শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

অবাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা

ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এবং চেয়ারম্যান ইআরআই (এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ)
প্রিন্ট ভার্সন
অবাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা

‘প্রত্যেকেই তাদের পরিস্থিতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে এবং  সাফল্য অর্জন করতে পারে যদি তারা যা করতে চায় আর তার প্রতি নিবেদিত এবং উৎসাহী হয়।’

 

“Everyone can rise above their circumstances and achieve success if they are dedicated to and passionate about what they do.” Nelson Mendala.” সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা ২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাসে ক্রিকেটার মাখায়া এনটিনিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ১০০ টেস্ট ম্যাচ খেলার প্রাক্কালে অভিনন্দন জানিয়ে এক বার্তায় লিখেছিলেন, ‘প্রত্যেকেই তাদের পরিস্থিতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে এবং সাফল্য অর্জন করতে পারে যদি তারা যা করতে চায় আর তার প্রতি নিবেদিত এবং উৎসাহী হয়।’

যে কোনো সাফল্য অর্জনের পেছনে অনেক গল্প থাকে। সাফল্যের গল্পের মধ্যে ব্যক্তিগত উন্নয়ন বা ব্যক্তি সাফল্যকে বুঝে থাকি। আজকের প্রেক্ষাপটে পেশাদার সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাংবাদিক নঈম নিজাম তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও সফল।  স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন, জাতির বিবেকের ক্ষুরধার মসি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। পুত্র সন্তান সুনাগরিক তৈরি করার কারখানার কারিগর। কন্যা বিশ্বের সেরা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।  বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে পেশাদারি জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সাফল্যের স্বর্ণশিখরে তাঁর অবস্থান। তিনি এখন শুধু ব্যক্তিই নন, মেধা ও মননের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছেন, সাংবাদিকতার আইকন হিসেবে দেশ-বিদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়ও বটে।

তবে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে পশ্চাৎপদ সমাজব্যবস্থা কিংবা রাষ্ট্রকে উন্নতির উচ্চ শিখরে পৌঁছাতে সংবাদপত্র বা সংবাদকর্মীরা সক্রিয় ভূমিকা রাখে। সেই বাস্তবতায় নঈম নিজাম ১/১১-এর পর বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রেক্ষাপটে নতুন যুগের সূচনা করেছেন। অনেকটা চ্যালেঞ্জ নিয়েই শুরু করলেন মাত্র ২ টাকার দৈনিক পত্রিকা। সাধারণ পাঠক সমাজকে শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপটের খবর একনজরে পরিবেশন করেছেন। একশ্রেণির পাঠক সমাজ সকালে চায়ের পেয়ালায় মুখ নিতেই টাটকা খবরের কাগজ ও চা পানের আসক্ততায় অভ্যস্ত। অপরদিকে, কর্মব্যস্ত খেটে খাওয়া মানুষগুলো সামান্য ফুসরত পেলেই সামর্থ্যরে মধ্যে থাকা স্বল্প পরিসরে ব্যাপক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় পত্রিকাটিতে নজর দেয়। বাস কিংবা সিএনজি চালক, ব্যস্ত নগরীর যানজটের অস্বস্তি থেকে পরিত্রাণ পেতে নজর দেয় এই পত্রিকার দিকে। মুদি দোকানদার কিংবা ঝাল মুড়িওয়ালার ক্রেতাবিহীন সময়ে নজর কেড়ে নেয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। মূলত, পত্রিকাটির জন্ম হয়, তথাকথিত সুশাসন ও গণতন্ত্রের ফেরিওয়ালা ১/১১-এর কুশীলব খলনায়কদের প্রস্থানের পর।

২০০১ সালের ১০ অক্টোবর প্রতিমন্ত্রী (শিক্ষা) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি। কিন্তু জুলাই অবধি বিনামূল্যে প্রাথমিক স্তরের বই বিতরণে ব্যর্থ হয় আওয়ামী লীগ সরকার (১৯৯৬-২০০১)। ওই সময় ‘পুস্তিকা’ নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে সব বই ছাপানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটি বই তো দেয়নি, উপরন্তু তারা বিল উঠিয়ে নিয়ে যায়, সেই কারণেই সময়মতো বই বিতরণ হয়নি। তড়িঘড়ি করে টেন্ডার দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম। এদিকে বিশ্বব্যাংকের সুপারিশ অনুযায়ী ছয়টি প্যাকেজে বই ছাপাতে হবে। ছাপানো ও বাঁধানোর কাজ একই প্রতিষ্ঠানকে দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার বই ছাপানোর জন্য প্রতি ফর্মায় বরাদ্দ দিয়েছিল ৭৪ টাকা। বুঝতে পারলাম, ছয়টি প্যাকেজে যদি বই দেওয়া হয় তাহলে কাজটি সঠিক সময়ে শেষ করা যাবে না। তাই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে ছোট ছোট প্যাকেজ বানিয়ে প্রায় সাড়ে চারশ প্রতিষ্ঠানকে বই ছাপানোর কাজ দিলাম। দেশের মুদ্রণ শিল্পে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো টেক্সটবুক বোর্ডের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন বিশেষ গৌরবের বিষয় মনে করে। সেই সুবাদে প্রতি ফর্মা ছাপানোর মূল্য গতবারের ৭৪ টাকা থেকে নেমে এলো ৩৭ টাকায়। নতুন উদ্যমে শুরু হলো কাজ। বিনামূল্যে বই বিতরণের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ১ জানুয়ারি ২০০২ সালে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই বিতরণ করলাম।

স্বল্প সময়ে ছাপানোর কাজ শেষ হওয়ার জন্য বহু প্যাকেজ করায় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা আমাকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় তুলল। সেই সময়ে নিজ থেকে এগিয়ে এলেন দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের তৎকালীন বার্তা সম্পাদক নঈম নিজাম। শুরু করলাম এদেশের ১৯৭২ সালের জন্ম নেওয়া শিক্ষার ক্যান্সার নামক ঘাতক ‘নকল’ প্রতিরোধের সংগ্রাম। মন্ত্রণালয় থেকে গতানুগতিক বাধার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও এগিয়ে যাচ্ছিলাম। সেই সময়ে গুটিকয়েক বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন ছিল। যা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হতো না। এদিকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যকে নিউজ কাভারেজ দেওয়ার মতো ক্যামেরা ও ক্যামেরাম্যানের স্বল্পতা ছিল। কোনো অবস্থাতেই প্রচারণায় সফলতা অর্জন করতে পারছিলাম না। এরই মধ্যে মন্ত্রদূত হয়ে আমার সংগ্রামকে স্থায়িত্ব দেওয়ার জন্য ইতিবাচক চিন্তা নিয়ে এগিয়ে এলেন নঈম নিজাম। তাঁরই আগ্রহ এবং পরামর্শে কিনে নিলাম ভিডিও ক্যামেরা। প্রতিদিনই মন্ত্রণালয়ের পিআরওকে দিয়ে ভিডিও ধারণ করে এবং ছবি তুলে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার পাতায়, টিভির পর্দায় সংবাদ প্রচার হতো। নকল প্রতিরোধ, জাটকা নিধন প্রতিরোধ আন্দোলন কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন সব মিলিয়ে দেশব্যাপী ইতিবাচক প্রচারণার জোয়ার উঠতে থাকল। ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে নকলবিরোধী আন্দোলন ঘরে ঘরে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল। আন্দোলনে সহযোগিতা করেছিলেন সাংবাদিক বন্ধুরা, প্রশাসন, শিক্ষক ও অভিভাবক, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের আপামর জনগণ। দুর্গম অঞ্চলে পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে হেলিকপ্টার সংযোজিত করেছিলাম নিজ দায়িত্বে। সারা দেশের পরীক্ষা কেন্দ্রের নকলকারীরা উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কে থাকত।

সহযোগিতার চেয়ে বিরোধিতার পাল্লা ভারী হতে থাকল, থেমে থাকিনি। যথাসময়ে পুস্তক বিতরণ হয়েছে, অর্থ সাশ্রয় ও একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে, নতুন বছরের প্রথম দিনই বিনামূল্যে বই বিতরণ হয়েছে, সারা দেশে পাবলিক পরীক্ষায় নকল বন্ধ হয়েছে কিন্তু তার পরও বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত শীর্ষস্থানীয় একটি পত্রিকার এক সাংবাদিক বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের পরিবর্তে মিথ্যা খবর, যা খুবই সস্তা করে উপস্থাপন করে, কারণ, এগুলো তৈরি খুব সহজ।

২০০৪ সালের ২৩ মে, ওই দৈনিকের সংবাদ শিরোনাম ছিল-‘শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর বিমান ও কপ্টার ভাড়া আদায়ে গুরুতর অনিয়ম বহন করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বোর্ড।’ ইনসেটে দেওয়া হয়, ‘পাঠ্যপুস্তক প্রকাশক ও মুদ্রণ কাজে জড়িত চার শতাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছে। আট দিনে হেলিকপ্টার উড্ডয়নের ভাড়া ও জ্বালানি খরচ বাবদ প্রায় সাড়ে ৭ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’ সকালে পত্রিকায় চোখ বুলিয়ে সোজা প্রেস ক্লাবে চলে গেলাম এবং সংবাদ সম্মেলন করে বললাম, ‘চাঁদা নিয়েছি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেব, পদত্যাগ করব।’ আসলে কোনো কোনো সাংবাদিক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে খবরকে প্রতিষ্ঠিত করে, যা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও সংহতি সৃষ্টি করে। আবার কেউ কেউ সব খবরের মধ্যেই নেতিবাচকতা খুঁজে বের করেন। সেই সময়ে আবারও এগিয়ে এলেন সেই বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের বার্তা সম্পাদক, আজকের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম। ইতিবাচক সাংবাদিকতার মাধ্যমে নকলবিরোধী আন্দোলনের প্রচারণাকে আরও বেগবান করলেন। 

১/১১-এর সময়ও ওই শীর্ষস্থানীয় দৈনিকটি আবারও আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা, বানোয়াট তথ্য দিয়ে, রং মিশিয়ে হরেক রকম সংবাদ উপস্থাপন করেছিল। যা শাপেবর হয়েছিল, কেননা দুর্নীতি দমন কমিশন আমার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের করতে পারেনি। যার সুফল পাচ্ছি, কেননা এখনো সরকারি দল বা বিরোধী দল, শত্রু-মিত্র, দেশের আপামর জনগণ শিক্ষাক্ষেত্রে নকল প্রতিরোধে আমার সংগ্রামের কথা অবলীলায় স্বীকার করে। ১/১১-এর সময়ে সাংবাদিক নঈম নিজামের কথা আমার বারবার মনে পড়ছিল, সেই সময়েও দেশের বহুল প্রচারিত ওই পত্রিকাটিসহ অন্যান্য বেশ কিছু গণমাধ্যমে আমার নকল প্রতিরোধ আন্দোলনের সময়কার হেলিকপ্টার ভাড়ার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন আষাঢ়ে গল্প ছাপায়। 

ওই বিশেষ পত্রিকাটি নকলের বিরুদ্ধে আমার সংগ্রাম, জাটকা নিধন আন্দোলন ও মনগড়া কেচ্ছাকাহিনী দিয়ে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ এনে আমাকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে জাহির করতে শত চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিল।  মনে পড়ে গেল, এস্তোনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট থমাস হেনড্রিক লিভস বলেছিলেন, ‘মিথ্যা খবর খুবই সস্তা হয়ে থাকে, এগুলো তৈরি করা খুব সহজ। কিন্তু সত্যিকারের খবর খুঁজে বের করা খুব কঠিন একটা কাজ।’

আজকের প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও স্বাধীনতার অঙ্গীকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের কোনো বিকল্প নেই। যখন রাজনৈতিক দলের নেতারা অসত্য সংবাদ পরিবেশনকে উৎসাহিত করে অবাস্তব পরিবেশ সৃষ্টি করে, তখন বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা থমকে দাঁড়ায়। তাই গ্রিক রাজনীতিবিদ মার্কোস লেমন বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র মুক্ত ও স্বাধীন সাংবাদিকতা ও খবর প্রচারের বস্তুনিষ্ঠতার ওপর অনেকটা নির্ভর করে থাকে। যে রাজনৈতিক নেতারা মিথ্যা খবর প্রচারে নিরুৎসাহিত করেন, জানবেন সেই আপনাদের আসল নেতা।’  অপরদিকে শান্তিতে নোবেল জয়ী নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, “Real leaders must be ready to sacrifice all for the freedom of their people.”

বর্তমানে কৃত্রিমভাবে তৈরি অবাস্তবতায় ছাপানো হয় মিথ্যা খবর, সস্তা খবর প্রচারে রাজনৈতিক নেতারা উৎসাহিত করেন কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য, জনগণের স্বার্থে নেতারা জীবন উৎসর্গ করতে রাজি নন। দেশের এমনই অস্বস্তিকর পরিবেশে শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন ‘দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন’ সফলতার সঙ্গে সম্পাদক নঈম নিজামের অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৩ বছর অতিক্রম করেছে।  বহুল প্রচারিত দৈনিকটি সর্বসাধারণের সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যম হিসেবে, জনআকাক্সক্ষার ভিত্তিতে, বাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করবে। আর এভাবেই এগিয়ে চলুক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও সম্পাদক নঈম নিজামের আগামী দিনের পথচলা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা