শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৮, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রাবিতে মাদকের ভয়াবহতা বাড়ছেই

মর্তুজা নুর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
অনলাইন ভার্সন
রাবিতে মাদকের ভয়াবহতা বাড়ছেই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) মাদকের ভয়াবহতা কমছে না। দিন দিন মাদকসেবী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। ছেলেদের পাশাপাশি মাদকের প্রতি মেয়েদের আসক্তিও বৃদ্ধি হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গাকে মাদকের অলিখিত স্পট বানিয়ে ফেলেছে মাদকসেবীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বহিরাগতরাও এসব জায়গায় এসে মাদক সেবন করছে। তবে সকল প্রকার মাদকসেবন ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছেন প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু জায়গা সন্ধ্যার পর পরিণত হয় মাদকদ্রব্য সেবনের আখড়ায়। এই জায়গাগুলোতে সন্ধ্যার পর নিয়মিত গাঁজা সেবনের আসর বসানো হচ্ছে। এছাড়াও আবাসিক হলগুলোর ছাঁদে ও বিভিন্ন কক্ষে রাতের বেলা বসানো হচ্ছে গাঁজা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের আসর। বিভিন্ন উৎসবে ছাত্র হলগুলোতে চলে মদ পান। সব মিলিয়ে গোটা ক্যাম্পাস এখন পরিণত হয়েছে মাদকের রাজ্যে।

জানা গেছে, ক্যাম্পাসের অন্তত ২০-২৫ জায়গায় প্রতিদিন বসে মাদক সেবনের আসর। সন্ধ্যার পর এসব স্থান দিয়ে গেলে হঠাৎ করেই নাকে পৌঁছবে একটি গন্ধ। পাশে তাকালেই দেখা মিলবে কয়েকজন গোল হয়ে বসে সিগারেটে পুরে সেবন করছেন গাঁজা। শুধু সন্ধ্যা বা রাতের বেলা নয় দিনের বেলাতেও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে চলছে গাঁজা সেবন। 

শিক্ষার্থীদের মাদক সেবনের আলাদা আলাদা গ্রুপ আছে ও তাদের স্থানও নির্ধারণ করা থাকে। কখনো সন্ধ্যার পর আবার কখনো রাতে মাদক সেবনের জন্য সবাই হাজির হন তাদের নির্দিষ্ট জায়গায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠে, কৃষি প্রকল্পের গোডাউনের বারান্দায়, বিনোদপুর গেট সংলগ্ন আইবিএস ভবন যাওয়ার রাস্তায় সৈয়দ আমীর হলের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায়, নবাব আব্দুল লতিফ হলের পূর্ব পার্শ্বের মাঠে, শাহ মখদুম হলের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায়, শহীদ শামসুজ্জোহা হলের পূর্ব দিকে রাস্তার পাশে, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেলস্টেশনের দুই পার্শ্বে, মাদার বখশ ও শহীদ জিয়াউর রহমান হলের মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গায়, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সামনের মাঠে, চারুকলা ও কৃষি অনুষদ সংলগ্ন মাঠগুলোর অন্তত তিনটি পয়েন্টে, তৃতীয় বিজ্ঞান ভবনের পেছনে তুঁতবাগান এলাকায়, দ্বিতীয় বিজ্ঞান ভবনের পেছনের ব্রীজে, চতুর্থ বিজ্ঞান ভবনের পেছনে চায়ের দোকানে, প্রথম বিজ্ঞান ভবনের পশ্চিম পার্শ্বে, শহীদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার ছাত্র-শিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মাঠে পানির ফোয়ারার নিচে, সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী ও রবীন্দ্র কলা ভবনের ছাদে, রোকেয়া হলের পশ্চিম দিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাজার গেটে রাস্তার পার্শ্বের মাঠে, পুরাতন ফোকলোর মাঠের পশ্চিম পার্শ্বে, জুবেরি মাঠের দক্ষিণ কোনায়, দ্বিতীয় প্রশাসন ভবনের পূর্ব কোনায়, বিএনসিসি মাঠসহ ক্যাম্পাসের একাধিক স্থানে নিয়মিত বসে গাঁজা সেবনের আসর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বহিরাগতরা এসব আসর বসায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর পরিচয়ে তারা মটরসাইকেলে করে এসব জায়গায় আসছে। আবার মাদক সেবন শেষ করে কোনো রকম জটঝামেলা ছাড়াই চলে যাচ্ছে। অনেক এসব বহিরাগতরাই মাদক সরবরাহ করে থাকে।

হেরোয়িন, ইয়াবা, ফেনসিডিল ও মদের আসক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকার্থীরা ছাত্র-ছাত্রীদের হলগুলোর সামনে কিংবা পাশে এবং ক্যাম্পাসের ভবনগুলোর নিচে অহরহ পড়ে থাকতে দেখা যায় ফেনসিডিলের বোতল। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের প্রায় প্রতিটি হলেই এখন চলছে ইয়াবা সেবন। 

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শুধু ছাত্ররাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রীও মাদকাসক্তিতে জড়িয়ে পড়েছেন। গত ১৬ আগষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সিরাজী ভবনের ছাদে অভিযান চালায় পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা। সেখান থেকে মাদক সেবনের সময় ১৬ জন শিক্ষার্থীকে আটক করে তারা। এদের মধ্যে ৪ জন মেয়েও ছিল। যাদের মধ্যে একজন মেয়ের ব্যাগ থেকে ৩ পিস ইয়াবা, ৩ প্যাকেট গাঁজা ও সিগারেট উদ্ধার করে প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা।

জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাহিরে একাধিক স্থানে বিক্রি করা হয় বিভিন্ন ধরণের মাদক। ক্যাম্পাসের স্টেশন বাজারে একাধিক দোকানে ও পাওয়া যায় গাঁজা ও ফেনসিডিল। ক্যাম্পাস সংলগ্ন কাজলা ও কাটাখালির একাধিক ব্যক্তি ও দোকানে মেলে বিভিন্ন ধরণের মাদক। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মির্জাপুর এলাকায় একাধিক দোকানে বিক্রি হয় গাঁজা, ইয়াবা ও ফেনসিডিল। মদ পাওয়া যায় নগরীর সাহেব বাজারের একাধিক স্থানে।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, মাদক ও সকল প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ডে আমরা জিরো টলারেন্স গ্রহণ করেছি। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন চিহ্নিত জায়গায় অভিযান চালাচ্ছি। আশা করছি খুব দ্রুত এগুলো বন্ধ করা সম্ভব হবে।

বিডি-প্রতিদিন/২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৩৩ মিনিট আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক