ঢাকা বিশ্ববিদ্যাালয়ের (ঢাবি) বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি ও ডিজিটাল জালিয়াতির অভিযোগে ১২ জনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকা জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহীদ এলাহী। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ১৫ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- নাহিদ হাসান কাওসার, তানভীর হোসাইন, রফিকুল ইসলাম, খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, এস এম জাকির হোসাইন, আবু হানিফ নোমান, আল ইমরান, নূরে আলম আরিফ, সৌমিকা প্রতিচী সাত্তার, আরিফা বিল্লাহ তামান্না, শাহ পরান ও আবুল বাশার। এদের মধ্যে মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজ ও আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সদ্য এইচএসসি পাস করা কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছেন।
জানা যায়, মাস্টার কার্ডের মত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসে সিম কার্ড ঢুকিয়ে কেন্দ্রের বাইরে যোগাযোগ করে উত্তর সংগ্রহের সময় এদেরকে হাতে নাতে ধরা হয়। এরা কানে অতিক্ষুদ্র তারবিহীন হেডফোন ব্যবহার করছিল।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ এম আমজাদ, সহকারী প্রক্টর মোঃ সোহেল রানা, ড. এ কে লুতিফুল কবীর, মাইনুল ইসলাম প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/১৩ অক্টোবর ২০১৭/হিমেল