শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধনও স্থগিত করেছে। কোনো সন্দেহ নেই, আওয়ামী লীগ নিজেই নিজের এই পরিণতি ডেকে এনেছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে ছিটকে পড়ে পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন শেখ হাসিনা। দলটি ভয়ানক বিপর্যয়ের শিকার হয়। জনরোষ থেকে বাঁচতে দলের ছোটবড় প্রায় সব নেতাই জান বাঁচাতে দিগি¦দিক পালিয়ে যান। তারপরও শেখ হাসিনা ও তার অনুসারীরা আত্মসমালোচনা করেননি। অনুতাপ অনুশোচনার ধার ধারেননি। পশ্চাতে তার স্বীকৃত অন্যায়-অপরাধের পাহাড়, তাদের হাতে খুন হওয়া গণতন্ত্রের লাশ, হাজার শহীদের রক্তের দাগ ও গন্ধ। কিন্তু তা শেখ হাসিনা কিংবা পলাতক সহযোগীদের মুহূর্তের জন্যও বিচলিত করেনি। কোনো অনুতাপ নেই, অনুশোচনা নেই। জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া তো পরের কথা। উপরন্তু আস্ফালনের শেষ নেই। কাজেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার ঘটনাটি বিনা মেঘে বজ্রপাত নয়। এ নিয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো। প্রমাণিত হয়েছে, আওয়ামী লীগ নিজেই নিজের সবচেয়ে বড় শত্রু।

কিন্তু কথা হলো, আওয়ামী লীগ ব্যান হয়েছে বলে কি বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলো সব মুছে যাবে! মিথ্যা হয়ে যাবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস? ইতিহাসকে আমরা কি উল্টে দেব? একাত্তরের খলনায়ককে ইতিহাসের নায়ক বানাব? আর নায়ক বা নায়কদের বানাব খলনায়ক? যেদিন আওয়ামী লীগ ব্যান হলো সেদিন শাহবাগের মঞ্চে জাতীয় সংগীত গাওয়া হচ্ছিল। তখন জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হয়েছে। যারা জাতীয় সংগীতে বাধা দিয়েছিলেন তারাই সেøাগান দিয়েছেন, গোলাম আযমের বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই। আওয়ামী লীগ এখন নিষিদ্ধ সংগঠন। কাজেই দলটির ঠাঁই আছে কী নেই, সেটা অপ্রাসঙ্গিক।

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশগোলাম আযম বাংলাদেশে একজন আলোচিত ব্যক্তিত্ব। বহির্বিশ্বে বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে তার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। ইসলামি রাজনৈতিক তাত্ত্বিক হিসেবে তিনি যথেষ্ট প্রভাবশালী নেতা ছিলেন। শারীরিকভাবে এখন তিনি উপস্থিত না থাকলেও তার উত্তরাধিকার জামায়াতে ইসলামী ও সমমনা ধারার রাজনীতির প্রেরণা। তমদ্দুন মজলিসের একজন হিসেবে মহান ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই বলে গোলাম আযমের বাংলায়, এমন দাবি করার কোনো সুযোগ নেই। অধ্যাপক গোলাম আযম কখনো এ দেশের অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন না। ১৯৭০ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে দলটি পেয়েছিল একটি আসন। সারা দেশের নগণ্যসংখ্যক মানুষ জামায়াতে ইসলামীর প্রতি সমর্থন জানিয়েছিল। আর একাত্তরে গণহত্যা চলাকালে তিনি ও তার দল যে ভূমিকা নিয়েছিল, তা ছিল নিন্দিত ও বিতর্কিত। এই বাস্তবতায় গোলাম আযমের বাংলা কিংবা গোলাম আযমের বাংলাদেশ- এরকম চিহ্নিতকরণের সুযোগ কোথায়? স্পষ্টতই এটা ইতিহাস রিভার্স করে দেওয়ার শামিল।

অন্যদিকে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া অথবা প্রশ্ন তোলার বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। গত মঙ্গলবারও বগুড়ায় উদীচীর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় বাধা দেওয়া হয়েছে। উদীচীর অফিসেও নাকি ভাঙচুর করা হয়েছে। বাংলাদেশের একশ্রেণির লোকের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ, রবীন্দ্রনাথের গান ও কবিতা নিয়ে স্পর্শকাতরতা আইউব খানের জমানা থেকেই আছে। সে সময় রবীন্দ্রনাথ নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। বুদ্ধিজীবীদের একটা অংশকে দলে টানতেও সক্ষম হয়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকার। কিন্তু সেই চেষ্টা তখন ফলবতী হয়নি। ৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুথানের বিজয়ের পর দীর্ঘ আট বছর আয়নাঘরে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর গোলাম আযমের পুত্র আবদুল্লাহিল আযমী এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তনের দাবি জানান। জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে তিনি যুক্তি দেখান, এই গানটি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের সময় লেখা ও গাওয়া হয়েছিল। এই গান দুই বাংলাকে একত্র করার গান। তদুপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বহু বছর আগে লেখা একটি গান কী বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে? তার এই বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ আযমীর দাবির সমর্থনে পোস্ট দেন। কেউ কেউ যুক্তি দেখান, রবীন্দ্রনাথের এই গানের সুর নকল করা। গগন হরকরার একটি বাউল গানের সুর নকল করে এই গানের সুরারোপ করা হয়েছে। কাজেই নকল সুরের কোনো গান বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। এরকম যুক্তি দেখালেও জামায়াতে ইসলামী তখন এসব বক্তব্য সমর্থন করেনি। তারা এর পক্ষে বা বিপক্ষেও কোনো কথা বলেনি। এখনো যে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, সে ব্যাপারেও নিশ্চুপ। ছাত্রশিবিরের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলা হলেও শিবির সে অভিযোগের কড়া জবাব দিয়েছে। দৃশ্যত সাংগঠনিকভাবে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির জাতীয় সংগীত প্রশ্নে কৌশলী অবস্থান গ্রহণ করে চলেছে।

বাংলাদেশের সংবিধান অপরিবর্তনীয় কোনো দলিল নয়। জাতীয় সংগীতও অপরিবর্তনীয় কোনো সিদ্ধান্ত নয়। সময়ের প্রয়োজনে পরিবর্তন তো হতেই পারে। কিন্তু তার পেছনে যুক্তি তো থাকতে হবে। তদুপরি সেই পরিবর্তনটা হতে হবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি দ্বারা। অর্থাৎ কেবল পার্লামেন্টই পারে এসব মৌলিক প্রশ্নের সমাধান করতে। সেই পরিবর্তনটা না আসা পর্যন্ত আমার সোনার বাংলা আমাদের জাতীয় সংগীত। এই গান গাইতে বাধা দেওয়া, জোরজুলুম করা গণতান্ত্রিক কোনো রীতির মধ্যেই পড়ে না।

প্রসঙ্গত বলা বাঞ্ছনীয়, জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে যেসব যুক্তি দেখানো হচ্ছে, সেগুলোও কোনো অকাট্য যুক্তি নয়। দুনিয়ার বহু দেশের জাতীয় সংগীত স্বাধীনতার বহু বহু বছর আগে লেখা হয়েছে। ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র। তিনি গানটি রচনা করেন ভারতের স্বাধীনতার শতবর্ষ আগে। আমার সোনার বাংলা গানটি বাংলাদেশে বহু আগেই থেকেই গীত হয়ে আসছে। মহান ভাষা আন্দোলনের পরের বছর ঢাকা কলেজের এক অনুষ্ঠানে আবদুল লতিফ এই গান পরিবেশন করেছিলেন। তারপরও বহুবার বহু অনুষ্ঠান-আয়োজনে এটি গাওয়া হয়েছে দেশাত্মবোধক গান হিসেবে। গাইতে গাইতেই গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের স্বীকৃতি পায়। অন্য কোনো দেশ বা কোনো আধিপত্যবাদী শক্তির ইচ্ছায় এই গানটি জাতীয় সংগীতের মর্যাদা পায়নি। বাংলাদেশের ধান, নদী ও প্রকৃতি খুবই মনোমুগ্ধকরভাবে ও প্রাণবন্ত বর্ণনায় এই গানে প্রতিফলিত হয়েছে। মানুষ গানটি পছন্দ করেছে। জাতীয় সংগীত হয়েছে। এই গানের সঙ্গে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশপ্রেম ও বাঙালির স্বাধিকার ও স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসের নিবিড় যোগ রয়েছে। তারপরও বদলাতে চাইলে এটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত। এটাই গণতন্ত্রের দাবি।

একশ্রেণির মানুষের উগ্রতা, কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তি সংঘের সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রচেষ্টা দেখে মনে হয় গণতন্ত্রের দাবিটি আজ উপেক্ষিত হচ্ছে নিদারুণভাবে। বিএনপি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দল। দলটি জাতীয় নির্বাচনের দাবি করে চলেছে। তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন চায় মার্চ এপ্রিলের মধ্যে। এনসিপিও নির্বাচন চায়।

পাশাপাশি ছাত্রদের এই দলটি নতুন নতুন ইস্যু সামনে নিয়ে আসছে। তারা ঠিক কত দিন পর ইলেকশন চাইছে তা ধোঁয়াচ্ছন্ন। পার্টির কোনো কোনো নেতা বলছেন, গণহত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো ইলেকশন হতে পারবে না। আবার গণপরিষদ নির্বাচনের কথাও বলা হচ্ছে। এনসিপির শাহবাগ কর্মসূচির সমর্থকদের মধ্য থেকে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের একজন উপদেষ্টা কড়া পোস্ট দিয়েছেন ফেসবুকে। আর খোদ দলটি ধরি মাছ না ছুঁই পানি ধরনের একটা বিবৃতি দিয়েছে। যারা একাত্তরে বাংলাদেশের জনযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল, তাদের এখনকার অবস্থান পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছে তারা। কিন্তু কোনো দলের নাম করেনি। জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দেওয়া বা গোলাম আযমের বাংলাদেশ স্লোগানের বিষয়েও কিছু বলেনি। দলটি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পরিবর্তে এই জনপদের মানুষের ১৯৪৭ ও ১৯৭১-এর জনযুদ্ধ টার্মটি ব্যবহার করেছে। এ-ও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ যে জনগণের তথা জনযুদ্ধ ছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই জনযুদ্ধের নামই তো মুক্তিযুদ্ধ। সেই মুক্তিযুদ্ধ নামটি কেন অ্যাভয়েড করা হলো, সেই প্রশ্নটিও থাকল। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, যারা সেই সময়ে সংঘটিত গণহত্যার সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে, তারা আসলে গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে। যারা আজকে জোর করে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দিচ্ছে, একাত্তরের সহায়তাকারীদের গ্লোরিফাই করার চেষ্টা করছে, তারাও প্রকারান্তরে গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তির ঐক্য জরুরি হয়ে পড়েছে। গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
সর্বশেষ খবর
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম