শিরোনাম
- ৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
- ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
- দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১২৮৪
- সিঙ্গাপুরের কাছে হেরে হামজা-জামালদের র্যাঙ্কিংয়ে অবনতি
- মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
- ১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
- ফটিকছড়িতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ উৎসব
- নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার
- নেস্লে সেরেগ্রো এখন শ্রীলঙ্কায়
- মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
- ‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
- এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী
- কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
- এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
- রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
- ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
- গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
- সৈনিকরা দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না : বিজিবি মহাপরিচালক
- যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ডিসির নম্বর ক্লোন করে উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে টাকা দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর জেলাপ্রশাসকের ফোন নম্বর ক্লোন করে বাগমারা উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে লাখ টাকা দাবির ঘটনা ঘটেছে। টিআর ও কাবিখা বরাদ্দ দেওয়ার নামে এক লাখ টাকা দাবি করা হয়।
রবিবার দুপুর ১২টার দিকে বাগমারা উপজেলা চেয়ারম্যান অনিল কুমার সরকারের ব্যবহৃত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে ফোন আসে। সেই নম্বর থেকে জেলাপ্রশাসক পরিচয় দিয়ে তার (জেলাপ্রশাসকের) ব্যক্তিগত নম্বরে কথা বলার জন্য বলা হয়। পরে ব্যক্তিগত ০১৮৩০-৬৮৫০৬৮ নম্বরে ফোন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান।
ওই নম্বরে ফোন করার পর নিজেকে জেলাপ্রশাসক দাবি করে বলা হয়, ‘আপনার ভাগ্য ভালো। আপনার জন্য একটা সুখবর আছে। আপনি কি চান টিআর না কাবিখা। আপনি যেটা চাইবেন সেটাই পাবেন। তবে এর জন্য আপনাকে একটা তাড়াতাড়ি প্রকল্প দিতে হবে। সেই সঙ্গে এর জন্য একটি বিকাশ নম্বরে এক লাখ টাকা পাঠাতে হবে আপনাকে। বিষয়টি চেয়ারম্যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি রাজশাহীর জেলাপ্রশাসক হামিদুল হককে জানান।
উপজেলা চেয়ারম্যান অনিল কুমার সরকার বলেন, যারা ডিসির ফোন নম্বর ক্লোন করে এ রকম কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। এই চক্রের ফাঁদে পড়ে অনেকেই সরল বিশ্বাসে বিকাশে টাকা দিতে বাধ্য হবে। তাই কেউ যেন এই চক্রের খপ্পড়ে না পরে সে ব্যাপারে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নিতে দাবি জানান তিনি।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর