শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সিলেট ছাত্রদলের হাতে এক হাজার বায়োডাটা

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
সিলেট ছাত্রদলের হাতে এক হাজার বায়োডাটা

তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের জন্য বেঁধে দেওয়া সময় পার করে এখন তাদের বয়স হয়েছে দেড় বছর। এই সময়ের মধ্যে তারা, জেলা কিংবা মহানগরের আওতাধীন একটি শাখার কমিটিও গঠন করতে পারেনি। ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে চলছে তাদের অজানা গন্তব্য। কবে নাগাদ জোনাল কমিটিগুলো গঠন করে জেলা ও মহানগরের কমিটি পূর্ণাঙ্গতা পাবে তারও নির্দিষ্ট কোন তারিখ বলতে পারছেন না নেতারা। বলা হচ্ছে, বিএনপির ভ্যানগার্ড হিসেবে খ্যাত সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের কথা।

তবে সিলেট জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন বলছেন, বিগত সিটি কর্পোরেশন, জাতীয় নির্বাচন ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল থাকার কারণে কমিটি দিতে দেরি হয়েছে। অতিসত্বর জেলা ও মহানগরের আওতাধীন ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এক হাজার নেতাকর্মীর বায়োডাটা হাতে নিয়ে বসে আছেন তারা। ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ থেকে নতুন গঠনতন্ত্র এলে দেওয়া হবে, সিলেট ছাত্রদলের সব’কটি কমিটি।

সঠিক সময়ে কমিটি গঠন করতে না পারায় দলের নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করছে বড় ধরণের হতাশা। বারবার নেতাদের পিছনে ধরনা দিয়ে কমিটি না দেয়ায় জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের দায়িত্বশীলদের প্রতি মুখ থুবড়ে পড়েছে অনেকটা। আর বর্তমানে সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদলের আহবায়ক কমিটি গঠন হওয়ায় অনেক নেতাকর্মীরা যুবদলের উপর ভরসা রাখতে চাইছেন বলে জানিয়েছেন ছাত্রদল থেকে বাদ পড়া অনেক নেতা।

সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের আংশিক কমিটি দেয়া হয়েছিল গত বছরের ১৩ জুন। আলতাফ হোসেন সুমনকে সভাপতি ও দেলোয়ার হোসেন দিনারকে সাধারণ সম্পাদক ও আবদুল মোতাক্কাবীর সাকীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে জেলা ছাত্রদলের ২৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। আর মহানগর ছাত্রদলের ২৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সুদীপ জ্যোতি এষ সভাপতি ও ফজলে রাব্বী আহসানকে সাধারণ সম্পাদক ও রুবেল ইসলামকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছিলো। এর মাঝে পেরিয়ে গেছে দীর্ঘ ১৮ মাস। ১৮ মাসেও জেলা কিংবা মহানগর ছাত্রদল গঠন করতে পারেনি নতুন কোন কমিটি। আর এতেই নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করছে বড় ধরণের ক্ষোভ।

কমিটি গঠনের পর প্রথমে অনেকটা চাঙ্গা ছিলো সিলেট ছাত্রদল। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ও বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট ছাত্রদলের কমিটির নেতারা এবং কমিটির বিপক্ষের নেতারা এক হয়ে কাজ করতে দেখা গেছে। এতে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করছিল উৎসাহ। নতুন করে কমিটি দিতে সময় ক্ষেপণ হওয়ায় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহে অনেকটা ভাটা পড়েছে।

সর্বশেষ ২৭ আগস্ট ছাত্রদলের ৬ষ্ঠ কাউন্সিলকে স্বাগত জানিয়ে জেলা ও মহানগর ছাত্রদল সিলেট শহরে বড় একটি শোডাউন করেছিলো। এর আগে গত বছরের রমযান মাসে বড় ইফতার মাহফিল করে তাদের অবস্থান জানান দিয়েছিল। এতে করে নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রেখেছিলো দলটি। কিন্তু দিন যেতে যেতে চলে গেছে দেড়টি বছর। নেতাকর্মীরা নতুন কমিটি না পাওয়ায় অনেকটা হতাশায় দিন কাটাচ্ছে।

গত ৩১ জুলাই জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের কার্যনির্বাহী কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিলেট জেলা ছাত্রদলের আওতাধীন সকল উপজেলা, পৌর ও কলেজ শাখা এবং মহানগর আওতাধীন সকল কলেজ ও ওয়ার্ড শাখার গুরুত্বপূর্ণ পদপ্রত্যাশী নেতৃবৃন্দকে ছবিসহ তাদের রাজনৈতিক সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত (সিভি)গত ১৫ আগস্টের মধ্যে জেলা ও মহানগরের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো। এতে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন কমিটিতে আগ্রহী হয়ে হাজার খানেক জীবন বৃত্তান্ত জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন। এরপরেও কমিটি দিতে দেরী হচ্ছে কেন জানতে চাইলে সুমন বলেন, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ নতু্ন করে গঠনতন্ত্র তৈরী করছে, এজন্য আটকা পড়েছে নতুন কমিটিগুলো।

জানা গেছে, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ নতুন করে দলের গঠনতন্ত্র তৈরীর কাজ করছে। এতে জেলা, মহানগর, উপজেলা, পৌর ও কলেজ শাখা কমিটির বয়সের একটি রূপরেখা তৈরী করে দিচ্ছে। কোন কমিটি কত সদস্যের হবে এ নিয়ে চূড়ান্তের কাজ চলছে বলে সূত্র জানিয়েছে। আগামি এক মাসের মধ্যে এই গঠনতন্ত্রের কাজ শেষ হওয়ার কথা।

জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলাতফ হোসেন সুমন সিলেটভিউকে জানিয়েছেন, নতুন গঠনতন্ত্র আসার পর সিলেট জেলার আওতাধীন উপজেলা, পৌরসভা ও কলেজ মিলিয়ে ৩৪টি কমিটি দেয়া হবে। এতে কোন কালক্ষেপণ করা হবেনা বলে তিনি জানান। এছাড়া মহানগরের আওতাধীন ২৭টি ওয়ার্ড ও ৬টি কলেজ কমিটিও একসাথে দেয়া হবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রদলের পুরাতন কমিটি (সাঈদ-মুন্না, খালেদ-লোকমান)’র দেয়া সকল কমিটির জায়গায় নতুন কমিটি দেয়া হবে। আর এতেই ভেঙ্গে যাবে পুরাতন কমিটিগুলো।

সিলেট ছাত্রদলের বিগত কমিটির কয়েকজন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহসাধারন সম্পাদকরা জানিয়েছেন, ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সম্মানজনক স্থান পাওয়ার জায়গা এখন নেই। কারণ জেলার ২৮ ও মহানগরের ২৯ সদস্যের কমিটিতে অনেক সিনিয়রকে বাদ দিয়ে অপেক্ষমাণ জুনিয়রদের সহসভাপতি করা হয়েছে। এতে করে বাদ পড়া সিনিয়রদের মর্যাদা সম্পন্ন কোন পদে রাখার মত খালি জায়গা রাখা হয়নি কমিটিতে। সুতরাং তারা এখন আর ছাত্রদল করতে আগ্রহী নয়।

এদিকে সিলেট যুবদলের নতুন কমিটি আসায় অনেক নেতাকর্মীরা যুবদলের রাজনীতি করতে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছেন। যুবদলের কমিটিতে দলের শীর্ষ কয়েকজন নেতা স্থান পাওয়ায় যুবদল করলে রাজনৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে এই আশায় অনেক ছাত্রদল নেতারা এখন যুবদলের পিছনে ছুটছেন। তাদের ধারণা, সিলেটে এবার ছাত্রদলের চেয়ে যুবদল হবে শক্তিশালী এই ভেবে যুবদলের রাজনীতি করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

 

বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
সর্বশেষ খবর
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে