শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৯, শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০

আমেরিকা যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল রায়হানের, সব স্বপ্ন তছনছ করে দিল যমদূত আকবর!

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকা যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল রায়হানের, সব স্বপ্ন তছনছ করে দিল যমদূত আকবর!

আমেরিকা যাওয়ার বন্দোবস্ত চলছিল রায়হানের। মা নিজে উদ্যোগী হয়ে সেখানে বসবাস করা তার এক চাচার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন। চাচা পাঠালেন স্পন্সরশিপ। এরপর প্রযোজ্য অন্যান্য কাগজপত্র তৈরি করে দূতাবাসে দাঁড়াবার আগেই স্ত্রীর কোল আলো করে এল সন্তান। ফলে স্ত্রীকে সময় দিয়ে আগামী নভেম্বরে ভিসার জন্য দাঁড়ানোর কথা ছিল তার। তবে ভিসা পাওয়ার আগেই হঠাৎ যেন যমদূত হয়ে সামনে দাঁড়ালেন এসআই আকবর। মারধর খেয়ে তার অকারণে দাবি করা ১০ হাজার টাকা দিয়ে হলেও মুক্তি পেতে চেয়েছিলেন রায়হান। বাবাকে ফোন করলেন, বাবা টাকা নিয়ে আসতে চাইলেন। কিন্তু, সময় দিলেন না আকবর। বাবা-মা এসে হাসপাতালে পেলেন রায়হানের নিথর দেহ।

সিলেটে পুলিশের নির্যাতনে এভাবে মৃত্যু হওয়া রায়হান উদ্দিনের পরিবারের সব স্বপ্ন এখন ভেঙে চুরমার। মায়ের ইচ্ছা ছিল ছেলেকে প্রতিষ্ঠিত করে আবারও সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেন। 

দুই মাসের সন্তান কোলে স্ত্রী তান্নির স্বপ্ন ছিল একটা সুখের সংসার। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি ছিলেন রায়হান। তাকে হারিয়ে দু’মাস বয়সী মেয়ে আলফাকে নিয়ে বাকরুদ্ধ রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নি (২২)। রায়হানের বড় বোন রুবা আক্তার থাকেন লন্ডনে। ভাইকে শেষ মুহূর্তে এক পলক না দেখতে পেরে আক্ষেপের শেষ নেই তার। দেশে না এলেও তিনি ভাই হত্যার বিচার চেয়ে লন্ডনে প্রতিবাদ করে যাচ্ছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বরখাস্ত এসআই আকবর হোসেনসহ অন্য সহযোগীদের যথাযথ শাস্তি দাবি করেছেন তারা।

রায়হানের মা সালমা বেগম জানান, অনেক কষ্ট করেছি আমার ছেলেমেয়েকে নিয়ে, যা কেউ না দেখলে বুঝতে পারতো না। আজ আমার সব স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছে এসআই আকবর ও তার সহযোগীরা। এমন পরিণতি হবে আমার, জীবনেও ভাবিনি। বুক চাপড়ে আক্ষেপের সঙ্গে একবাক্যে কথাগুলো বলে গেলেন নিহত রায়হানের মা সালমা বেগম। বৃহস্পতিবার আখালিয়াস্থ এলাকায় রায়হানদের বাড়িতে গেলে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি জানান, ২০১৭ সালের দিকে ছেলেকে বিয়ে দিয়েছি। ছোটখাটো চাকরি করলেও আমাদের সংসার ছিল খুবই সুখের। স্ত্রী ও মায়ের প্রতি রায়হানের ভালোবাসার কোনও কমতি ছিল না। প্রতিমাসে বেতন পাওয়ার পর আমার হাতে কিছু টাকা দিয়ে ছেলে বলতো এগুলো তুমি খরচ করো। সংসার যেহেতু চলতো একমাত্র ছেলের আয়ের ওপর, যার জন্য আমি তার দেওয়া টাকা খরচ করতাম খুবই কম। অভাব অনটনের সংসারে একটু ভালো থাকার আশার পাশাপাশি রায়হানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তাকে আমেরিকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করি তার এক চাচার মাধ্যমে। তিনি আমেরিকায় থাকেন। গত জুলাই মাসের দিকে আমেরিকা থেকে সব কাগজপত্র আমাদের কাছে আসে। দেনা করে ছেলের মেডিকেলসহ অন্যান্য কাজ দ্রুত সম্পন্ন করি। আমেরিকা অ্যাম্বেসির (দূতাবাসের) ফি জোগাড় করার পর তার অ্যাম্বেসিতে ওঠার (ভিসা পাওয়ার জন্য দাঁড়ানোর) কথা ছিল। কিন্তু এই ফি জোগাড় করতে দেরি হওয়াই আমার জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়।

তিনি বলেন, রায়হানের এক মেয়ে জন্ম হওয়ায় একটু সময় নিই আমরা। নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে রায়হানের আমেরিকা অ্যাম্বেসিতে (ভিসা পেতে) দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তুতি ছিল। ভিসা হওয়ার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন ছিল সবকিছু আমরা প্রস্তুত করে রাখি। আবেদনটি ছিল ফ্যামেলির একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু, আমার সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে গেলো। সারা জীবন কষ্ট করে মানুষ করা ছেলেটাকে হারাতে হয়েছে আমার। তাও আবার কোনও কারণ ছাড়াই। নির্দোষ ছেলে পুলিশের কাছে নিরপরাধ বলে কান্নাকাটি করে পায়ে ধরলেও তাকে বাঁচতে দেওয়া হয়নি। এভাবে যেন আর কোনও মায়ের বুক খালি না হয় সেজন্য হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই আমি।

তিনি আরও বলেন, পুলিশ বিনা কারণে আমার ছেলেকে ধরে টাকা চেয়েছে। আমরাও আমার ছেলেকে ছাড়িয়ে আনতে বাধ্য হয়ে টাকা নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু, এরমধ্যেই তারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে মাত্র ১০ হাজার টাকার জন্য। এরা মানুষ নয়, এরা পুলিশের ছদ্মবেশে পশু। তারা রক্ষক হয়ে ভক্ষকের কাজ করেছে। আমি এখন তাদের ১০ লাখ টাকা দেবো, তারা নিরপরাধ ছেলেকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিক।

রায়হানের সৎবাবা হাবিবুল্লাহ বলেন, কী নির্মম এই হত্যাকাণ্ড আমার ভাবতেই চোখে পানি আসে। এরকম যেন আর কোনও মায়ের বুক খালি না হয়, সেজন্য পুলিশের যারা রায়হানকে হত্যার সাথে জড়িত তাদের দ্রুত শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। তিনি বলেন, কষ্ট লাগে রায়হান হত্যার মূল হোতা এসআই আকবর পুলিশের কাছ থেকেও পালিয়ে গেছে। আমি মনে করি, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই তাকে পালাতে সুযোগ করে দিয়েছেন। তা না হলে ঘটনার পর পর তাকে গ্রেফতার করা যেত। পুলিশ ছাড়া এই ঘটনার সাথে যদি কোনও সাধারণ মানুষের সংশ্লিষ্টতা থাকতো তাহলে পুলিশ কী করতে পারতো তা দেখা যেত।

জানা যায়, রায়হানের পিতা মৃত রফিকুল ইসলাম ছিলেন বিজিবির সৈনিক পদে কর্মরত। রায়হান যখন তার মায়ের গর্ভে (৭ মাসের) ছিলেন তখন তার পিতা চাকরিরত অবস্থায় বিজিবি ক্যাম্পেই মারা যান। এরপর থেকে শুরু হয় রায়হানদের পরিবারে সংগ্রামের ইতিহাস। অসহায় পরিবারটির প্রতি অনেকটা সময় ধরে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন রায়হানের আত্মীয়-স্বজনরা। ২০১৫ সালে সবার সহযোগিতায় রায়হানের বড় বোন রুবা আক্তারের বিয়ে হয় বিশ্বনাথের এক লন্ডন প্রবাসীর সঙ্গে। বিয়ের প্রায় দেড় বছর পর মা ও ছোট ভাই রায়হানকে রেখে লন্ডনে পাড়ি দেন রুবা। এর দুই বছর পর রায়হানের বিয়ে হয়।

রায়হানের ফুফু আমেনা বেগম মিনা বলেন, রায়হানকে যেভাবে মারধর করে হত্যা করা হয়েছে তা মানুষ করতে পারে না। এটা অমানুষের কাজ। পরিবার থেকে ভালো শিক্ষা পেলে অমানুষ মানুষ হয় আর খারাপ শিক্ষা পেলে মানুষ অমানুষে পরিণত হয়। তাকে নিয়ে আমরা যে স্বপ্ন দেখতাম তা ভেঙে গেছে। পুলিশ ভেঙে দিয়েছে। আকবর নামের এক পুলিশ কর্মকর্তা আর তার সহযোগীরা এ কাজ করেছে। এটা পরিকল্পিত ঘটনা পুলিশের।

নিহত রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নি বলেন, আমার জীবনটাই শেষ হয়ে গেছে। অভাব অনটন থাকলেও সংসার ছিল খুব সুখের। কিন্তু সেই সুখটা নষ্ট করে দিয়েছে পুলিশ। সেই সাথে আমার মেয়েকে পিতার কাছ থেকেও আজীবনের জন্য বঞ্চিত করা হয়েছে। আমার স্বামী নিরপরাধ একজন মানুষ। তাকে পুলিশ প্রথমে ছিনতাইকারী দাবি করেছে। এরা পুলিশের পোশাক পরে অমানুষের কাজ করেছে। এরা নির্লজ্জ, বেহায়া। আমি এদের ফাঁসি দাবি করছি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
সিলেটে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
সিলেটে জনতার ধাওয়ায় আটক সাইফুল ও জয়
সিলেটে জনতার ধাওয়ায় আটক সাইফুল ও জয়
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫
কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা