শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

প্রখ্যাত সুফি সাধক

বায়েজিদ বোস্তামি (রহ.)

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বায়েজিদ বোস্তামি (রহ.)

বায়েজিদ বোস্তামি (রহ.) পৃথিবীর ইতিহাসে একজন প্রখ্যাত সুফি সাধক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। তার পিতামহ একজন মূর্তিপূজক এবং অগ্নি উপাসক ছিলেন বলে জানা যায়। পরে তার পিতা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বায়েজিদ বোস্তামির মাতৃভক্তি ছিল অসামান্য। মায়ের দোয়ার বরকতে তিনি একদিন বিশ্ববিখ্যাত আউলিয়ায় পরিণত হন। বায়েজিদ বোস্তামি তার ঈশ্বরে বিলীন হওয়ার তত্ত্বের জন্য বিখ্যাত। মহান এই সুফি সাধককে নিয়ে আজকের রকমারি-

 

 

একদিন বায়েজিদ  বোস্তামির মা গভীর রাতে হঠাৎ ঘুম  থেকে জেগে পানি  খেতে চাইলে দূরের ঝরনা থেকে পানি নিয়ে এসে দেখলেন মা আবারও ঘুমিয়ে পড়েছেন। কিন্তু তিনি মায়ের ঘুম না ভাঙিয়ে সারা রাত  শিয়রের কাছে পানির পাত্র হাতে দাঁড়িয়ে প্রতীক্ষায় রইলেন মায়ের ঘুম ভাঙার...

বায়েজিদ বোস্তামি ৮০৪ সালে ইরানের বোস্তাম শহরে জন্মগ্রহণ করেন। আগেকার দিনে নামের শেষে জন্মগ্রহণকারী অঞ্চলের নাম জুড়ে দেওয়ার রীতি বেশ প্রচলিত ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় তার নামের শেষে বসে যায় বোস্তামি শব্দটি। বোস্তামি মানে বোস্তাম শহরের বাসিন্দা। পিতা-মাতার দেওয়া নাম ছিল আবু ইয়াজিদ বোস্তামি। তার পিতার নাম ছিল তয়ফুর। বাবার নামানুসারে আবার কেউ কেউ তাকে ডাকেন তায়ফুর আবু ইয়াজিদ আল বোস্তামি নামে। বায়েজিদ বোস্তামিকে সুলতান-উল আরেফিন বলেও আখ্যায়িত করা হয়। শৈশবে তিনি অন্য শিশুদের মতো খেলাধুলা ও হৈ-হুল্লায় অযথা সময় নষ্ট করেননি। তিনি শৈশব থেকেই মহান আল্লাহর ইবাদত ও মায়ের খেদমতে লিপ্ত থাকতেন। তার ছোটবেলার জনপ্রিয় একটি কাহিনি আমরা স্কুলে থাকতে পড়ে এসেছি যেখানে বায়েজিদের মাতৃভক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। এক রাতে তার ধার্মিক মা ঘুম ভেঙে গেলে পানি পান করতে চাইলেন। কিন্তু ঘরে পানি ছিল না। তখন বালক বায়েজিদ পানি আনতে বেরোলেন বাইরে। দূরের এক ঝরনা থেকে পানি নিয়ে তিনি যখন ঘরে ফিরলেন তখন তার মা আর জেগে নেই। আবারও ঘুমিয়ে পড়েছেন। কিন্তু বায়েজিদ মায়ের ঘুম না ভাঙিয়ে শিয়রের কাছে সারা রাত দাঁড়িয়ে রইলেন পানির গ্ল­াস হাতে করে এই ভেবে যে, যদি মা আবার উঠে পানি পান করতে চান। রাত পেরিয়ে সকাল হলে মায়ের ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন বায়েজিদ দাঁড়িয়ে পানির গ্লাস হাতে নিয়ে। মায়ের প্রতি এই আবেগ দেখে মা উদ্বেলিত হয়ে পড়লেন। জানা যায়, তিনি বলেছিলেন, বায়েজিদ একদিন অনেক বড় হবে। বালক বায়েজিদ কোনোদিন সত্যি সত্যি এমন করেছিলেন কি না সেটা আমাদের জানবার কোনো রকম উপায় নেই। কারণ এ কাহিনিটা কোনো জীবনীগ্রন্থে পাওয়া যায় না। তবে বিভিন্ন লোককাহিনি আর কবিতাগ্রন্থে ঠিকই পাওয়া যায়। বায়েজিদ বোস্তামি সৃষ্টিকর্তার প্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তার একটি বিখ্যাত উক্তি, ‘আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম, আল্লাহকে আমি জিজ্ঞেস করছি, তাঁকে পাওয়ার পথ কী? তিনি বললেন, নিজেকে ত্যাগ কর, দেখবে পৌঁছে গিয়েছ। বায়েজিদ বোস্তামি কঠোর তপস্যার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালার সান্নিধ্য লাভের আশায় দুনিয়ার ভোগ-বিলাস থেকে নিজেকে দূরে রাখতেন। সুফিবাদের মতে, এমন কঠোর সাধনাই পারে কোনো মানুষকে সৃষ্টিকর্তার নৈকট্যলাভের কাছাকাছি পর্যায়ে নিয়ে যেতে। এভাবে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ কম মানুষই করার সুযোগ পায়। বায়েজিদ বোস্তামি ৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে ১৩১ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন এবং বোস্তাম শহরে তাকে দাফন করা হয়।

 

চট্টগামে বোস্তামি

বায়েজিদ বোস্তামি চট্টগ্রামে এসেছিলেন বলে অনেকে দাবি করে থাকেন। তবে এ অঞ্চলে তার আগমনের কোনো ঐতিহাসিক বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায় না। ধারণা করা হয়, সুফি সাধক ও আউলিয়াগণ চট্টগ্রামে ইসলাম ধর্ম প্রচারের সময় সচরাচর পাহাড়ের উপরে কিংবা জঙ্গলঘেরা অঞ্চলে আবাস স্থাপন করেন এবং এসব জায়গায় মাজার কিংবা এ ধরনের বিভিন্ন স্থাপনা প্রতিষ্ঠা করেন। বায়েজিদ বোস্তামির মাজারটাও মূলত তাকে উৎসর্গ করে প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিরূপ মাত্র। জনশ্রুতি আছে, বায়েজিদ বোস্তামি চট্টগ্রামে আগমন করেছিলেন। চট্টগ্রামে অবস্থানের পরে প্রস্থানকালে ভক্তকূল তাকে থেকে যাওয়ার অনুরোধ করলে তিনি তাদের ভালোবাসা ও ভক্তিতে মুগ্ধ হয়ে কনিষ্ঠ আঙ্গুল কেটে কয়েক ফোঁটা রক্ত মাটিতে পড়ে যেতে দেন। পরবর্তীতে ওই রক্ত ফোঁটা পড়ার জায়গায় বায়েজিদ বোস্তামির নামে মাজার গড়ে ওঠে। অনেকে বলেন, বোস্তামি নিজেই মাজার গড়ে তোলার কথা বলে গিয়েছিলেন। এই জনশ্রুতির পক্ষে অষ্টাদশ শতাব্দীর চট্টগ্রামের কিছু কবির কবিতার উল্লেখ করা হয় যেখানে শাহ সুলতান নামক একজন মনীষীর নাম বর্ণিত আছে। বায়েজিদ বোস্তামিকে যেহেতু সুলতান- উল আরেফিন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় যেই সূত্রে এই শাহ সুলতান আর সুলতান-উল আরেফিনকে একই ব্যক্তি হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।

 

শিক্ষাজীবন

বায়েজিদ বোস্তামির পিতা-মাতা ছোটবেলা থেকেই তার বিদ্যাশিক্ষার ওপর বিশেষ জোর দিয়েছিলেন। শিক্ষা অর্জনের জন্য বোস্তামির পিতা-মাতা তার জন্য বাসায় কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ করেন। তার পিতাও তাকে শিক্ষাদান করতে থাকেন। এভাবেই একটি সুন্দর পরিবেশে বায়েজিদ বোস্তামি বড় হতে থাকেন। তার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গৃহশিক্ষকের ওপর নির্ভর করতে না পারায় তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেওয়া হয়। কিন্তু কিছু সময়ের মধ্যেই তার পিতা মৃত্যুবরণ করেন। তবে পিতার মৃত্যু তার শিক্ষাজীবন ব্যাহত করতে পারেনি। কারণ বায়েজিদের মাতা ছিলেন অত্যন্ত বুদ্ধিমতী মহিলা। স্বামীর অকাল মৃত্যুতে তিনি বিচলিত হননি। তার পরিবারে আর্থিক অবস্থা মোটামুটি সচ্ছল ছিল। বায়েজিদ বোস্তামি মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তাই মাদ্রাসায় তিনি সহজেই শিক্ষকদের সুনজরে আসেন। একদিন তিনি বাড়ি গিয়ে তার মাকে বললেন, আল্লাহর খেদমতে আমায় ছেড়ে দিতে হবে। আমি সম্পূর্ণভাবে আল্লাহর গোলাম হব। মা বললেন, আমি তোমাকে আল্লাহর খেদমতে ছেড়ে দিলাম। তারপর তিনি মায়ের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে যান ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করার জন্য। উচ্চ মাকাম অর্জনের জন্য ১১৩ জন বিশিষ্ট শিক্ষকের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণা লাভ করেন। তার বিশিষ্ট শিক্ষকের মধ্যে হজরত ইমাম সাদিক ও হজরত শফিক বলখি (রহ.) ছিলেন অন্যতম।

 

বোস্তামি মাজারের বিস্ময়কর কাছিম

১৯৩১ সালে প্রাণিবিজ্ঞানী ম্যালকম স্মিথ তার ফনা অব ব্রিটিশ ইন্ডিয়া গ্রন্থে উল্লেখ করেন, ভারতবর্ষে ‘নিলসোনিয়া নিগরিকেন টার্টেল’ বা বোস্তামি কাছিম একমাত্র বায়েজিদ বোস্তামির মাজারে পাওয়া যায়...

চট্টগ্রাম নগরীর একটি পাহাড়ে অবস্থিত বায়েজিদ বোস্তামির মাজার। এই সমাধির অবয়ব সর্বপ্রথম ১৮৩১ সালে পাহাড়ের উপরিভাগে একটি দেয়ালঘেরা আঙিনার মাঝে আবিষ্কার করা হয়। মাজারটির পাদদেশে রয়েছে একটি বিশালাকার পুকুর। আর ওই পুকুরের মূল আকর্ষণ বিস্ময়কর কচ্ছপ বা কাছিম বা মজার মাছ। স্থানীয়রা তাদের মাজারি ও গজারি বলেই আখ্যায়িত করেন। এ কচ্ছপ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অত্যন্ত বিরল এবং বিপন্নপ্রায় প্রজাতি। বর্তমানে বায়েজিদ বোস্তামির মাজার ছাড়া তাদের বিশ্বের আর কোথাও দেখা যায় না। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য খুব আকর্ষণীয় এ কচ্ছপ। বিশালাকার কচ্ছপগুলো দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। এই কচ্ছপগুলোর অনেকেই বয়স প্রায় ২০০-২৫০ বছর। মাজারের বড় বড় এ কচ্ছপগুলোকে প্রতিদিনই দর্শনার্থীরা খাবার দেন। ১৯৩১ সালে প্রাণিবিজ্ঞানী ম্যালকম স্মিথ তার ফনা অব ব্রিটিশ ইন্ডিয়া গ্রন্থে উল্লেখ করেন, ভারতবর্ষে ‘নিলসোনিয়া নিগরিকেন টার্টেল’ বা বোস্তামি কাছিম একমাত্র বায়েজিদ বোস্তামির মাজারেই পাওয়া যায়। স্থানীয় লোকজনের বিশ্বাস, হজরত সুলতান বায়েজিদ বোস্তামি (রহ.) ইরান থেকে চট্টগ্রামে আসার সময় এ কাছিমগুলো নিয়ে আসেন। প্রাণিবিজ্ঞানীদেরও ধারণা ছিল বোস্তামি কাছিম উপমহাদেশ অঞ্চলের প্রাণী নয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, বোস্তামি কাছিম বাংলাদেশ অঞ্চলের নিজস্ব প্রাণী।

 

বায়েজিদ বোস্তামির

O  একবার বোস্তামির কাছে প্রশ্ন করা হলো, মানুষ আত্মশুদ্ধির চূড়ান্ত অবস্থায় কখন পৌঁছাতে পারে? তিনি জবাব দিলেন, যখন মানুষ সৃষ্টিজগৎ থেকে পৃথক হয়ে নির্জনে নিজের দোষত্রুটির কথা চিন্তা-ভাবনা করে এবং তা থেকে নিজেকে শুধরে নেয়। তিনি আরও বলেন, এর দ্বারা আল্লাহর নৈকট্যও হাসিল হয়।

 

বায়েজিদ বোস্তামিকে লোকেরা জিজ্ঞেস করল, হুজুর! নামাজের খাঁটি ও আসল পরিচয় কি? তিনি জাবাব দিলেন, যার দ্বারা দিদারে ইলাহি হতে পারে, সেটাই প্রকৃত নামাজ। তবে তা খুব কঠিন কাজ, কিন্তু মানুষের সাধ্যাতীত নয়।

 

আমি ভেবে দেখলাম যে, আমার শাস্তি পাওয়ার মূল হেতু কোন বস্তু? দেখা গেল গাফিলতি (আলস্য) ছাড়া আর কিছু নয়। পরে তিনি বললেন, মানুষের সামান্য গাফিলতি দোজখের আগুনের কারণ হবে। অতএব সাবধান হও।

 

বায়েজিদ বোস্তামি বেশি বেশি আল্লাহর জিকিরে মগ্ন থাকতেন। তার পরও বলতেন, ওহে মাবুদ! সারা জীবন আমি আপনার নাম স্মরণ করেছি একান্ত উদাসীনভাবে। আমি এক চরম অকৃতজ্ঞ। জানি না, আপনার সঙ্গে আমি সাক্ষাতের যোগ্য বলে বিবেচিত হবো কি না। তিনি মানুষকে বেশি বেশি জিকিরের প্রতি তাগাদা দিতেন।

 

বায়েজিদ বোস্তামি বলতেন, আমি দুনিয়া পরিত্যাগ করে সম্পূর্ণ একাকী অবস্থায় বলতে লাগলাম, হে মাবুদ! তুমি ছাড়া আমার আর কেউ নেই। তবে তুমি যখন আমার আছ, আমার সব কিছুই আছে। আল্লাহতায়ালার মেহেরবানির ফলে আমার মানসিক অবস্থা ও অনুভূতির পরিবর্তন ঘটল। অনুভব করলাম, যারা আল্লাহর আদেশ পালন করেছে, তারা পুরস্কার লাভ করেছে ও পুরস্কারের প্রতি আসক্ত হয়েছে কিন্তু আমি প্রভু আল্লাহতায়ালা ছাড়া অন্য কিছুতেই আসক্ত হইনি।

 

বাণী

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম