শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়ম

চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ঘটনায় জড়িত শিক্ষকদের সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা সংক্রান্ত ছোটখাটো সমস্যা হলেই সম্প্রতি বিনা নোটিশেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি কিংবা পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজ থেকে বিরত রাখার নজির রয়েছে। এ যেন লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই অবস্থা। উল্টো দায়ী শিক্ষককে 'বাঁচাতে' তৎপরতা শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের ডি ইউনিটে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ফলে এ ইউনিটে পরীক্ষা দেওয়া প্রায় ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ফলাফল আটকে গেছে। এ ঘটনায় দায়ী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া থেকে বিরত থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নীতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির আস্থাভাজন হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দুই শিফটে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষায় বাংলা মাধ্যম শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ন্যাশনাল কারিকুলাম ও ব্রিটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজিতে প্রশ্ন প্রনয়ণ করা হয়। ইংরেজি মাধ্যমের এ দুই ক্যাটাগরির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা গ্রহন করা হয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের নিচতলার ১০১, ১০২ ও ১০৩ নম্বর কক্ষে। নিয়ম অনুযায়ী, বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০ নাম্বারের ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্ন থাকবে মূল প্রশ্নের সঙ্গে। কারণ বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবনের কোনও স্তরে মাতৃভাষা বাংলা বিষয়ে পাঠ না নেওয়ায় তাদের ৩০ নম্বরের ঐচ্ছিক ইংরেজি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। 

অন্যদিকে, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের প্রতিটি স্তরেই বাংলা বিষয়ে পাঠ গ্রহণ করতে হয় বিধায় তাদের এ পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে ৩০ নম্বরের পরীক্ষা  আবশ্যিক ভাবে দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের ৩০ নাম্বারের বাংলা প্রশ্ন দেওয়া হয়নি। এতে বিপাকে পড়ে যায় ন্যাশনাল কারিকুলামের ইংরেজি মাধ্যমের ৪১৬ জন শিক্ষার্থী। 

পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা হলে বাংলার প্রশ্ন না দেওয়ার বিষয়টি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের অবহিত করে। এ সময় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসী ওই তিন কক্ষের পরীক্ষার্থীদের বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রনীত ৩০ নাম্বার ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে বলেন। অথচ তিনি ওই কেন্দ্রে অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো দায়িত্বই ছিল না। 

অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ শিক্ষক বিধায় তিনি দায়িত্বে না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে তিনি নাক গলিয়ে থাকেন। অতিউৎসাহী হিসেবে শিক্ষক হিসেবে নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপকও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছেন। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো ফাইল স্বাক্ষর হওয়ার আগে এই দুই শিক্ষকের সম্মতি নিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। যাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রশাসনিক দায়িত্ব নেই।

বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী সাংবাদিকদের বলেন, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নপত্র নিয়ে আমি সমাজবিজ্ঞানের ওই হলটিতে যাই। এসময় দেখতে পাই তাদের প্রশ্নপত্রে বাংলা অংশটি নেই।  এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে প্রশ্ন তৈরির কোনো সম্ভাবনা না থাকায় আমি শিক্ষার্থীদের স্পেশাল ইংরেজিতেই পরীক্ষা চালিয়ে নিতে দায়িত্বরত শিক্ষকদের নির্দেশ দিই। 

এদিকে, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর হাতেই বা কেন ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন যাবে এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে। কারণ তিনি পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো কমিটিতেই নেই। এ ক্ষেত্রে ডি ইউনিট কো-অর্ডিনেটর ও শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুকে দায় থেকে যায় বলেও জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকেরা। 

সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. ফরিদ উদ্দিন আহামেদ বলেন, এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু জানায়নি। জানতে পারলে মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সমাধান করা যেত। আর কুদ্দসী স্যার কোন দায়িত্ব নিয়ে পরীক্ষা হলে এসেছেন তাও আমাকে জানানো হয়নি। তাছাড়া দায়িত্ব বণ্টনের কোনো ফাইলে তার নাম আমার চোখে পড়েনি।

এদিকে, ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার তিন দিন পর এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে উল্লেখ করা হয়, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী ঐদিনের ভর্তি পরীক্ষায় তিনি ডি ইউনিটের কো-অর্ডিনেটরের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের নীচ তলায় ১০১, ১০২ ও ১০৩ নং কক্ষে দায়িত্ব পালন করেছেন। যদিও এমন কোন দায়িত্ব দেয়ার বিষয়টি জানেনা ডি ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কোনো সদস্যই। 

তাদের অভিযোগ, অনিয়মের তিন দিন পর তাকে 'বাঁচাতে' এই বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এরকম বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার ঘটনা যদি ঘটেও থাকে তাহলে খসরুল আলম কুদ্দুসীর আর দায় এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।

এদিকে, এই প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আটকে গেছে। ৬ নভেম্বর ৪১৬ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা পুনরায় নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত একটি বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের বিষয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি কমিটির কো-অর্ডিনেটর ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক আমাদের জানিয়েছিলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো পরীক্ষার্থী  অভিযোগ করেনি। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ৬ নভেম্বর শুধুমাত্র ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা পুনরায় নেয়া হবে। কিন্তু বিষয়টি যে মিথ্যা তা খসরুল আলম কুদ্দুসীর বক্তব্যে স্পষ্ট। তিনি স্বীকার করেছেন, পরীক্ষা চলাকালে কোনো দায়িত্বে না থাকলেও তিনি হলে প্রশ্ন নিয়ে গেছেন। এবং ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের তিনি বাংলার স্থলে বৃটিশ কারিকুলামের জন্য নির্ধারিত ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন। তার মানে কুদ্দুসী অভিযোগ পেয়েই বিভ্রান্তিকর একটি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছেন। অতএব এখানে খসরুল আলম কুদ্দুসীর দায়িত্ব পালন কতটা আইনানুগ ও যুক্তিসঙ্গত সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। 

এদিকে ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের সভাপতি পদ থেকে অধ্যাপক ড. গোলাম কবিরকে বিনা নোটিশে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে সম্প্রতি। ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেওয়া এবং এ জন্য শিক্ষার্থীদের চার ঘন্টা সময় দেয়ার অজুহাতে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় চবির রুটিন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার। অথচ ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেয়া হলেও চার ঘন্টা সময় দেয়ায় শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ ঘটনায় পরীক্ষার্থীরা কোনো অভিযোগ না দিলে উপাচার্য নজিরবিহীনভাবে বিভাগীয় সভাপতির পদ থেকে আওয়ামীপন্থী এই শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অপসারণ করেন৷ 

এর আগে ২০১৭ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. রাহমান নাসির উদ্দিন মাস্টার্স পরীক্ষার্থীদের ২৫ নম্বরের টার্মিনাল পরীক্ষা ১০০ নম্বরে নেয়ায় তাকে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট তাকে সতর্ক করে। বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী কোনো শিক্ষককে 'সতর্ক' করাও একপ্রকার শাস্তি। ড. রাহমান নাসির উদ্দিন এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গেলেও উচ্চ আদালত সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখে।

কিন্তু ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় এত বড় অনিয়মের ফলে ৫৪ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হলেও জড়িত শিক্ষকরা সনাক্ত করে এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 
বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীসহ লোক প্রশাসন বিভাগের দুই  জন শিক্ষক এবং নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক অধ্যাপক প্রশাসনিক দায়িত্বে না থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে খবরদারি করছেন। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জটিলতা। 

ডি ইউনিটের পরীক্ষায়ও এই শিক্ষকদের খবরদারির কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভাগ্য ঝুলে আছে। ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়মের বিষয়ে জড়িত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না তা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কেএম নুর আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

 


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি
র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ
ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড
মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক
যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১
গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল
ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা