শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

অবাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা

ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এবং চেয়ারম্যান ইআরআই (এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ)
প্রিন্ট ভার্সন
অবাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা

‘প্রত্যেকেই তাদের পরিস্থিতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে এবং  সাফল্য অর্জন করতে পারে যদি তারা যা করতে চায় আর তার প্রতি নিবেদিত এবং উৎসাহী হয়।’

 

“Everyone can rise above their circumstances and achieve success if they are dedicated to and passionate about what they do.” Nelson Mendala.” সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা ২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাসে ক্রিকেটার মাখায়া এনটিনিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ১০০ টেস্ট ম্যাচ খেলার প্রাক্কালে অভিনন্দন জানিয়ে এক বার্তায় লিখেছিলেন, ‘প্রত্যেকেই তাদের পরিস্থিতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে এবং সাফল্য অর্জন করতে পারে যদি তারা যা করতে চায় আর তার প্রতি নিবেদিত এবং উৎসাহী হয়।’

যে কোনো সাফল্য অর্জনের পেছনে অনেক গল্প থাকে। সাফল্যের গল্পের মধ্যে ব্যক্তিগত উন্নয়ন বা ব্যক্তি সাফল্যকে বুঝে থাকি। আজকের প্রেক্ষাপটে পেশাদার সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাংবাদিক নঈম নিজাম তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও সফল।  স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন, জাতির বিবেকের ক্ষুরধার মসি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। পুত্র সন্তান সুনাগরিক তৈরি করার কারখানার কারিগর। কন্যা বিশ্বের সেরা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।  বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে পেশাদারি জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত এবং সাফল্যের স্বর্ণশিখরে তাঁর অবস্থান। তিনি এখন শুধু ব্যক্তিই নন, মেধা ও মননের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছেন, সাংবাদিকতার আইকন হিসেবে দেশ-বিদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়ও বটে।

তবে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে পশ্চাৎপদ সমাজব্যবস্থা কিংবা রাষ্ট্রকে উন্নতির উচ্চ শিখরে পৌঁছাতে সংবাদপত্র বা সংবাদকর্মীরা সক্রিয় ভূমিকা রাখে। সেই বাস্তবতায় নঈম নিজাম ১/১১-এর পর বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রেক্ষাপটে নতুন যুগের সূচনা করেছেন। অনেকটা চ্যালেঞ্জ নিয়েই শুরু করলেন মাত্র ২ টাকার দৈনিক পত্রিকা। সাধারণ পাঠক সমাজকে শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপটের খবর একনজরে পরিবেশন করেছেন। একশ্রেণির পাঠক সমাজ সকালে চায়ের পেয়ালায় মুখ নিতেই টাটকা খবরের কাগজ ও চা পানের আসক্ততায় অভ্যস্ত। অপরদিকে, কর্মব্যস্ত খেটে খাওয়া মানুষগুলো সামান্য ফুসরত পেলেই সামর্থ্যরে মধ্যে থাকা স্বল্প পরিসরে ব্যাপক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় পত্রিকাটিতে নজর দেয়। বাস কিংবা সিএনজি চালক, ব্যস্ত নগরীর যানজটের অস্বস্তি থেকে পরিত্রাণ পেতে নজর দেয় এই পত্রিকার দিকে। মুদি দোকানদার কিংবা ঝাল মুড়িওয়ালার ক্রেতাবিহীন সময়ে নজর কেড়ে নেয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। মূলত, পত্রিকাটির জন্ম হয়, তথাকথিত সুশাসন ও গণতন্ত্রের ফেরিওয়ালা ১/১১-এর কুশীলব খলনায়কদের প্রস্থানের পর।

২০০১ সালের ১০ অক্টোবর প্রতিমন্ত্রী (শিক্ষা) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি। কিন্তু জুলাই অবধি বিনামূল্যে প্রাথমিক স্তরের বই বিতরণে ব্যর্থ হয় আওয়ামী লীগ সরকার (১৯৯৬-২০০১)। ওই সময় ‘পুস্তিকা’ নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে সব বই ছাপানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটি বই তো দেয়নি, উপরন্তু তারা বিল উঠিয়ে নিয়ে যায়, সেই কারণেই সময়মতো বই বিতরণ হয়নি। তড়িঘড়ি করে টেন্ডার দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম। এদিকে বিশ্বব্যাংকের সুপারিশ অনুযায়ী ছয়টি প্যাকেজে বই ছাপাতে হবে। ছাপানো ও বাঁধানোর কাজ একই প্রতিষ্ঠানকে দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার বই ছাপানোর জন্য প্রতি ফর্মায় বরাদ্দ দিয়েছিল ৭৪ টাকা। বুঝতে পারলাম, ছয়টি প্যাকেজে যদি বই দেওয়া হয় তাহলে কাজটি সঠিক সময়ে শেষ করা যাবে না। তাই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে ছোট ছোট প্যাকেজ বানিয়ে প্রায় সাড়ে চারশ প্রতিষ্ঠানকে বই ছাপানোর কাজ দিলাম। দেশের মুদ্রণ শিল্পে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো টেক্সটবুক বোর্ডের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন বিশেষ গৌরবের বিষয় মনে করে। সেই সুবাদে প্রতি ফর্মা ছাপানোর মূল্য গতবারের ৭৪ টাকা থেকে নেমে এলো ৩৭ টাকায়। নতুন উদ্যমে শুরু হলো কাজ। বিনামূল্যে বই বিতরণের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ১ জানুয়ারি ২০০২ সালে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই বিতরণ করলাম।

স্বল্প সময়ে ছাপানোর কাজ শেষ হওয়ার জন্য বহু প্যাকেজ করায় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা আমাকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় তুলল। সেই সময়ে নিজ থেকে এগিয়ে এলেন দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের তৎকালীন বার্তা সম্পাদক নঈম নিজাম। শুরু করলাম এদেশের ১৯৭২ সালের জন্ম নেওয়া শিক্ষার ক্যান্সার নামক ঘাতক ‘নকল’ প্রতিরোধের সংগ্রাম। মন্ত্রণালয় থেকে গতানুগতিক বাধার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও এগিয়ে যাচ্ছিলাম। সেই সময়ে গুটিকয়েক বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন ছিল। যা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হতো না। এদিকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যকে নিউজ কাভারেজ দেওয়ার মতো ক্যামেরা ও ক্যামেরাম্যানের স্বল্পতা ছিল। কোনো অবস্থাতেই প্রচারণায় সফলতা অর্জন করতে পারছিলাম না। এরই মধ্যে মন্ত্রদূত হয়ে আমার সংগ্রামকে স্থায়িত্ব দেওয়ার জন্য ইতিবাচক চিন্তা নিয়ে এগিয়ে এলেন নঈম নিজাম। তাঁরই আগ্রহ এবং পরামর্শে কিনে নিলাম ভিডিও ক্যামেরা। প্রতিদিনই মন্ত্রণালয়ের পিআরওকে দিয়ে ভিডিও ধারণ করে এবং ছবি তুলে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার পাতায়, টিভির পর্দায় সংবাদ প্রচার হতো। নকল প্রতিরোধ, জাটকা নিধন প্রতিরোধ আন্দোলন কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন সব মিলিয়ে দেশব্যাপী ইতিবাচক প্রচারণার জোয়ার উঠতে থাকল। ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে নকলবিরোধী আন্দোলন ঘরে ঘরে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল। আন্দোলনে সহযোগিতা করেছিলেন সাংবাদিক বন্ধুরা, প্রশাসন, শিক্ষক ও অভিভাবক, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের আপামর জনগণ। দুর্গম অঞ্চলে পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে হেলিকপ্টার সংযোজিত করেছিলাম নিজ দায়িত্বে। সারা দেশের পরীক্ষা কেন্দ্রের নকলকারীরা উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কে থাকত।

সহযোগিতার চেয়ে বিরোধিতার পাল্লা ভারী হতে থাকল, থেমে থাকিনি। যথাসময়ে পুস্তক বিতরণ হয়েছে, অর্থ সাশ্রয় ও একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে, নতুন বছরের প্রথম দিনই বিনামূল্যে বই বিতরণ হয়েছে, সারা দেশে পাবলিক পরীক্ষায় নকল বন্ধ হয়েছে কিন্তু তার পরও বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত শীর্ষস্থানীয় একটি পত্রিকার এক সাংবাদিক বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের পরিবর্তে মিথ্যা খবর, যা খুবই সস্তা করে উপস্থাপন করে, কারণ, এগুলো তৈরি খুব সহজ।

২০০৪ সালের ২৩ মে, ওই দৈনিকের সংবাদ শিরোনাম ছিল-‘শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর বিমান ও কপ্টার ভাড়া আদায়ে গুরুতর অনিয়ম বহন করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বোর্ড।’ ইনসেটে দেওয়া হয়, ‘পাঠ্যপুস্তক প্রকাশক ও মুদ্রণ কাজে জড়িত চার শতাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছে। আট দিনে হেলিকপ্টার উড্ডয়নের ভাড়া ও জ্বালানি খরচ বাবদ প্রায় সাড়ে ৭ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।’ সকালে পত্রিকায় চোখ বুলিয়ে সোজা প্রেস ক্লাবে চলে গেলাম এবং সংবাদ সম্মেলন করে বললাম, ‘চাঁদা নিয়েছি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেব, পদত্যাগ করব।’ আসলে কোনো কোনো সাংবাদিক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে খবরকে প্রতিষ্ঠিত করে, যা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও সংহতি সৃষ্টি করে। আবার কেউ কেউ সব খবরের মধ্যেই নেতিবাচকতা খুঁজে বের করেন। সেই সময়ে আবারও এগিয়ে এলেন সেই বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের বার্তা সম্পাদক, আজকের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম। ইতিবাচক সাংবাদিকতার মাধ্যমে নকলবিরোধী আন্দোলনের প্রচারণাকে আরও বেগবান করলেন। 

১/১১-এর সময়ও ওই শীর্ষস্থানীয় দৈনিকটি আবারও আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা, বানোয়াট তথ্য দিয়ে, রং মিশিয়ে হরেক রকম সংবাদ উপস্থাপন করেছিল। যা শাপেবর হয়েছিল, কেননা দুর্নীতি দমন কমিশন আমার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের করতে পারেনি। যার সুফল পাচ্ছি, কেননা এখনো সরকারি দল বা বিরোধী দল, শত্রু-মিত্র, দেশের আপামর জনগণ শিক্ষাক্ষেত্রে নকল প্রতিরোধে আমার সংগ্রামের কথা অবলীলায় স্বীকার করে। ১/১১-এর সময়ে সাংবাদিক নঈম নিজামের কথা আমার বারবার মনে পড়ছিল, সেই সময়েও দেশের বহুল প্রচারিত ওই পত্রিকাটিসহ অন্যান্য বেশ কিছু গণমাধ্যমে আমার নকল প্রতিরোধ আন্দোলনের সময়কার হেলিকপ্টার ভাড়ার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন আষাঢ়ে গল্প ছাপায়। 

ওই বিশেষ পত্রিকাটি নকলের বিরুদ্ধে আমার সংগ্রাম, জাটকা নিধন আন্দোলন ও মনগড়া কেচ্ছাকাহিনী দিয়ে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ এনে আমাকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে জাহির করতে শত চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিল।  মনে পড়ে গেল, এস্তোনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট থমাস হেনড্রিক লিভস বলেছিলেন, ‘মিথ্যা খবর খুবই সস্তা হয়ে থাকে, এগুলো তৈরি করা খুব সহজ। কিন্তু সত্যিকারের খবর খুঁজে বের করা খুব কঠিন একটা কাজ।’

আজকের প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও স্বাধীনতার অঙ্গীকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের কোনো বিকল্প নেই। যখন রাজনৈতিক দলের নেতারা অসত্য সংবাদ পরিবেশনকে উৎসাহিত করে অবাস্তব পরিবেশ সৃষ্টি করে, তখন বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা থমকে দাঁড়ায়। তাই গ্রিক রাজনীতিবিদ মার্কোস লেমন বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র মুক্ত ও স্বাধীন সাংবাদিকতা ও খবর প্রচারের বস্তুনিষ্ঠতার ওপর অনেকটা নির্ভর করে থাকে। যে রাজনৈতিক নেতারা মিথ্যা খবর প্রচারে নিরুৎসাহিত করেন, জানবেন সেই আপনাদের আসল নেতা।’  অপরদিকে শান্তিতে নোবেল জয়ী নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, “Real leaders must be ready to sacrifice all for the freedom of their people.”

বর্তমানে কৃত্রিমভাবে তৈরি অবাস্তবতায় ছাপানো হয় মিথ্যা খবর, সস্তা খবর প্রচারে রাজনৈতিক নেতারা উৎসাহিত করেন কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য, জনগণের স্বার্থে নেতারা জীবন উৎসর্গ করতে রাজি নন। দেশের এমনই অস্বস্তিকর পরিবেশে শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন ‘দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন’ সফলতার সঙ্গে সম্পাদক নঈম নিজামের অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৩ বছর অতিক্রম করেছে।  বহুল প্রচারিত দৈনিকটি সর্বসাধারণের সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যম হিসেবে, জনআকাক্সক্ষার ভিত্তিতে, বাস্তবতার নিরিখে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করবে। আর এভাবেই এগিয়ে চলুক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও সম্পাদক নঈম নিজামের আগামী দিনের পথচলা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন