শিরোনাম
- পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
- গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
- রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
- বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
- ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
- যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
- জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
- বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
- সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
- রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
- নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
- সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
- যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
- ৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
- জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
- ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
নিরাপত্তাহীনতায় ১০ ইউপি চেয়ারম্যানের সভা বর্জন
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার নবনির্বাচিত পরিষদের সভা বর্জন করেছে উপজেলার ১০ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান। নিরাপত্তাহীনতার কারণে তারা সভা বর্জন করেছে বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সদস্য সংকটের কারণে সাধারণ সভার কার্যক্রম স্থগিত হয়।
আনোয়ারা উপজেলার ইউএনও ইশতিয়াক ইমন বলেন, উপজেলার ১১ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের মধ্যে বরুমচড়া ইউপি চেয়ারম্যান ছাড়া বাকি ১০ ইউপির চেয়ারম্যান আসেননি। তারা কেন পরিষদের সভায় আসেনি, সেটা জানি না। না আসার কারণও আমাকে জানানো হয়নি।
বারশত ইউপি চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম শাহ্ বলেন, গত ২৯ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর থেকে নির্বাচিত প্রার্থীর সমর্থকরা বিভিন্নভাবে রাত-বিরাতে বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যানদের বাড়িতে হামলা করেছে। চেয়ারম্যানদের ঘরের সামনে, পরিষদের সামনে নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের সমর্থকরা অবস্থান করে আতঙ্কিত করছে। ইউএনওকে আমরা বিষয়টি বিভিন্ন সময়ে বলেছি। উপজেলা চেয়ারম্যান থেকেও শান্তির বক্তব্য এখনো পাইনি। বরং যারা চেয়ারম্যানদের ওপর হামলা করেছে, তাদের আজকে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে দেখা গেছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে বিরোধ, বিভক্তি এবং তিক্ততা আছে আমাদের মাঝে। আজকে উপজেলা চেয়ারম্যানের অনুসারীরা থাকবেন, যার কারণে যাইনি। ভবিষ্যতে চেয়ারম্যান যদি উদ্যোগ নেয় পরিষদের সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য, শান্তির পরিবেশ বজায় রাখার জন্য তাহলে আমরা যাবো। কারণ জনগণেরও আমাদের কাছে প্রত্যাশা আছে, প্রত্যাশা নিয়ে আমাদের চেয়ারম্যান বানিয়েছে।
উল্লেখ্য, সভা বর্জনকারী ১০ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান চৌধুরীর অনুসারী। বিজয়ী উপজেলা চেয়ারম্যান কাজী মোজাম্মেল হক আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের অনুসারী। গত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর থেকে আনোয়ারার আওয়ামী রাজনীতিতে দুই নেতার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বিডি প্রতিদিন/এমআই
টপিক
এই বিভাগের আরও খবর