শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৪, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

নাহিদের আয়-সম্পদ বেড়েছে, কমেছে শমসের মুবিনের

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
অনলাইন ভার্সন
নাহিদের আয়-সম্পদ বেড়েছে, কমেছে শমসের মুবিনের

‘সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমে যাওয়ায়’ বার্ষিক আয় কমেছে সিলেট-৬ (গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার) আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শমসের মুবিন চৌধুরীর। দল বদলানো এই নেতার পাঁচ বছরের ব্যবধানে সম্পদও কমেছে। একই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের আয় ও সম্পদ পাঁচ বছরের ব্যবধানে কিছুটা বেড়েছে।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন ও এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হতে দেওয়া হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে এই চিত্র পাওয়া গেছে। 

হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, শমসের মুবিনের বার্ষিক আয় ৫ বছরে প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকা থেকে ৮ লাখ টাকায় নেমেছে। অন্যদিকে নুরুল ইসলামের বার্ষিক আয় সোয়া ১৬ লাখ টাকা থেকে সোয়া ৫০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। শমসের বর্তমানে ‘অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা’। অন্যদিকে নুরুল ইসলাম পেশায় ‘রাজনৈতিক কর্মী’। দুজনের কারও কোনো ঋণ নেই।

শমসের মুবিন চৌধুরী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ২০১৫ সালে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেন। ২০১৮ সালের ৮ ডিসেম্বর বিকল্পধারা বাংলাদেশে যোগ দিয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা হন। পরে গত নির্বাচনে বিকল্পধারার মনোনয়নে সিলেট-৬ আসনে প্রার্থী হন। যদিও পরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরুল ইসলামকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। সম্প্রতি তিনি ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিত পাওয়া তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।
 
সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হন নুরুল ইসলাম। পরে ২০০৮ সালে নবম, ২০১৪ সালে দশম ও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি দলীয় মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর টানা দুই দফা তিনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যও ছিলেন নুরুল ইসলাম।

শমসের মুবিন ২০১৮ সালে হলফনামায় তার বার্ষিক আয়ের পরিমাণ দেখিয়েছিলেন প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকা। এবার তা দেখিয়েছেন ৮ লাখ টাকার কিছু বেশি। এবারের আয়ের পুরোটাই তিনি ‘শেয়ার, সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত’ থেকে পান। আয় কমার কারণ হলো ২০১৮ সালের মতো এবার তাঁর ব্যাংক ডিপোজিট ও সেভিং সার্টিফিকেট মুনাফা এবং পেশাগত আয় নেই। ২০১৮ সালে এ তিন খাতে তিনি বার্ষিক ২৫ লাখ ৫৩ হাজার ২১৫ টাকা আয় করতেন। এ ছাড়া ২০১৮ সালে ‘শেয়ার, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত’ খাত থেকেই তিনি বার্ষিক আয় করতেন ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
 
হলফনামা অনুযায়ী, শমসেরের অস্থাবর সম্পদ এবার প্রায় ১ কোটি টাকা কমেছে। এবার তিনি তার অস্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন প্রায় পৌনে ৩ কোটি টাকার। ২০১৮ সালে তিনি অস্থাবর সম্পদের মূল্য দেখিয়েছিলেন প্রায় ৪ কোটি টাকার। তবে ২০১৮ সালের মতো এবারও তার স্থাবর সম্পদ এবং দেনা নেই। এবার তিনি পেশার ঘরে ‘অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা’ লিখছেন। ২০১৮ সালে তা লিখেছিলেন ‘বেসরকারি চাকরিজীবী’।

বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা এবং অতীতে কোনো ফৌজদারি মামলা ছিল কি না, এমন তথ্যের ঘরে শমসের মুবিন এবার ‘প্রযোজ্য নয়’ বলে উল্লেখ করেছেন। যদিও ২০১৮ সালে জমা দেওয়া হলফনামায় অতীতে তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ঢাকার বিজ্ঞ সিএমএম আদালতে তিনটি মামলা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন। এর মধ্যে তখন দুটি মামলা চলমান ছিল এবং একটি খারিজ হয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি।
 
আয় কমার বিষয়ে জানতে চাইলে শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের পর পেনশন সঞ্চয়পত্র করেছিলাম। এখন সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমে যাওয়ায় আয় কমেছে। এছাড়া আমার বিকল্প কোনো আয়ও নেই। তাই আয় কমেছে।’ 

মামলার বিষয়ে তার দাবি, সব কটি মামলা খারিজ হয়ে যাওয়ায় পুরোনো মামলার তথ্য হলফনামায় উল্লেখ করেননি।

এদিকে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলামের হলফনামা অনুযায়ী, পেশা হিসেবে তিনি নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী উল্লেখ করেছেন। এবার তিনি বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন সোয়া ৫০ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে তা ছিল সোয়া ১৬ লাখ টাকা। এবার তিনি ২ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন। ২০১৮ সালে তা ছিল ছিল দেড় কোটি টাকার। এবার তার সোয়া ২৭ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদ আছে বলে উল্লেখ করেছেন।

বিগত চারটি নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নুরুল ইসলামের জমা দেওয়া হলফনামা ঘেঁটে দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে তার আয় বেড়েছে তিন গুণ। অন্যদিকে ১৫ বছরের ব্যবধানে তার আয় বেড়েছে সাড়ে ১৩ গুণ। গত পাঁচ বছরে নাহিদের অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে সোয়া গুণ। অন্যদিকে ১৫ বছরে তার অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে সাড়ে ৯ গুণ।
 
২০০৮ সালে নুরুল ইসলাম পেশা হিসেবে রাজনৈতিক কর্মী ও কৃষিজীবী উল্লেখ করেছেন। এরপর সব সময় তিনি পেশার কোঠায় নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী উল্লেখ করেছেন। তাঁর বার্ষিক আয় ২০০৮ সালে প্রায় পৌনে ৪ লাখ এবং ২০১৪ সালে প্রায় পৌনে ১৮ লাখ টাকা ছিল। এ ছাড়া তাঁর ২০০৮ সালে সাড়ে ২১ লাখ টাকার এবং ২০১৪ সালে প্রায় ১ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল। প্রতিবারই তিনি স্থাবর সম্পদের মধ্যে কৃষি ও অকৃষিজমি এবং দালান দেখিয়েছেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নুরুল ইসলাম ও শমসের মবিন ছাড়াও এখানে জাতীয় পার্টির (জাপা) সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের সাদিকুর রহমান, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের আতাউর রহমান এবং স্বতন্ত্র সরওয়ার হোসেনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সেলিম উদ্দিন ২০১৪ সালে সিলেট-৫ (কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবার তিনি সিলেট-৬ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। এবারের হলফনামার তথ্যানুযায়ী, তিনি একজন ব্যবসায়ী। বর্তমানে তার বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকার কিছু বেশি। এখন তার ৮ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং প্রায় ৩ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ আছে।

একাদশ ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, ২০১৮ সালে সেলিমের বার্ষিক আয় ছিল প্রায় ২৫ লাখ টাকা। তখন তার দেড় কোটি টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং প্রায় দেড় কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ ছিল। ২০১৪ সালে তিনি বার্ষিক আয় দেখাননি। তখন তিনি প্রায় সোয়া কোটি টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং কৃষি ও অকৃষিজমি, দালান ও বাড়ি স্থাবর সম্পদ হিসেবে দেখিয়েছেন।

অন্য প্রার্থীদের মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেনের বার্ষিক আয় প্রায় ৩ লাখ টাকা। ‘স্বশিক্ষিত’ সরওয়ার কানাডা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তার ৭৮ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।

‘স্বশিক্ষিত’ দাবি করা আতাউর রহমানের বার্ষিক আয় সাড়ে ৪ লাখ টাকা। তার ৫ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ ও ১টি জিপ আছে। অপর প্রার্থী সাদিকুর রহমানের বার্ষিক আয় প্রায় পৌনে ৪ লাখ টাকা। তার ৭ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং সাড়ে ৭ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদ আছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা