শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধনও স্থগিত করেছে। কোনো সন্দেহ নেই, আওয়ামী লীগ নিজেই নিজের এই পরিণতি ডেকে এনেছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে ছিটকে পড়ে পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন শেখ হাসিনা। দলটি ভয়ানক বিপর্যয়ের শিকার হয়। জনরোষ থেকে বাঁচতে দলের ছোটবড় প্রায় সব নেতাই জান বাঁচাতে দিগি¦দিক পালিয়ে যান। তারপরও শেখ হাসিনা ও তার অনুসারীরা আত্মসমালোচনা করেননি। অনুতাপ অনুশোচনার ধার ধারেননি। পশ্চাতে তার স্বীকৃত অন্যায়-অপরাধের পাহাড়, তাদের হাতে খুন হওয়া গণতন্ত্রের লাশ, হাজার শহীদের রক্তের দাগ ও গন্ধ। কিন্তু তা শেখ হাসিনা কিংবা পলাতক সহযোগীদের মুহূর্তের জন্যও বিচলিত করেনি। কোনো অনুতাপ নেই, অনুশোচনা নেই। জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া তো পরের কথা। উপরন্তু আস্ফালনের শেষ নেই। কাজেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার ঘটনাটি বিনা মেঘে বজ্রপাত নয়। এ নিয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো। প্রমাণিত হয়েছে, আওয়ামী লীগ নিজেই নিজের সবচেয়ে বড় শত্রু।

কিন্তু কথা হলো, আওয়ামী লীগ ব্যান হয়েছে বলে কি বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলো সব মুছে যাবে! মিথ্যা হয়ে যাবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস? ইতিহাসকে আমরা কি উল্টে দেব? একাত্তরের খলনায়ককে ইতিহাসের নায়ক বানাব? আর নায়ক বা নায়কদের বানাব খলনায়ক? যেদিন আওয়ামী লীগ ব্যান হলো সেদিন শাহবাগের মঞ্চে জাতীয় সংগীত গাওয়া হচ্ছিল। তখন জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হয়েছে। যারা জাতীয় সংগীতে বাধা দিয়েছিলেন তারাই সেøাগান দিয়েছেন, গোলাম আযমের বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই। আওয়ামী লীগ এখন নিষিদ্ধ সংগঠন। কাজেই দলটির ঠাঁই আছে কী নেই, সেটা অপ্রাসঙ্গিক।

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশগোলাম আযম বাংলাদেশে একজন আলোচিত ব্যক্তিত্ব। বহির্বিশ্বে বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে তার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। ইসলামি রাজনৈতিক তাত্ত্বিক হিসেবে তিনি যথেষ্ট প্রভাবশালী নেতা ছিলেন। শারীরিকভাবে এখন তিনি উপস্থিত না থাকলেও তার উত্তরাধিকার জামায়াতে ইসলামী ও সমমনা ধারার রাজনীতির প্রেরণা। তমদ্দুন মজলিসের একজন হিসেবে মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই বলে গোলাম আযমের বাংলায়, এমন দাবি করার কোনো সুযোগ নেই। অধ্যাপক গোলাম আযম কখনো এ দেশের অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন না। ১৯৭০ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে দলটি পেয়েছিল একটি আসন। সারা দেশের নগণ্যসংখ্যক মানুষ জামায়াতে ইসলামীর প্রতি সমর্থন জানিয়েছিল। আর একাত্তরে গণহত্যা চলাকালে তিনি ও তার দল যে ভূমিকা নিয়েছিল, তা ছিল নিন্দিত ও বিতর্কিত। এই বাস্তবতায় গোলাম আযমের বাংলা কিংবা গোলাম আযমের বাংলাদেশ- এরকম চিহ্নিতকরণের সুযোগ কোথায়? স্পষ্টতই এটা ইতিহাস রিভার্স করে দেওয়ার শামিল।

অন্যদিকে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া অথবা প্রশ্ন তোলার বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। গত মঙ্গলবারও বগুড়ায় উদীচীর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় বাধা দেওয়া হয়েছে। উদীচীর অফিসেও নাকি ভাঙচুর করা হয়েছে। বাংলাদেশের একশ্রেণির লোকের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ, রবীন্দ্রনাথের গান ও কবিতা নিয়ে স্পর্শকাতরতা আইউব খানের জমানা থেকেই আছে। সে সময় রবীন্দ্রনাথ নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। বুদ্ধিজীবীদের একটা অংশকে দলে টানতেও সক্ষম হয়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকার। কিন্তু সেই চেষ্টা তখন ফলবতী হয়নি। ৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুথানের বিজয়ের পর দীর্ঘ আট বছর আয়নাঘরে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর গোলাম আযমের পুত্র আবদুল্লাহিল আযমী এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তনের দাবি জানান। জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে তিনি যুক্তি দেখান, এই গানটি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের সময় লেখা ও গাওয়া হয়েছিল। এই গান দুই বাংলাকে একত্র করার গান। তদুপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বহু বছর আগে লেখা একটি গান কী বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে? তার এই বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ আযমীর দাবির সমর্থনে পোস্ট দেন। কেউ কেউ যুক্তি দেখান, রবীন্দ্রনাথের এই গানের সুর নকল করা। গগন হরকরার একটি বাউল গানের সুর নকল করে এই গানের সুরারোপ করা হয়েছে। কাজেই নকল সুরের কোনো গান বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। এরকম যুক্তি দেখালেও জামায়াতে ইসলামী তখন এসব বক্তব্য সমর্থন করেনি। তারা এর পক্ষে বা বিপক্ষেও কোনো কথা বলেনি। এখনো যে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, সে ব্যাপারেও নিশ্চুপ। ছাত্রশিবিরের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলা হলেও শিবির সে অভিযোগের কড়া জবাব দিয়েছে। দৃশ্যত সাংগঠনিকভাবে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির জাতীয় সংগীত প্রশ্নে কৌশলী অবস্থান গ্রহণ করে চলেছে।

বাংলাদেশের সংবিধান অপরিবর্তনীয় কোনো দলিল নয়। জাতীয় সংগীতও অপরিবর্তনীয় কোনো সিদ্ধান্ত নয়। সময়ের প্রয়োজনে পরিবর্তন তো হতেই পারে। কিন্তু তার পেছনে যুক্তি তো থাকতে হবে। তদুপরি সেই পরিবর্তনটা হতে হবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি দ্বারা। অর্থাৎ কেবল পার্লামেন্টই পারে এসব মৌলিক প্রশ্নের সমাধান করতে। সেই পরিবর্তনটা না আসা পর্যন্ত আমার সোনার বাংলা আমাদের জাতীয় সংগীত। এই গান গাইতে বাধা দেওয়া, জোরজুলুম করা গণতান্ত্রিক কোনো রীতির মধ্যেই পড়ে না।

প্রসঙ্গত বলা বাঞ্ছনীয়, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে যেসব যুক্তি দেখানো হচ্ছে, সেগুলোও কোনো অকাট্য যুক্তি নয়। দুনিয়ার বহু দেশের জাতীয় সংগীত স্বাধীনতার বহু বহু বছর আগে লেখা হয়েছে। ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র। তিনি গানটি রচনা করেন ভারতের স্বাধীনতার শতবর্ষ আগে। আমার সোনার বাংলা গানটি বাংলাদেশে বহু আগেই থেকেই গীত হয়ে আসছে। মহান ভাষা আন্দোলনের পরের বছর ঢাকা কলেজের এক অনুষ্ঠানে আবদুল লতিফ এই গান পরিবেশন করেছিলেন। তারপরও বহুবার বহু অনুষ্ঠান-আয়োজনে এটি গাওয়া হয়েছে দেশাত্মবোধক গান হিসেবে। গাইতে গাইতেই গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশ বা কোনো আধিপত্যবাদী শক্তির ইচ্ছায় এই গানটি জাতীয় সংগীতের মর্যাদা পায়নি। বাংলাদেশের ধান, নদী ও প্রকৃতি খুবই মনোমুগ্ধকরভাবে ও প্রাণবন্ত বর্ণনায় এই গানে প্রতিফলিত হয়েছে। মানুষ গানটি পছন্দ করেছে। জাতীয় সংগীত হয়েছে। এই গানের সঙ্গে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশপ্রেম ও বাঙালির স্বাধিকার ও স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসের নিবিড় যোগ রয়েছে। তারপরও বদলাতে চাইলে এটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত। এটাই গণতন্ত্রের দাবি।

একশ্রেণির মানুষের উগ্রতা, কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তি সংঘের সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রচেষ্টা দেখে মনে হয় গণতন্ত্রের দাবিটি আজ উপেক্ষিত হচ্ছে নিদারুণভাবে। বিএনপি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দল। দলটি জাতীয় নির্বাচনের দাবি করে চলেছে। তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন চায় মার্চ এপ্রিলের মধ্যে। এনসিপিও নির্বাচন চায়।

পাশাপাশি ছাত্রদের এই দলটি নতুন নতুন ইস্যু সামনে নিয়ে আসছে। তারা ঠিক কত দিন পর ইলেকশন চাইছে তা ধোঁয়াচ্ছন্ন। পার্টির কোনো কোনো নেতা বলছেন, গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো ইলেকশন হতে পারবে না। আবার গণপরিষদ নির্বাচনের কথাও বলা হচ্ছে। এনসিপির শাহবাগ কর্মসূচির সমর্থকদের মধ্য থেকে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের একজন উপদেষ্টা কড়া পোস্ট দিয়েছেন ফেসবুকে। আর খোদ দলটি ধরি মাছ না ছুঁই পানি ধরনের একটা বিবৃতি দিয়েছে। যারা একাত্তরে বাংলাদেশের জনযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল, তাদের এখনকার অবস্থান পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছে তারা। কিন্তু কোনো দলের নাম করেনি। জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া বা গোলাম আযমের বাংলাদেশ স্লোগানের বিষয়েও কিছু বলেনি। দলটি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পরিবর্তে এই জনপদের মানুষের ১৯৪৭ ও ১৯৭১-এর জনযুদ্ধ টার্মটি ব্যবহার করেছে। এ-ও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ যে জনগণের তথা জনযুদ্ধ ছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই জনযুদ্ধের নামই তো মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধ নামটি কেন অ্যাভয়েড করা হলো, সেই প্রশ্নটিও থাকল। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, যারা সেই সময়ে সংঘটিত গণহত্যার সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে, তারা আসলে গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে। যারা আজকে জোর করে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দিচ্ছে, একাত্তরের সহায়তাকারীদের গ্লোরিফাই করার চেষ্টা করছে, তারাও প্রকারান্তরে গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তির ঐক্য জরুরি হয়ে পড়েছে। গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা
পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি
যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের
বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে
ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!
জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী
উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা