শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৯, বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

লোকসানের মুখে ‘সবজির চারা গ্রাম’র চাষিরা

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
লোকসানের মুখে ‘সবজির চারা গ্রাম’র চাষিরা

সবজির চারা উৎপাদনকারী গ্রাম বলে খ্যাত বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার শাহনগরের চাষিরা এবার লোকসানের মুখে পড়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বন্যার শঙ্কা, বৃষ্টি না হওয়া, আবার অতি বৃষ্টির কারণে প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয়েছে সবজির চারা উৎপাদনকারীদের। সবজি চারা গ্রামে এখনো আটকে আছে প্রায় ৪ কোটি পিস চারা। প্রতিটি চারা গড়ে এক টাকা করে ধরলেও ৪ কোটি টাকা লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছে চাষিরা।

জানা যায়, শাজাহানপুর উপজেলার শাহনগর গ্রামে ১৯৮৫ সালের দিকে বড়পাথার এলাকায় সবজির নার্সারি ব্যবসা শুরু হয়। ভালো আয় হওয়ায় চারা তৈরির নার্সারি ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের খলিশাকান্দী চোপিনগর, খোট্টাপাড়া, দুরুলিয়া, বৃ-কুষ্টিয়াসহ কয়েকটি গ্রামে। কয়েকটি গ্রামজুড়ে গড়ে উঠেছে অন্তত ২৫০ ছোটবড় নার্সারি। এসব নার্সারিতে শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন সবজির চারা উৎপাদন ও বিপণন হয়ে থাকে। মূলত সারা বছর বিভিন্ন রকমের সবজির চারা বিক্রি হয়ে থাকে। এর মধ্যে ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, পেঁপেসহ মরিচের চারা পাওয়া যায়। তবে সবজির চারা গ্রামের মূল চারা হিসেবে বিক্রি হয় মরিচ চারা। হাইব্রিডসহ একাধিক জাতের মরিচের চারা বিক্রয় হয় এখানে। জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আগাম শীতকালীন সবজির চারা নিতে দেশের বিভিন্ন জেলার ক্রেতার সমাগম হয় শাহনগরে। এর মধ্যে জামালপুর, ময়মনসিংহের ক্রেতা বেশি। এরপর রয়েছে গাইবান্ধা, রংপুর, নাটোর, টাঙ্গাইল, ঢাকা ও সিরাজগঞ্জ। এতে কর্মসংস্থান হয়েছে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষসহ প্রায় দুই হাজার মানুষের।

শাহনগরের সবজির চারা তৈরির বিষয়ে আলাপ হয় এখানকার প্রবীণ এক নার্সারি মালিক জালাল উদ্দিন প্রামানিকের সঙ্গে। খলিশাকান্দি গ্রামে সাড়ে চার বিঘার ওপর তার নার্সারি। নার্সারির বয়স ১৮ বছর।

এই নার্সারি মালিক বলেন, প্রায় ৪০ বছর আগে আমজাদ হোসেনের হাত ধরে শাহনগরে সবজির চারা উৎপাদনের উত্থান হয়। আমি নিজেও তার কাছে থেকে চারা সংগ্রহ করে শহরে বিক্রি করেছি।

চারা তৈরির বিষয়ে জালাল উদ্দিন জানান, শীতের সবজির জন্য তারা জুলাই মাস থেকে কাজ শুরু করেন। চলে অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু এবার তাদের ব্যবসায় প্রথম আঘাত হানে খরা। বর্ষার মৌসুমে কোনো বৃষ্টি না হওয়ায় অনেকের সবজির চারা নষ্ট হয়ে গেছে।

তিনি জানান, তার প্রায় তিন লাখ পিস সবজির চারা নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ক্ষতির পরিমাণ তিন লাখ টাকা। পাশাপাশি বাজারে বীজসহ সারের দামও বেড়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার প্রতি শ্রমিকদের পেছনে ব্যয় করতে হচ্ছে বাড়তি তিন হাজার টাকা। ফলে সামগ্রিকভাবে সব নার্সারি মালিকদের চারা তৈরিতে খরচের হিসাব বড় হয়েছে।

জালাল উদ্দিন বলেন, তারপরেও আগাম সবজিতে ভালো বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন বেচাকেনায় ভাটা পড়েছে। মাঠে অনেক সবজির চারা পড়ে আছে। তবে ক্রেতা আসা শুরু করলে আমার ১০ লাখ টাকার চারা বিক্রি সম্ভব।

নার্সারি মালিকরা জানান, বর্তমান প্রতি হাজার পিস মরিচের চারা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৩০০ টাকায়। ফুলকপির চারা ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, পাতাকপি ৭০০ টাকা এবং বেগুন ও টমেটোর চারার দাম ৬০০ থেকে ৫০০ টাকা। তবে মৌসুমের শুরুতে আগাম সবজি হিসেবে মরিচের চারার দাম আরও বেশি ছিল। প্রতি হাজার পিস চারা বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৪০০ থেকে এক হাজার টাকায়। কিন্তু চারা বিক্রির মূল সময়ে এসে দাম কমে গেছে। কারণ এখনকার সবচেয়ে বড় ক্রেতা জামালপুরের কৃষকরা। কিন্তু বন্যার কারণে তারা চারা কিনছেন না।

সবজির চারা ক্রয় করতে আসা বগুড়ার সারিয়াকান্দির চালুয়াবাড়ীর এজাজুল ইসলাম জানান, মরিচের চারা ক্রয় করে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছি। তিনজন মিলে বিজলী ও সতেরশো জাতের ৬০ হাজার মরিচের চারা ক্রয় করেছেন। প্রতি হাজারের মূল্য ৩০০ টাকা করে পড়েছে। এখন ক্রেতা না থাকায় কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে একটি চারা এক টাকা করে কিনতে হতো।

জামালপুরের মাদারগঞ্জের কৃষক আবু হেলাল বলেন, আমরা প্রতিবছর এখান থেকে মরিচের চারা নিয়ে যাই। জামালপুরের আরও অনেক কৃষকও চারা ক্রয় করেন। কিন্তু এখন যমুনা নদীতে পানি বাড়ছে। এজন্য এখন চারা কেনার ঝুঁকি নিচ্ছি না। পানি না কমলে অন্য কৃষকরাও আসবে না।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের কৃষক মো. শরিফুল ইসলাম জানান, তিনি সবজি গ্রামের নিয়মিত ক্রেতা। ৫ হাজার পিস মরিচের চারা কিনেছেন। আর ১০ শতক জমিতে আবাদের জন্য ৫০০ পিস ফুলকপির চারা নিয়েছেন। প্রতি পিস কপির চারার দাম পড়েছে এক টাকা। আশা করছেন ফুলকপি থেকে সব খরচ বাদে ১০ হাজার টাকা আয় হবে।

শাজাহানপুরের শাহনগর সবজির চারা নার্সারি মালিক সংগঠনের সভাপতি আমজাদ হোসেন জানান, এবার নার্সারি মালিকরা সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খেয়েছে বীজ সংগ্রহে। আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় মরিচের বীজের উৎপাদন ভালো হয়নি। এ জন্য দাম বেড়ে গেছে। বিজলী জাতের মরিচের বীজের দাম ছিল প্রতি কেজি ৪৮ হাজার টাকা। এবার সেটি নিতে হয়েছে ৭২ হাজার টাকায়। সতেরশো জাতের দাম ছিল প্রতি কেজি ২৮ হাজার টাকা। সেটি কিনতে হয়েছে ৩১ হাজার টাকা। এভাবে সব জাতের বীজের দাম গড়ে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা বেড়েছে। খরচ বাড়লেও আগাম সবজির চারা তৈরিতে নার্সারি মালিকরা বেশ খুশি ছিল। কারণ ক্রেতা ছিল প্রচুর। ওই সময় এখানকার নার্সারিগুলো অন্তত ৫ কোটি টাকা আয় করেছেন। শীতের সবজিতে এসে আমরা লোকসানে পড়েছি। বন্যার শঙ্কা থেকে কৃষকরা সবজির চারা ক্রয় করার সাহস পাচ্ছেন না। এতে প্রায় ২৫০ নার্সারির অন্তত ৪ কোটি সবজির চারা পড়ে আছে। সবজির চারা ব্যবসাটি আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল। তবে এখনই বন্যার শঙ্কা কেটে গেলে আবার আগের মতো বেচাকেনা শুরু হয়ে যাবে।

বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-সহকারী কর্মকর্তা ফরিদুর রহমান জানান, জেলায় এ বছর প্রায় সাড়ে তিন হাজার হেক্টর জমিতে আগাম সবজির চাষ হয়েছে। গত বছর একই পরিমাণ জমিতে প্রায় ৫৪ হাজার টন ফসল উৎপাদন হয়। এ ছাড়া গতবার শীতকালীন সবজি আবাদ হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার হেক্টর জমিতে।

শাজাহানপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নুরে আলম জানান, শাহনগরের সবজির চারা দেশজুড়ে খ্যাতি রয়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অন্তত ২৬টি জেলায় সরবরাহ হয়। এর মধ্যে ময়মনসিংহ, জামালপুর, গাইবান্ধা, রংপুর ও নাটোরে কৃষকরা সবচেয়ে বেশি ক্রয় করে। আর এই নার্সারিগুলোকে ঘিরে প্রায় দুই হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়। আবহাওয়ার পরিস্থিতির কারণে সাময়িক সংকট থাকতে পারে। তবে তা দ্রুত কাটিয়ে উঠবে। শাহনগরের এই সবজির চারাকে ঘিরে বছরে অন্তত ১০ কোটি টাকা আয় করেন নার্সারি সংশ্লিষ্টরা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক 
গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক  গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
চলনবিলে রেকর্ড পরিমাণ রসুন উৎপাদন, দাম নিয়ে সংশয়
চলনবিলে রেকর্ড পরিমাণ রসুন উৎপাদন, দাম নিয়ে সংশয়
সর্বশেষ খবর
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার
সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ
রাজবাড়ীতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ডাকাতিকালে সিএনজি চালকসহ দুইজন নিহত, আটক চার
শ্রীপুরে ডাকাতিকালে সিএনজি চালকসহ দুইজন নিহত, আটক চার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ক্লাবের কাছে বিধ্বস্ত পিএসজি
ব্রাজিলের ক্লাবের কাছে বিধ্বস্ত পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ওপারে সিলেটের যুবকের ঝুলন্ত লাশ
সীমান্তের ওপারে সিলেটের যুবকের ঝুলন্ত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রুশ যুদ্ধ নথিতে চীনা হ্যাকারের হানা, সত্যিই কি রাশিয়ায় নজরদারি করছে বেইজিং?
রুশ যুদ্ধ নথিতে চীনা হ্যাকারের হানা, সত্যিই কি রাশিয়ায় নজরদারি করছে বেইজিং?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ
ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড
বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি
জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান
১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম