শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩১, শনিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২১

শিক্ষক হতে চান এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ‘নির্যাতিতা’ সেই নারী

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষক হতে চান এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ‘নির্যাতিতা’ সেই নারী

একটি ভয়ঙ্কর সন্ধ্যা ওলট-পালট করে দিয়েছিল তার জীবন। একটি বছর তিনি ছিলেন যেন অনুভূতিশূন্য, মৃতপ্রায়। তবে এবার তিনি জ্বলে ওঠার অপেক্ষায়, আপন মহিমায়।

সেদিনের সেই সন্ধ্যায় নরপশুদের দেওয়া আঘাতকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে তিনি এবার সদর্পে চলতে চান আগের মতো। আবারও শুরু করতে চান লেখাপড়া। বাবার স্বপ্নকে বাস্তব করে হতে চান শিক্ষিকা।

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা রাতে গণধর্ষণের শিকার সেই নারী নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিলেন এতদিন। স্বামী বা পরিবারের সদস্য ছাড়া কারও সামনে যেতেন না, কথাও বলতেন না। নিজেকে আড়াল করে রেখে মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে কাটাতেন সময়। তবে মানবাধিকার সংস্থা, আইনজীবী ও স্বামীর সহায়তায় এখন তিনি আবার নিজেকে গুছিয়ে ফিরেছেন স্বাভাবিক জীবনে।

তিনি এবার আগের মতো পড়াশোনার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এইচএসসি পরীক্ষা দেবেন। পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষক হতে চান। তার জীবনে ঘটে যাওয়া বর্বরতাকে একটি দুর্ঘটনা হিসেবে দেখেই আগামীর পথ চলতে চান তিনি।

ওই নারীর পাশে দাঁড়ানো বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি সৈয়দ আকরাম আল সাহান শুক্রবার রাতে বলেন, ঘটনার পর মাসখানেক শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মেয়েটি। অসুস্থ অবস্থাতেই আদালতে জবানবন্দি দেন। এরপর নিজেকে অনেকটা আড়ালে নিয়ে যান। এর মধ্যে একদিন বাবার বাড়িতে গিয়ে স্বজন ও প্রতিবেশীদের বিড়ম্বনার মুখে পড়েন। সেখান থেকে স্বামীর পরিবারে গিয়েও একই অবস্থার মুখে পড়েছিলেন।

এই অবস্থায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন ওই নারী। তার স্বামীর মাধ্যমে খবর পেয়ে মানবাধিকার সংগঠনটি একজন নারী কাউন্সিলরকে মেয়েটির পাশে নিযুক্ত করে। একটানা ছয় মাস নিরবচ্ছিন্ন কাউন্সেলিং করা হয় নির্যাতিতাকে।

সৈয়দ আকরাম আল সাহান জানান, প্রথম দফায় কাউন্সেলিংয়ের পর উন্নতি দেখা যায়। আরও তিন মাস কাউন্সেলিং শেষে তিনি যেন নিজেকে ফিরে পান।

ওই নারীর বরাত দিয়ে আকরাম আল সাহান বলেন, তিনি চান-যা ঘটেছে, তার কঠিন বিচার হোক। কিন্তু তিনি আর নিজেকে সে ঘটনার মধ্যে আটকে রেখে বসে থাকতে চান না। গত বছর এইচএসসির ফরম পূরণ করতে না পারায় পরীক্ষা দিতে পারেননি। এবার পরীক্ষা দেবেন। মেয়েটি যে কলেজের ছাত্রী ছিলেন, সেই কলেজে যোগাযোগ করে তার পরীক্ষা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

ওই নারীর মামলাটি সৈয়দ আকরাম আল সাহানের তত্ত্বাবধানে পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার লিগ্যাল এইড সেলের প্যানেল আইনজীবীরা।

আকরাম আল সাহান বলেন, ‘আমি একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে বলবো- আমরা ভিকটিম ও মামলার বাদীর পাশে আছি এবং থাকবো। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি যাতে হয় এই পর্যন্ত আইনি লড়াই চালিয়ে যাব শেষ পর্যন্ত তাদের পাশে থেকে। ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি হোক- এই দাবি জানাই।’

এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর কথা হয় ওই নির্যাতিতার স্বামীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনার পর আমার স্ত্রী মানসিকভাবে খুবই ভেঙে পড়ে। তবে আমি স্বামী হিসেবে নয়, বন্ধু হিসেবেই তার পাশে থেকেছি গত একটি বছর।’

তিনি বলেন ‘মানসিক বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রথমে কয়েক মাস তিনি তার বাবার বাড়িতে ছিলেন। এখন আমরা দুজন একসঙ্গেই থাকছি আমাদের বাড়িতে এবং আমাদের জীবনে ফিরে এসেছে স্বাভাবিক ছন্দ। আলহামদুলিল্লাহ- আমরা ভালো আছি।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মামলা দায়ের ও আসামিরা গ্রেফতারের পর তাদের পক্ষে বিভিন্ন ব্যক্তি ও মহল থেকে আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল। শুধু চাপ সৃষ্টিই নয়, আমাকে বড় অংকের টাকাও অফার করা হয়েছিল- যাতে আপস-মীমাংসায় বিষয়টা শেষ করি। কিন্তু আমি আমার অবস্থান থেকে সরে যাইনি। প্রথম থেকেই অপরাধীদের সর্বোচ্চ কঠোর শাস্তি দাবি করে আসছি, এখনও করছি।’

গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর বিকেলে ১৯ বছর বয়সী নববিবাহিতা স্ত্রীকে নিয়ে প্রাইভেটকারযোগে শাহপরাণ (রাহ.) মাজারে ঘুরতে যান ওই স্বামী। পরে সন্ধ্যায় যান এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে। সন্ধ্যার পরমুহুর্তে এমসি কলেজের প্রধান ফটকের সামনে তারা থামেন। এ সময় কয়েক যুবক ওই স্বামী ও তার স্ত্রীকে ঘিরে ধরে।
 
এক পর্যায়ে প্রাইভেটকারসহ তাদের জোরপূর্বক জিম্মি করে কলেজের ছাত্রাবাসের অভ্যন্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর স্বামীকে আটকে রেখে ছাত্রাবাসের ৭ নম্বর ব্লকের ৫ম তলা বিল্ডিং এর সামনে প্রাইভেটকারের মধ্যেই গৃহবধূকে একে একে ধর্ষণ করে আট নরপশু। তারা দম্পতির সাথে থাকা টাকা, স্বর্ণের চেইন ও কানের দুলও ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আটকে রাখে তাদের প্রাইভেটকারও।

ঘটনার পর পাগলপ্রায় অবস্থায় ছাত্রাবাস থেকে টিলাগড় পয়েন্টে এসে সেই যুবক পুলিশে ফোন দেন। পুলিশ আসতে বেশ সময়ক্ষেপণ করার সুযোগ পেয়ে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ নির্যাতিতাকে ওসমানী হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করে। ওই রাতেই নির্যাতিতার স্বামী বাদী হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৩-৪ জনকে আসামি করে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) শাহপরাণ থানায় মামলা করেন।

চাঞ্চল্যকর সেই মামলায় আসামি করা হয়- সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার চান্দাইপাড়ার তাহিদ মিয়ার পুত্র সাইফুর রহমান (২৮), হবিগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার বাগুনীপাড়ার শাহ জাহাঙ্গির মিয়ার ছেলে শাহ মো মাহবুবুর রহমান রনি (২৫), দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার উমেদনগরের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে তারেকুল ইসলাম তারেক (২৮), জকিগঞ্জের আটগ্রামের মৃত অমলেন্দু লস্কর ওরফে কানু লস্করের ছেলে অর্জুন লস্কর (২৬), দিরাই উপজেলার বড়নগদীপুরের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে রবিউল ইসলাম (২৫), কানাইঘাট উপজেলার লামা দলইকান্দির (গাছবাড়ী) সালিক আহমদের ছেলে মাহফুজুর রহমান মাসুম (২৫), সিলেট নগরীর গোলাপবাগ আবাসিক এলাকার (বাসা নং-৭৬) মৃত সোনা মিয়ার ছেলে আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল (২৬) ও বিয়ানীবাজার উপজেলার নটেশ্বর গ্রামের মৃত ফয়জুল ইসলামের ছেলে মিজবাউল ইসলাম রাজনকে (২৭)। তারা সবাই ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

মামলা দায়েরের পর শাহপরাণ থানাপুলিশ, মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ কিংবা সিলেট মহানগর পুলিশ এজাহারভুক্ত কোনো আসামিকেই গ্রেফতার করতে পারেনি। পরে মাঠে নামে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)-৯ ও সিলেট রেঞ্জের অধীনস্থ পুলিশ। ঘটনার ৩ দিনের মধ্যে ৮ আসামিকে র‍্যাব-পুলিশ সাড়াশি অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় এ দুই বাহিনী। সাইফুর রহমানকে ছাতক থেকে, তারেকুল ইসলাম তারেককে দিরাই থেকে, মাহবুবুর রহমান রনিকে হবিগঞ্জ সদর থেকে, অর্জুন লস্করকে মাধবপুর থেকে, রবিউল ইসলামকে নবীগঞ্জ থেকে ও মাহফুজুর রহমান মাসুমকে হরিপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার করা হয় আইনুদ্দিন ও মিসবাহ উদ্দিন রাজনকেও। গ্রেফতারের পর তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত প্রত্যেককে ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে পর্যায়ক্রমে ৮ আসামি আদালতে নিজেদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেয়। গৃহবধূকে তুলে নেয়াসহ ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছে নিজেদের জবানবন্দিতে।

আদালত সূত্রে সর্বশেষ জানা গেছে, ওই ঘটনায় দায়েরকৃত দু’টি মামলা কয়েক মাস আগে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে প্রেরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাবও পাঠানো হয়। উচ্চ আদালতের আদেশে গণধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও অস্ত্র আইনের দু’টি মামলার বিচার কার্যক্রম একই আদালতে এক সাথে চলবে । এজন্যে নতুন করে মামলার অভিযোগও গঠন করা হবে।

এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি আদালতে এ দুটি মামলার বিচার কাজ একসঙ্গে শুরু করার আবেদন করেছিলেন বাদীপক্ষ। শুনানি শেষে বিচারক আবেদনটি খারিজ করে দেন। এরপরই বাদীপক্ষ মামলা দু’টির বিচার কার্যক্রম একই আদালতে সম্পন্নের জন্য জানুয়ারি মাসেই উচ্চ আদালতে একটি ফৌজদারি বিবিধ মামলা করেন। ৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ এ মামলার শুনানি করেন । শুনানি শেষে আদালত মামলা দু’টির বিচার কার্যক্রম একসাথে একই আদালতে সম্পন্নের আদেশ দেন।

তার আগে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর সাইফুর, রনি, তারেক, অর্জুন, রবিউল, মাসুম , আইনুল ও রাজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এতে ৫২ জনকে সাক্ষী রাখা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহপরান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য রাজন ঘটনার ২ মাস ৮ দিন পর ১৭ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্রটি আদালতে জমা দেন। গ্রেফতারকৃত এই ৮ আসামিই আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেন। ৮ আসামির মধ্যে সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেকুল ইসলাম তারেক ও অর্জুন লস্কর, মিজবাহুল ইসলাম রাজন ও আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল ১৯ বছর বয়সী ওই নববধূকে গণধর্ষণ করে। রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান মাসুম ধর্ষণে সহযোগিতা করে। বর্তমানে ৮ আসামিই সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।

পরবর্তীতে ৩ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণ করা নিয়ে প্রথম শুনানি হয়। ওই দিন বাদীপক্ষ অভিযোগপত্র পর্যালোচনায় সময় প্রার্থনা করেন। ১০ জানুয়ারি বাদীপক্ষের আইনজীবী অভিযোগপত্র পর্যালোচনার জন্য আবেদন করে সময় চাইলে আদালত দুই দিনের সময় নির্ধারণ করে দেন। বাদীপক্ষের আবেদনে অভিযোগপত্র পর্যালোচনা করার জন্য আদালতে জমা দেওয়া বেশ কিছু নথি চাওয়া হয়। 

অপরদিকে, গণধর্ষণের ঘটনার আগে অস্ত্র মামলার অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। ঘটনার ১ মাস ২৭ দিন পর ২২ নভেম্বর অভিযোগপত্রটি জমা দেয়া হয়। ছাত্রাবাস থেকে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা সাইফুর রহমান ও শাহ মাহবুবুর রহমান রনিসহ ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত সকলকে আসামী করে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯/১৯এ ধারায় অভিযোগপত্রটি জমা দেয়া হয় ।

গত বছরের ১ ও ৩ অক্টোবর গ্রেফতারকৃত ৮ জনের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। আদালতের আদেশের পর সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার বা ওসিসির মাধ্যমে ৮ আসামির ডিএনএ সংগ্রহ করে ঢাকায় সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে প্রেরণ করে পুলিশ। নমুনা সংগ্রহের প্রায় ২ মাস পর ৩০ নভেম্বর আদালতের মাধ্যমে তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট ডিএনএ রিপোর্ট এসে পৌছে। ডিএনএ রিপোর্টে ছাত্রলীগ নেতা সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম তারেক, অর্জুন লস্কর ও মাহবুবুর রহমান রনির ডিএনএ ‘ম্যাচিং’ পাওয়া যায়। এদিকে আইনুদ্দিন ও মিসবাহ উদ্দিন রাজন’র ডিএনএ ‘মিক্সিং’ পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়।

ডিএনএ রিপোর্ট’র ফলে নিশ্চিত হওয়া যায়, এই ৬ জনই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছিল। আইনুদ্দিন ও মিসবাহ ধর্ষণের সময় ‘কিছু ব্যবহার করায়’ ম্যাচিং এর বদলে রিপোর্টে ‘মিক্সিং’ পাওয়া যায়। বাকি ৪ জন কোনো কিছু ব্যবহার না করে সরাসরি ধর্ষণ করেছিল।

এদিকে, এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ আহমেদ ও হোস্টেল সুপার জীবন কৃষ্ণ আচার্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। চলতি বছরের ২ জুন দায়িত্বে অবহেলার কারণে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেন উচ্চ আদালত। বিচারপতি মো মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। আদেশে বলা হয় , ‘ছাত্রাবাসে গণধর্ষণের পেছনে মূলত হোস্টেল সুপার ও প্রহরীদের দায়িত্বে অবহেলা ছিল। প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে ওই কলেজের অধ্যক্ষও কোনোভাবে ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না।’ আইন সচিব, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারকে এ বিষয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। এর প্রেক্ষিতে সিলেটের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. বজলুর রহমান, সিলেটের মুখ্য মহানগর হাকিম মো আবুল কাশেম, অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মমিনুন নেছা ও সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শারমিন সুলতানার সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি সরেজমিনে তদন্ত করে ২০ অক্টোবর ১৭৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন হাইকোর্ট বেঞ্চে জমা দেন।

ধর্ষণের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় কোনো ঘাটতি ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল।

এমসি কলেজের ছাত্রাবাস প্রাঙ্গণে গণধর্ষণের ওই ঘটনা গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর দেশ-বিদেশে নিন্দার ঝড় ওঠে। সিলেটসহ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের দাবানল। ঘটনার পর এমসি কলেজের ছাত্র সাইফুর রহমান, মাহবুবুর রহমান রনি, মাহফুজুর রহমান মাসুম ও রবিউল ইসলামকে কলেজ কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেন। এরপর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ও এই ৪ জনের ছাত্রত্ব ও সার্টিফিকেট বাতিল করে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

 

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
সিলেটে বড় ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল ছোট ভাইয়ের
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
বিশ্বনাথে মৎস্য খামার থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
মানবপাচারের অভিযোগে দম্পতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আ. লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
সুনামগঞ্জে সাবেক অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম স্মরণে শোকসভা
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
জাফলংয়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর ভেসে উঠলো লাশ
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
বড়লেখায় ৫০ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ১
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেট থেকে সরাসরি পণ্য যাবে বিশ্ববাজারে
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই ভারতীয় পণ্য জব্দ
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর