‘সেপসিস, ম্যালেরিয়া, সর্পদংশন, কীটনাশক বিষক্রিয়াজনিত অসুখের হালনাগাদ চিকিৎসা পদ্ধতি চিকিৎসকদের জানা থাকা উচিত। একই সঙ্গে ওষুধ, বিভিন্ন রোগ এবং রোগের হালনাগাদ চিকিৎসা পদ্ধতিও অবগত থাকতে হবে। তাহলেই রোগীদের চিকিৎসা প্রদান সহজ হবে। রোগীরাও উপকৃত হবে।’
বৃহস্পতিবার সকালে নগরের হোটেল রেডিসনে বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন সামিতের দুইদিন ব্যাপি আঞ্চলিক সম্মেলন ও বৈজ্ঞানিক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে আয়োজিত সভায় ‘মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ক্যারিযার গঠন : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ সমূহ’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উত্থাপন করেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ।
বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. মো. টিটু মিঞার সভাপতিত্বে সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত হয় মূল বৈজ্ঞানিক অধিবেশন। অধিবেশনে প্যানেল অব এক্সপার্ট হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক মো. রিদয়ানুর রহমান, অধ্যাপক ফয়জুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক একেএম আমিনুল হক, অধ্যাপক এম এ হাসান চৌধুরী, অধ্যাপক এম এ সাত্তার ও অধ্যাপক আহমেদুল কবির প্রমুখ।
এর আগে গত বুধবার রাতে বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিনের প্রেসিডেন্ট ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক মো. টিটু মিঞার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য অধ্যাপক ডা. ইসমাইল খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির, বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ সাত্তার, বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ ফযসল ইকবাল চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন চট্টগ্রাম শাখার মহাসচিব ডা. হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান, বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন চট্টগ্রাম শাখার সদ্যবিদায়ী সভাপতি অধ্যাপক ডা. অশোক কুমার দত্ত, বিদায়ী মহাসচিব অধ্যাপক ডা. অনুপম বডুয়া ও সম্মেলন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. আমির হোসেন।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে সম্মেলনের অংশ হিসেবে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থী ও পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করেন ঢাকা ও চট্টগ্রামের প্রথিতযশা মেডিসিন বিশেষজ্ঞগণ।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল