শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং

ফরিদ আহম্মদ ফকির, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইসলামিক ব্যাংকিং, এবি ব্যাংক পিএলসি
ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং

দেশে ঋণখেলাপির যে সংস্কৃতি শুরু হয়েছে এবং চলছে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সঠিক প্রয়োগ তার অনেকাংশই ঠেকাতে পারবে, বিশেষ করে ফান্ড ডাইভারশন এবং মানি লন্ডারিং। ইসলামিক ব্যাংকিং একটা নৈতিক আদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় যেখানে অর্থকে পণ্য হিসেবে গণ্য করছে সেখানে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে অর্থকে পণ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইসলামিক ব্যাংকিং সমাজের কল্যাণ-অকল্যাণের বিষয়টিতেও প্রাধান্য প্রদান করে। সমাজের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো খাতে এ ব্যাংকিংয়ের আওতায় বিনিয়োগ করা হয় না। পুরো কর্মপদ্ধতি যথাযথভাবে তত্ত্বাবধান করার জন্য ইসলামিক ব্যাংকিং ব্যবস্থায় শরিয়াহ বোর্ড রয়েছে, যা গ্রাহকদের আস্থা ধরে রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। সর্বোপরি গ্রাহক ও ব্যাংকের মাঝে লাভ-লোকসান বণ্টনের যে ন্যায্যতা ইসলামি ব্যাংকিং পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করেছে তাতে শুধু মুসলিম জনগোষ্ঠীই নয়, অমুসলিমরাও এই ব্যাংকিং পদ্ধতির প্রতি সমানভাবে আকৃষ্ট হচ্ছে। আমরা যখন প্রচলিত ব্যাংকে টাকা রাখি ব্যাংক তখন একটা নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করে। এক্ষেত্রে ব্যাংকের লাভ-ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনাধীন থাকে না। ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের যে পদ্ধতিটি এখানে বড় পার্থক্য গড়ে দিচ্ছে তা হলো গ্রাহক ও ব্যাংকের মধ্যে বিনিময় পদ্ধতি প্রক্রিয়া। যেখানে ব্যাংক লাভ করলে গ্রাহককে তার আমানতের ওপর লভ্যাংশ প্রদান করছে, আবার ব্যাংকের ক্ষতি হলে গ্রাহক কোনো লভ্যাংশ পাচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে এ বিষয়গুলোই প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে ইসলামিীক ব্যাংকিংয়ের মৌলিক পার্থক্য হিসেবে কাজ করছে।

মুদারাবা পদ্ধতিতে একপক্ষ মূলধন সরবরাহ এবং অপর পক্ষ তাদের মেধা ও শ্রম দিয়ে সে মূলধন দ্বারা ব্যবসা পরিচালনা করে। যে পক্ষ মূলধন সরবরাহ করছে তাকে সাহিব-আল-মাল বলে আর যে ব্যবসা পরিচালনা করছে তাকে বলা হয় মুদারিব। এক্ষেত্রে ব্যবসায় মুনাফা হলে উভয় পক্ষের মাঝে মুনাফা বণ্টিত হয় আবার ব্যবসায় লোকসান হলে মূলধন সরবরাহকারী লোকসানের ভার বহন করে, একইভাবে ব্যবসা পরিচালনাকারী তার মেধা ও শ্রমের বিনিময়ে কোনো পারিশ্রমিক পায় না। কোনো কারণে যদি মুদারিব কর্তৃক নিয়ম লঙ্ঘন, অবহেলা বা চুক্তিভঙ্গজনিত কারণে লোকসান হয় তবে সে দায় মুদারিবকেই বহন করতে হয়।

সাধারণত কোনো পণ্য ক্রয় করার পর ক্রয় মূল্যের সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভের অঙ্ক যোগ করে বিক্রি করাকে মুরাবাহা বলা হয়। মুশারাকা হলো একটি ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের বিনিয়োগ পদ্ধতি, যেটি দুই বা ততধিক অংশীদারদের উদ্যোগে পরিচালিত হয়। এখানে সব অংশীদার একটি চুক্তির ভিত্তিতে ব্যবসার লাভ-লোকসান ভাগ করে নেয়। এমনকি ব্যবসায় কোনো দেনা সৃষ্টি হলে তা পরিশোধেও সব অংশীদারের সমান দায় থাকে।

ইতোমধ্যেই বলেছি কেন ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। ইসলামিক ব্যাংকিং পদ্ধতি যে আস্থা ও বিশ্বাসের ক্ষেত্র তৈরি করেছে তাতে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা এ ব্যাংকিং ব্যবস্থায় বেড়েছে এবং ভবিষ্যতেও যে বাড়বে তাতে কোনো সংশয় নেই। প্রচলিত ব্যাংকগুলো যাদের ইসলামী শাখা ও উইন্ডো আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রম আরও বিস্তৃত এবং জনপ্রিয় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করতে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে ইসলামী ব্যাংকগুলো আরও বেশি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারে। কৃষি খাতে বিনিয়োগ সুবিধা আরও বৃদ্ধি করে ইসলামী ব্যাংকগুলো ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখতে পারে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের একটি বড় মাধ্যম রেমিট্যান্স। তাই জনশক্তি রপ্তানিতে এ ব্যাংকগুলো উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। এ ছাড়াও বৃক্ষরোপণ অভিযান, স্যানিটেশন প্রোগ্রাম পরিচালনা, চক্ষুশিবির স্থাপনসহ শিক্ষা বিস্তার ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে এ ব্যাংকগুলো আর্থসামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে জোরালো অবদান রাখতে পারে।

ইসলামিক ব্যাংকিং ধারার প্রবর্তন হয়েছে মূলত মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে। দারিদ্র্য দূরীকরণ ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে এই ব্যাংকিং পদ্ধতি কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে তা ইতোমধ্যেই সর্বজনস্বীকৃত।

শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ইসলামী ব্যাংকগুলো বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। শিল্পোদ্যোক্তা তৈরিতে এ ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করছে, যার ফলে অজস্র উদ্যোক্তা তৈরির সঙ্গে সঙ্গে সৃষ্টি হচ্ছে কর্মসংস্থান। স্বল্প পুঁজি নিয়ে এ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এখন আমাদের দেশের অর্থনীতির ভিত সুদৃঢ়করণে  জোরালো ভূমিকা রাখছে। শুধু তাই নয়, প্রবাসীদের কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স ব্যাংকিং চ্যানেলে আনতে এই ব্যাংকিং ব্যবস্থার অনবদ্য ভূমিকার কথা উল্লেখ না করলেই নয়। সর্বোপরি বেকারত্ব দূরীকরণ ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্যহীন উন্নত বাংলাদেশ গঠনে ইসলামী ব্যাংকিং পদ্ধতি যুগান্তকারী অবদান রেখে চলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে
অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে
ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
সর্বশেষ খবর
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৯ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইমতিয়াজ আলীর পরিচালনায় বলিউডে ফাহাদ ফাসিল, নায়িকা তৃপ্তি
ইমতিয়াজ আলীর পরিচালনায় বলিউডে ফাহাদ ফাসিল, নায়িকা তৃপ্তি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিমা কোম্পানির প্রধানকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিমা কোম্পানির প্রধানকে গুলি করে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লোবত্তর ছাত্র ঐক্যের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
বিপ্লোবত্তর ছাত্র ঐক্যের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘তারেক রহমানের শিগগিরই বাংলাদেশে আসা উচিত’
‘তারেক রহমানের শিগগিরই বাংলাদেশে আসা উচিত’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশেও রুপির দরপতন
বাংলাদেশেও রুপির দরপতন

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

অনাস্থা ভোটে হারলেন প্রধানমন্ত্রী বার্নিয়ে, ফ্রান্সে সরকারের পতন
অনাস্থা ভোটে হারলেন প্রধানমন্ত্রী বার্নিয়ে, ফ্রান্সে সরকারের পতন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুষ্পা টু’র প্রিমিয়ারে হুড়োহুড়ি, নিহত ১
পুষ্পা টু’র প্রিমিয়ারে হুড়োহুড়ি, নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সৈয়দপুরে ঘন কুয়াশা, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
সৈয়দপুরে ঘন কুয়াশা, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে ক্লসেনের কাঁধে গুরু দায়িত্ব
পাকিস্তানের বিপক্ষে ক্লসেনের কাঁধে গুরু দায়িত্ব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস
মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাইভোল্টেজ ম্যাচে ম্যানইউকে হারাল আর্সেনাল
হাইভোল্টেজ ম্যাচে ম্যানইউকে হারাল আর্সেনাল

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে ও সন্তান জন্মদানে অনীহা, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘লাভ এডুকেশন’ চালুর সিদ্ধান্ত
বিয়ে ও সন্তান জন্মদানে অনীহা, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘লাভ এডুকেশন’ চালুর সিদ্ধান্ত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপদ কখনো কখনো কল্যাণ বয়ে আনে
বিপদ কখনো কখনো কল্যাণ বয়ে আনে

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমবাজারে ঘাটতি মেটাতে গ্রিসে তিন লাখ অভিবাসী কর্মী প্রয়োজন
শ্রমবাজারে ঘাটতি মেটাতে গ্রিসে তিন লাখ অভিবাসী কর্মী প্রয়োজন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পেনাল্টি মিস এমবাপ্পের, বিলবাওয়ের কাছে হারল রিয়াল
আবারও পেনাল্টি মিস এমবাপ্পের, বিলবাওয়ের কাছে হারল রিয়াল

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুরা ইখলাস পাঠের সাত পুরস্কার
সুরা ইখলাস পাঠের সাত পুরস্কার

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অন্যকে ব্যঙ্গ করে ভিডিও তৈরি প্রসঙ্গে ইসলাম কী বলে?
অন্যকে ব্যঙ্গ করে ভিডিও তৈরি প্রসঙ্গে ইসলাম কী বলে?

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৭ ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেল ম্যানসিটি
৭ ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেল ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৫ ইটভাটার ৩ লাখ টাকা জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে ৫ ইটভাটার ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারে মিললো সাত হাজার ইয়াবা, গ্রেফতার ২
প্রাইভেটকারে মিললো সাত হাজার ইয়াবা, গ্রেফতার ২

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূঞাপুরে ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্বে আল আমিন-শাকিল
ভূঞাপুরে ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্বে আল আমিন-শাকিল

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা আটক
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মহানগরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠন
বরিশাল মহানগরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে যুব মহিলা লীগ নেত্রী যুথী গ্রেফতার
পিরোজপুরে যুব মহিলা লীগ নেত্রী যুথী গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'
'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর
সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী
ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল
ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ
যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার
কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা
৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সাত মাসের শিশুকে ‘যৌন নিগ্রহ’!
সাত মাসের শিশুকে ‘যৌন নিগ্রহ’!

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান
দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান

১৭ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল
এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ চায় বিএনপি
জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ চায় বিএনপি

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান
অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা
সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’
কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’

নগর জীবন

আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক
আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক

নগর জীবন

সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর অবস্থানে ঢাকা
কঠোর অবস্থানে ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের
মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি
বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে
অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবারের ইচ্ছায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের অনুমতি
পরিবারের ইচ্ছায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের অনুমতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ
পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

সম্পাদকীয়

১২ ডিসেম্বর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রদর্শিত হবে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে
১২ ডিসেম্বর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রদর্শিত হবে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে

মাঠে ময়দানে

স্বাগতার নতুন পরিচয়
স্বাগতার নতুন পরিচয়

শোবিজ

‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা
‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা

শোবিজ