চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) ঘোষিত শিক্ষানীতি নিয়ে পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ। চসিক শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে এক গ্রুপের বিবৃতি দেয়ার কয়েক দিনের মাথায় ফের বিবৃতি দিয়েছে ছাত্রলীগের অপর একটি অংশ। চসিক ঘোষিত শিক্ষানীতির পক্ষে অবস্থান নিয়ে শনিবার রাতে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উপ-দফতর সম্পাদক সনেট চক্রবর্ত্তী সাক্ষরিত একটি বিবৃতি দিয়েছে নগর ছাত্রলীগ।
বিবৃতিতে ছাত্রলীগের একাংশের দাবি করেন-
মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন চসিকের দায়িত্ব ভার নেওয়ার পর থেকে গ্রীন ও ক্লিন সিটি বাস্তবায়ন বিভিন্ন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে চসিক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহের জন্য স্বতন্ত্র শিক্ষা নীতিমালা প্রকাশ করে গত ৩ এপ্রিল। এ শিক্ষা নীতির মাধ্যমে অতীতের চসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বিশেষ কিছু ব্যক্তির দীর্ঘ সময়ের শিক্ষা বাণিজ্য চরম হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। এ দীর্ঘ সময়ের বাস্তবতা এবং প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেই এ নতুন শিক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন।
তারা দাবি করে, বর্তমানে চসিকে প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে দূর্নীতির মূল উৎপাটনে বদ্ধপরিকর। তখনই দূর্নীতিবাজদের গডফাদার এবং তার সঙ্গীরা মাঠে ময়দানে প্রলাপ করে জনমনে মিথ্যা ধারণা তৈরীর অপচেষ্ঠা চালাচ্ছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের পক্ষে বিবৃতি দাতারা হলেন, মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মিথুন মল্লিক, ইমতিয়াজ বাবলা, রেজাউল আলম রনি, জাহেদুল হক চৌধুরী মার্শাল, মহিউদ্দিন মাহি, রোকন উদ্দিন রানা, সরওয়ার উদ্দিন, মোহাম্মদ শাকিল, এম কায়সার উদ্দিন,নাজিম উদ্দিন রাসেল, রাশেদুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াহেদ রাসেল, মঈনুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈন শাহরিয়ার, হাসমত আলী রাসেল, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী দেবু, আইন বিষয়ক সম্পাদক অছিউর রহমান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. সোহেল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সনেট চক্রবর্ত্তী, উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান আলী মাসুদ, উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক মুনির চৌধুরী, উপ-তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মোর্শেদুল ইসলাম, উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক সাজ্জাদ আলী জুয়েল, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল আলম চৌধুরী, উপ-ছাত্র বৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক এস.এম. হুমায়ুন কবির, উপ-স্কুল বিষয়ক সম্পাদক আবু জিহাদ সিদ্দিকী, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন শুভ, উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নাছির উদ্দিন কুতুবী, উপ-মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক রায়হানুল কবির শামীম, উপ-সমাজ সেবা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আহাদ, সহ-সম্পাদক তোফাজ্জ্বল হোসেন জিকো, শাহেদ মিজান, অরবিন সাবিক ইভান, ওসমান গণি, সাব্বির সাদিক, অভি চৌধুরী, ফারুক রানা বাপ্পী, আবু সায়েম সেতু, সদস্য শরীফ আহমেদ, অভিজিৎ দে ঝুমুর, আসাদুজ্জামান জেবিন, মোর্শেদুল আলম বাবলু, আবু সায়েম, কায়সার হামিদ, মো. সজিব, মো. রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী, আল মামুন জুয়েল, আব্দুল্লাহ আল রুবেল, নুরুল হক মনির, ফাহাদ আনিস, তানজিরুল হক, এস.এম. হোসাইনুর রশিদ, সুজয় মান বড়–য়া জিতু, রিদুওয়ান কবির সজিব, সৈকত দাশ, সাফায়েত বিন আমিন, সাখাওয়াত হোসেন পেয়ারু, বোরহান উদ্দিন গিফারী, মাইমুন ইসলাম রোকন, মাসুদ চৌধুরী, নিপুন চৌধুরী, রোকন উদ্দিন, জাহেদ আলম, সাঈদুল আমিন সানি, গাজী আক্কাস, নেওয়াজ খান, মোস্তফা কামাল, ইমতিয়াজ বিরু, শিবু দাশ গুপ্ত, রুবেল হাসান, মোছাদ্দেক মাওলা সৌরভ, নিউটন দে, ওমর ফারুক সুমন, মোশারফ হোসেন, কাজী শাহরিয়ার তানিক, হাসানুল করিম, জালাল আহমেদ রানা, সাজিদ মুহাম্মদ সাজ্জাদ, আমিনুল ইসলাম শাওন, সায়েদুল ইসলাম সজিব প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার