শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার, হেড অব ইসলামিক ব্যাংকিং ডিভিশন, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের উন্নয়নে কী কী ভূমিকা রাখছে ইসলামী ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকল্প হিসেবে ইসলামিক ব্যাংকিং ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। ইসলামিক ব্যাংকিং যাত্রা শুরুর কাল থেকে দেশের উন্নয়নে বিশেষভাবে অবদান রাখছে। এ রকম কয়েকটি খাত নিয়ে নিচে আলোচনা করা যায়।

রপ্তানি : দেশের রপ্তানিতে ইসলামী ব্যাংকের অবদান অনেক। যা একটি অন্যতম খাত হিসেবে বিবেচনাযোগ্য। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩২১.৩১ বিলিয়ন টাকা। পাশাপাশি ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে রপ্তানি থেকে আয় দেশের ডলার রিজার্ভ বাড়াতে এবং আমদানি-রপ্তানির ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করে।

আমদানি : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মোট আমদানির পরিমাণ ৫০৪.৩৬ বিলিয়ন টাকা। এই আমদানি প্রক্রিয়ায় ইসলামিক ব্যাংকিং সহায়ক ভূমিকা পালন করছে এবং যে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়াহভিত্তিক আমদানি সেবাও নিয়ে থাকে তাদের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হচ্ছে।

প্রবাসী আয় সংগ্রহ : বিদেশি রেমিট্যান্স সংগ্রহ এবং দেশব্যাপী প্রাপকের কাছে অর্থ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক একটি বিশ্বস্ত নাম। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংগুলোর মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স সংগ্রহ হয়েছে ২৫৮.৯৭ বিলিয়ন টাকা। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) : ইসলামী ব্যাংকগুলো সামাজিক দায়বদ্ধতার (সিএসআর) জায়গা থেকে বঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে।

টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন : বাংলাদেশ সরকার গ্রিন ফাইন্যান্সিং পলিসি চালু করেছে। দেশের টেকসই আর্থিক উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করেছে। এ ছাড়া দেশে গ্রিন ফাইন্যান্সিংকে প্রোমোট করতে ইসলামী ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশেষত পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে অর্থায়ন এবং উদ্যোক্তাদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করা। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামী ব্যাংকের মোট টেকসই অর্থায়ন হয়েছে ২৩১.৪৩ বিলিয়ন টাকা।

কর্মসংস্থানে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা : বাংলাদেশে বর্তমানে ১০টি পুরোদস্তুর ইসলামী ব্যাংক আছে, যারা দেশের বেকারত্ব নিরসনে কর্মসংস্থান তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট প্রায় ৪৮,২৪২ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে আসছে এমন কোম্পানিতে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যেহেতু একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্যবিমোচনে কর্মসংস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ; তাই ইসলামী ব্যাংকগুলো কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কেন জনপ্রিয় হচ্ছে ইসলামী ধারার ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা বুঝতে প্রথমেই এই গ্রোথের ফ্যাক্টরগুলো বুঝতে হবে। ফিচ রেটিংসের ২০২৩ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের চাহিদা, এর উন্নয়ন এবং এর বাজারের আকার মূলত নির্ভর করে জনসচেতনতা, শরিয়া সংবেদনশীলতা, আস্থা, ভুল ধারণা, সেবার উপযোগিতা, নিয়ম-নীতি ও ডিজিটাল ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক-এর ওপর।

একটি পর্যালোচনায় আমরা দেখতে পাই, ইসলামী ব্যাংক মূলত তিন শ্রেণির গ্রাহকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

♦  প্রথম শ্রেণি : যারা শরিয়াহভিত্তিক সেবাকে প্রাধান্য দেয়। এর পর মূল্য, সেবার মান এবং অন্যান্য বিষয়।

♦  দ্বিতীয় শ্রেণি : যারা কিছুটা শরিয়াহ সংবেদনশীল। তারা ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রহণ করে যদি মুনাফা ও অন্যান্য সেবা কনভেনশনাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মতো হয়।

♦  তৃতীয় শ্রেণি : যারা আর্থিক বিষয়ে শরিয়াহ সংবেদনশীল নয়। তাদের কাছে দাম, প্রাপ্যতা এবং সেবা বিবেচ্য বিষয়।

ওই বিষয়গুলো আমরা যেভাবেই পর্যালোচনা করি না কেন, ইসলামিক ব্যাংকিং পরিষেবা জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে আমার ব্যক্তিগত অভিমতগুলো হলো-

ভালো বিকল্প : মুসলিম জনগোষ্ঠীর দ্রুত বৃদ্ধি এবং জীবনযাপনের মানোন্নয়নে কনভেনশনাল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

ধর্মীয় বিশ্বাস : বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীরা তাদের বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।

স্থায়িত্ব ও টেকসই : ইসলামিক ব্যাংকিং চুক্তি বা লেনদেনগুলো মূলত সম্পদ বা পণ্যের বিপরীতে হয়। তাই বিচ্যুতি হওয়ার আশঙ্কাও অনেকাংশে কম।

নৈতিক ভিত্তি : শরিয়াহ নীতির কারণে ইসলামিক ব্যাংকিং নৈতিক ব্যাংকিং হিসেবেও পরিচিত, যা মানবকল্যাণে পরিচালিত হয়।

পণ্যের ভিন্নতা : প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সমান্তরালভাবে পণ্য ও সেবার প্রাপ্যতা। এই ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক পণ্য যেমন : ওয়াকফ, তাকাফুল, সুকুকও প্রস্তাবিত হয়।

প্রযুক্তির ব্যবহার : ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, ডিজিটাল পেমেন্ট, অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম, আর্থিক শিক্ষা অ্যাপস এবং আরও কিছু।

সরকারি সহায়তা : সরকার এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা এবং ইসলামী অর্থায়নকে সমর্থন করে কৌশলগত পরিকল্পনা সহায়তা প্রদান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ব্যাংক ও প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে মধ্যে পার্থক্য?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে ওআইসি প্রদত্ত সংজ্ঞাটি সামনে আনতে চাই। ওআইসির মতে, ‘ইসলামী ব্যাংক হলো এমন একটি আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, যার অবস্থান, নিয়মনীতি এবং পদ্ধতি স্পষ্টভাবে ইসলামী শরিয়াহর নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এর যেকোনো কার্যক্রমে সুদ গ্রহণ ও প্রদানের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে।’ অর্থাৎ এটা স্পষ্ট যে, এই ব্যাংকের একটি ‘শরিয়াহ নীতি’ পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দ্বিতীয়টি হলো ‘সুদ’ (রিবা) থেকে বিরত থাকা। তাই বলা যায়, প্রচলিত ব্যাংকিং এবং ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মধ্যে বড় দাগে এই দুটি পার্থক্য বিদ্যমান।

এ ছাড়া আমরা কয়েকটি পার্থক্য দেখাতে পারি-

উদ্দেশ্যগত পার্থক্য : ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মূল উদ্দেশ্য- মানবজাতির কল্যাণ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, যেখানে প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় বিষয়টির কোনো গুরুত্ব নেই।

শরিয়াহ নীতিমালা : এটা নিশ্চিত করা যে, কোনো লেনদেন, চুক্তি বা যেকোনো ব্যবসাবাণিজ্য সুদ (রিবা), চরম অনিশ্চয়তা (গারার), জুয়া (মাইসির), ক্ষতি (ধরার), অবিচার (জুলম) এবং নিষিদ্ধ ব্যবসা থেকে মুক্ত।

প্রক্রিয়াগত পার্থক্য : আমানত, বিনিয়োগ, ক্রয়বিক্রয়, ভাড়া, সেবা এবং এগুলোর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ব্যাংকের চুক্তি হয়। একে ইসলামী মোডও বলা হয়।

স্ট্যান্ডার্ড : AAOIFI (ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য হিসাব ও নিরীক্ষা সংস্থা) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা ১৯৯১ সালে বাহরাইনে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের প্রধান দায়িত্ব হলো- ইসলামিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য শরিয়ার মানদন্ড তৈরি এবং প্রকাশ করা। ইসলামিক ব্যাংকিং পরিচালনায় প্রায় সব দেশই এই মানদন্ড অনুসরণ করে।

শরিয়াহ সুপারভাইজারি কমিটি : ইসলামী ব্যাংকগুলোর স্বাধীন শরিয়াহ কমিটি থাকেব, যা তার ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত হয় কিনা তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং নির্দেশনা দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ধারার ব্যাংকিংয়ের মুদারাবা কনসেপ্ট-মুনাফার অংশীদারি, লাভে মুরাবাহা বিক্রি (লোনের ক্ষেত্রে) এবং মুসারাকা লাভ-লোকসানের ভাগাভাগি দিকগুলো নিয়ে যদি কিছু বলেন-

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : আমানত সংগ্রহ, সেই অর্থ বিনিয়োগ করে আয় এবং আমানতকারীকে মুনাফা অংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মুদারাবা একটি অত্যন্ত সুপরিচিত ধারণা। মুদারাবা বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো-

♦ মুদারাবা হলো শ্রম ও পুঁজির একটি অংশীদার, যেখানে একজন অংশীদার সম্পূর্ণ পুঁজি প্রদান করে এবং অন্যজন ব্যবসা পরিচালনা করে।

♦ পূর্বনির্ধারিত অনুপাতে আমানতকারী এবং মুদারিব (ব্যাংক)-এর মধ্যে মুনাফা বণ্টন করা হয় এবং লোকসান আমানতকারীকে বহন করতে হয়।

মুরাবাহা একটি ক্রয় ও বিক্রয় চুক্তি। অর্থাৎ একজন গ্রাহক পণ্যের বা সেবার প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার চাহিদা জানায়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহকারীর কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করে এবং সেই পণ্য নির্দিষ্ট মুনাফায় গ্রাহকের কাছে বিক্রি করে। গ্রাহক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে একবারে সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করতে পারে অথবা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিস্তির মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করতে পারে। যা মাসিক কিস্তিতে (ইএমআই) হতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে গ্রাহক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই শরিয়াহ অনুমোদিত শর্তাবলি অনুসরণ করতে হবে।

মুশারাকা মূলত আরবি শব্দ ‘শারিকা’ থেকে এসেছে, যার অর্থ শেয়ারিং বা ভাগাভাগি। ইসলামিক ব্যাংকিয়ের অর্থ অংশীদারি উদ্যোগ, যেখানে দুই বা তার বেশি পক্ষ সমান বা বিভিন্ন অনুপাতে মূলধন বা ইক্যুইটি শেয়ার, লভ্যাংশের হার পূর্বে নির্ধারণ এবং মূলধন অনুযায়ী ক্ষতি বহন করে। এখানে উভয় অংশীদার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন এবং সেটা পরিচালনা করেন। মুশারাকার নানা প্রকার রয়েছে। যা উদ্যোগ অনুযায়ী প্রয়োগ হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রচলিত ব্যাংকগুলোর মধ্যে যাদের ইসলামী শাখা ও উইন্ডো আছে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের প্রতিটি শাখা থেকে অনলাইনে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে, তার মানে সাধারণ মানুষ এখন ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে দিকে ঝুঁকছে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা সত্য- ইসলামিক ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এতে মানুষের আগ্রহও বাড়ছে। প্রচলিত ব্যাংকের শাখাগুলোতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োপযোগী। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিস্তৃত পরিসরে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা দেওয়ার একটি বড় সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তনে ইসলামী ব্যাংকগুলো কী কী পদক্ষেপ নিতে পারে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪,৩৯৪.৬৫ বিলিয়ন টাকা, যা সমগ্র ব্যাংকিং খাতের প্রায় ২৬.২৩ শতাংশ। একই সময়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মোট বিনিয়োগ (ঋণ ও অগ্রীম) দাঁড়িয়েছে ৪,৫৬৯.৯৪ বিলিয়ন টাকা, যা ব্যাংকিং খাতে মোট বিনিয়োগের ২৮.২৪ শতাংশ। এ থেকে বলা যায় যে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। যাই হোক, একটি ইসলামী অর্থনীতি গড়তে এ খাতে জমা ও বিনিয়োগ আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম। সুদভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের প্রধান ক্ষতি/ঝুঁকি হলো- প্রথমত, কয়েকজনের হাতে আর্থিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং তারা তাদের প্রয়োজন মতো অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দ্বিতীয়ত, বৈষম্য। ইসলামী অর্থনীতি এই বৈষম্যের বিপরীতে অবস্থান নেয়। যা মানবকল্যাণ, সম্পদ এবং সম্পত্তির সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে এই মুহূর্তে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে-

♦ শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, যা আমাদের নৈতিকতা, সততা, ন্যায়পরায়ণতা এবং মূল্যবোধ শেখাতে পারে।

♦ ইসলামী জ্ঞানের চর্চা একটি ইসলামী সমাজ এবং অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা হচ্ছে না, কারণ- সাধারণের মধ্যে প্রয়োজনীয় ইসলামী জ্ঞানের অভাব।

♦ বাংলাদেশে প্রায় ৪০টি ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে, ফলে সবার সম্মতিতে একটি স্বাধীন মুনাফা হার নির্ধারণ করা যেতে পারে (প্রথাগত ব্যাংকিং থেকে আলাদা)। গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের দিকে আকৃষ্ট করতে উপযোগী প্রস্তাবনা তৈরি করতে পারে।

♦ আইন করে আগামী ৫ বছরের মধ্যে সমগ্র ব্যাংকিং খাতের ৫০ শতাংশ গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে সরকারকে ব্যাংকগুলোর জন্য একটি কৌশল ও রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে হবে।

♦ প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংকে আরও এগিয়ে নিতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা
বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে