শিরোনাম
- বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
- দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
- ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
- ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
- আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
- রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
- পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
- ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
- জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
- মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
- ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
- ‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
- আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
- শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
- নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
- নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
- শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
- মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
- ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র্যাব সদস্যসহ নিহত ২
- ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
লিটন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পাওয়ায় খুশি রাজশাহীর মানুষ
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
লিটনকে বলা হতো স্বপ্নের ফেরিওয়ালা। ২০০৮ সালে নির্বাচিত হয়ে দৃশ্যমান উন্নয়ন করেছিলেন। তারপরেও ২০১৩ সালে পরাজিত হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তাই লিটনের প্রতিশ্রুতির তালিকায় ছিল দৃশ্যমান উন্নয়ন। যার ফলে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। আর এ জয়ে উজ্জীবিত এখন রাজশাহী আওয়ামী লীগ।
তবে লিটনের বিজয়ের পরেও যেন ঠিক খুশি হতে পারছিলেন না তার সমর্থকরা। ২০০৮ সালে যখন মেয়র ছিলেন, তখন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা ভোগ করেছেন। এবার তিনি দায়িত্ব নিয়ে সেই মর্যাদা এতোদিন পাননি। তবে মঙ্গলবার তাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আর এতে খুশি রাজশাহীর মানুষ।
দলের নেতারা বলছেন, লিটনের বিপুল জয়ের নেপথ্যে আওয়ামী লীগের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। গত নির্বাচনে যেখানে আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মী দৃশ্যত মাঠেই ছিলেন না, এবার তারা দিনরাত কাজ করেছেন। সেই সঙ্গে লিটন এবার মাঠে নামাতে পেরেছেন বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনকে। যারা প্রচারণার শুরু থেকেই মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এতো বড় বিজয়ের পরেও পূর্ণতা ছিল না। তাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়ায় খুশি তারা।
ভাষাসৈনিক আবুল হোসেন বলেন, ‘আমরা জাতীয় চারনেতার সন্তানকে মন্ত্রীর মর্যাদায় দেখতে চাই। তারপরেও প্রধানমন্ত্রী তাকে (লিটন) প্রতিমন্ত্রী মর্যাদা দিয়েছেন। এতে আমরা খুশি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শাহ আজম শান্তনু বলেন, ‘তিনি (লিটন) রাজশাহীবাসীর নিরঙ্কুশ সমর্থন পেয়েছেন। লিটনের মর্যাদা বেড়েছে মানে রাজশাহীর মর্যাদা বেড়েছে। আমরা মনে করি, সরকার দেরিতে হলেও রাজশাহীর মানুষকে সম্মানিত করেছেন। লিটনের হাত ধরে গতি পাবে রাজশাহীর উন্নয়ন।’
রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান বলেন, এটি আমাদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল। খায়রুজ্জামান লিটনকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়ায় এখন উন্নয়ন কাজে আরও গতি আসবে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর