শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৯, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেবা নিতে নামী হাসপাতাল ছেড়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছায় রোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সেবা নিতে নামী হাসপাতাল ছেড়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছায় রোগীরা

গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার কড়িহাতা ইউনিয়নের বাসিন্দা আমেনা বেগম (৫৭) দীর্ঘদিন থেকে কিডনি রোগে ভুগছেন। তিনি চিকিৎসা নিতে কাশিমপুর তেতুইবাড়ি এলাকায় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালে এসেছেন। 

ভালো চিকিৎসার জন্য এক সময় ঢাকার নামী-দামী হাসপাতালে ছুটলেও এখন আমেনা বেগমের মত গাজীপুর ও আশপাশের জেলার শত শত রোগী বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা নিতে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালেই আসেন। 

এসব এলাকার বিপুল সংখ্যক পোশাক শ্রমিকও এ হাসপাতাল থেকে অত্যাধুনিক স্বাস্থ্য সেবাগ্রহণ করছেন। দরিদ্র রোগীদের জন্য `দরিদ্র ফান্ড' রয়েছে এই হাসপাতালে।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিতে প্রায়ই এ হাসপাতালে আসেন।

আমেনা বেগমের সঙ্গে আসা তার ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারহান শাহরিয়ার বাংলানিউজকে বলেন, আগে আমাদের পরিবার বা আত্মীয়দের কেউ অসুস্থ হলে ঢাকার বড় বড় সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে যেতাম। এখন বাড়ির কাছে এ হাসপাতালে আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায়। আমাদের আত্মীয় স্বজন, পরিচিত সবাই এখন এই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

আমেনা বেগম বলেন, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেওয়ার পর শুরুতে ঢাকায় চিকিৎসা নিতে শুরু করি। পরে অনেকের কাছে এই হাসপাতালের সুনাম শুনি। এরপর থেকে এখানে চিকিৎসা নিচ্ছি। এখানকার ডাক্তাররা খুব ভালো, চিকিৎসাও খুব ভালো। আল্লাহর রহমতে আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি।

গার্মেন্টস কর্মী আফরোজা মিম বলেন, এই এলাকায় উন্নত চিকিৎসা সেবার অভাব ছিল। এখন আমাদের মতো স্বল্প আয়ের শ্রমিকরা এ হাসপাতলে চিকিৎসা নিতে পারি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নির্মিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালের সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে মালয়েশিয়ার বিখ্যাত সেবা সংস্থা কামপুলান পেরুতান জহর (কেপিজে)।

অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণের সেবার পাশাপাশি অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি সম্বলিত এ হাসপাতালে উন্নত দেশের মতো বিভিন্ন জটিল রোগের বিশ্বমানের চিকিৎসা হয়। ইতিপূর্বে খাদ্যনালী প্রতিস্থাপনসহ বিভিন্ন রোগে জটিল অপারেশনও এখানে সফলভাবে হয়েছে।

এখানে বহির্বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ বিভাগে সব ধরনের রোগের আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্য চিকিৎসা ও অপারেশন করা হয়। সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে আছে বিশেষ ব্যবস্থা। 

বছরখানেক আগে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার এলাকার বাসিন্দা আশা আক্তার আঁখি (১৯) নামে এক তরুণী জেদের বশে হারপিক খেয়ে ফেলেন। এতে তার খাদ্যনালী পুড়ে যায়। বিভিন্ন হাসপাতালে ছোটাছুটির পর শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা হয় আঁখির।

আঁখির খাদ্যনালী কেটে তার নিজের কোলন থেকে খাদ্যনালী প্রতিস্থাপন করা হয়। চিকিৎসকরা তার বৃহদাস্ত্রের অংশ বিশেষ দিয়ে অন্ননালী প্রতিস্থাপন করেন। পাকস্থলীর বন্ধ হয়ে যাওয়া অংশ বাইপাস করা হয় ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশ দিয়ে। তার নাড়িতে ৬টি জোড়া দেয়া হয়। দীর্ঘ চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে আঁখি এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার জানান, অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল আঁখির চিকিৎসা ব্যয় বহন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আশা আক্তার আঁখি (১৯) বলেন, সবাই ভেবেছিল আমি আর বাঁচবো না। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালের উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং দক্ষ চিকিৎসকদের কারণে হয়তো নতুন জীবন পেয়েছি। 

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো সে সময় কাছাকাছি উন্নত হাসপাতাল পাওয়া গেছে। নইলে ঢাকা নিতে নিতেই হয়তো অন্য কিছু ঘটতে পারবো।

তার চিকিৎসা ব্যয় বহন ও গাজীপুরে এ রকম একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান আঁখি। আশা আক্তার আঁখির সফল এই অপারেশন করেন ডা. রাজীব হাসান ও ডা. কাওছার আলম।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালের চিকিৎসক সার্জন রাজীব হাসান বাংলানিউজকে জানান, এ হাসপাতালে খাদ্যনালী, পাকস্থলী, কোলন, লিভার ও ক্যান্সারসহ সব ধরনের রোগের অপারেশন ও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, এ হাসপাতালে সব ধরনের রোগের উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার ঢাকার নামী-দামী হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। এখানকার মানুষও মনে হয় তাই চিন্তা করে। কারণ বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা নিতে তারা এ হাসপাতালে আসেন। আগে যাদের অনেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যেতেন।

হাসপাতালটির অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার (বিসনেস ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস ) আবুল হাসান বলেন, এখানে অত্যাধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় আশপাশের এলাকাগুলোতে যারা আছেন তারা এখন আর ঢাকামুখী হচ্ছেন না। তারা এখানেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। আগে এ সুযোগটা ছিল না।

দিন দিন দেশের প্রায় সব জেলা থেকে আগের তুলনায় অধিক রোগীদের সমাগম ঘটছে বলেও জানান তিনি।

আবুল হাসান বলেন, বাংলাদেশের প্রথম আইএমএস সার্টিফাইড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ। 

তিনি বলেন, প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের রয়েছে আলাদা আলাদা কোয়ালিটি অবজেক্টিভ, যা রোগীদের সন্তোষজনক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে।  সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বদ্ধপরিকর। 

দরিদ্র রোগীদের জন্য ফান্ড রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, দরিদ্র রোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফান্ড তৈরি করে দিয়েছেন। এই ফান্ডের মাধ্যমে অতি দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।  

হাসপাতালে ইনডোর সেবার বাইরে বহির্বিভাগে অভিজ্ঞ ডাক্তাররা চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং নার্সিং ইনিস্টিটিউটে ইন্টারনাল মেডিসিন, নিউরোলজি, স্ত্রী রোগ ও প্রসূতি সেবা, জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি, হৃদরোগ, অর্থোপেডিক্স, গ্যাসট্রোলজি, শিশু রোগ চিকিৎসা, চক্ষু রোগ, নাক-কান-গলা, কিডনি, লিভার, ফুসফুস, ইউরোলজি, বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি, ডায়াবেটিস, মনোরোগ, চর্ম-এলার্জি ও যৌন রোগসহ সব ধরনের রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানান আবুল হাসান। 

তিনি আরও জানান, এ হাসপাতালে দেওয়া উল্লেখযোগ্য অন্যান্য সেবার মধ্যে রয়েছে- ২৪ ঘণ্টা অ্যাকসিডেন্ট এবং জরুরি সেবা ইউনিট, এক্স-রে, আল্ট্রাসোনোগ্রাম, এমআরআই, সিটি স্ক্যান, ৪-ডি আলট্রাসাউন্ড, হাড়ের মিনারেল ঘনত্ব (বিএমডি) টেস্ট, আইসিউ, সিসিইউ, অত্যাধুনিক অপারেশ থিয়েটার, ক্যাথ ল্যাব, এমআর এনজিওগ্রাম, সিটি এনজিওগ্রাম, সিটি করোনারি এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি, কিডনি ডায়ালাইসিস, ফিজিওথেরাপি সার্ভিস, স্পেশাল বেবি কেয়ার ইউনিট, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সব ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার, পুষ্টি পরামর্শ, ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, টিকাদান, ২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ইত্যাদি। 

২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতোসিরি মোহাম্মদ নজিব বিন তুন আবদুল রাজাক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানা যৌথভাবে এই হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এর আগে ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি এই হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। এটি একটি পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রতিষ্ঠান। পরে ২০১৫ সালে এখানে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সূত্র: বাংলানিউজ

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য