মোহামেডান ক্লাবে চলত ক্যাসিনো ব্যবসা। আর তা কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা এ কে এম মমিনুল হক সাঈদের নেতৃত্বেই চলত। ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে লোকমান সহায়তা করতেন তাকে, এমনকি সময় মতো পৌঁছে দেয়া হতো ক্যাসিনো থেকে অর্জিত টাকাও।
র্যাবের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্য জানিয়েছেন লোকমান। র্যাব সূত্র বলছে, ক্যাসিনোয় জড়িতরা যেই হোক না কেন তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত এবং অবৈধভাবে বিদেশি মদ রাখার অভিযোগে বুধবার রাতে মনিপুরী পাড়ার নিজ বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মোহামেডান ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বিসিবির পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়াকে।
এরপর রাতভর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার এ কে এম মমিনুল হক সাঈদের সহায়তায় গড়ে তোলা হয় ক্যাসিনো।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বিদেশে অবস্থান করছেন কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা এ কে এম মমিনুল হক সাঈদ।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত