শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
শহর তো বটেই, গ্রামের সচ্ছল ও মধ্যবিত্তরা বাড়িতে খাবার সংরক্ষণে ফ্রিজ কিনছেন অনেক আগে থেকেই। কিন্তু এক দশক আগেও প্রত্যন্ত গ্রামের অনেক বাড়িতেই খাবার সংরক্ষণের বিশেষ এ যন্ত্র ছিল না। দেশি ফ্রিজ কোম্পানিগুলো এ দৃশ্য অনেকটা বদলে দিয়েছে। তাদের উৎপাদিত সাশ্রয়ী মূল্যের ফ্রিজ ও কিস্তি সুবিধায় শহর এবং গ্রামের নিম্নমধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষও এখন ফ্রিজ কিনছেন।...

এবার কোরবানির ঈদ গরমে পড়ায় ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটরের বাজার তুঙ্গে। ক্রেতারা এরই মধ্যে সাধ ও সাধ্যের মিল রেখে নিজেদের পছন্দের ফ্রিজ কিনতে শুরু করেছেন। অনেকেই ঈদের ঠিক আগে কিনবেন, এখন বাজার ঘুরে ফ্রিজ যাচাইবাছাই করছেন। ফ্রিজের বাজার ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতার চাহিদার কথা মাথায় রেখে দেশি ফ্রিজ কোম্পানিগুলোও নতুন নতুন প্রযুক্তির সর্বাধুনিক ফ্রিজ দিয়ে সাজিয়েছে তাদের শোরুম। ঈদ উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য আছে বিশেষ অফারও। শহর তো বটেই, গ্রামের সচ্ছল ও মধ্যবিত্তরা বাড়িতে খাবার সংরক্ষণে ফ্রিজ কিনছেন অনেক আগে থেকেই। কিন্তু এক দশক আগেও প্রত্যন্ত গ্রামের অনেক বাড়িতেই খাবার সংরক্ষণের বিশেষ এ যন্ত্র ছিল না। দেশি ফ্রিজ কোম্পানিগুলো এ দৃশ্য অনেকটা বদলে দিয়েছে। তাদের উৎপাদিত সাশ্রয়ী মূল্যের ফ্রিজ ও কিস্তি সুবিধায় শহর ও গ্রামের নিম্নমধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষও এখন ফ্রিজ কিনছেন। দাম অনেকটা হাতের নাগালে চলে আসায় এবং বিদ্যুতায়নের কারণে গ্রামের অনেক বাড়িতেই এখন ফ্রিজ দেখা যায়। কাঁচা মাছ-মাংস সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় সে সময় গ্রামের মানুষ প্রতিদিনই বাজার করতেন। মাঝেমধ্যে যাদের বাড়িতে ফ্রিজ ছিল তাদের ফ্রিজে কাঁচা মাছ-মাংস রেখে আসতেন। আশার কথা এ দৃশ্য এখন পুরোনো। ঘরে ঘরে ফ্রিজ থাকায় গ্রামীণ জনপদের জীবনযাপন এখন আগের চেয়ে অনেকটাই সহজ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও বিভিন্ন দেশি ফ্রিজ কোম্পানির দেওয়া তথ্যে, বর্তমানে দেশে ফ্রিজের বাজার ১০ থেকে ১১ হাজার কোটি টাকার ওপরে। প্রতি বছর দেশে ফ্রিজের বাজার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন শহর ও গ্রামাঞ্চলে ছোট পরিবারের কারণে ক্রেতাদের ফ্রিজ কেনার পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশে ফ্রিজের বার্ষিক চাহিদা ৩০ লাখ ইউনিটের বেশি। আর ফ্রিজের চাহিদার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বর্তমানে পূরণ হয় দেশি কোম্পানির রেফ্রিজারেটর দিয়ে।

বিভিন্ন ফ্রিজ কোম্পানির দায়িত্বশীলরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে গ্রাম ও শহর সব জায়গাতেই জীবণন সহজ করে তুলেছে ফ্রিজ। শহরে নিউক্লিয়ার বা একক পরিবারগুলোতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ই কর্মজীবনে ব্যস্ত থাকায় মাসের বা সপ্তাহের বাজার ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। রেফ্রিজারেটরের মাধ্যমে রান্না করা বা কাঁচা খাবার দীর্ঘ সময় তাজা রাখা সম্ভব হয়। এতে প্রতিদিন বাজারে যাওয়ার প্রয়োজন কমে এবং সময় বাঁচে। কর্মজীবী মানুষ একবারে বেশি রান্না করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন, যা সময় ও পরিশ্রম দুটোই সাশ্রয় করে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সারা বছরের মোট বিক্রির ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ফ্রিজ শুধু দুই ঈদেই বিক্রি হয়। এ কারণে এ সময়ে ফ্রিজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের ফ্রিজে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করে। আবার ক্রেতা আকর্ষণে তারা বিভিন্ন ঈদ অফারও দেয়। ঈদ উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন দেশি ফ্রিজ কোম্পানি আইওটি, এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ বিশ্বের সর্বাধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ও ফিচারসমৃদ্ধ নতুন মডেলের ফ্রিজ এনেছে। আর এ ফ্রিজগুলোর দামও যৌক্তিক ও সহনশীল। আছে ফ্রিজ কেনায় বিশেষ ইএমআই সুবিধা। এ ছাড়া ঈদের বিশেষ অফার হিসেবে পণ্য কেনায় ফ্রিজ কোম্পানিগুলো স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষলেই চমকপ্রদ পুরস্কার জিতে নেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। এর মধ্যে আছে সোনার অলংকার, কোরবানি পশু, ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকসহ পণ্য কেনায় বিশাল ছাড়ের সুযোগ।

রাজধানীর বাড্ডার বাসিন্দা শফিকুর রহমান গুলশান-১ নম্বরে অবস্থিত ইলেক্ট্রো মার্টের শোরুমে সম্প্রতি ফ্রিজ দেখতে আসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার বাসার ফ্রিজটা পুরান হয়ে গেছে। সামনেই কোরবানির ঈদ। এজন্য নতুন ফ্রিজ কিনতে এসেছি। এখনকার ফ্রিজগুলোতে এত আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় যে কোনটা ছেড়ে কোনটা কিনব তা নিয়ে দ্বিধায় পড়েছি। তবে দামে সাশ্রয়ী এবং মানে ভালো এমন ফ্রিজই কিনব। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশি ফ্রিজ কোম্পানিগুলো ফ্রিজে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে; যা ক্রেতাদের এসব পণ্য কেনায় আরও আকৃষ্ট করছে। ফ্রিজে অ্যান্ড্রয়েড ডিসপ্লে এবং স্টেরিও সাউন্ড সিস্টেম, এমএসও (ম্যাট্রিকস স্পিড অপটিমাইজেশন) প্লাস ইনভার্টার টেকনোলজি, এআই ডক্টর ফিচার, ইন্টেলিজেন্ট জার্ম টার্মিনেটর টেকনোলজি, ডোর অ্যালার্ম সিস্টেম, গার্ডেন ফ্রেশ টেকনোলজি, অ্যাকটিভ কার্বন প্রযুক্তিসহ আরও সব আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল লাইনিং, ক্রেতাবান্ধব মূল্যনীতি, বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করায় দেশের ফ্রিজের বাজার দিনদিন বাড়ছে। পাশাপাশি গ্রাহকবান্ধব সেবা নিশ্চিতে ফ্রিজ কোম্পানিগুলো গড়ে তুলেছ দক্ষ টেকনিশিয়ান টিম। এজন্য কোম্পানিগুলো দেশব্যাপী বিস্তৃত সার্ভিস সেন্টার স্থাপন করেছে। পণ্যে কোনো অসুবিধা হলেই আছে সুনির্দিষ্ট হটলাইনে অভিযোগ জানানোর সুযোগ।

দেশি ফ্রিজের বাজার সম্পর্কে জানতে চাইলে দেশের বিভিন্ন ফ্রিজ কোম্পানির দায়িত্বশীলরা বলেন, তাঁরা ফ্রিজের বাজার সম্প্রসারণসহ রপ্তানি বাজার বৃদ্ধির জন্য অন্তর্বর্তী সরকার থেকে নীতিসহায়তা আশা করছেন। একই সঙ্গে এটি দীর্ঘমেয়াদি করার পাশাপাশি রপ্তানির জন্য নীতিমালা তৈরি করা গেলে দেশে উৎপাদিত ফ্রিজেরও পোশাক খাতের মতো বিকাশের সুযোগ আছে। এভাবে সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা হলে পুরোনো বিনিয়োগকারীরাও তাঁদের ব্যবসা সম্প্রসারণে যেতে পারবেন। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। অর্থনীতি লাভবান হবে।

এ উদ্যোক্তারা আরও বলেন, দেশি ফ্রিজের বাজার সম্প্রসারণে তাঁরা এ খাতের অটোমেশন, পণ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনে জোর দিয়েছেন। পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্যনতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবনের লক্ষ্যে গবেষণা ও উদ্ভাবনেও প্রতিনিয়ত বিনিয়োগ করছেন।

দেশি ফ্রিজ উৎপাদনের সঙ্গে জড়িতরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ থেকে বিদেশে ফ্রিজ রপ্তানির ভবিষ্যৎ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। বাংলাদেশে ইলেকট্রনিকস খাত, বিশেষ করে ফ্রিজ উৎপাদন শিল্প, গত এক দশকে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তি, দক্ষ জনশক্তি এবং সরকারের সহায়ক নীতির ফলে দেশি ফ্রিজ স্থানীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বহির্বিশ্বেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ওয়ালটন ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, ইরাক, ইয়েমেন, নাইজেরিয়া, তুরস্ক, অস্ট্রিয়াসহ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপের ৪০টির বেশি দেশে রেফ্রিজারেটরসহ ফ্রিজের প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ রপ্তানি করছে। গত অর্থবছরে কোম্পানিটি প্রায় ২ লাখ ইউনিট ফ্রিজ রপ্তানি করেছে। ২০২৬ সালের মধ্যে ৫ লাখ ইউনিট ফ্রিজ রপ্তানির টার্গেট রয়েছে ওয়ালটনের। এজন্য ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে কোম্পানিটি কাজ করছে। গঠন করেছে সুদক্ষ এবং চৌকশ গ্লোবাল বিজনেস টিম। পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ইলেক্ট্রো মার্ট কোম্পানি অল্প সময়ের মধ্যে ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত বলে জানা যায়। তবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, যেহেতু ফ্রিজ একটি ইলেকট্রনিকস পণ্য তাই এটি দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করার জন্য তারা গ্রাহকদের বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। ফ্রিজের চারপাশে পর্যাপ্ত জায়গা রাখতে হবে যাতে বাতাস ভালোভাবে চলাচল করতে পারে। এটি ফ্রিজের কুলিং সিস্টেমের কার্যকারিতা বাড়াবে। ফ্রিজের দরজা সঠিকভাবে বন্ধ রাখতে হবে। ফ্রিজ অতিরিক্ত ওভারলোড হতে দেওয়া যাবে না। খাবারের জন্য প্রতিদিন বেশি সময়ের জন্য ফ্রিজ খুলে রাখা যাবে না। এতে ফ্রিজের কার্যক্ষমতা কমে যায়। দীর্ঘদিন ফ্রিজ ব্যবহারের জন্য ব্যবহারকারীকে নিয়মিত পরিষ্কার (ডিপ ক্লিনিং) করতে হবে। গ্যাস্কেট পরীক্ষা করতে হবে। তাপমাত্রা সেটিং ঠিক রাখতে হবে। খাবার ঢেকে রাখতে হবে। বছরে একবার ফ্রিজ সার্ভিসিং করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
ফ্রিজ কেনার আগে
ফ্রিজ কেনার আগে
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এসি উৎপাদনে দক্ষিণ এশিয়া সেরা ওয়ালটন
বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এসি উৎপাদনে দক্ষিণ এশিয়া সেরা ওয়ালটন
সর্বশেষ খবর
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে