শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়ম

চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চবিতে লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই!

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ঘটনায় জড়িত শিক্ষকদের সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা সংক্রান্ত ছোটখাটো সমস্যা হলেই সম্প্রতি বিনা নোটিশেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি কিংবা পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজ থেকে বিরত রাখার নজির রয়েছে। এ যেন লঘুপাপে গুরুদণ্ড, গুরুপাপে মিলছে রেহাই অবস্থা। উল্টো দায়ী শিক্ষককে 'বাঁচাতে' তৎপরতা শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের ডি ইউনিটে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণে অনিয়মের ফলে এ ইউনিটে পরীক্ষা দেওয়া প্রায় ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ফলাফল আটকে গেছে। এ ঘটনায় দায়ী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া থেকে বিরত থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নীতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির আস্থাভাজন হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দুই শিফটে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষায় বাংলা মাধ্যম শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ন্যাশনাল কারিকুলাম ও ব্রিটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজিতে প্রশ্ন প্রনয়ণ করা হয়। ইংরেজি মাধ্যমের এ দুই ক্যাটাগরির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা গ্রহন করা হয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের নিচতলার ১০১, ১০২ ও ১০৩ নম্বর কক্ষে। নিয়ম অনুযায়ী, বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০ নাম্বারের ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্ন থাকবে মূল প্রশ্নের সঙ্গে। কারণ বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবনের কোনও স্তরে মাতৃভাষা বাংলা বিষয়ে পাঠ না নেওয়ায় তাদের ৩০ নম্বরের ঐচ্ছিক ইংরেজি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। 

অন্যদিকে, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের প্রতিটি স্তরেই বাংলা বিষয়ে পাঠ গ্রহণ করতে হয় বিধায় তাদের এ পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে ৩০ নম্বরের পরীক্ষা  আবশ্যিক ভাবে দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের ৩০ নাম্বারের বাংলা প্রশ্ন দেওয়া হয়নি। এতে বিপাকে পড়ে যায় ন্যাশনাল কারিকুলামের ইংরেজি মাধ্যমের ৪১৬ জন শিক্ষার্থী। 

পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা হলে বাংলার প্রশ্ন না দেওয়ার বিষয়টি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের অবহিত করে। এ সময় ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসী ওই তিন কক্ষের পরীক্ষার্থীদের বৃটিশ কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রনীত ৩০ নাম্বার ঐচ্ছিক ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে বলেন। অথচ তিনি ওই কেন্দ্রে অধ্যাপক ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো দায়িত্বই ছিল না। 

অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ শিক্ষক বিধায় তিনি দায়িত্বে না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে তিনি নাক গলিয়ে থাকেন। অতিউৎসাহী হিসেবে শিক্ষক হিসেবে নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপকও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছেন। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো ফাইল স্বাক্ষর হওয়ার আগে এই দুই শিক্ষকের সম্মতি নিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। যাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রশাসনিক দায়িত্ব নেই।

বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী সাংবাদিকদের বলেন, ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নপত্র নিয়ে আমি সমাজবিজ্ঞানের ওই হলটিতে যাই। এসময় দেখতে পাই তাদের প্রশ্নপত্রে বাংলা অংশটি নেই।  এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে প্রশ্ন তৈরির কোনো সম্ভাবনা না থাকায় আমি শিক্ষার্থীদের স্পেশাল ইংরেজিতেই পরীক্ষা চালিয়ে নিতে দায়িত্বরত শিক্ষকদের নির্দেশ দিই। 

এদিকে, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীর হাতেই বা কেন ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন যাবে এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে। কারণ তিনি পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনো কমিটিতেই নেই। এ ক্ষেত্রে ডি ইউনিট কো-অর্ডিনেটর ও শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুকে দায় থেকে যায় বলেও জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকেরা। 

সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. ফরিদ উদ্দিন আহামেদ বলেন, এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু জানায়নি। জানতে পারলে মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সমাধান করা যেত। আর কুদ্দসী স্যার কোন দায়িত্ব নিয়ে পরীক্ষা হলে এসেছেন তাও আমাকে জানানো হয়নি। তাছাড়া দায়িত্ব বণ্টনের কোনো ফাইলে তার নাম আমার চোখে পড়েনি।

এদিকে, ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার তিন দিন পর এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে উল্লেখ করা হয়, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী ঐদিনের ভর্তি পরীক্ষায় তিনি ডি ইউনিটের কো-অর্ডিনেটরের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের নীচ তলায় ১০১, ১০২ ও ১০৩ নং কক্ষে দায়িত্ব পালন করেছেন। যদিও এমন কোন দায়িত্ব দেয়ার বিষয়টি জানেনা ডি ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কোনো সদস্যই। 

তাদের অভিযোগ, অনিয়মের তিন দিন পর তাকে 'বাঁচাতে' এই বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। এরকম বিশেষ দায়িত্ব দেয়ার ঘটনা যদি ঘটেও থাকে তাহলে খসরুল আলম কুদ্দুসীর আর দায় এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।

এদিকে, এই প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আটকে গেছে। ৬ নভেম্বর ৪১৬ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা পুনরায় নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত একটি বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত অনিয়মের বিষয়ে ডি ইউনিটের ভর্তি কমিটির কো-অর্ডিনেটর ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক আমাদের জানিয়েছিলেন, প্রশ্ন সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো পরীক্ষার্থী  অভিযোগ করেনি। তাই সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ৬ নভেম্বর শুধুমাত্র ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা পুনরায় নেয়া হবে। কিন্তু বিষয়টি যে মিথ্যা তা খসরুল আলম কুদ্দুসীর বক্তব্যে স্পষ্ট। তিনি স্বীকার করেছেন, পরীক্ষা চলাকালে কোনো দায়িত্বে না থাকলেও তিনি হলে প্রশ্ন নিয়ে গেছেন। এবং ন্যাশনাল কারিকুলামের শিক্ষার্থীদের তিনি বাংলার স্থলে বৃটিশ কারিকুলামের জন্য নির্ধারিত ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন। তার মানে কুদ্দুসী অভিযোগ পেয়েই বিভ্রান্তিকর একটি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছেন। অতএব এখানে খসরুল আলম কুদ্দুসীর দায়িত্ব পালন কতটা আইনানুগ ও যুক্তিসঙ্গত সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। 

এদিকে ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের সভাপতি পদ থেকে অধ্যাপক ড. গোলাম কবিরকে বিনা নোটিশে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে সম্প্রতি। ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেওয়া এবং এ জন্য শিক্ষার্থীদের চার ঘন্টা সময় দেয়ার অজুহাতে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় চবির রুটিন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার। অথচ ৫০ নম্বরের পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেয়া হলেও চার ঘন্টা সময় দেয়ায় শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ ঘটনায় পরীক্ষার্থীরা কোনো অভিযোগ না দিলে উপাচার্য নজিরবিহীনভাবে বিভাগীয় সভাপতির পদ থেকে আওয়ামীপন্থী এই শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অপসারণ করেন৷ 

এর আগে ২০১৭ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. রাহমান নাসির উদ্দিন মাস্টার্স পরীক্ষার্থীদের ২৫ নম্বরের টার্মিনাল পরীক্ষা ১০০ নম্বরে নেয়ায় তাকে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট তাকে সতর্ক করে। বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী কোনো শিক্ষককে 'সতর্ক' করাও একপ্রকার শাস্তি। ড. রাহমান নাসির উদ্দিন এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গেলেও উচ্চ আদালত সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখে।

কিন্তু ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় এত বড় অনিয়মের ফলে ৫৪ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হলেও জড়িত শিক্ষকরা সনাক্ত করে এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 
বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, ড. খসরুল আলম কুদ্দুসীসহ লোক প্রশাসন বিভাগের দুই  জন শিক্ষক এবং নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক অধ্যাপক প্রশাসনিক দায়িত্বে না থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিষয়ে খবরদারি করছেন। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জটিলতা। 

ডি ইউনিটের পরীক্ষায়ও এই শিক্ষকদের খবরদারির কারণে ৫৪ হাজার শিক্ষার্থীর ভাগ্য ঝুলে আছে। ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনিয়মের বিষয়ে জড়িত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না তা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কেএম নুর আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

 


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনে শিল্প ভ্রমণে এনইউবির টেক্সটাইল বিভাগের শিক্ষার্থীরা
বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনে শিল্প ভ্রমণে এনইউবির টেক্সটাইল বিভাগের শিক্ষার্থীরা
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা