তৈরি এবং প্রকাশ করা। ইসলামিক ব্যাংকিং পরিচালনায় প্রায় সব দেশই এই মানদন্ড অনুসরণ করে।

শরিয়াহ সুপারভাইজারি কমিটি : ইসলামী ব্যাংকগুলোর স্বাধীন শরিয়াহ কমিটি থাকেব, যা তার ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত হয় কিনা তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং নির্দেশনা দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ধারার ব্যাংকিংয়ের মুদারাবা কনসেপ্ট-মুনাফার অংশীদারি, লাভে মুরাবাহা বিক্রি (লোনের ক্ষেত্রে) এবং মুসারাকা লাভ-লোকসানের ভাগাভাগি দিকগুলো নিয়ে যদি কিছু বলেন-

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : আমানত সংগ্রহ, সেই অর্থ বিনিয়োগ করে আয় এবং আমানতকারীকে মুনাফা অংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মুদারাবা একটি অত্যন্ত সুপরিচিত ধারণা। মুদারাবা বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো-

♦ মুদারাবা হলো শ্রম ও পুঁজির একটি অংশীদার, যেখানে একজন অংশীদার সম্পূর্ণ পুঁজি প্রদান করে এবং অন্যজন ব্যবসা পরিচালনা করে।

♦ পূর্বনির্ধারিত অনুপাতে আমানতকারী এবং মুদারিব (ব্যাংক)-এর মধ্যে মুনাফা বণ্টন করা হয় এবং লোকসান আমানতকারীকে বহন করতে হয়।

মুরাবাহা একটি ক্রয় ও বিক্রয় চুক্তি। অর্থাৎ একজন গ্রাহক পণ্যের বা সেবার প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার চাহিদা জানায়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহকারীর কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করে এবং সেই পণ্য নির্দিষ্ট মুনাফায় গ্রাহকের কাছে বিক্রি করে। গ্রাহক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে একবারে সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করতে পারে অথবা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিস্তির মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করতে পারে। যা মাসিক কিস্তিতে (ইএমআই) হতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে গ্রাহক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই শরিয়াহ অনুমোদিত শর্তাবলি অনুসরণ করতে হবে।

মুশারাকা মূলত আরবি শব্দ ‘শারিকা’ থেকে এসেছে, যার অর্থ শেয়ারিং বা ভাগাভাগি। ইসলামিক ব্যাংকিয়ের অর্থ অংশীদারি উদ্যোগ, যেখানে দুই বা তার বেশি পক্ষ সমান বা বিভিন্ন অনুপাতে মূলধন বা ইক্যুইটি শেয়ার, লভ্যাংশের হার পূর্বে নির্ধারণ এবং মূলধন অনুযায়ী ক্ষতি বহন করে। এখানে উভয় অংশীদার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন এবং সেটা পরিচালনা করেন। মুশারাকার নানা প্রকার রয়েছে। যা উদ্যোগ অনুযায়ী প্রয়োগ হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রচলিত ব্যাংকগুলোর মধ্যে যাদের ইসলামী শাখা ও উইন্ডো আছে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের প্রতিটি শাখা থেকে অনলাইনে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে, তার মানে সাধারণ মানুষ এখন ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে দিকে ঝুঁকছে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা সত্য- ইসলামিক ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এতে মানুষের আগ্রহও বাড়ছে। প্রচলিত ব্যাংকের শাখাগুলোতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োপযোগী। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিস্তৃত পরিসরে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা দেওয়ার একটি বড় সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তনে ইসলামী ব্যাংকগুলো কী কী পদক্ষেপ নিতে পারে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪,৩৯৪.৬৫ বিলিয়ন টাকা, যা সমগ্র ব্যাংকিং খাতের প্রায় ২৬.২৩ শতাংশ। একই সময়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মোট বিনিয়োগ (ঋণ ও অগ্রীম) দাঁড়িয়েছে ৪,৫৬৯.৯৪ বিলিয়ন টাকা, যা ব্যাংকিং খাতে মোট বিনিয়োগের ২৮.২৪ শতাংশ। এ থেকে বলা যায় যে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। যাই হোক, একটি ইসলামী অর্থনীতি গড়তে এ খাতে জমা ও বিনিয়োগ আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম। সুদভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের প্রধান ক্ষতি/ঝুঁকি হলো- প্রথমত, কয়েকজনের হাতে আর্থিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং তারা তাদের প্রয়োজন মতো অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দ্বিতীয়ত, বৈষম্য। ইসলামী অর্থনীতি এই বৈষম্যের বিপরীতে অবস্থান নেয়। যা মানবকল্যাণ, সম্পদ এবং সম্পত্তির সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে এই মুহূর্তে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে-

♦ শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, যা আমাদের নৈতিকতা, সততা, ন্যায়পরায়ণতা এবং মূল্যবোধ শেখাতে পারে।

♦ ইসলামী জ্ঞানের চর্চা একটি ইসলামী সমাজ এবং অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা হচ্ছে না, কারণ- সাধারণের মধ্যে প্রয়োজনীয় ইসলামী জ্ঞানের অভাব।

♦ বাংলাদেশে প্রায় ৪০টি ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে, ফলে সবার সম্মতিতে একটি স্বাধীন মুনাফা হার নির্ধারণ করা যেতে পারে (প্রথাগত ব্যাংকিং থেকে আলাদা)। গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের দিকে আকৃষ্ট করতে উপযোগী প্রস্তাবনা তৈরি করতে পারে।

♦ আইন করে আগামী ৫ বছরের মধ্যে সমগ্র ব্যাংকিং খাতের ৫০ শতাংশ গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে সরকারকে ব্যাংকগুলোর জন্য একটি কৌশল ও রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে হবে।

♦ প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংকে আরও এগিয়ে নিতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু
এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা