সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন বহির্বিভাগের ১০তলা ভবনের চতুর্থ ও পঞ্চম তলা আইসোলেশনের জন্য প্রস্তুত। কেবল সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সংযোজন না থাকায় সাড়ে চারশ’ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাড়ে চারশ’ শয্যার এই আইসোলেশন সেন্টারটি চালু হলে সিলেটে কোভিড চিকিৎসা সংকট অনেকটাই কমবে। তাই বহির্বিভাগের ১০ তলাভবনের চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সংযোজনের ব্যবস্থা নিতে বুধবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেককে ডিও লেটার পাঠান সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবুল মোমেন।
ডিও লেটারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন, সারা বাংলাদেশের ন্যায় অতি সম্প্রতি সিলেটেও করোনা মহামারি প্রকট আকার ধারণ করেছে। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগ ভবন উর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের মাধ্যমে তৃতীয় তলা থেকে ১০ তলায় উন্নিত করা হয়েছে। কিন্তু ভবনটিতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সংযোজন করা হয়নি।
আব্দুল মোমেন বলেন, ভবনটির চতুর্থ ও পঞ্চম তলা করোনা আইসোলেশন সেন্টারের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। দুই তলায় সাড়ে ৪শ’ শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। কিন্তু কেবল সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সংযোজন না থাকায় আইসোলেশন সেন্টার চালু করা যাচ্ছে না। এই মহামারিকালে সিলেটের মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে ভবনটির চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন সংযোজনের ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এর আগে বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথাও বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ