শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়ম

চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ঘটনায় জড়িত শিক্ষকদের সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা সংক্রান্ত ছোটখাটো সমস্যা হলেই সম্প্রতি বিনা নোটিশেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি কিংবা পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজ থেকে বিরত রাখার নজির রয়েছে। এ যেন লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই অবস্থা। উল্টো দায়ী শিক্ষককে 'বাঁচাতে' তৎপরতা শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের ডি ইউনিটে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ফলে এ ইউনিটে পরীক্ষা দেওয়া প্রায় ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ফলাফল আটকে গেছে। এ ঘটনায় দায়ী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া থেকে বিরত থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নীতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির আস্থাভাজন হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দুই শিফটে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষায় বাংলা মাধ্যম শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ন্যাশনাল কারিকুলাম ও ব্রিটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজিতে প্রশ্ন প্রনয়ণ করা হয়। ইংরেজি মাধ্যমের এ দুই ক্যাটাগরির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা গ্রহন করা হয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের নিচতলার ১০১, ১০২ ও ১০৩ নম্বর কক্ষে। নিয়ম অনুযায়ী, বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০ নাম্বারের ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্ন থাকবে মূল প্রশ্নের সঙ্গে। কারণ বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবনের কোনও স্তরে মাতৃভাষা বাংলা বিষয়ে পাঠ না নেওয়ায় তাদের ৩০ নম্বরের ঐচ্ছিক ইংরেজি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। 

অন্যদিকে, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের প্রতিটি স্তরেই বাংলা বিষয়ে পাঠ গ্রহণ করতে হয় বিধায় তাদের এ পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে ৩০ নম্বরের পরীক্ষা  আবশ্যিক ভাবে দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের ৩০ নাম্বারের বাংলা প্রশ্ন দেওয়া হয়নি। এতে বিপাকে পড়ে যায় ন্যাশনাল কারিকুলামের ইংরেজি মাধ্যমের ৪১৬ জন শিক্ষার্থী। 

পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা হলে বাংলার প্রশ্ন না দেওয়ার বিষয়টি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের অবহিত করে। এ সময় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসী ওই তিন কক্ষের পরীক্ষার্থীদের বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রনীত ৩০ নাম্বার ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে বলেন। অথচ তিনি ওই কেন্দ্রে অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো দায়িত্বই ছিল না। 

অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ শিক্ষক বিধায় তিনি দায়িত্বে না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে তিনি নাক গলিয়ে থাকেন। অতিউৎসাহী হিসেবে শিক্ষক হিসেবে নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপকও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছেন। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো ফাইল স্বাক্ষর হওয়ার আগে এই দুই শিক্ষকের সম্মতি নিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। যাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রশাসনিক দায়িত্ব নেই।

বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী সাংবাদিকদের বলেন, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নপত্র নিয়ে আমি সমাজবিজ্ঞানের ওই হলটিতে যাই। এসময় দেখতে পাই তাদের প্রশ্নপত্রে বাংলা অংশটি নেই।  এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে প্রশ্ন তৈরির কোনো সম্ভাবনা না থাকায় আমি শিক্ষার্থীদের স্পেশাল ইংরেজিতেই পরীক্ষা চালিয়ে নিতে দায়িত্বরত শিক্ষকদের নির্দেশ দিই। 

এদিকে, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর হাতেই বা কেন ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন যাবে এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে। কারণ তিনি পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো কমিটিতেই নেই। এ ক্ষেত্রে ডি ইউনিট কো-অর্ডিনেটর ও শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুকে দায় থেকে যায় বলেও জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকেরা। 

সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. ফরিদ উদ্দিন আহামেদ বলেন, এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু জানায়নি। জানতে পারলে মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সমাধান করা যেত। আর কুদ্দসী স্যার কোন দায়িত্ব নিয়ে পরীক্ষা হলে এসেছেন তাও আমাকে জানানো হয়নি। তাছাড়া দায়িত্ব বণ্টনের কোনো ফাইলে তার নাম আমার চোখে পড়েনি।

এদিকে, ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার তিন দিন পর এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে উল্লেখ করা হয়, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী ঐদিনের ভর্তি পরীক্ষায় তিনি ডি ইউনিটের কো-অর্ডিনেটরের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের নীচ তলায় ১০১, ১০২ ও ১০৩ নং কক্ষে দায়িত্ব পালন করেছেন। যদিও এমন কোন দায়িত্ব দেয়ার বিষয়টি জানেনা ডি ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কোনো সদস্যই। 

তাদের অভিযোগ, অনিয়মের তিন দিন পর তাকে 'বাঁচাতে' এই বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এরকম বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার ঘটনা যদি ঘটেও থাকে তাহলে খসরুল আলম কুদ্দুসীর আর দায় এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।

এদিকে, এই প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আটকে গেছে। ৬ নভেম্বর ৪১৬ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা পুনরায় নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত একটি বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের বিষয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি কমিটির কো-অর্ডিনেটর ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক আমাদের জানিয়েছিলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো পরীক্ষার্থী  অভিযোগ করেনি। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ৬ নভেম্বর শুধুমাত্র ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা পুনরায় নেয়া হবে। কিন্তু বিষয়টি যে মিথ্যা তা খসরুল আলম কুদ্দুসীর বক্তব্যে স্পষ্ট। তিনি স্বীকার করেছেন, পরীক্ষা চলাকালে কোনো দায়িত্বে না থাকলেও তিনি হলে প্রশ্ন নিয়ে গেছেন। এবং ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের তিনি বাংলার স্থলে বৃটিশ কারিকুলামের জন্য নির্ধারিত ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন। তার মানে কুদ্দুসী অভিযোগ পেয়েই বিভ্রান্তিকর একটি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছেন। অতএব এখানে খসরুল আলম কুদ্দুসীর দায়িত্ব পালন কতটা আইনানুগ ও যুক্তিসঙ্গত সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। 

এদিকে ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের সভাপতি পদ থেকে অধ্যাপক ড. গোলাম কবিরকে বিনা নোটিশে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে সম্প্রতি। ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেওয়া এবং এ জন্য শিক্ষার্থীদের চার ঘন্টা সময় দেয়ার অজুহাতে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় চবির রুটিন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার। অথচ ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেয়া হলেও চার ঘন্টা সময় দেয়ায় শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ ঘটনায় পরীক্ষার্থীরা কোনো অভিযোগ না দিলে উপাচার্য নজিরবিহীনভাবে বিভাগীয় সভাপতির পদ থেকে আওয়ামীপন্থী এই শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অপসারণ করেন৷ 

এর আগে ২০১৭ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. রাহমান নাসির উদ্দিন মাস্টার্স পরীক্ষার্থীদের ২৫ নম্বরের টার্মিনাল পরীক্ষা ১০০ নম্বরে নেয়ায় তাকে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট তাকে সতর্ক করে। বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী কোনো শিক্ষককে 'সতর্ক' করাও একপ্রকার শাস্তি। ড. রাহমান নাসির উদ্দিন এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গেলেও উচ্চ আদালত সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখে।

কিন্তু ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় এত বড় অনিয়মের ফলে ৫৪ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হলেও জড়িত শিক্ষকরা সনাক্ত করে এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 
বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীসহ লোক প্রশাসন বিভাগের দুই  জন শিক্ষক এবং নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক অধ্যাপক প্রশাসনিক দায়িত্বে না থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে খবরদারি করছেন। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জটিলতা। 

ডি ইউনিটের পরীক্ষায়ও এই শিক্ষকদের খবরদারির কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভাগ্য ঝুলে আছে। ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়মের বিষয়ে জড়িত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না তা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কেএম নুর আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

 


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা
এনএসডিএ ও বাউবির সমঝোতা চুক্তি সই
এনএসডিএ ও বাউবির সমঝোতা চুক্তি সই
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল
ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল
জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ
গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই কাল ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই কাল ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
জাতীয় নির্বাচনের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা