শিরোনাম
- দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
- এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
- এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
- এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
- সেই আলফি পাস করেছে
- এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
- ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
- দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
- মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
- ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
- আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
- কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
- লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
- ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
- নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা
- ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
- উন্নত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা
লিটন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পাওয়ায় খুশি রাজশাহীর মানুষ
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

লিটনকে বলা হতো স্বপ্নের ফেরিওয়ালা। ২০০৮ সালে নির্বাচিত হয়ে দৃশ্যমান উন্নয়ন করেছিলেন। তারপরেও ২০১৩ সালে পরাজিত হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তাই লিটনের প্রতিশ্রুতির তালিকায় ছিল দৃশ্যমান উন্নয়ন। যার ফলে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। আর এ জয়ে উজ্জীবিত এখন রাজশাহী আওয়ামী লীগ।
তবে লিটনের বিজয়ের পরেও যেন ঠিক খুশি হতে পারছিলেন না তার সমর্থকরা। ২০০৮ সালে যখন মেয়র ছিলেন, তখন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা ভোগ করেছেন। এবার তিনি দায়িত্ব নিয়ে সেই মর্যাদা এতোদিন পাননি। তবে মঙ্গলবার তাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আর এতে খুশি রাজশাহীর মানুষ।
দলের নেতারা বলছেন, লিটনের বিপুল জয়ের নেপথ্যে আওয়ামী লীগের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। গত নির্বাচনে যেখানে আওয়ামী লীগের বহু নেতাকর্মী দৃশ্যত মাঠেই ছিলেন না, এবার তারা দিনরাত কাজ করেছেন। সেই সঙ্গে লিটন এবার মাঠে নামাতে পেরেছেন বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনকে। যারা প্রচারণার শুরু থেকেই মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এতো বড় বিজয়ের পরেও পূর্ণতা ছিল না। তাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়ায় খুশি তারা।
ভাষাসৈনিক আবুল হোসেন বলেন, ‘আমরা জাতীয় চারনেতার সন্তানকে মন্ত্রীর মর্যাদায় দেখতে চাই। তারপরেও প্রধানমন্ত্রী তাকে (লিটন) প্রতিমন্ত্রী মর্যাদা দিয়েছেন। এতে আমরা খুশি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক শাহ আজম শান্তনু বলেন, ‘তিনি (লিটন) রাজশাহীবাসীর নিরঙ্কুশ সমর্থন পেয়েছেন। লিটনের মর্যাদা বেড়েছে মানে রাজশাহীর মর্যাদা বেড়েছে। আমরা মনে করি, সরকার দেরিতে হলেও রাজশাহীর মানুষকে সম্মানিত করেছেন। লিটনের হাত ধরে গতি পাবে রাজশাহীর উন্নয়ন।’
রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান বলেন, এটি আমাদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল। খায়রুজ্জামান লিটনকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দেওয়ায় এখন উন্নয়ন কাজে আরও গতি আসবে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর