শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাংবাদিকতার ইতিহাস সাহসিকতার ইতিহাস। বিশ্বের সব প্রান্তেই সাংবাদিকদের ঝুঁকির মধ্যে সংবাদ সংগ্রহ করতে হয়। সাংবাদিকরা তাদের কর্মনিষ্ঠা, সততা ও সাহসিকতা একবিন্দুতে মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। সাংবাদিকদের কারণে ধরা পড়ছে বড় বড় চোরাচালান, প্রকাশিত হচ্ছে সত্য, বেরিয়ে আসছে নাশকতার নানা তথ্য ইত্যাদি। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন বেশ কয়েকজন সাংবাদিক। তাদের কর্মজীবন অনুপ্রেরণীয়। হত্যা, হুমকিসহ নানা প্রতিবন্ধকতায় যারা সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এমন কয়েকজন সাংবাদিকের কথা নিয়েই আজকের রকমারি—

 

প্রথমে অপহৃত হন পরে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার

♦  ড্যানিয়েল পার্ল, যুক্তরাষ্ট্র

দীর্ঘ সাংবাদিক ক্যারিয়ার রয়েছে ড্যানিয়েল পার্ল-এর। ২০০১ সালে ওয়ার্ল্ড স্ট্রিট জার্নালের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। এরপরই ভারতের মুম্বাইয়ে চলে আসেন এই সাংবাদিক। আল-কায়েদাকে নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরির পরিকল্পনা করেন। পরবর্তীতে আল-কায়েদা অনুসরণের জন্য পাকিস্তানের অন্যতম ধর্মীয় নেতা শেখ মুবারক আলী গিলানির সাক্ষাৎকারের উদ্দেশে পাকিস্তানে আসেন। সময়টা ২০০২ সাল পাকিস্তানের করাচি। এই সুযোগটাই কাজে লাগায় জঙ্গিরা। এখান থেকেই একটি জঙ্গি গ্রুপ তাকে প্রথমে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ দাবি করে।

এরপর জঙ্গিরা তার ওপর চালায় নানাবিধ শারীরিক অত্যাচার। দিনের পর দিন অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয় ড্যানিয়েল পার্লের ওপর। এরপর ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে জঙ্গিরা এবং পুরো ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করে তারা। ২০০২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জঙ্গিরা ভিডিওটি গণমাধ্যমের কাছে পাঠায়। আল-কায়েদাকে নিয়ে তার সাহসী খবরগুলো বিশ্ববাসীকে নাড়া দিয়েছিল।

 

গণহত্যার বিরুদ্ধে  প্রতিবাদী কণ্ঠ

♦   হান্ট ডিঙ্ক, তুরস্ক

হান্ট ডিঙ্ক ছিলেন তুরস্কের সংবাদপত্র ‘আগস’-এর প্রধান সম্পাদক। ১৯৮০ সালে জেনারেল কেনান সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করলে হান্ট ও তার বাবা ধরা পড়েন। তুর্কি বিরোধী সংগঠন প্যারিসে তুর্কি রাষ্ট্রদূতকে জিম্মি করলে সরকার হান্ট ও তার বাবাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ‘আগস’ সংবাদপত্রের মাধ্যমে সাহসী এই সাংবাদিক আর্মেনীয় জনগণের ওপর তুর্কি জেনারেলদের গণহত্যা, নিপীড়ন ও সমস্যার কথা তুলে ধরতেন। পাশাপাশি তিনি অন্যান্য জাতীয় দৈনিকেও নিয়মিত কলাম লিখতেন। তার লেখা পড়েই বিশ্ব-মিডিয়া আর্মেনীয় জনগণের দুঃখ-দুর্দশা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতো।

২০০৭ সালে তারই সংবাদপত্র ‘আগস’ এর অফিসের কাছে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

 

স্বাধীনতাকামীদের  পক্ষে সোচ্চার

♦  আনা পলিটকোভস্কি, রাশিয়া

আনা পলিটকোভস্কি ইউক্রেন বংশোদ্ভূত রাশিয়ান সাংবাদিক ও লেখক। চেচেন স্বাধীনতাকামীদের পক্ষে সোচ্চার ছিল এই নারী সাংবাদিকের কলম। তুলে ধরেন তাদের ওপর নির্যাতনের নানা তথ্য। তখন চেচেনদের পক্ষ নেওয়াকে রাশিয়ার গণমাধ্যমে দেশদ্রোহিতার শামিল বলে মনে করা হতো। অথচ সেসব তুচ্ছ করে সাহসী এই নারী সর্বপ্রথম চেচনিয়া নির্যাতন সম্পর্কে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেন। সামরিক কর্মকর্তারা চেচনিয়া থেকে যাকে খুশি ধরে বন্দিশিবিরে নিয়ে যায়। এরপর চলে অমানুষিক নির্যতন। ইলেকট্রিক শক থেকে শুরু করে অবাধে চলে ধর্ষণ—এই ভয়াবহ সব খবর তার হাত ধরেই চলে আসে গণমাধ্যমে। তোলপাড় শুরু হয় বিশ্বব্যাপী। শুধু রাশিয়া নয়, গোটা বিশ্বে তিনি সাহসী সাংবাদিকতার জন্য অনুপ্রেরণীয় একজন।

 

হুমকি কখনই দমাতে পারেনি তাকে

♦  সাঈদ সালেম শাহজাদ, পাকিস্তান

সাঈদ সালেম শাহজাদ হংকং ভিত্তিক এশিয়া টাইমস অনলাইনের পাকিস্তান ব্যুরো প্রধান ছিলেন। জঙ্গিবাদ, তালেবান ও আল-কায়েদা ছিল সাঈদ সালেম শাহজাদের সাংবাদিকতার বিষয়। প্রায়ই তাকে দেখা যেত তালেবান অধ্যুষিত এলাকায়। লিখতেন তালেবান সম্পর্কিত নানা অজানা কথা। এ সংক্রান্ত তার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনগুলো বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে দেয়।   তালেবানকে সেনাবাহিনীর সহায়তার কথা তিনিই লেখেন তার বই ‘ইনসাইড আল কায়েদা অ্যান্ড তালিবান : বিয়ন্ড বিন লাদেন অ্যান্ড নাইন ইলেভেন’-এ। এ কারণেই পাকিস্তানি সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর নজরে  পড়েন। তালেবান থেকে একের পর এক হুমকি—কোনো কিছুই দমাতে পারেনি তাকে।

 

ছদ্মবেশে জেলখানায়  দিনের পর দিন  

♦  মেডিলাইন জে দ্যোতি, যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের মেডিলাইন জে  ছিলেন একাধারে একজন আইনজীবী, সাংবাদিক এবং লেখিকা। তিনি ছদ্মবেশে জেলখানায় হাজতিদের সঙ্গে দিনের পর দিন কাটিয়েছেন নানা তথ্য সংগ্রহের জন্য। ১৯৯০ সালে রাশিয়ায় জেলে ছদ্মবেশে কারাবন্দী জীবন কাটান। এ সময় তিনি কথা বলেছেন অন্য কয়েদিদের সঙ্গে। অপরাধের মোটিভ এবং অপরাধীদের মনস্তত্ত্বের নানা দিক নিয়ে গবেষণা করেছেন। তার এই গবেষণা ক্রিমিনাল সাইকোলজিস্টদের জন্য পরবর্তীতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। এ ছাড়াও জেলখানার অসুস্থ পরিবেশে থেকে সেখানকার নানাবিধ সমস্যা ও অসঙ্গতি উঠে আসে মেডিলাইন জে দ্যোতির লেখনীতে। নারী হয়েও এমন সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার এমন নজির ইতিহাসে বিরল।

 

হত্যার হুমকিতে পরোয়া নেই

♦   লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে, শ্রীলঙ্কা

শ্রীলঙ্কার জাতীয় ইংরেজি দৈনিক সানডে লিডার এর সম্পাদক লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে। সরকার ও তৎকালীন তামিল টাইগারদের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা উঠে আসতে থাকে এই সাংবাদিকের লেখনীতে। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গৌতব্য রাজাপাকসে অস্ত্রচুক্তি নিয়ে এক প্রতিবেদনের কারণে লাসান্থার নামে মানহানির মামলা করেন। যার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সানডে লিডারে তিনি এক প্রবন্ধ লেখেন যার শিরোনাম ছিল ‘যদি তুমি লেখ, তোমাকে হত্যা করা হবে’। এর কিছুদিন পরই ২০০৯ সালের ৮ জানুায়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় অফিসে যাওয়ার পথে চার মোটরসাইকেল আরোহী লাসান্থাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে কলম্বো ন্যাশনাল হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে নেওয়ার তিন ঘণ্টার মধ্যে তিনি মারা যান।

 

অপরাধ সাংবাদিকতায় পথিকৃৎ ব্যক্তি

♦ জ্যোতির্ময় দে ভারত

জ্যোতির্ময় দে ভারতের মুম্বাই শহর থেকে অপরাধের শিকড় তুলে ফেলতে চেয়েছিলেন। তাকে বলা হয় ‘ফাদার অব ক্রাইম রিপোর্টিং’। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সংবাদপত্রের এই সাহসী সাংবাদিক মুম্বাই শহরের অপরাধীদের মুখোশ খুলতে থাকেন তার প্রতিবেদনে। এমনকি দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা রাজন বিপদের মুখে পড়ে। ফলে একের একের পর মৃত্যু হুমকি তার জন্য হয়ে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। কিন্তু কোনো কিছুই দমাতে পারেনি এই অকুতভয় সাংবাদিককে। জানা যায়, এক হত্যাকাণ্ডের অনুসন্ধান করতে গিয়ে জ্বালানি তেল সিন্ডিকেটের খোঁজ পান জ্যোর্তিময়। যে কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছোটা রাজন এবং তার মাস্টারমাইন্ড দাউদ ইব্রাহিমের ভাই ইকবাল কাসকার জড়িত আছে বলে অনেকে ধারণা করেন।

 

৪০ বছর ধরে  ছদ্মবেশী সাংবাদিক

♦  গান্টার ওয়ালরাফ, সুইডেন

১৩টি অপ্রত্যাশিত সংবাদের মাধ্যমে সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার শুরু করেন গান্টার ওয়ালরাফ। শুরুতে ছদ্মবেশী এই সাংবাদিক দুষ্প্রাপ্য সব ঘটনার মোড়ক উন্মোচন করেছেন জীবনবাজি রেখে। সংবাদ সংগ্রহে কখনো তিনি হয়েছেন ফ্যাক্টরির লেবার, আবার সেজেছেন মাতাল কিংবা ক্যামিকেল ফ্যাক্টরি কর্মী। ভ্যগাবন্ড সেজে ঘুরেছেন শহরের অলিগলি। বার বার বিপদের মুখে পড়েছেন কিন্তু থেমে থাকেননি। ১৯৬৯ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত টানা ৪০ বছর ছদ্মবেশে সাংবাদিকতা করেছেন এই সাহসী সাংবাদিক। তিনি এতই ভালো আর দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন যে সুইডিশ ডিকশনারি তার নামানুসারে একটি নতুন শব্দ যোগ করেছে—walraffa : to expose misconduct from the inside by assuming a role.

 

চোরাচালানের বিরুদ্ধে নির্ভীক

♦   টিম লুপস, ব্রাজিল

ব্রাজিলের পথিকৃৎ সাংবাদিক টিম লুপস। ব্রাজিলের সব ধরনের নেশাদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের বিরুদ্ধে এই সাংবাদিকের কলম ছিল সর্বদা জাগ্রত। বহুবার হত্যার হুমকি এলেও পাত্তা দেননি কখনো। ২০০১ সালে একে-৪৭ এর অনেক বড় এক চালান পাচারের খবর পান টিম লুপস। তিনি তা তুলে ধরেন সচিত্র প্রতিবেদনের মাধ্যমে। এর ফলে সেই চালানটি সুবিধা করতে পারেনি। ধরা পড়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। এরপরই অপরাধীরা পরিকল্পনা করে টিম লুপসের কলম থামিয়ে দেওয়ার। তিনি দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আততায়ীর হাতে নিহত হন।

 

মুখোশ উন্মোচনে বদ্ধপরিকর

♦   ভেরোনিকা গুইরেন, আয়ারল্যান্ড

দুঃসাহসী সাংবাদিকদের তালিকায় ভেরোনিকা গুইরেনের নাম সব সময় উপরের সারিতেই থাকবে। তিনিই সাংবাদিক ভেরোনিকা গুইরেন—যার জীবন নিয়ে হলিউডে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। এই সাংবাদিক অপরাধ বিষয়ক সংবাদ কভার করতেন। ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি কাজ করেন আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় সংবাদপত্র সানডে ইন্ডিপেনডেন্টে। এ সময় তিনি অনেক বড় বড় অপরাধীর মুখোশ উন্মোচন করেন তার লেখার মাধ্যমে। তার লেখনীতেই প্রথম উঠে আসে অপরাধীদের সঙ্গে আইরিশ পুলিশ ও রিপাবলিকান আর্মির সখ্যতার নানা তথ্য। আইরিস মাদক সম্রাট জন জিলিগ্যানের শিষ্য জন ট্রেইনরের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রতিবেদন লেখা প্রকাশের পর অনবরত মৃত্যুর হুমকি পেতে থাকেন ভেরোনিকা। ১৯৯৬ সালের ২৬ জুন জিলিগ্যানের ভাড়াটে খুনিরা গুলি করে তাকে। ভেরোনিকার জীবন নিয়ে ২০০৩ সালে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার জোয়েল সুমাখার চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সেখানে উঠে আসে এই নারী সংবাদিকের সাহসিকতার নানা কাহিনী। এই সাহসী নারী সংবাদিকের সম্মানে ডাবলিন পার্কে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা