শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বখ্যাত দুঃসাহসী সাংবাদিকরা

সাংবাদিকতার ইতিহাস সাহসিকতার ইতিহাস। বিশ্বের সব প্রান্তেই সাংবাদিকদের ঝুঁকির মধ্যে সংবাদ সংগ্রহ করতে হয়। সাংবাদিকরা তাদের কর্মনিষ্ঠা, সততা ও সাহসিকতা একবিন্দুতে মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। সাংবাদিকদের কারণে ধরা পড়ছে বড় বড় চোরাচালান, প্রকাশিত হচ্ছে সত্য, বেরিয়ে আসছে নাশকতার নানা তথ্য ইত্যাদি। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন বেশ কয়েকজন সাংবাদিক। তাদের কর্মজীবন অনুপ্রেরণীয়। হত্যা, হুমকিসহ নানা প্রতিবন্ধকতায় যারা সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এমন কয়েকজন সাংবাদিকের কথা নিয়েই আজকের রকমারি—

 

প্রথমে অপহৃত হন পরে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার

♦  ড্যানিয়েল পার্ল, যুক্তরাষ্ট্র

দীর্ঘ সাংবাদিক ক্যারিয়ার রয়েছে ড্যানিয়েল পার্ল-এর। ২০০১ সালে ওয়ার্ল্ড স্ট্রিট জার্নালের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। এরপরই ভারতের মুম্বাইয়ে চলে আসেন এই সাংবাদিক। আল-কায়েদাকে নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরির পরিকল্পনা করেন। পরবর্তীতে আল-কায়েদা অনুসরণের জন্য পাকিস্তানের অন্যতম ধর্মীয় নেতা শেখ মুবারক আলী গিলানির সাক্ষাৎকারের উদ্দেশে পাকিস্তানে আসেন। সময়টা ২০০২ সাল পাকিস্তানের করাচি। এই সুযোগটাই কাজে লাগায় জঙ্গিরা। এখান থেকেই একটি জঙ্গি গ্রুপ তাকে প্রথমে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ দাবি করে।

এরপর জঙ্গিরা তার ওপর চালায় নানাবিধ শারীরিক অত্যাচার। দিনের পর দিন অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয় ড্যানিয়েল পার্লের ওপর। এরপর ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে জঙ্গিরা এবং পুরো ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করে তারা। ২০০২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জঙ্গিরা ভিডিওটি গণমাধ্যমের কাছে পাঠায়। আল-কায়েদাকে নিয়ে তার সাহসী খবরগুলো বিশ্ববাসীকে নাড়া দিয়েছিল।

 

গণহত্যার বিরুদ্ধে  প্রতিবাদী কণ্ঠ

♦   হান্ট ডিঙ্ক, তুরস্ক

হান্ট ডিঙ্ক ছিলেন তুরস্কের সংবাদপত্র ‘আগস’-এর প্রধান সম্পাদক। ১৯৮০ সালে জেনারেল কেনান সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করলে হান্ট ও তার বাবা ধরা পড়েন। তুর্কি বিরোধী সংগঠন প্যারিসে তুর্কি রাষ্ট্রদূতকে জিম্মি করলে সরকার হান্ট ও তার বাবাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ‘আগস’ সংবাদপত্রের মাধ্যমে সাহসী এই সাংবাদিক আর্মেনীয় জনগণের ওপর তুর্কি জেনারেলদের গণহত্যা, নিপীড়ন ও সমস্যার কথা তুলে ধরতেন। পাশাপাশি তিনি অন্যান্য জাতীয় দৈনিকেও নিয়মিত কলাম লিখতেন। তার লেখা পড়েই বিশ্ব-মিডিয়া আর্মেনীয় জনগণের দুঃখ-দুর্দশা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতো।

২০০৭ সালে তারই সংবাদপত্র ‘আগস’ এর অফিসের কাছে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

 

স্বাধীনতাকামীদের  পক্ষে সোচ্চার

♦  আনা পলিটকোভস্কি, রাশিয়া

আনা পলিটকোভস্কি ইউক্রেন বংশোদ্ভূত রাশিয়ান সাংবাদিক ও লেখক। চেচেন স্বাধীনতাকামীদের পক্ষে সোচ্চার ছিল এই নারী সাংবাদিকের কলম। তুলে ধরেন তাদের ওপর নির্যাতনের নানা তথ্য। তখন চেচেনদের পক্ষ নেওয়াকে রাশিয়ার গণমাধ্যমে দেশদ্রোহিতার শামিল বলে মনে করা হতো। অথচ সেসব তুচ্ছ করে সাহসী এই নারী সর্বপ্রথম চেচনিয়া নির্যাতন সম্পর্কে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেন। সামরিক কর্মকর্তারা চেচনিয়া থেকে যাকে খুশি ধরে বন্দিশিবিরে নিয়ে যায়। এরপর চলে অমানুষিক নির্যতন। ইলেকট্রিক শক থেকে শুরু করে অবাধে চলে ধর্ষণ—এই ভয়াবহ সব খবর তার হাত ধরেই চলে আসে গণমাধ্যমে। তোলপাড় শুরু হয় বিশ্বব্যাপী। শুধু রাশিয়া নয়, গোটা বিশ্বে তিনি সাহসী সাংবাদিকতার জন্য অনুপ্রেরণীয় একজন।

 

হুমকি কখনই দমাতে পারেনি তাকে

♦  সাঈদ সালেম শাহজাদ, পাকিস্তান

সাঈদ সালেম শাহজাদ হংকং ভিত্তিক এশিয়া টাইমস অনলাইনের পাকিস্তান ব্যুরো প্রধান ছিলেন। জঙ্গিবাদ, তালেবান ও আল-কায়েদা ছিল সাঈদ সালেম শাহজাদের সাংবাদিকতার বিষয়। প্রায়ই তাকে দেখা যেত তালেবান অধ্যুষিত এলাকায়। লিখতেন তালেবান সম্পর্কিত নানা অজানা কথা। এ সংক্রান্ত তার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনগুলো বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় ফেলে দেয়।   তালেবানকে সেনাবাহিনীর সহায়তার কথা তিনিই লেখেন তার বই ‘ইনসাইড আল কায়েদা অ্যান্ড তালিবান : বিয়ন্ড বিন লাদেন অ্যান্ড নাইন ইলেভেন’-এ। এ কারণেই পাকিস্তানি সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর নজরে  পড়েন। তালেবান থেকে একের পর এক হুমকি—কোনো কিছুই দমাতে পারেনি তাকে।

 

ছদ্মবেশে জেলখানায়  দিনের পর দিন  

♦  মেডিলাইন জে দ্যোতি, যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের মেডিলাইন জে  ছিলেন একাধারে একজন আইনজীবী, সাংবাদিক এবং লেখিকা। তিনি ছদ্মবেশে জেলখানায় হাজতিদের সঙ্গে দিনের পর দিন কাটিয়েছেন নানা তথ্য সংগ্রহের জন্য। ১৯৯০ সালে রাশিয়ায় জেলে ছদ্মবেশে কারাবন্দী জীবন কাটান। এ সময় তিনি কথা বলেছেন অন্য কয়েদিদের সঙ্গে। অপরাধের মোটিভ এবং অপরাধীদের মনস্তত্ত্বের নানা দিক নিয়ে গবেষণা করেছেন। তার এই গবেষণা ক্রিমিনাল সাইকোলজিস্টদের জন্য পরবর্তীতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। এ ছাড়াও জেলখানার অসুস্থ পরিবেশে থেকে সেখানকার নানাবিধ সমস্যা ও অসঙ্গতি উঠে আসে মেডিলাইন জে দ্যোতির লেখনীতে। নারী হয়েও এমন সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার এমন নজির ইতিহাসে বিরল।

 

হত্যার হুমকিতে পরোয়া নেই

♦   লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে, শ্রীলঙ্কা

শ্রীলঙ্কার জাতীয় ইংরেজি দৈনিক সানডে লিডার এর সম্পাদক লাসান্থা বিক্রমাতুঙ্গে। সরকার ও তৎকালীন তামিল টাইগারদের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা উঠে আসতে থাকে এই সাংবাদিকের লেখনীতে। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গৌতব্য রাজাপাকসে অস্ত্রচুক্তি নিয়ে এক প্রতিবেদনের কারণে লাসান্থার নামে মানহানির মামলা করেন। যার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সানডে লিডারে তিনি এক প্রবন্ধ লেখেন যার শিরোনাম ছিল ‘যদি তুমি লেখ, তোমাকে হত্যা করা হবে’। এর কিছুদিন পরই ২০০৯ সালের ৮ জানুায়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় অফিসে যাওয়ার পথে চার মোটরসাইকেল আরোহী লাসান্থাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে কলম্বো ন্যাশনাল হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে নেওয়ার তিন ঘণ্টার মধ্যে তিনি মারা যান।

 

অপরাধ সাংবাদিকতায় পথিকৃৎ ব্যক্তি

♦ জ্যোতির্ময় দে ভারত

জ্যোতির্ময় দে ভারতের মুম্বাই শহর থেকে অপরাধের শিকড় তুলে ফেলতে চেয়েছিলেন। তাকে বলা হয় ‘ফাদার অব ক্রাইম রিপোর্টিং’। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সংবাদপত্রের এই সাহসী সাংবাদিক মুম্বাই শহরের অপরাধীদের মুখোশ খুলতে থাকেন তার প্রতিবেদনে। এমনকি দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা রাজন বিপদের মুখে পড়ে। ফলে একের একের পর মৃত্যু হুমকি তার জন্য হয়ে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। কিন্তু কোনো কিছুই দমাতে পারেনি এই অকুতভয় সাংবাদিককে। জানা যায়, এক হত্যাকাণ্ডের অনুসন্ধান করতে গিয়ে জ্বালানি তেল সিন্ডিকেটের খোঁজ পান জ্যোর্তিময়। যে কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছোটা রাজন এবং তার মাস্টারমাইন্ড দাউদ ইব্রাহিমের ভাই ইকবাল কাসকার জড়িত আছে বলে অনেকে ধারণা করেন।

 

৪০ বছর ধরে  ছদ্মবেশী সাংবাদিক

♦  গান্টার ওয়ালরাফ, সুইডেন

১৩টি অপ্রত্যাশিত সংবাদের মাধ্যমে সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার শুরু করেন গান্টার ওয়ালরাফ। শুরুতে ছদ্মবেশী এই সাংবাদিক দুষ্প্রাপ্য সব ঘটনার মোড়ক উন্মোচন করেছেন জীবনবাজি রেখে। সংবাদ সংগ্রহে কখনো তিনি হয়েছেন ফ্যাক্টরির লেবার, আবার সেজেছেন মাতাল কিংবা ক্যামিকেল ফ্যাক্টরি কর্মী। ভ্যগাবন্ড সেজে ঘুরেছেন শহরের অলিগলি। বার বার বিপদের মুখে পড়েছেন কিন্তু থেমে থাকেননি। ১৯৬৯ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত টানা ৪০ বছর ছদ্মবেশে সাংবাদিকতা করেছেন এই সাহসী সাংবাদিক। তিনি এতই ভালো আর দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন যে সুইডিশ ডিকশনারি তার নামানুসারে একটি নতুন শব্দ যোগ করেছে—walraffa : to expose misconduct from the inside by assuming a role.

 

চোরাচালানের বিরুদ্ধে নির্ভীক

♦   টিম লুপস, ব্রাজিল

ব্রাজিলের পথিকৃৎ সাংবাদিক টিম লুপস। ব্রাজিলের সব ধরনের নেশাদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের বিরুদ্ধে এই সাংবাদিকের কলম ছিল সর্বদা জাগ্রত। বহুবার হত্যার হুমকি এলেও পাত্তা দেননি কখনো। ২০০১ সালে একে-৪৭ এর অনেক বড় এক চালান পাচারের খবর পান টিম লুপস। তিনি তা তুলে ধরেন সচিত্র প্রতিবেদনের মাধ্যমে। এর ফলে সেই চালানটি সুবিধা করতে পারেনি। ধরা পড়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। এরপরই অপরাধীরা পরিকল্পনা করে টিম লুপসের কলম থামিয়ে দেওয়ার। তিনি দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আততায়ীর হাতে নিহত হন।

 

মুখোশ উন্মোচনে বদ্ধপরিকর

♦   ভেরোনিকা গুইরেন, আয়ারল্যান্ড

দুঃসাহসী সাংবাদিকদের তালিকায় ভেরোনিকা গুইরেনের নাম সব সময় উপরের সারিতেই থাকবে। তিনিই সাংবাদিক ভেরোনিকা গুইরেন—যার জীবন নিয়ে হলিউডে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। এই সাংবাদিক অপরাধ বিষয়ক সংবাদ কভার করতেন। ১৯৯৪ সাল থেকে তিনি কাজ করেন আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় সংবাদপত্র সানডে ইন্ডিপেনডেন্টে। এ সময় তিনি অনেক বড় বড় অপরাধীর মুখোশ উন্মোচন করেন তার লেখার মাধ্যমে। তার লেখনীতেই প্রথম উঠে আসে অপরাধীদের সঙ্গে আইরিশ পুলিশ ও রিপাবলিকান আর্মির সখ্যতার নানা তথ্য। আইরিস মাদক সম্রাট জন জিলিগ্যানের শিষ্য জন ট্রেইনরের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রতিবেদন লেখা প্রকাশের পর অনবরত মৃত্যুর হুমকি পেতে থাকেন ভেরোনিকা। ১৯৯৬ সালের ২৬ জুন জিলিগ্যানের ভাড়াটে খুনিরা গুলি করে তাকে। ভেরোনিকার জীবন নিয়ে ২০০৩ সালে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার জোয়েল সুমাখার চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সেখানে উঠে আসে এই নারী সংবাদিকের সাহসিকতার নানা কাহিনী। এই সাহসী নারী সংবাদিকের সম্মানে ডাবলিন পার্কে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে