শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০

রাজনৈতিক নেতা হলেও আড়ালে ছিনতাইকারী!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক নেতা হলেও আড়ালে ছিনতাইকারী!

মো. মুসলিম খান রনি। সবাই তাকে চেনেন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে। তিনি নিজেও পরিচয় দেন পাঁচলাইশ থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা হিসেবে।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থানাধীন পশ্চিম ঢেমশা এলাকায় বাড়ি হলেও থাকেন নগরের পাঁচলাইশ থানাধীন মুরাদপুর এলাকায়। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের কর্মী হিসেবে বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠানেও  অংশগ্রহণ করেন নিয়মিত। স্বেচ্ছাসেবকলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে সেসব ছবি প্রচার করেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে।  

মুসলিম খান রনি নিজেকে রাজনৈতিক নেতা পরিচয় দিলেও এর আড়ালে তিনি ছিনতাইকারী দলের সদস্য। রাজনীতির আড়ালে ছিনতাই হলো তার পেশা। আর এ বিষয়টি উঠে এসেছে তার স্বীকারোক্তিতেই। আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, কীভাবে ব্যাংক ফেরত মানুষের কাছ থেকে পথরোধ করে টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।  

মুসলিম খান রনি সাতকানিয়া উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা এলাকার শহীদুল আলমের ছেলে। গত ৮ অক্টোবর রাতে মুরাদপুর হামজা খাঁ লেইনের বাসা থেকে কোতোয়ালী থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন তিনি। বর্তমানে কারাগারে আছেন রনি।  

গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩টার ১০ মিনিটের দিকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়ে এনায়েত বাজার মোড় থেকে রিকশাযোগে জিইসি মোড় যাচ্ছিলেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভিসেস এর অফিস সহকারী মিরাজুল ইসলাম। বিকেল ৩টা ২৫ মিনিটের দিকে কোতোয়ালী থানাধীন আলমাস সিনেমা হল মোড় ও ওয়াসা মোড়ের মাঝখান বরাবর পৌঁছালে একটি সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে কয়েকজন তার পথরোধ করে।  

মিরাজুল ইসলামকে জোর করে রিকশা থেকে নামিয়ে সিএনজি অটোরিকশায় তুলে তার চাবি, মোবাইল ফোন ও সঙ্গে থাকা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়ে নেয় তারা। মিরাজুল ইসলামকে সিএনজি অটোরিকশায় নিয়ে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কদমতলী ফ্লাইওভারের মাঝখানে বরাবর তাকে নামিয়ে দেয়। সিএনজি অটোরিকশা থেকে নামিয়ে দেওয়ার সময় চাবি ও মোবাইল ফোন ছুঁড়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর কোতোয়ালী থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী মিরাজুল ইসলাম।  

মামলা দায়েরের পর তদন্তের দায়িত্ব পান কোতোয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পলাশ চন্দ্র ঘোষ। আসামি শনাক্তে বেশ বেগ পেতে হয় পুলিশকে। টানা ২৩ দিন চেষ্টার পর টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি শনাক্ত করতে সক্ষম হয় পুলিশ।  

প্রথমে সিএনজি অটোরিকশার চালক জাবেদ প্রকাশ সোহেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তার কাছ থেকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদের বিষয়ে তথ্য পায়। এরপর বাকলিয়া থানাধীন তুলাতলী এলাকা থেকে মো. ওয়াসিম প্রকাশ বেদি ওয়াসিমকে এবং পাঁচলাইশ থানাধীন মুরাদপুর হামজা খাঁ লেইন এলাকা থেকে মুসলিম খান রনিকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালী থানা পুলিশ।

মুসলিম খান রনি ও ওয়াসিমের জবানবন্দি
গ্রেফতারের পর মুসলিম খান রনি ও মো. ওয়াসিমকে আদালতে পাঠানো হলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ খাইরুল আমীনের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তারা। আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে দুইজনই ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন।  

তারা পৃথক জবানবন্দিতে উল্লেখ করেছেন, জয়নাল নামে তাদের গ্রুপের একজন ‘ডিউটি’ আছে জানিয়ে ঘটনার দিন দুপুর ১২টার দিকে ফোন করে মুসলিম খান রনি ও মো. ওয়াসিমকে বহদ্দারহাট মোড়ে যেতে বলেন। এদের মধ্যে মুসলিম খান রনি দেরি হওয়ায় শুলকবহর রাফির দোকানের সামনে অপেক্ষা করেন ও ওয়াসিম বহদ্দারহাট চলে আসেন।

মুসলিম খান রনি জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, জয়নাল ফোন করার পর তার দেরি হওয়ায় তিনি মাকসুদুর রহমান টিপুকে ফোন করেন। টিপুও তাকে তাড়াতাড়ি আসতে বলেন। তখন টিপুকে মুসলিম খান রনি জানান, তিনি শুলকবহর রাফির দোকানের সামনে আসবেন, তারা যেন সেখানে আসেন। পরে শুলকবহর রাফির দোকানের সামনে সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে আসেন টিপু, জয়নাল, ওয়াসিম ও সজীব।  

সেখান থেকে সবাই সিএনজি অটোরিকশায় মুরাদপুর হয়ে ২ নম্বর গেইট যায়। ২ নম্বর গেইট মোড় হয়ে ফের তারা মুরাদপুর মোড়ে আসেন। তখন ঘুরেও তারা কোনো ‘পার্টি’ পাননি। দুপুর ২টার দিকে মামুনকে মুরাদপুর আসতে বলেন তারা। মামুনও মুরাদপুর মোড়ে আসেন। একসঙ্গে হোটেল আজমিরে ভাত খান সবাই। খাওয়া শেষে সিদ্ধান্ত হয় ওয়াসিম ‘পার্টি’ খুঁজবে, অন্যরা তাকে ফলো করবে।  

‘ঘুরতে ঘুরতে তারা এনায়েত বাজার মোড়ে চলে যান। সেখানে ব্যাংকের খাম হাতে একজন ‘পার্টি’ জুবিলী রোডের দিকে যেতে দেখেন তারা। ওয়াসিম তাকে অনুসরণ করতে থাকেন। অন্যরা ওয়াসিমের পেছনে সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে অনুসরণ করতে থাকেন। ‘পার্টি’ আলমাস সিনেমা হল মোড় ও ওয়াসা মোড়ের মাঝখান বরাবর পৌঁছালে সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে তার রিকশার গতিরোধ করেন তারা। ’ 

‘টিপু ‘পার্টির’ সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন। এসময় মামুন, জয়নাল ও সজীব এসে টানা-হেঁচড়া করে ‘পার্টিকে’ সিএনজি অটোরিকশায় তুলে নেয়। ওয়াসিম ও মুসলিম খান রনি রিকশা নিয়ে মুরাদপুর চলে যান। অন্যরা ‘পার্টিকে’ নিয়ে সিআরবির দিকে চলে যান। পরে মুসলিম খান রনিকে ফোন করে টিপু জানান, ‘পার্টির’ কাছ থেকে ১ রাখ ২০ হাজার টাকা পাওয়া গেছে এবং ‘পার্টিকে’ কদমতলী ফ্লাইওভারে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যায় টিপু ফোন করে মুরাদপুর এসে মুসলিম খান রনিকে ২০ হাজার টাকা দেন। ’ জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন মুসলিম খান রনি।

ওয়াসিম প্রকাশ ওরফে বেদি ওয়াসিমও তার দেওয়া জবানবন্দিতে একই তথ্য উল্লেখ করেন। তবে ওয়াসিম ভাগে ১৫ হাজার টাকা পান। ওয়াসিমের কাজ ‘পার্টি’ খুঁজে বের করা। এ কারণে এই গ্রুপের সদস্যরা ওয়াসিমকে বেদি নামে ডাকে। এটি তাদের সাংকেতিক নাম।  

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার (কোতোয়ালী জোন) নোবেল চাকমার তত্ত্বাবধানে মামলার তদন্তে ছিলেন কোতোয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামরুজ্জামান ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই পলাশ চন্দ্র ঘোষ।  

সহকারী কমিশনার (কোতোয়ালী জোন) নোবেল চাকমা বলেন, ঘটনার পর আমরা কোনো ক্লু পাচ্ছিলাম না। তবুও আমরা হাল ছেড়ে দিইনি। টানা ২৩ দিন চেষ্টার পর আমরা টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি শনাক্ত করতে সক্ষম হই। পরে সিএনজি অটোরিকশার চালক জাবেদ প্রকাশ সোহেলকে গ্রেফতার ও তার দেওয়া তথ্যে ওয়াসিম ও মুসলিম খান রনিকে গ্রেফতার করি।

কোতোয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামরুজ্জামান বলেন, গ্রেফতারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন মুসলিম খান রনি ও ওয়াসিম। তারা পুরো ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তাদের কাছ থেকে ছিনতাইয়ের ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদের তথ্য পাওয়া গেছে।  

এদিকে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার মুসলিম খান রনির সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। নিজেকে পাঁচলাইশ থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সংগঠক হিসেবে পরিচয় দেন। মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন তিনি।  

জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এএইচএম জিয়াউদ্দিন বলেন, মুসলিম খান রনির বিষয়ে শুনেছি। তিনি স্বেচ্ছাসেবকলীগের কোনো পদে নেই। তবে স্বেচ্ছাসেবকলীগের অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন।  

মুসলিম খান রনির গ্রেফতারের বিষয়টি ‘ষড়যন্ত্র’ হতে পারে বলেও মনে করেন মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এএইচএম জিয়াউদ্দিন।

সূত্র: বাংলানিউজ

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
সর্বশেষ খবর
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

এই মাত্র | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা