শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

উন্নতি সত্ত্বেও আমাদের সমাজ আরও অসম

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নতি সত্ত্বেও আমাদের সমাজ আরও অসম

অধ্যাপক রেহমান সোবহান (জন্ম ১২ মার্চ ১৯৩৫) বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এর প্রতিষ্ঠাতা, বিআইডিএসের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে সিপিডির সভাপতি। ৪২টি মনোগ্রাফসহ বিভিন্ন জার্নালে দুই শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালে পেয়েছেন স্বাধীনতা পদক।

গুণী এই অর্থনীতিবিদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— শেখ মেহেদী হাসান

 

আপনার জন্ম কলকাতায়। আপনার শৈশব সম্পর্কে কিছু বলুন।

কলকাতায় শৈশব ছিল আনন্দময়। তবে ৭ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত বছরের নয় মাস কাটিয়েছি দার্জিলিংয়ে বোর্ডিং স্কুল সেন্ট পলেস। আমি পড়তে, ছায়াছবি দেখতে আর খেলাধুলায় অংশ নিতে খুব পছন্দ করতাম। সেন্ট পলেস আমি দূরপাল্লার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। ফুটবল, হকি ও মুষ্টিযুদ্ধেও নাম করেছি।

 

ক্যামব্রিজে পড়ালেখার সময় আপনার দিনগুলো কীভাবে কেটেছে। সেখানে তো আজকের স্বনামখ্যাতদের অনেকের সঙ্গেই আপনার বন্ধুত্ব হয়েছিল যেমন অমর্ত্য সেন, মনমোহন সিং...

আমার পরিচিতি গড়ে তোলা, পেশাজীবন বেছে নেওয়া আর রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নির্মাণের ক্ষেত্রে ক্যামব্রিজের দিনগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। এ বিষয়ে আমার স্মৃতিচারণামূলক বই ‘আনট্র্যাঙ্কুইল রিকালেকশন্স : দ্য ইয়ার্স অব ফুলফিলমেন্ট’-এ বিশদ লিখেছি। আমার সমসাময়িকদের মধ্যে ছিলেন অমর্ত্য সেন, মনমোহন সিং, জগদীশ ভগবতী ও মাহবুবুল হক। পরবর্তীকালে তারা সুখ্যাত হয়েছেন। অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার জয় করেছেন। ১০ বছর ধরে ভারতের প্রধানমন্ত্রিত্ব করেছেন মনমোহন সিং। ক্যামব্রিজে আমার বিশেষ ঘনিষ্ঠতা ছিল অমর্ত্য সেনের সঙ্গে। সেখানে ক্যামব্রিজ মজলিসে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলাম। ওই মজলিসের সভাপতি ছিলাম আমি, কোষাধ্যক্ষ অমর্ত্য সেন। ওই দিনগুলো থেকেই অমর্ত্য তার চমৎকার গুণাবলির পরিচয় দিচ্ছিলেন; অর্থনীতিবিদ হিসেবেই শুধু নয়, উদার ও অগ্রসর দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যতিক্রমী বুদ্ধিজীবী হিসেবেও।

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি যোগ দেন ১৯৫৭ সালে। আপনার শিক্ষকতা জীবনের স্মরণীয় ঘটনাবলির কিছু যদি বলেন...

আমার জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা তাত্পর্যময়। অর্থনৈতিক উন্নয়নের বেলায় পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্য যে বেড়েই চলছিল তা ১৯৬০-এর দশকে বাঙালিদের গণতন্ত্রের সংগ্রামের অন্যতম ইস্যু হয়েছিল। এসব বিষয় গভীরভাবে বুঝে যথাযথ উপলব্ধির পূর্ণতা অর্জনে সহায়ক হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ছিলাম আমি। বাঙালিদের বঞ্চনাকে কেন্দ্র করে ১৯৬০-এর দশকে উদ্ভূত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিতর্ক প্রভাবিতকরণে এ বিভাগ ভূমিকা রাখে এবং মোনায়েম খানের সরকারের রোষানলে পড়ে।

 

আপনি একসময় পাকিস্তান অবজারভার, ঢাকা টাইমস ইত্যাদি পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।

প্রধানত আঞ্চলিক অর্থনৈতিক বৈষম্য সম্পর্কিত বিষয়ের ওপর আমি পাকিস্তান অবজারভার ও ঢাকা টাইমসে নিয়মিত লিখেছি। সামাজিক ও রাজনৈতিক অনাচারের ওপরও লিখেছি। জনপ্রিয় গণমাধ্যমগুলোয় লিখতাম বলেই আমার মতামত ব্যাপক জনগোষ্ঠীর নজর কেড়েছিল। একান্তভাবে পেশাদার পত্রপত্রিকায় লিখলে অমনটা হতো না।

 

১৯৬০ সালে রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনার ওপর এক সেমিনারে পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদদের যে প্যানেল অংশ নেয় তাতে অধ্যাপক নূরুল ইসলাম আর আপনিও ছিলেন। কেমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল?

পাকিস্তান পরিকল্পনা কমিশন ১৯৬১ সালের গোড়ার দিকে অন্য অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নূরুল ইসলাম ও আমাকে সম্প্রতি প্রকাশিত দ্বিতীয় পাঁচসালা পরিকল্পনার ওপর আলোচনার জন্য রাওয়ালপিন্ডিতে আমন্ত্রণ জানায়। আমাদের তখন একেবারে তরুণ বয়স। তবু অর্থমন্ত্রী, সরকারের সিনিয়র সচিব, পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ও পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিতর্ক করার সুযোগ আমাদের দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পনার সমালোচনা আর পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি অন্যায় আচরণের বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরেছিলাম। আমাদের যুক্তিতর্কের কারণে কিছুর যে পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল তা কিন্তু নয়। তবে পাকিস্তানের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কয়েকজনের সঙ্গে আলোচনার সময় আমাদের অসন্তুষ্টিগুলো প্রকাশ করার সুযোগ আমাদের দেওয়া হয়েছিল।

 

আওয়ামী লীগের ৬ দফা আন্দোলন এবং এ আন্দোলনের সঙ্গে জনসম্পৃক্ততা/জনসমর্থনকে অনুপ্রাণিত করেছে আপনার লেখা

অর্থনৈতিক বৈষম্য আর এর প্রতিকার নির্ধারণের জন্য পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে ড. এ সাদেক, ড. হাবিবুর রহমান, নূরুল ইসলাম, আখলাকুর রহমান, মোশাররফ হোসেন ও আনিসুর রহমানের মতো বেশ কয়েকজন অর্থনীতিবিদ লেখালেখি করেছেন। তাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। আমাদের ধারণাগুলো বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা কর্মসূচি প্রণয়নে সহায়ক হয়েছিল। আমাদের কেউই    অবশ্য ওই কর্মসূচির খসড়া প্রণয়নের সঙ্গে     জড়িত ছিলাম না।

 

উইকলি ফোরাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন আপনি ১৯৬৯-৭০ সাল পর্যন্ত। এতে বাংলাদেশের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ তুলে ধরে লেখা আপনার নিবন্ধগুলো পড়ে ইয়াহিয়া খানসহ পাকিস্তানি শাসকরা রুষ্ট হয়েছিলেন।

‘ফোরাম’ পত্রিকা ১৯৬৯ সালে চালু করি আমি, কামাল ও হামিদা হোসেন। সামরিক আইনের শাসনের সময় এ পত্রিকায় আমার লেখাগুলোয় দৃঢ়তাপূর্ণ বক্তব্য থাকত। সামরিক সরকার এটা ভালোভাবে নেয়নি। আরও সাবধানে লেখার জন্য বেশ কয়েকবার আমাকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ওসবকে খুব একটা পাত্তা দিইনি। যা যা প্রয়োজন সবই লিখেছি ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পত্রিকাটির শেষ সংখ্যা অবধি। জেনারেল টিক্কা খানের নির্দেশে ২৫ মার্চ গণহত্যার পর তার হুকুমেই ‘ফোরাম’ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

 

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ছিলেন আপনি। সেদিক থেকে নবজাত দেশের আর্থ-সামাজিক বিকাশ পরিকল্পনার রূপরেখা নির্মাণের পথিকৃেদর অন্যতম আপনি। গত চার দশকে ওই পরিকল্পনার কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে?

বাংলাদেশের  প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনার বেশ কিছু বাস্তবায়ন করা যায়নি। এ পরিকল্পনা প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালের অক্টোবর মাসে। ওই একই সময়ে জ্বালানি তেলের অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিশ্বজুড়ে তীব্র অর্থনৈতিক সংকট দেখা দেয়। এর ফলে আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনৈতিক নীতিমালার পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়। পরিকল্পনা কমিশনের তিন সদস্য আনিসুর রহমান, মোশাররফ হোসেন ও আমি ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বরে কমিশন ছেড়ে দিয়ে আবার শিক্ষকতা জীবনে ফিরে গেলাম। ’৭৫ সালের গোড়ার দিকে নূরুল ইসলাম চলে যান অক্সফোর্ডে।

পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজটা সব সময়ই প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের হাতেই থাকে। বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করার জন্য আমরা কমিশনে রইলাম না। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা এবং নভেম্বরে তার ঘনিষ্ঠ চার সহচরকে জেলখানায় হত্যার পর নতুন সরকার কর্তৃক প্রথম পাঁচসালা পরিকল্পনা কার্যত পরিত্যক্ত হয়। প্রথম পরিকল্পনায় অধিকতর সমতাভিত্তিক সমাজ গড়বার কৌশল অবলম্বনের প্রস্তাব ছিল। পরবর্তী চার দশকে উন্নয়নের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের দ্বারা প্রভাবান্বিত হওয়ায় অর্থনৈতিক লক্ষ্যাবলি বাজার-চালিত নীতি এজেন্ডা বাস্তবায়নমুখী হয়ে গেছে।

 

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বৈষম্যমুক্ত ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠন। ওই স্বপ্নের সঙ্গে আপনিও নানাভাবে জড়িত...

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল এগালিটেরিয়ান (সব মানুষের সমান অধিকার ও সমান সুযোগ নিশ্চিত) সমাজ গড়া। বর্তমান দুনিয়ায় আধিপত্য করছে বিকাশমুখী সমাজ নির্মাণের দর্শন। এ দর্শনে প্রধানত বাজার অর্থনীতির দ্বারা চালিত বেসরকারি খাত জোরদার করাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এটা তো বঙ্গবন্ধুর দর্শনের পরিপন্থী। স্বীকার্য যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি বিকশিত হয়েছে, দারিদ্র্য কমেছে। কিন্তু আমাদের সমাজ আরও অসম হয়েছে এবং অংশীদারিত্বও কমেছে। এখানে সুবিধাভোগী শাসক এলিটদের অভ্যুদয় ঘটেছে। এ অবস্থাটা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশের দর্শনের উল্টো।

 

আমরা দেখছি, রাজনীতিতে ব্যবসায়ী লোকদের আগমন ও উপস্থিতি বেড়েই চলেছে।

এখন আমাদের সংসদে এবং আমাদের স্থানীয় প্রতিনিধিত্বমূলক প্রতিষ্ঠানগুলোয় ব্যবসায়ীদের যে আধিপত্য তাতে এলিটপন্থি সমাজের রাজনৈতিক পরিণতিই মূর্ত হয়ে ওঠে।

 

আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অনুশীলন যথেষ্ট বলে মনে করেন?

বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার গুরুত্ব থাকবেই। তবে সেই ধারণাগুলো এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজন বলিষ্ঠ রাজনৈতিক পদক্ষেপ আর ফলপ্রদ শাসনব্যবস্থা।

 

বাংলাদেশকে নিয়ে আমাদের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা তার কতটুকু বাস্তব রূপ নিয়েছে?

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ইতিবাচক অনেক কিছু অর্জিত হয়েছে। অনেকে আমাদের উন্নতি যতটুকু হবে অনুমান করেছিল আমরা তার চেয়ে অনেক ভালো করেছি। অর্থনীতি আরও বহুমুখী হয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকে আমরা যথেষ্ট এগিয়েছি। আয়-দীনতাও কমেছে। তবে আমরা হয়ে গেছি আরও অসম ও কম ন্যায়ভিত্তিক সমাজ, যেখানে জোরদার হওয়ার চেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে আমাদের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান। উন্নয়ন সাফল্যগুলো থেকে পূর্ণ কল্যাণ আহরণ করতে হলে এ অবস্থা পাল্টিয়ে ফেলা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী

এই মাত্র | নগর জীবন

গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক
গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি
রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি
সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী
আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি
এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২
নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা
ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম
কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু
১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার
নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি
বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় জোড়া খুনের ঘটনায় আসামির স্বীকারোক্তি
নওগাঁয় জোড়া খুনের ঘটনায় আসামির স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা
ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা