শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

উন্নতি সত্ত্বেও আমাদের সমাজ আরও অসম

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নতি সত্ত্বেও আমাদের সমাজ আরও অসম

অধ্যাপক রেহমান সোবহান (জন্ম ১২ মার্চ ১৯৩৫) বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এর প্রতিষ্ঠাতা, বিআইডিএসের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে সিপিডির সভাপতি। ৪২টি মনোগ্রাফসহ বিভিন্ন জার্নালে দুই শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালে পেয়েছেন স্বাধীনতা পদক।

গুণী এই অর্থনীতিবিদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— শেখ মেহেদী হাসান

 

আপনার জন্ম কলকাতায়। আপনার শৈশব সম্পর্কে কিছু বলুন।

কলকাতায় শৈশব ছিল আনন্দময়। তবে ৭ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত বছরের নয় মাস কাটিয়েছি দার্জিলিংয়ে বোর্ডিং স্কুল সেন্ট পলেস। আমি পড়তে, ছায়াছবি দেখতে আর খেলাধুলায় অংশ নিতে খুব পছন্দ করতাম। সেন্ট পলেস আমি দূরপাল্লার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। ফুটবল, হকি ও মুষ্টিযুদ্ধেও নাম করেছি।

 

ক্যামব্রিজে পড়ালেখার সময় আপনার দিনগুলো কীভাবে কেটেছে। সেখানে তো আজকের স্বনামখ্যাতদের অনেকের সঙ্গেই আপনার বন্ধুত্ব হয়েছিল যেমন অমর্ত্য সেন, মনমোহন সিং...

আমার পরিচিতি গড়ে তোলা, পেশাজীবন বেছে নেওয়া আর রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নির্মাণের ক্ষেত্রে ক্যামব্রিজের দিনগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। এ বিষয়ে আমার স্মৃতিচারণামূলক বই ‘আনট্র্যাঙ্কুইল রিকালেকশন্স : দ্য ইয়ার্স অব ফুলফিলমেন্ট’-এ বিশদ লিখেছি। আমার সমসাময়িকদের মধ্যে ছিলেন অমর্ত্য সেন, মনমোহন সিং, জগদীশ ভগবতী ও মাহবুবুল হক। পরবর্তীকালে তারা সুখ্যাত হয়েছেন। অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার জয় করেছেন। ১০ বছর ধরে ভারতের প্রধানমন্ত্রিত্ব করেছেন মনমোহন সিং। ক্যামব্রিজে আমার বিশেষ ঘনিষ্ঠতা ছিল অমর্ত্য সেনের সঙ্গে। সেখানে ক্যামব্রিজ মজলিসে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলাম। ওই মজলিসের সভাপতি ছিলাম আমি, কোষাধ্যক্ষ অমর্ত্য সেন। ওই দিনগুলো থেকেই অমর্ত্য তার চমৎকার গুণাবলির পরিচয় দিচ্ছিলেন; অর্থনীতিবিদ হিসেবেই শুধু নয়, উদার ও অগ্রসর দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যতিক্রমী বুদ্ধিজীবী হিসেবেও।

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি যোগ দেন ১৯৫৭ সালে। আপনার শিক্ষকতা জীবনের স্মরণীয় ঘটনাবলির কিছু যদি বলেন...

আমার জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা তাত্পর্যময়। অর্থনৈতিক উন্নয়নের বেলায় পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্য যে বেড়েই চলছিল তা ১৯৬০-এর দশকে বাঙালিদের গণতন্ত্রের সংগ্রামের অন্যতম ইস্যু হয়েছিল। এসব বিষয় গভীরভাবে বুঝে যথাযথ উপলব্ধির পূর্ণতা অর্জনে সহায়ক হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ছিলাম আমি। বাঙালিদের বঞ্চনাকে কেন্দ্র করে ১৯৬০-এর দশকে উদ্ভূত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিতর্ক প্রভাবিতকরণে এ বিভাগ ভূমিকা রাখে এবং মোনায়েম খানের সরকারের রোষানলে পড়ে।

 

আপনি একসময় পাকিস্তান অবজারভার, ঢাকা টাইমস ইত্যাদি পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।

প্রধানত আঞ্চলিক অর্থনৈতিক বৈষম্য সম্পর্কিত বিষয়ের ওপর আমি পাকিস্তান অবজারভার ও ঢাকা টাইমসে নিয়মিত লিখেছি। সামাজিক ও রাজনৈতিক অনাচারের ওপরও লিখেছি। জনপ্রিয় গণমাধ্যমগুলোয় লিখতাম বলেই আমার মতামত ব্যাপক জনগোষ্ঠীর নজর কেড়েছিল। একান্তভাবে পেশাদার পত্রপত্রিকায় লিখলে অমনটা হতো না।

 

১৯৬০ সালে রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনার ওপর এক সেমিনারে পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদদের যে প্যানেল অংশ নেয় তাতে অধ্যাপক নূরুল ইসলাম আর আপনিও ছিলেন। কেমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল?

পাকিস্তান পরিকল্পনা কমিশন ১৯৬১ সালের গোড়ার দিকে অন্য অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নূরুল ইসলাম ও আমাকে সম্প্রতি প্রকাশিত দ্বিতীয় পাঁচসালা পরিকল্পনার ওপর আলোচনার জন্য রাওয়ালপিন্ডিতে আমন্ত্রণ জানায়। আমাদের তখন একেবারে তরুণ বয়স। তবু অর্থমন্ত্রী, সরকারের সিনিয়র সচিব, পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ও পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিতর্ক করার সুযোগ আমাদের দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পনার সমালোচনা আর পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি অন্যায় আচরণের বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরেছিলাম। আমাদের যুক্তিতর্কের কারণে কিছুর যে পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল তা কিন্তু নয়। তবে পাকিস্তানের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কয়েকজনের সঙ্গে আলোচনার সময় আমাদের অসন্তুষ্টিগুলো প্রকাশ করার সুযোগ আমাদের দেওয়া হয়েছিল।

 

আওয়ামী লীগের ৬ দফা আন্দোলন এবং এ আন্দোলনের সঙ্গে জনসম্পৃক্ততা/জনসমর্থনকে অনুপ্রাণিত করেছে আপনার লেখা

অর্থনৈতিক বৈষম্য আর এর প্রতিকার নির্ধারণের জন্য পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে ড. এ সাদেক, ড. হাবিবুর রহমান, নূরুল ইসলাম, আখলাকুর রহমান, মোশাররফ হোসেন ও আনিসুর রহমানের মতো বেশ কয়েকজন অর্থনীতিবিদ লেখালেখি করেছেন। তাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। আমাদের ধারণাগুলো বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা কর্মসূচি প্রণয়নে সহায়ক হয়েছিল। আমাদের কেউই    অবশ্য ওই কর্মসূচির খসড়া প্রণয়নের সঙ্গে     জড়িত ছিলাম না।

 

উইকলি ফোরাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন আপনি ১৯৬৯-৭০ সাল পর্যন্ত। এতে বাংলাদেশের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ তুলে ধরে লেখা আপনার নিবন্ধগুলো পড়ে ইয়াহিয়া খানসহ পাকিস্তানি শাসকরা রুষ্ট হয়েছিলেন।

‘ফোরাম’ পত্রিকা ১৯৬৯ সালে চালু করি আমি, কামাল ও হামিদা হোসেন। সামরিক আইনের শাসনের সময় এ পত্রিকায় আমার লেখাগুলোয় দৃঢ়তাপূর্ণ বক্তব্য থাকত। সামরিক সরকার এটা ভালোভাবে নেয়নি। আরও সাবধানে লেখার জন্য বেশ কয়েকবার আমাকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ওসবকে খুব একটা পাত্তা দিইনি। যা যা প্রয়োজন সবই লিখেছি ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পত্রিকাটির শেষ সংখ্যা অবধি। জেনারেল টিক্কা খানের নির্দেশে ২৫ মার্চ গণহত্যার পর তার হুকুমেই ‘ফোরাম’ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

 

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ছিলেন আপনি। সেদিক থেকে নবজাত দেশের আর্থ-সামাজিক বিকাশ পরিকল্পনার রূপরেখা নির্মাণের পথিকৃেদর অন্যতম আপনি। গত চার দশকে ওই পরিকল্পনার কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে?

বাংলাদেশের  প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনার বেশ কিছু বাস্তবায়ন করা যায়নি। এ পরিকল্পনা প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালের অক্টোবর মাসে। ওই একই সময়ে জ্বালানি তেলের অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিশ্বজুড়ে তীব্র অর্থনৈতিক সংকট দেখা দেয়। এর ফলে আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনৈতিক নীতিমালার পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়। পরিকল্পনা কমিশনের তিন সদস্য আনিসুর রহমান, মোশাররফ হোসেন ও আমি ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বরে কমিশন ছেড়ে দিয়ে আবার শিক্ষকতা জীবনে ফিরে গেলাম। ’৭৫ সালের গোড়ার দিকে নূরুল ইসলাম চলে যান অক্সফোর্ডে।

পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজটা সব সময়ই প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের হাতেই থাকে। বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করার জন্য আমরা কমিশনে রইলাম না। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা এবং নভেম্বরে তার ঘনিষ্ঠ চার সহচরকে জেলখানায় হত্যার পর নতুন সরকার কর্তৃক প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনা কার্যত পরিত্যক্ত হয়। প্রথম পরিকল্পনায় অধিকতর সমতাভিত্তিক সমাজ গড়বার কৌশল অবলম্বনের প্রস্তাব ছিল। পরবর্তী চার দশকে উন্নয়নের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের দ্বারা প্রভাবান্বিত হওয়ায় অর্থনৈতিক লক্ষ্যাবলি বাজার-চালিত নীতি এজেন্ডা বাস্তবায়নমুখী হয়ে গেছে।

 

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বৈষম্যমুক্ত ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠন। ওই স্বপ্নের সঙ্গে আপনিও নানাভাবে জড়িত...

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল এগালিটেরিয়ান (সব মানুষের সমান অধিকার ও সমান সুযোগ নিশ্চিত) সমাজ গড়া। বর্তমান দুনিয়ায় আধিপত্য করছে বিকাশমুখী সমাজ নির্মাণের দর্শন। এ দর্শনে প্রধানত বাজার অর্থনীতির দ্বারা চালিত বেসরকারি খাত জোরদার করাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এটা তো বঙ্গবন্ধুর দর্শনের পরিপন্থী। স্বীকার্য যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি বিকশিত হয়েছে, দারিদ্র্য কমেছে। কিন্তু আমাদের সমাজ আরও অসম হয়েছে এবং অংশীদারিত্বও কমেছে। এখানে সুবিধাভোগী শাসক এলিটদের অভ্যুদয় ঘটেছে। এ অবস্থাটা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশের দর্শনের উল্টো।

 

আমরা দেখছি, রাজনীতিতে ব্যবসায়ী লোকদের আগমন ও উপস্থিতি বেড়েই চলেছে।

এখন আমাদের সংসদে এবং আমাদের স্থানীয় প্রতিনিধিত্বমূলক প্রতিষ্ঠানগুলোয় ব্যবসায়ীদের যে আধিপত্য তাতে এলিটপন্থি সমাজের রাজনৈতিক পরিণতিই মূর্ত হয়ে ওঠে।

 

আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অনুশীলন যথেষ্ট বলে মনে করেন?

বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার গুরুত্ব থাকবেই। তবে সেই ধারণাগুলো এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজন বলিষ্ঠ রাজনৈতিক পদক্ষেপ আর ফলপ্রদ শাসনব্যবস্থা।

 

বাংলাদেশকে নিয়ে আমাদের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা তার কতটুকু বাস্তব রূপ নিয়েছে?

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ইতিবাচক অনেক কিছু অর্জিত হয়েছে। অনেকে আমাদের উন্নতি যতটুকু হবে অনুমান করেছিল আমরা তার চেয়ে অনেক ভালো করেছি। অর্থনীতি আরও বহুমুখী হয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকে আমরা যথেষ্ট এগিয়েছি। আয়-দীনতাও কমেছে। তবে আমরা হয়ে গেছি আরও অসম ও কম ন্যায়ভিত্তিক সমাজ, যেখানে জোরদার হওয়ার চেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে আমাদের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান। উন্নয়ন সাফল্যগুলো থেকে পূর্ণ কল্যাণ আহরণ করতে হলে এ অবস্থা পাল্টিয়ে ফেলা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সর্বশেষ খবর
কারাগারের নাম বদলে হচ্ছে 'কারেকশন সার্ভিস বাংলাদেশ'
কারাগারের নাম বদলে হচ্ছে 'কারেকশন সার্ভিস বাংলাদেশ'

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফোর্বস এশিয়ার ১০০ টু ওয়াচ-এ পাঠাও
ফোর্বস এশিয়ার ১০০ টু ওয়াচ-এ পাঠাও

২১ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

কৃষি জমি থেকে বালু উত্তোলন, দুইটি ড্রেজার ধ্বংস
কৃষি জমি থেকে বালু উত্তোলন, দুইটি ড্রেজার ধ্বংস

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ‘উমা’ উদ্বোধন
ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ‘উমা’ উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাহারোলে সড়ক দুর্ঘটনা, ঝুঁকিমুক্ত পরিবহন ও 
নিরাপদ সড়ক দাবিতে মানববন্ধন
কাহারোলে সড়ক দুর্ঘটনা, ঝুঁকিমুক্ত পরিবহন ও  নিরাপদ সড়ক দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী মামলায় প্রথম চার্জশিট দাখিল
নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী মামলায় প্রথম চার্জশিট দাখিল

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তৃতীয় দিনে ২৮টি আসনের ৩০৯ আবেদনের শুনানি শেষ
তৃতীয় দিনে ২৮টি আসনের ৩০৯ আবেদনের শুনানি শেষ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে সাড়ে ৮ কোটি টাকা দিল ইউনিলিভার
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে সাড়ে ৮ কোটি টাকা দিল ইউনিলিভার

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে ধসে নিহত ৫
কাশ্মীরে ধসে নিহত ৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া সুযোগ নেই : বদিউল আলম
স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া সুযোগ নেই : বদিউল আলম

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদেশি কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন
বিদেশি কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌথবাহিনীর অভিযান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩ টন চাল উদ্ধার
টাঙ্গাইলে যৌথবাহিনীর অভিযান, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩ টন চাল উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার
সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মকর্তাদের মানববন্ধন
বগুড়ায় ৫ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মকর্তাদের মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রাক্টরচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রাক্টরচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার কার্যালয়ে অগ্নিকাণ্ড
গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার কার্যালয়ে অগ্নিকাণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫৬ বস্তা চাল জব্দ
বগুড়ায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫৬ বস্তা চাল জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ভুয়া ডাক্তারকে তিন মাসের কারাদণ্ড
কালীগঞ্জে ভুয়া ডাক্তারকে তিন মাসের কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়ির বারমাসিয়া পাঠাগারে শুভ সংঘের বই উপহার
ফটিকছড়ির বারমাসিয়া পাঠাগারে শুভ সংঘের বই উপহার

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সীমান্তে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
সীমান্তে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চম দিনের মত চলছে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
পঞ্চম দিনের মত চলছে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেশার টাকা না পেয়ে শশুর বাড়িতে আগুন, জামাই লাপাত্তা
নেশার টাকা না পেয়ে শশুর বাড়িতে আগুন, জামাই লাপাত্তা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঠ্যপুস্তক ক্রয় প্রক্রিয়ার সময়সীমা হ্রাসের প্রস্তাব অনুমোদন
পাঠ্যপুস্তক ক্রয় প্রক্রিয়ার সময়সীমা হ্রাসের প্রস্তাব অনুমোদন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর
শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে সিটি করপোরেশনের ড্রেনে গ্যাসের বিস্ফোরণ, নারীসহ ৫ আহত
সিদ্ধিরগঞ্জে সিটি করপোরেশনের ড্রেনে গ্যাসের বিস্ফোরণ, নারীসহ ৫ আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত ৪৭০
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত ৪৭০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় এক কোটি ৭২ লাখ টাকার আটটি স্বর্ণের বার জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় এক কোটি ৭২ লাখ টাকার আটটি স্বর্ণের বার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন