শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার, হেড অব ইসলামিক ব্যাংকিং ডিভিশন, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের উন্নয়নে কী কী ভূমিকা রাখছে ইসলামী ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকল্প হিসেবে ইসলামিক ব্যাংকিং ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। ইসলামিক ব্যাংকিং যাত্রা শুরুর কাল থেকে দেশের উন্নয়নে বিশেষভাবে অবদান রাখছে। এ রকম কয়েকটি খাত নিয়ে নিচে আলোচনা করা যায়।

রপ্তানি : দেশের রপ্তানিতে ইসলামী ব্যাংকের অবদান অনেক। যা একটি অন্যতম খাত হিসেবে বিবেচনাযোগ্য। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩২১.৩১ বিলিয়ন টাকা। পাশাপাশি ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে রপ্তানি থেকে আয় দেশের ডলার রিজার্ভ বাড়াতে এবং আমদানি-রপ্তানির ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করে।

আমদানি : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মোট আমদানির পরিমাণ ৫০৪.৩৬ বিলিয়ন টাকা। এই আমদানি প্রক্রিয়ায় ইসলামিক ব্যাংকিং সহায়ক ভূমিকা পালন করছে এবং যে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়াহভিত্তিক আমদানি সেবাও নিয়ে থাকে তাদের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হচ্ছে।

প্রবাসী আয় সংগ্রহ : বিদেশি রেমিট্যান্স সংগ্রহ এবং দেশব্যাপী প্রাপকের কাছে অর্থ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক একটি বিশ্বস্ত নাম। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিংগুলোর মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স সংগ্রহ হয়েছে ২৫৮.৯৭ বিলিয়ন টাকা। যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) : ইসলামী ব্যাংকগুলো সামাজিক দায়বদ্ধতার (সিএসআর) জায়গা থেকে বঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে।

টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন : বাংলাদেশ সরকার গ্রিন ফাইন্যান্সিং পলিসি চালু করেছে। দেশের টেকসই আর্থিক উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রিন ফাইন্যান্সিংয়ে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করেছে। এ ছাড়া দেশে গ্রিন ফাইন্যান্সিংকে প্রোমোট করতে ইসলামী ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশেষত পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে অর্থায়ন এবং উদ্যোক্তাদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করা। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামী ব্যাংকের মোট টেকসই অর্থায়ন হয়েছে ২৩১.৪৩ বিলিয়ন টাকা।

কর্মসংস্থানে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা : বাংলাদেশে বর্তমানে ১০টি পুরোদস্তুর ইসলামী ব্যাংক আছে, যারা দেশের বেকারত্ব নিরসনে কর্মসংস্থান তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট প্রায় ৪৮,২৪২ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে আসছে এমন কোম্পানিতে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যেহেতু একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্যবিমোচনে কর্মসংস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ; তাই ইসলামী ব্যাংকগুলো কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কেন জনপ্রিয় হচ্ছে ইসলামী ধারার ব্যাংক?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা বুঝতে প্রথমেই এই গ্রোথের ফ্যাক্টরগুলো বুঝতে হবে। ফিচ রেটিংসের ২০২৩ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের চাহিদা, এর উন্নয়ন এবং এর বাজারের আকার মূলত নির্ভর করে জনসচেতনতা, শরিয়া সংবেদনশীলতা, আস্থা, ভুল ধারণা, সেবার উপযোগিতা, নিয়ম-নীতি ও ডিজিটাল ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক-এর ওপর।

একটি পর্যালোচনায় আমরা দেখতে পাই, ইসলামী ব্যাংক মূলত তিন শ্রেণির গ্রাহকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

♦  প্রথম শ্রেণি : যারা শরিয়াহভিত্তিক সেবাকে প্রাধান্য দেয়। এর পর মূল্য, সেবার মান এবং অন্যান্য বিষয়।

♦  দ্বিতীয় শ্রেণি : যারা কিছুটা শরিয়াহ সংবেদনশীল। তারা ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রহণ করে যদি মুনাফা ও অন্যান্য সেবা কনভেনশনাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মতো হয়।

♦  তৃতীয় শ্রেণি : যারা আর্থিক বিষয়ে শরিয়াহ সংবেদনশীল নয়। তাদের কাছে দাম, প্রাপ্যতা এবং সেবা বিবেচ্য বিষয়।

ওই বিষয়গুলো আমরা যেভাবেই পর্যালোচনা করি না কেন, ইসলামিক ব্যাংকিং পরিষেবা জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে আমার ব্যক্তিগত অভিমতগুলো হলো-

ভালো বিকল্প : মুসলিম জনগোষ্ঠীর দ্রুত বৃদ্ধি এবং জীবনযাপনের মানোন্নয়নে কনভেনশনাল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

ধর্মীয় বিশ্বাস : বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীরা তাদের বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।

স্থায়িত্ব ও টেকসই : ইসলামিক ব্যাংকিং চুক্তি বা লেনদেনগুলো মূলত সম্পদ বা পণ্যের বিপরীতে হয়। তাই বিচ্যুতি হওয়ার আশঙ্কাও অনেকাংশে কম।

নৈতিক ভিত্তি : শরিয়াহ নীতির কারণে ইসলামিক ব্যাংকিং নৈতিক ব্যাংকিং হিসেবেও পরিচিত, যা মানবকল্যাণে পরিচালিত হয়।

পণ্যের ভিন্নতা : প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সমান্তরালভাবে পণ্য ও সেবার প্রাপ্যতা। এই ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক পণ্য যেমন : ওয়াকফ, তাকাফুল, সুকুকও প্রস্তাবিত হয়।

প্রযুক্তির ব্যবহার : ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, ডিজিটাল পেমেন্ট, অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম, আর্থিক শিক্ষা অ্যাপস এবং আরও কিছু।

সরকারি সহায়তা : সরকার এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা এবং ইসলামী অর্থায়নকে সমর্থন করে কৌশলগত পরিকল্পনা সহায়তা প্রদান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ব্যাংক ও প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে মধ্যে পার্থক্য?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে ওআইসি প্রদত্ত সংজ্ঞাটি সামনে আনতে চাই। ওআইসির মতে, ‘ইসলামী ব্যাংক হলো এমন একটি আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, যার অবস্থান, নিয়মনীতি এবং পদ্ধতি স্পষ্টভাবে ইসলামী শরিয়াহর নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এর যেকোনো কার্যক্রমে সুদ গ্রহণ ও প্রদানের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে।’ অর্থাৎ এটা স্পষ্ট যে, এই ব্যাংকের একটি ‘শরিয়াহ নীতি’ পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দ্বিতীয়টি হলো ‘সুদ’ (রিবা) থেকে বিরত থাকা। তাই বলা যায়, প্রচলিত ব্যাংকিং এবং ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মধ্যে বড় দাগে এই দুটি পার্থক্য বিদ্যমান।

এ ছাড়া আমরা কয়েকটি পার্থক্য দেখাতে পারি-

উদ্দেশ্যগত পার্থক্য : ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের মূল উদ্দেশ্য- মানবজাতির কল্যাণ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, যেখানে প্রচলিত ব্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় বিষয়টির কোনো গুরুত্ব নেই।

শরিয়াহ নীতিমালা : এটা নিশ্চিত করা যে, কোনো লেনদেন, চুক্তি বা যেকোনো ব্যবসাবাণিজ্য সুদ (রিবা), চরম অনিশ্চয়তা (গারার), জুয়া (মাইসির), ক্ষতি (ধরার), অবিচার (জুলম) এবং নিষিদ্ধ ব্যবসা থেকে মুক্ত।

প্রক্রিয়াগত পার্থক্য : আমানত, বিনিয়োগ, ক্রয়বিক্রয়, ভাড়া, সেবা এবং এগুলোর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ব্যাংকের চুক্তি হয়। একে ইসলামী মোডও বলা হয়।

স্ট্যান্ডার্ড : AAOIFI (ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য হিসাব ও নিরীক্ষা সংস্থা) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা ১৯৯১ সালে বাহরাইনে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের প্রধান দায়িত্ব হলো- ইসলামিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য শরিয়ার মানদন্ড তৈরি এবং প্রকাশ করা। ইসলামিক ব্যাংকিং পরিচালনায় প্রায় সব দেশই এই মানদন্ড অনুসরণ করে।

শরিয়াহ সুপারভাইজারি কমিটি : ইসলামী ব্যাংকগুলোর স্বাধীন শরিয়াহ কমিটি থাকেব, যা তার ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত হয় কিনা তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং নির্দেশনা দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামী ধারার ব্যাংকিংয়ের মুদারাবা কনসেপ্ট-মুনাফার অংশীদারি, লাভে মুরাবাহা বিক্রি (লোনের ক্ষেত্রে) এবং মুসারাকা লাভ-লোকসানের ভাগাভাগি দিকগুলো নিয়ে যদি কিছু বলেন-

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : আমানত সংগ্রহ, সেই অর্থ বিনিয়োগ করে আয় এবং আমানতকারীকে মুনাফা অংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মুদারাবা একটি অত্যন্ত সুপরিচিত ধারণা। মুদারাবা বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো-

♦ মুদারাবা হলো শ্রম ও পুঁজির একটি অংশীদার, যেখানে একজন অংশীদার সম্পূর্ণ পুঁজি প্রদান করে এবং অন্যজন ব্যবসা পরিচালনা করে।

♦ পূর্বনির্ধারিত অনুপাতে আমানতকারী এবং মুদারিব (ব্যাংক)-এর মধ্যে মুনাফা বণ্টন করা হয় এবং লোকসান আমানতকারীকে বহন করতে হয়।

মুরাবাহা একটি ক্রয় ও বিক্রয় চুক্তি। অর্থাৎ একজন গ্রাহক পণ্যের বা সেবার প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার চাহিদা জানায়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহকারীর কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করে এবং সেই পণ্য নির্দিষ্ট মুনাফায় গ্রাহকের কাছে বিক্রি করে। গ্রাহক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে একবারে সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করতে পারে অথবা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিস্তির মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করতে পারে। যা মাসিক কিস্তিতে (ইএমআই) হতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে গ্রাহক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই শরিয়াহ অনুমোদিত শর্তাবলি অনুসরণ করতে হবে।

মুশারাকা মূলত আরবি শব্দ ‘শারিকা’ থেকে এসেছে, যার অর্থ শেয়ারিং বা ভাগাভাগি। ইসলামিক ব্যাংকিয়ের অর্থ অংশীদারি উদ্যোগ, যেখানে দুই বা তার বেশি পক্ষ সমান বা বিভিন্ন অনুপাতে মূলধন বা ইক্যুইটি শেয়ার, লভ্যাংশের হার পূর্বে নির্ধারণ এবং মূলধন অনুযায়ী ক্ষতি বহন করে। এখানে উভয় অংশীদার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন এবং সেটা পরিচালনা করেন। মুশারাকার নানা প্রকার রয়েছে। যা উদ্যোগ অনুযায়ী প্রয়োগ হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রচলিত ব্যাংকগুলোর মধ্যে যাদের ইসলামী শাখা ও উইন্ডো আছে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের প্রতিটি শাখা থেকে অনলাইনে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে, তার মানে সাধারণ মানুষ এখন ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে দিকে ঝুঁকছে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : এটা সত্য- ইসলামিক ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এতে মানুষের আগ্রহও বাড়ছে। প্রচলিত ব্যাংকের শাখাগুলোতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োপযোগী। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিস্তৃত পরিসরে দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সেবা দেওয়ার একটি বড় সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তনে ইসলামী ব্যাংকগুলো কী কী পদক্ষেপ নিতে পারে?

সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার : চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ইসলামিক ব্যাংকিং খাতে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪,৩৯৪.৬৫ বিলিয়ন টাকা, যা সমগ্র ব্যাংকিং খাতের প্রায় ২৬.২৩ শতাংশ। একই সময়ে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে মোট বিনিয়োগ (ঋণ ও অগ্রীম) দাঁড়িয়েছে ৪,৫৬৯.৯৪ বিলিয়ন টাকা, যা ব্যাংকিং খাতে মোট বিনিয়োগের ২৮.২৪ শতাংশ। এ থেকে বলা যায় যে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। যাই হোক, একটি ইসলামী অর্থনীতি গড়তে এ খাতে জমা ও বিনিয়োগ আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম। সুদভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের প্রধান ক্ষতি/ঝুঁকি হলো- প্রথমত, কয়েকজনের হাতে আর্থিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং তারা তাদের প্রয়োজন মতো অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দ্বিতীয়ত, বৈষম্য। ইসলামী অর্থনীতি এই বৈষম্যের বিপরীতে অবস্থান নেয়। যা মানবকল্যাণ, সম্পদ এবং সম্পত্তির সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে এই মুহূর্তে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে-

♦ শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার, যা আমাদের নৈতিকতা, সততা, ন্যায়পরায়ণতা এবং মূল্যবোধ শেখাতে পারে।

♦ ইসলামী জ্ঞানের চর্চা একটি ইসলামী সমাজ এবং অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা হচ্ছে না, কারণ- সাধারণের মধ্যে প্রয়োজনীয় ইসলামী জ্ঞানের অভাব।

♦ বাংলাদেশে প্রায় ৪০টি ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে, ফলে সবার সম্মতিতে একটি স্বাধীন মুনাফা হার নির্ধারণ করা যেতে পারে (প্রথাগত ব্যাংকিং থেকে আলাদা)। গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের দিকে আকৃষ্ট করতে উপযোগী প্রস্তাবনা তৈরি করতে পারে।

♦ আইন করে আগামী ৫ বছরের মধ্যে সমগ্র ব্যাংকিং খাতের ৫০ শতাংশ গ্রাহককে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে সরকারকে ব্যাংকগুলোর জন্য একটি কৌশল ও রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে হবে।

♦ প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ইসলামিক ব্যাংকিংকে আরও এগিয়ে নিতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
সর্বশেষ খবর
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন