শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

নবী-রসুলদের স্মৃতিময় পাহাড়-পর্বত

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
নবী-রসুলদের স্মৃতিময় পাহাড়-পর্বত

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনা পবিত্র দুই নগরী। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দেশে ইসলামের নিদর্শন আছে। মহান আল্লাহর নির্দেশে প্রথম মানব ও নবী আদম (আ.) কর্তৃক মক্কায় পবিত্র কাবাঘর নির্মাণের মাধ্যমে এই নগরীর সূচনা হয়েছিল। কাবাঘরের সঙ্গে ইবরাহিম (আ.) ও ইসমাইল (আ.)-এর অবিস্মরণীয় স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ইসলামের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে নানা পাহাড় ও পবর্তের গুহা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে পাহাড়ের গুরুত্বের কথা বর্ণিত রয়েছে। পবিত্র কোরআন নাজিলের সময় রসুল (সা.) পাহাড়ে অবস্থান করছিলেন। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কুরাইশদের হাত থেকে বাঁচতে আশ্রয় নিয়েছিলেন পাহাড়ে। এগুলো ছাড়াও মহানবী (সা.)-এর আগের নবী ও রসুলদের সঙ্গে জড়িয়ে  রয়েছে পাহাড় নিয়ে নানা ঘটনা। ইসলামের ইতিহাসের এমন পবিত্র পাহাড় নিয়ে আজকের আয়োজন... 

 

সাফা ও মারওয়া

এই পাহাড় দুটি অবস্থিত পবিত্র নগরী মক্কায়। ইসলামী বর্ণনা অনুযায়ী, ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর আদেশে তাঁর স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে অল্প কিছু খাদ্যদ্রব্যসহ সাফা ও মারওয়ার কাছে মরুভূমিতে রেখে আসেন। এই জনমানবহীন মরুভূমিতে মা ও শিশুর পানাহার সামগ্রী দ্রুত ফুরিয়ে যায়। তারপর হাজেরা পানির জন্য এই দুই পাহাড়ের মাঝে সাতবার যাওয়া-আসা করেন। এ সময় তিনি ইসমাইল (আ.)-কে একা রেখে যান। প্রথমে তিনি আশপাশের এলাকা দেখার জন্য সাফা পাহাড়ে ওঠেন। কিছু না দেখার পর তিনি পার্শ্ববর্তী মারওয়া পাহাড়ে ওঠেন। পাহাড়ের চূড়া থেকে তিনি ইসমাইলকে দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু মধ্যবর্তী স্থান থেকে তাকে দেখা সম্ভব ছিল না। ফলে তিনি এই অংশে স্বাভাবিকের চেয়েও দ্রুত এগিয়ে যান। এভাবে সাতবার চলাচলের পর ফিরে এসে তিনি দেখতে পান যে, শিশু ইসমাইল (আ.) কান্না করছেন। আর তার পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বের হচ্ছে। তিনি এই পানির ধারাকে পাথর দিয়ে বেঁধে দেন। এরপর থেকে এটি জমজম কুয়া নামে পরিচিত হয়। আজও জমজম কূপ থেকে বিরামহীনভাবে পানি উঠছে। মা হাজেরার পুণ্যময় স্মৃতির স্মারক হিসেবে কিয়ামত পর্যন্ত হজযাত্রীদের জন্য সাফা-মারওয়া সায়ি করা বা দৌড়ানো আল্লাহতায়ালা ওয়াজিব করে দিয়েছেন। এ কারণে এখনো হাজীদের জন্য সায়ি করার সময় এই স্থানটুকু দ্রুত (কিছুটা হাল্কা দৌড়ের মতো) পার হতে হয়। এর দুই প্রান্তে সবুজ বাতি দিয়ে চিহ্নিত করা আছে।

একে মিলাইনে আখদারাঈন বলে। মহিলাদের দৌড়াতে হয় না। কারণ মা হাজেরার দৌড়ানোর বদৌলতে তার সৌজন্য ও সম্মানে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত সব মহিলার জন্য তা মওকুফ ও মুলতবি করে দিয়েছেন। পবিত্র কাবার খুব কাছে অবস্থিত এই সাফা ও মারওয়া পাহাড়। কাবা শরিফ থেকে সাফা পাহাড় প্রায় ১০০ মি. (৩৩০ ফুট) দূরে অবস্থিত। মারওয়া কাবা থেকে ৩৫০ মি. (১১৫০ ফুট) দূরে অবস্থিত। সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী দূরত্ব ৪৫০ মি. (১,৪৮০ ফুট)। সাতবার আসা-যাওয়া করার পর মোটামুটি ৩.১৫ কি.মি. (১.৯৬ মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়। পাহাড়দ্বয় ও মধ্যবর্তী পথ বর্তমানে দীর্ঘ গ্যালারির মধ্যে অবস্থিত এবং মসজিদুল হারামের অংশ। প্রাক-ইসলামী যুগে পৌত্তলিকরা এ পাহাড় দুটির ওপর দুটি মূর্তি স্থাপন করে সেগুলোর পূজা করত। ইসলামের আবির্ভাবের পর সাফা ও মারওয়া সায়ি (প্রদক্ষিণ) করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।

 

 

আরাফাত

পাহাড়ের আশপাশের সমতল ভূমিকে আরাফাতের ময়দান বলা হয়। কখনো কখনো আরাফাতের পাহাড়ের মাধ্যমে সমগ্র এলাকাকে বোঝানো হয়। হজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে এই স্থান মুসলিমদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ

সৌদি আরবের মক্কার পূর্ব দিকে আরাফাতে অবস্থিত একটি পাহাড়। একে জাবালে রহমত (রহমতের পাহাড়) বলেও উল্লেখ করা হয়। ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এখানে দাঁড়িয়ে হজযাত্রীদের সামনে বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন। বিদায় হজের ভাষণকে বলা হয় মানবজাতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ। দশম হিজরি তথা ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে হজ পালনের সময় দেওয়া হয় এই ভাষণ। এটি ছিল হজ উপলক্ষে নবীজির শেষ ভাষণ। প্রায় সোয়া লাখ মানুষ সেদিন আরাফাত পর্বতের পাদদেশে দাঁড়িয়ে ভাষণটি সরাসরি শুনেছিলেন। ভাষণের শুরুতে নবীজি বলেন, ‘হে মানবমন্ডলী, আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। কেননা, এ বছরের পর আমি আর তোমাদের সঙ্গে এখানে মিলিত হতে পারব কি না জানি না। পাহাড়টি গ্রানাইটে গঠিত এবং উচ্চতা প্রায় ৭০ মিটার। জিলহজের ৯ তারিখ আরাফাতের দিন হাজীরা আরাফাতে অবস্থান করেন এবং আল্লাহর কাছে নিজের পাপ মোচনের জন্য ক্ষমা চান। পাহাড়ের আশপাশের সমতলভূমিকে আরাফাতের ময়দান বলা হয়। কখনো কখনো আরাফাতের পাহাড়ের মাধ্যমে সমগ্র এলাকাকে বোঝানো হয়। হজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে এই স্থান মুসলিমদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হজ করতে ইচ্ছুক কোনো ব্যক্তি আরাফাতে উপস্থিত হতে ব্যর্থ হলে শরিয়া অনুযায়ী তার হজ হয় না। আরাফাতের ময়দানের তিন দিক পাহাড়বেষ্টিত। জাবালে রহমতে রয়েছে কিছুটা উঁচু করে সাদা রঙের ছোট দন্ডায়মান পিলার। এটি জাবালে রহমতকে চিহ্নিত করার জন্য স্থাপিত। যেহেতু আরাফাতে সবদিকেই পাহাড়, এর মধ্যে কোন পাহাড়টি জাবালে রহমত, যার পাদদেশে হজরত রসুলে করিম (সা.) বিদায় হজের খুতবা দিয়েছিলেন, তা যেন লোকেরা সহজে চিনতে পারেন এজন্য এই চিহ্ন সেখানে স্থাপন করা হয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে একটি সাইনবোর্ডে বিভিন্ন ভাষায় নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। পাহাড়ে উঠে কী করা যাবে, আর কী করা যাবে না, তা পাহাড়ের ওপরের পিলারে লেখা আছে। নির্দেশনায় কয়েকটি ভাষার মাঝে বাংলাও ব্যবহার করা হয়েছে।

 

সওর পাহাড়

ইসলাম ধর্মে এই পাহাড়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি মক্কা শরিফ থেকে তিন মাইল দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। ইসলাম প্রচারের ত্রয়োদশ বছরে মদিনা সত্য ও সত্যের ধারকদের আশ্রয়ে পরিণত হয়। মুসলমানরা সেদিকে হিজরত করতে লাগলেন। তবে কুরাইশরা ছিল মুসলমানদের হিজরত করতে বাধা দেওয়া ও প্রতিরোধ সৃষ্টি করার জন্য বদ্ধপরিকর। কুরাইশদের ভয়ে মুসলমানরা গোপনে হিজরত করতেন। এমনি এক সময়ে হজরত মুহাম্মদকে (সা.) হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিল কুরাইশরা। সে সময় রসুল (সা.) আবু বকরকে (রা.) সঙ্গে নিয়ে হিজরত করার সিদ্ধান্ত নেন। আবু বকর (রা.)-সহ প্রায় পাঁচ মাইল পথ অতিক্রম করে সওর পাহাড়ের একটি গুহায় তিন দিন লুকিয়ে ছিলেন। পবিত্র কোরআনে আবু বকর (রা.)-এর সওর পর্বতের গুহায় অবস্থানের কারণে সম্মানিত করা হয়েছে। মহানবী (সা.)-এর বিছানায় সে সময় শুয়ে ছিলেন হজরত আলী (রা.)।

সকালে কুরাইশ যুবকরা আলীকে রসুলের বিছানায় দেখতে পেয়ে বিস্মিত ও ক্ষেপে যায়। তারা চতুর্দিকে লোকজন পাঠায় মহানবীকে (সা.) ধরার জন্য। এই পাহাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭৪৮ মিটার। আর পাহাড়ের পাদদেশ থেকে প্রায় ৪৫৮ মিটার ওপরে। এ গর্তটি পাহাড়ের ওপরে এক পাশে অবস্থিত, যার সর্বোচ্চ উচ্চতা ১.২৫ মিটার এবং সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ৩.৫ মিটার এবং প্রস্থে ও ৩.৫ মিটার ছিল।

 

সিনাই

ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করছে পাহাড় সিনাই। এটি মিসরের সিনাই উপদ্বীপের সেন্ট ক্যাথেরিন শহরে অবস্থিত। এটি হোরেব পর্বত, মূসা পর্বত, গাবাল মূসা তথা জাবাল মূসা (মূসার পর্বত) হিসেবেও পরিচিত। সিনাই পর্বতের ধর্মীয় তাৎপর্য নানামুখী। হজরত মূসা (আ.) এই পর্বতের ওপর অবস্থানকালে নবুয়ত লাভ করেন। এটি আরবের বেদুঈন এবং খ্রিস্টানদের কাছেও একটি ঐতিহ্যবাহী অবস্থান।

সিনাই পর্বতের বিষয়ে পবিত্র কোরআনের সূরা ত্বিনে বলা হয়েছে- শপথ আঞ্জির (ডুমুর) ও যয়তুনের এবং সিনাই প্রান্তরের তুর পর্বতের। এবং এই নিরাপদ নগরীর।’ (সূরা ত্বিন : আয়াত ১-৩) মূসা (আ.) তাঁর স্ত্রী আর ছোট সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে মিসর যাচ্ছিলেন। সেই রাত্রিটি ছিল বেশ ঠান্ডা।

মরুভূমির মাঝ দিয়ে চলতে গিয়ে তাঁরা বার বার পথ হারিয়ে ফেলছিলেন। চেষ্টা করছিলেন আগুন জ্বালাতে। কিন্তু কাজে লাগছিল না কিছুই। তখন চোখে পড়ল দূরে সিনাই পাহাড়ের কাছে একটি ঝোপে আগুন জ্বলছে। কিন্তু সেটি পুড়ে যাচ্ছে না।

তিনি যখন আগুন দেখলেন, তখন তাঁর পরিবারবর্গকে বললেন : তোমরা এখানে অবস্থান করো। আমি আগুন দেখেছি। সম্ভবত আমি তা থেকে তোমাদের কাছে কিছু আগুন জ্বালিয়ে আনতে পারব। অথবা আগুনে পৌঁছে পথের সন্ধান পাব। অতঃপর যখন তিনি আগুনের কাছে পৌঁছলেন তখন আওয়াজ এলোÑ হে মূসা, আমিই তোমার পালনকর্তা। অতএব তুমি জুতা খুলে ফেল। তুমি পবিত্র উপত্যকা তুয়ায় রয়েছ। এবং আমি তোমাকে মনোনীত করেছি। অতএব যা প্রত্যাদেশ করা হচ্ছে। তা শুনতে থাকো। (সূরা ত্বোয়াহা : ১০-১৩)। সিনাই পাহাড়ের উচ্চতা ২২৮৫ মিটার। এটি উচ্চতার দিক থেকে মিসরের কাতেরিনা পর্বতের পরই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এই পাহাড়ের ওপরে ওঠার জন্য দুটি রাস্তা রয়েছে।

প্রথম পথটি শিকেত এল বাশাইত নামে পরিচিত। এটি অনেক লম্বা এবং খাড়া হয়ে উঠেছে। পায়ে অথবা স্থায়ী উটের সাহায্যে ওপরে ওঠা যায়। হেঁটে ওপরে উঠতে প্রায় দুই ঘণ্টার মতো লাগে।

দ্বিতীয় পথটি শিকেত সাইয়েদেনা মূসা নামে পরিচিত। এই পথে সরাসরি ওঠা যায়। এই রাস্তাটি প্রায় ৩৭৫০ মিটার লম্বা।

 

 

কুবাইস, ইবরাহিম, জাহির এবং মুহাসসার পর্বত

জাবালে আবি কুবাইস

পাহাড়টি মসজিদে হারামের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে অবস্থিত। যার কিছু অংশ কেটে পূর্ব চত্বরের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আর বাকি অংশে বর্তমানে রাজপ্রাসাদ রয়েছে। এটি সাফা পাহাড়ের খুব কাছে। হজরত নূহ (আ.)-এর বন্যার সময় থেকে হাজরে আসওয়াদ এ পাহাড়ের ওপর রাখা ছিল। প্রসিদ্ধ তাবেয়ি ‘মুজাহিদ’-এর বর্ণনা মতে আল্লাহতায়ালা পৃথিবীতে পাহাড়ের মধ্যে সর্বপ্রথম এ পাহাড়টি সৃষ্টি করেছিলেন। ইসলামী ঐতিহাসিক বর্ণনানুসারে একবার মহানবী (সা.) তাঁর অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে (আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায়) চাঁদকে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন। অতঃপর দুই খন্ডের মাঝখানে হেরা পর্বত দৃশ্যমান হলো। দুই খন্ডের এক খন্ড আবি কুবাইস পাহাড় বরাবর ছিল। ইবনে কাসিরসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রাথমিককালের ইসলামী ইতিহাস রচয়িতারা এ ঘটনাকে নির্ভুল বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

ওয়াদিয়ে ইবরাহিম

মক্কা মুকাররমার অন্যতম প্রধান পাহাড়ি উপত্যকা ওয়াদিয়ে ইবরাহিম। পূর্বদিকে শারায়ে থেকে দক্ষিণে কাকিয়া হয়ে উপত্যকাটি হারাম শরিফের সঙ্গে মিলেছে। পবিত্র কোরআনে ইবরাহিম (আ.)-এর মুখে এই উপত্যকার দিকে ইঙ্গিত করে আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। ‘হে আমাদের পালনকর্তা! আমার বংশধরদের কতককে বসবাস করালাম অনুর্বর পাহাড়ি উপত্যকায়। তোমার পবিত্র ঘরের কাছে। (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৭)

 

ওয়াদিয়ে জাহির

ওয়াদিয়ে জাহির ঐতিহাসিকভাবে বিখ্যাত পাহাড়ি একটি উপত্যকা। পবিত্র কাবাঘরের ছয় কিলোমিটার উত্তরে এটি অবস্থিত। অসংখ্যবার মহানবী (সা.) ওয়াদিয়ে জাহির অতিক্রম করেছেন। এই উপত্যকার আরও কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন ওয়াদিয়ে ফাখ, তরিকুল আশার ও উম্মুল জুদ ইত্যাদি।

ওয়াদিয়ে মুহাসসার

ওয়াদিয়ে মুহাসসার মুজদালিফা ও মিনার সংযোগ উপত্যকা। নবুওয়তপূর্ব জাহেলি যুগে পবিত্র কাবা শরিফ ধ্বংস করতে এসে বাদশাহ আবরাহা ও তার হস্তিবাহিনী এখানেই ধ্বংস হয়। এ পাহাড়ি উপত্যকাটি দুই কিলোমিটার দীর্ঘ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’
‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’
‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা