শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

পুনর্জন্মের অবিশ্বাস্য কাহিনী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পুনর্জন্মের অবিশ্বাস্য কাহিনী

বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকে দিল্লিতে ছোট্ট একটা মেয়ের পুনর্জন্মের ঘটনায় চারদিকে হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। ছোট্ট মেয়েটা প্রথমদিকে কেবল স্থানীয়দের কাছেই বিস্ময় ছিল। ধীরে ধীরে তার পুনর্জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়তে থাকে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে—

 

 

পুনর্জন্ম একটি ধর্ম বিশ্বাস মাত্র। এর দালিলিক কোনো প্রমাণ কখনোই পাওয়া যায়নি। তারপরেও পৃথিবীর ইতিহাসে মাঝে মধ্যে এমন সব ঘটনা ঘটে যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। শান্তি দেবীর ঘটনাটাও এরকমই একটি। তাকে বলা হয় জাতিশ্বর। জাতিশ্বর তাদেরই বলা হয় যারা আগের জন্মের স্মৃতি মনে করতে পারে। শান্তি দেবীর ঘটনাটাও তাই। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে দিল্লিতে শান্তি দেবীর পুনর্জন্মের ঘটনায় চারদিকে  হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। ঘটনাটি দেশের সীমা ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে আলোড়ন তুলে। অবশ্য এ ঘটনা সে সময় সন্দেহ ছিল অনেকেরই। ১৯২৬ সালে জন্ম নেওয়া ছোট্ট একটা মেয়েকে ঘিরে তৈরি হয় সব জল্পনা-কল্পনা। এটি বলার আগে চলুন এর ২৪ বছর আগে ফিরে যাই ১৯০২ সালে। তখন ভারতের মাথুরায় চতুর্ভুজ নামে এক বাড়িতে এক মেয়ের জন্ম হয়। মেয়েটির নাম রাখা হয় লুগদি। মাত্র দশ বছর বয়সে তার বিয়ে হয় মাথুরার কেদারনাথের সঙ্গে। পেশায় কেদারনাথ একজন ব্যবসায়ী। লুগদি প্রথমবারের মতো গর্ভবতী হলে সন্তানটি পেটের ভিতরই মারা যায়। সিজার করে তার মৃত সন্তান বের করা হয়। এরপর দ্বিতীয়বারের মতো গর্ভবতী হলে তাকে তার স্বামী আগ্রার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই সিজারের মাধ্যমে লুগদির একটি ছেলে সন্তান জন্মলাভ করে ১৯২৫ সালের ২৫ সেপ্টম্বর। ছেলের জন্মের নয়দিনের মাথায় লুগদির শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। এক সময় এতটাই খারাপ হয়ে পড়ে যে, মারা যায় লুগদি। এতক্ষণ বললাম এক ভারতীয় বধূর জীবনের গল্প। যা অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে দিল্লির এক ছোট্ট এলাকায় শান্তি দেবী নামের এক মেয়ের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে। লুগদির জন্মের ঠিক এক বছর দশ মাস এবং সাত দিন পর ১১ ডিসেম্বর ১৯২৬ সালে দিল্লিতে চিড়াওয়ালা মহল্লা নামের এক এলাকায় বাবু রঙ বাহাদুর মাথুর নামের এক ভদ্রলোকের ঘরে জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান। নাম রাখা হয় শান্তি দেবী। চার বছর বয়স থেকেই শুরু হয় শান্তি দেবীর অস্বাভাবিকতা। চার বছর বয়সের ছোট্ট মেয়ে শান্তি দেবী বার বার তার স্বামী আর সন্তানের কথা বলতে শুরু করে। সবাই তো অবাক। সে বলতে থাকে তার বাড়ি মাথুরায়। সেখানে তার স্বামী আছে, সন্তান আছে। তার স্বামী ব্যবসায়ী। যার কাপড়ের দোকান আছে। প্রথমদিকে শান্তির বাবা-মা কথাগুলো বিশেষ পাত্তা দিত না। তারা মনে করল, এটা তাদের ছোট্ট মেয়ের কল্পনার জগৎ। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির গল্পের বিস্তার বাড়তেই থাকে। তখন সবাই চিন্তায় পড়ে গেল। শান্তি দেবী মাথুরায় তার স্বামী, সন্তান এবং সংসারের খুটিনাটি বর্ণনা এত নিখুঁতভাবে দিতে থাকল যে, তখন আর তা ছোট্ট শিশুর মনের ভাবনা বলে মানা গেল না। যেমন, খেতে গিয়ে হঠাৎ শান্তি দেবী বলে ওঠে মাথুরায় আমার বাড়িতে আমরা অনেক রকমের মিষ্টান্ন খেতাম। আবার যখন তার মা তাকে কাপড় পরাতে যায়, শান্তি দেবী কোন ধরনের কাপড় আগে পরত সেই গল্প শুরু করে দেয়। কখনো কখনো সে তার স্বামীর বর্ণনা দেয়। সে বলে তার স্বামী দেখতে সুন্দর, গালে একটা আঁচিল আছে এবং চশমা পরে ইত্যাদি। আবার তার স্বামীর কাপড়ের দোকান যে একটা মন্দিরের সামনে এ কথাও বলে। এভাবেই আগের জন্মের স্মৃতি বলতে বলতে শান্তি দেবী বড় হতে তাকে। শান্তি দেবীর বয়স যখন ছয় বছর হয় তখন সে বলে কীভাবে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার ৯ দিনের মাথায় সে মারা গিয়েছিল। সেই বর্ণনাও করে নিখুঁতভাবে। এসব গল্পে ভয়  পেয়ে শান্তির বাবা-মা ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। ডাক্তার ভদ্রলোকও অবাক হয়ে যায়। কী করে বাচ্চা মেয়েটি জটিল ধরনের সিজারিয়ান অপারেশনের কথা এত সহজভাবে গুছিয়ে বলছে। এভাবেই রহস্য জট পাকাতে থাকে। এক সময় লোকজন সবাই বিশ্বাস করতে শুরু করে এগুলো মেয়েটির পূর্ব জন্মের গল্প। শান্তি দেবী আরও একটু বড় হলে বাবা-মার সঙ্গে জিদ ধরে তাকে মাথুরায় স্বামীর বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য। সে বলত, তাকে মাথুরায় নিয়ে গেলে সে তার স্বামীকে দেখিয়ে  দেবে, কিন্তু নাম বলতে পারবে না। এমন সময় এক দিন দিল্লির দাঁড়াগঞ্জের রামজেশ উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বাবু ভীষণচাঁদ এলো শান্তি দেবীকে দেখতে।

সে শান্তিকে আশ্বাস দেয়, খোঁজখবর নিয়ে শান্তিকে স্বামীর বাড়ি মাথুরায় নিয়ে যাবে। ভীষণচাঁদ কেদারনাথের কাছে শান্তির সম্পর্কে সবকিছু জানিয়ে একটি চিঠি লিখে এবং তাকে একবার দিল্লিতে আসার জন্য অনুরোধ করে। কেদারনাথ চিঠির উত্তরে তার এক আত্মীয় পণ্ডিত কামজিলালের মাধ্যমে জানাল যে, শান্তি দেবীর বেশির ভাগ দাবিই সত্য। পণ্ডিত কামজিলাল যখন শান্তি দেবীর সঙ্গে দেখা করতে এলো শান্তি দেবী তাকে সঙ্গে সঙ্গেই চিনে ফেলে। শান্তি মাথুরায় কামজিলালের বাড়ি কোথায়, কি করে, এমনকি লুগদি কোথায় তার জমানো টাকা লুকিয়ে রেখেছিল তাও ঠিক ঠিক বলে দেয়। কামজিলাল এসব শুনে মাথুরায় ফিরে কেদারনাথকে দিল্লিতে আসার জন্য রাজি করিয়ে ফেলে। ১৯৩৫ সালের ১২ নভেম্বর কেদারনাথ তার এবং লুগদির একমাত্র পুত্র নাভনিদ লাল ও তার বর্তমান স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে আসে। সে শান্তিদের বাড়িতে এলে শান্তি দেবীর বাবা শান্তিকে পরীক্ষা করার জন্য কেদারনাথকে তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল লুগদির ভাসুর হিসেবে। কিন্তু কেদারনাথকে দেখামাত্র শান্তি লজ্জায় লাল হয়ে যায়। কেন ভাসুরকে দেখে লজ্জা পাচ্ছে জিজ্ঞাসা করলে শান্তি উত্তর দেয়, ইনি আমার ভাসুর নয়, আমার স্বামী। এরপর সে তার মায়ের দিকে ঘুরে বলে, আমি তোমাকে বলেছিলাম না সে দেখতে সুন্দর আর তার বাঁ দিকের গালে কানের কাছে একটা আঁচিল আছে। এরপর শান্তি তার মাকে মেহমানদের জন্য খাবার তৈরি করতে বলে। শান্তি তার মাকে আলুর পরোটা আর কুমড়োর তরকারি করতে বলে যা কেদারনাথের প্রিয় খাবার। কেদারনাথ এ কথা শুনে অবাক না হয়ে পারে না, কারণ সত্যিই এগুলো তার প্রিয় খাবার।

 

পুনর্জন্ম নেওয়া শান্তি দেবী

 

কেদারনাথকে শান্তি দেবী বলে, মাথুরায় তাদের বাড়ির উঠানে একটা কুয়া আছে, সেখানে সে গোসল করত। তার আগের জন্মে জন্ম নেওয়া পুত্র সন্তান নাভনিদকে দেখে শান্তি খুবই আবেগপ্রবণও হয়ে পড়ে। সে তাকে জড়িয়ে ধরে হাঁউমাউ করে কাঁদতে শুরু করল। শান্তি তত্ক্ষণাৎ নিজের খেলনাগুলো নিয়ে তার ছেলেকে দেয়। কেদারনাথ শান্তিকে জিজ্ঞাসা করে, আগের জন্মে মৃত্যুর আগে সে তো মাত্র একবার ছেলেকে দেখেছে, তাহলে এখন সে কি করে তার ছেলেকে চিনতে পারল? শান্তির ব্যাখ্যা শুনে কেদারনাথ হতভম্ব হয়ে যায়। শান্তি বলে তার ছেলে তো তারই আত্মার অংশ, নিজের আত্মাকে চিনতে তাই  কোনো কষ্ট হয়নি। খাওয়া-দাওয়ার পরে কেদারনাথের বর্তমান স্ত্রীকে দেখিয়ে শান্তি জিজ্ঞাসা করে, আপনি কেন তাকে বিয়ে করেছেন? আমরা কি ঠিক করেছিলাম না যে, আপনি অন্য কাউকে বিয়ে করবেন না। এ কথার উত্তরে কেদারনাথ বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। দিল্লিতে থাকতেই কেদারনাথ লক্ষ্য করে শান্তির আচার-আচরণ হুবহু তার মৃত স্ত্রী লুগদির মতো। দিল্লি ছাড়ার আগের রাতে কেদারনাথ শান্তির সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কথা বলতে চাইল এবং বাড়ি ফিরে যাওয়ার আগে সে পুরোপুরি বিশ্বাস করল যে, শান্তি দেবী তার মৃত স্ত্রী লুগদির পুনর্জন্ম। কেননা, শান্তি কেদারনাথকে তাদের সংসার জীবনের এমন এমন সব কথা বলেছিল যা তার স্ত্রী ভিন্ন অন্য কারও পক্ষে জানা সম্ভব নয়। এই কাহিনী ধীরে ধীরে পুরো ভারতে— পরবর্তীতে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময় মহাত্মা গান্ধীর কানে পৌঁছয় এ ঘটনা। তিনি শান্তি দেবীর সঙ্গে দেখা করেন। মহাত্মা গান্ধী সমাজের ১৫ জন বিশিষ্ট নাগরিককে নিয়ে এ ঘটনা তদন্ত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। ২৪ নভেম্বর ১৯৩৫ সালে শান্তি দেবী তদন্ত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মাথুরায় যায়। কমিটির সদস্যরা ফিরে এসে যা বর্ণনা করল সে সব বিস্ময়কর। শান্তি মাথুরায় গিয়ে তার শ্বশুরবাড়ি, স্বামীর বাড়ি, আগের জন্মের বাবার বাড়ি, বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজন— সবাইকে এক মুহূর্তেই ঠিক ঠিক চিনতে পারে। মহাত্মা গান্ধীর নির্বাচিত কমিটির সদস্যরা মাথুরা থেকে ফিরে এসে তদন্তের প্রতিবেদন পেশ করে। তারা শান্তি দেবীকে লুগদি দেবীর যথার্থ জন্মান্তর হিসেবে দেখিয়ে উপসংহার টানেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা