চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ. জ. ম. নাছির উদ্দীন বলেছেন, বিএনপি বার বার আন্দোলনের ডাক দিয়ে কোথায় যেন হারিয়ে যায়। তারা সরকার পতনের তারিখও নির্ধারণ করে দিয়েছিল একাধিকবার। কিন্তু কখনো তাদের দুরভিসন্ধি সফল হয়নি এবং হবেও না। সুতরাং আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। কেননা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই আওয়ামী লীগের জন্ম ও উত্থান হয়েছে। অতীতে কোনো আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হয়নি।
রবিবার রাতে নগর আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, যেকোনো গণতান্ত্রিক বিশ্বে নির্বাচন হচ্ছে একটি সাংবিধানিক সংস্কৃতি। এই নির্বাচন কিভাবে হবে বা না হবে তার সিদ্ধান্ত নেবে দেশের সরকার, নির্বাচন কমিশন ও জনগণ। আজকে যেসকল ক্ষমতাধর দেশ বাংলাদেশের নির্বাচন ও অভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে নাক গলাচ্ছে সেসকল দেশে নির্বাচন কিভাবে হয় এবং নির্বাচনী সংস্কৃতি কেমন তা অবশ্যই তারা জানেন। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তাদের এই নাকগলানোর বিষয়টি আগ্রাসন ও সম্প্রসারণবাদী নীল নকশার প্রতিফলন।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চুর সভাপতিতে শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু, নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান মাহমুদ হাসনী, এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, আবু তাহের, ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, মাহবুবুল হক সুমন, দিদারুল আলম দিদার, দেবাশীষ নাথ দেবু, আজিজুর রহমান আজিজ, বখতেয়ার উদ্দীন খান, আক্তার উদ্দীন আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম, এড. এ.এস.এম বজলুর রশিদ মিন্টু, ইমরান আহমেদ ইমু, জাকারিয়া দস্তগীর, অধ্যাপক সায়েরা বানু রশ্মি, জাহানারা সাবের, নাজমা আক্তার মিতা, আমিনুল হক বাবুল সরকার প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল