শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাংবাদিকতার ইতিহাস সাহসিকতার ইতিহাস। বিশ্বের সব প্রান্তেই সাংবাদিকদের ঝুঁকির মধ্যে সংবাদ সংগ্রহ করতে হয়। সাংবাদিকরা তাদের কর্মনিষ্ঠা, সততা ও সাহসিকতা একবিন্দুতে মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। সাংবাদিকদের কারণে ধরা পড়ছে বড় বড় চোরাচালান, প্রকাশিত হচ্ছে সত্য, বেরিয়ে আসছে নাশকতার নানা তথ্য ইত্যাদি। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন বেশ কয়েকজন সাংবাদিক। তাদের কর্মজীবন অনুপ্রেরণীয়। হত্যা, হুমকিসহ নানা প্রতিবন্ধকতায় যারা সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এমন কয়েকজন সাংবাদিকের কথা নিয়েই আজকের রকমারি—

 

প্রথমে অপহৃত হন পরে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার

♦  ড্যানিয়েল পার্ল, যুক্তরাষ্ট্র

দীর্ঘ সাংবাদিক ক্যারিয়ার রয়েছে ড্যানিয়েল পার্ল-এর। ২০০১ সালে ওয়ার্ল্ড স্ট্রিট জার্নালের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। এরপরই ভারতের মুম্বাইয়ে চলে আসেন এই সাংবাদিক। আল-কায়েদাকে নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরির পরিকল্পনা করেন। পরবর্তীতে আল-কায়েদা অনুসরণের জন্য পাকিস্তানের অন্যতম ধর্মীয় নেতা শেখ মুবারক আলী গিলানির সাক্ষাৎকারের উদ্দেশে পাকিস্তানে আসেন। সময়টা ২০০২ সাল পাকিস্তানের করাচি। এই সুযোগটাই কাজে লাগায় জঙ্গিরা। এখান থেকেই একটি জঙ্গি গ্রুপ তাকে প্রথমে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ দাবি করে।

এরপর জঙ্গিরা তার ওপর চালায় নানাবিধ শারীরিক অত্যাচার। দিনের পর দিন অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয় ড্যানিয়েল পার্লের ওপর। এরপর ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে জঙ্গিরা এবং পুরো ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করে তারা। ২০০২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জঙ্গিরা ভিডিওটি গণমাধ্যমের কাছে পাঠায়। আল-কায়েদাকে নিয়ে তার সাহসী খবরগুলো বিশ্ববাসীকে নাড়া দিয়েছিল।

 

গণহত্যার বিরুদ্ধে  প্রতিবাদী কণ্ঠ

♦   হান্ট ডিঙ্ক, তুরস্ক

হান্ট ডিঙ্ক ছিলেন তুরস্কের সংবাদপত্র ‘আগস’-এর প্রধান সম্পাদক। ১৯৮০ সালে জেনারেল কেনান সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করলে হান্ট ও তার বাবা ধরা পড়েন। তুর্কি বিরোধী সংগঠন প্যারিসে তুর্কি রাষ্ট্রদূতকে জিম্মি করলে সরকার হান্ট ও তার বাবাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ‘আগস’ সংবাদপত্রের মাধ্যমে সাহসী এই সাংবাদিক আর্মেনীয় জনগণের ওপর তুর্কি জেনারেলদের গণহত্যা, নিপীড়ন ও সমস্যার কথা তুলে ধরতেন। পাশাপাশি তিনি অন্যান্য জাতীয় দৈনিকেও নিয়মিত কলাম লিখতেন। তার লেখা পড়েই বিশ্ব-মিডিয়া আর্মেনীয় জনগণের দুঃখ-দুর্দশা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতো।

২০০৭ সালে তারই সংবাদপত্র ‘আগস’ এর অফিসের কাছে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

 

স্বাধীনতাকামীদের  পক্ষে সোচ্চার

♦  আনা পলিটকোভস্কি, রাশিয়া

আনা পলিটকোভস্কি ইউক্রেন বংশোদ্ভূত রাশিয়ান সাংবাদিক ও লেখক। চেচেন স্বাধীনতাকামীদের পক্ষে সোচ্চার ছিল এই নারী সাংবাদিকের কলম। তুলে ধরেন তাদের ওপর নির্যাতনের নানা তথ্য। তখন চেচেনদের পক্ষ নেওয়াকে রাশিয়ার গণমাধ্যমে দেশদ্রোহিতার শামিল বলে মনে করা হতো। অথচ সেসব তুচ্ছ করে সাহসী এই নারী সর্বপ্রথম চেচনিয়া নির্যাতন সম্পর্কে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেন। সামরিক কর্মকর্তারা চেচনিয়া থেকে যাকে খুশি ধরে বন্দিশিবিরে নিয়ে যায়। এরপর চলে অমানুষিক নির্যতন। ইলেকট্রিক শক থেকে শুরু করে অবাধে চলে ধর্ষণ—এই ভয়াবহ সব খবর তার হাত ধরেই চলে আসে গণমাধ্যমে। তোলপাড় শুরু হয় বিশ্বব্যাপী। শুধু রাশিয়া নয়, গোটা বিশ্বে তিনি সাহসী সাংবাদিকতার জন্য অনুপ্রেরণীয় একজন।

 

হুমকি কখনই দমাতে পারেনি তাকে

♦  সাঈদ সালেম শাহজাদ, পাকিস্তান

সাঈদ সালেম শাহজাদ হংকং ভিত্তিক এশিয়া টাইমস অনলাইনের পাকিস্তান ব্যুরো প্রধান ছিলেন। জঙ্গিবাদ, তালেবান ও আল-কায়েদা ছিল সাঈদ সালেম শাহজাদের সাংবাদিকতার বিষয়। প্রায়ই তাকে দেখা যেত তালেবান অধ্যুষিত এলাকায়। লিখতেন তালেবান সম্পর্কিত নানা অজানা কথা। এ সংক্রান্ত তার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনগুলো বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে দেয়।   তালেবানকে সেনাবাহিনীর সহায়তার কথা তিনিই লেখেন তার বই ‘ইনসাইড আল কায়েদা অ্যান্ড তালিবান : বিয়ন্ড বিন লাদেন অ্যান্ড নাইন ইলেভেন’-এ। এ কারণেই পাকিস্তানি সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর নজরে  পড়েন। তালেবান থেকে একের পর এক হুমকি—কোনো কিছুই দমাতে পারেনি তাকে।

 

ছদ্মবেশে জেলখানায়  দিনের পর দিন  

♦  মেডিলাইন জে দ্যোতি, যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের মেডিলাইন জে  ছিলেন একাধারে একজন আইনজীবী, সাংবাদিক এবং লেখিকা। তিনি ছদ্মবেশে জেলখানায় হাজতিদের সঙ্গে দিনের পর দিন কাটিয়েছেন নানা তথ্য সংগ্রহের জন্য। ১৯৯০ সালে রাশিয়ায় জেলে ছদ্মবেশে কারাবন্দী জীবন কাটান। এ সময় তিনি কথা বলেছেন অন্য কয়েদিদের সঙ্গে। অপরাধের মোটিভ এবং অপরাধীদের মনস্তত্ত্বের নানা দিক নিয়ে গবেষণা করেছেন। তার এই গবেষণা ক্রিমিনাল সাইকোলজিস্টদের জন্য পরবর্তীতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। এ ছাড়াও জেলখানার অসুস্থ পরিবেশে থেকে সেখানকার নানাবিধ সমস্যা ও অসঙ্গতি উঠে আসে মেডিলাইন জে দ্যোতির লেখনীতে। নারী হয়েও এমন সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার এমন নজির ইতিহাসে বিরল।

 

হত্যার হুমকিতে পরোয়া নেই

♦   লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে, শ্রীলঙ্কা

শ্রীলঙ্কার জাতীয় ইংরেজি দৈনিক সানডে লিডার এর সম্পাদক লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে। সরকার ও তৎকালীন তামিল টাইগারদের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা উঠে আসতে থাকে এই সাংবাদিকের লেখনীতে। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গৌতব্য রাজাপাকসে অস্ত্রচুক্তি নিয়ে এক প্রতিবেদনের কারণে লাসান্থার নামে মানহানির মামলা করেন। যার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সানডে লিডারে তিনি এক প্রবন্ধ লেখেন যার শিরোনাম ছিল ‘যদি তুমি লেখ, তোমাকে হত্যা করা হবে’। এর কিছুদিন পরই ২০০৯ সালের ৮ জানুায়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় অফিসে যাওয়ার পথে চার মোটরসাইকেল আরোহী লাসান্থাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে কলম্বো ন্যাশনাল হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে নেওয়ার তিন ঘণ্টার মধ্যে তিনি মারা যান।

 

অপরাধ সাংবাদিকতায় পথিকৃৎ ব্যক্তি

♦ জ্যোতির্ময় দে ভারত

জ্যোতির্ময় দে ভারতের মুম্বাই শহর থেকে অপরাধের শিকড় তুলে ফেলতে চেয়েছিলেন। তাকে বলা হয় ‘ফাদার অব ক্রাইম রিপোর্টিং’। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সংবাদপত্রের এই সাহসী সাংবাদিক মুম্বাই শহরের অপরাধীদের মুখোশ খুলতে থাকেন তার প্রতিবেদনে। এমনকি দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা রাজন বিপদের মুখে পড়ে। ফলে একের একের পর মৃত্যু হুমকি তার জন্য হয়ে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। কিন্তু কোনো কিছুই দমাতে পারেনি এই অকুতভয় সাংবাদিককে। জানা যায়, এক হত্যাকাণ্ডের অনুসন্ধান করতে গিয়ে জ্বালানি তেল সিন্ডিকেটের খোঁজ পান জ্যোর্তিময়। যে কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছোটা রাজন এবং তার মাস্টারমাইন্ড দাউদ ইব্রাহিমের ভাই ইকবাল কাসকার জড়িত আছে বলে অনেকে ধারণা করেন।

 

৪০ বছর ধরে  ছদ্মবেশী সাংবাদিক

♦  গান্টার ওয়ালরাফ, সুইডেন

১৩টি অপ্রত্যাশিত সংবাদের মাধ্যমে সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার শুরু করেন গান্টার ওয়ালরাফ। শুরুতে ছদ্মবেশী এই সাংবাদিক দুষ্প্রাপ্য সব ঘটনার মোড়ক উন্মোচন করেছেন জীবনবাজি রেখে। সংবাদ সংগ্রহে কখনো তিনি হয়েছেন ফ্যাক্টরির লেবার, আবার সেজেছেন মাতাল কিংবা ক্যামিকেল ফ্যাক্টরি কর্মী। ভ্যগাবন্ড সেজে ঘুরেছেন শহরের অলিগলি। বার বার বিপদের মুখে পড়েছেন কিন্তু থেমে থাকেননি। ১৯৬৯ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত টানা ৪০ বছর ছদ্মবেশে সাংবাদিকতা করেছেন এই সাহসী সাংবাদিক। তিনি এতই ভালো আর দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন যে সুইডিশ ডিকশনারি তার নামানুসারে একটি নতুন শব্দ যোগ করেছে—walraffa : to expose misconduct from the inside by assuming a role.

 

চোরাচালানের বিরুদ্ধে নির্ভীক

♦   টিম লুপস, ব্রাজিল

ব্রাজিলের পথিকৃৎ সাংবাদিক টিম লুপস। ব্রাজিলের সব ধরনের নেশাদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের বিরুদ্ধে এই সাংবাদিকের কলম ছিল সর্বদা জাগ্রত। বহুবার হত্যার হুমকি এলেও পাত্তা দেননি কখনো। ২০০১ সালে একে-৪৭ এর অনেক বড় এক চালান পাচারের খবর পান টিম লুপস। তিনি তা তুলে ধরেন সচিত্র প্রতিবেদনের মাধ্যমে। এর ফলে সেই চালানটি সুবিধা করতে পারেনি। ধরা পড়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। এরপরই অপরাধীরা পরিকল্পনা করে টিম লুপসের কলম থামিয়ে দেওয়ার। তিনি দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আততায়ীর হাতে নিহত হন।

 

মুখোশ উন্মোচনে বদ্ধপরিকর

♦   ভেরোনিকা গুইরেন, আয়ারল্যান্ড

দুঃসাহসী সাংবাদিকদের তালিকায় ভেরোনিকা গুইরেনের নাম সব সময় উপরের সারিতেই থাকবে। তিনিই সাংবাদিক ভেরোনিকা গুইরেন—যার জীবন নিয়ে হলিউডে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। এই সাংবাদিক অপরাধ বিষয়ক সংবাদ কভার করতেন। ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি কাজ করেন আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় সংবাদপত্র সানডে ইন্ডিপেনডেন্টে। এ সময় তিনি অনেক বড় বড় অপরাধীর মুখোশ উন্মোচন করেন তার লেখার মাধ্যমে। তার লেখনীতেই প্রথম উঠে আসে অপরাধীদের সঙ্গে আইরিশ পুলিশ ও রিপাবলিকান আর্মির সখ্যতার নানা তথ্য। আইরিস মাদক সম্রাট জন জিলিগ্যানের শিষ্য জন ট্রেইনরের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রতিবেদন লেখা প্রকাশের পর অনবরত মৃত্যুর হুমকি পেতে থাকেন ভেরোনিকা। ১৯৯৬ সালের ২৬ জুন জিলিগ্যানের ভাড়াটে খুনিরা গুলি করে তাকে। ভেরোনিকার জীবন নিয়ে ২০০৩ সালে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার জোয়েল সুমাখার চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সেখানে উঠে আসে এই নারী সংবাদিকের সাহসিকতার নানা কাহিনী। এই সাহসী নারী সংবাদিকের সম্মানে ডাবলিন পার্কে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে