শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৯, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সেবা নিতে নামী হাসপাতাল ছেড়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছায় রোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সেবা নিতে নামী হাসপাতাল ছেড়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছায় রোগীরা

গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার কড়িহাতা ইউনিয়নের বাসিন্দা আমেনা বেগম (৫৭) দীর্ঘদিন থেকে কিডনি রোগে ভুগছেন। তিনি চিকিৎসা নিতে কাশিমপুর তেতুইবাড়ি এলাকায় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালে এসেছেন। 

ভালো চিকিৎসার জন্য এক সময় ঢাকার নামী-দামী হাসপাতালে ছুটলেও এখন আমেনা বেগমের মত গাজীপুর ও আশপাশের জেলার শত শত রোগী বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা নিতে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালেই আসেন। 

এসব এলাকার বিপুল সংখ্যক পোশাক শ্রমিকও এ হাসপাতাল থেকে অত্যাধুনিক স্বাস্থ্য সেবাগ্রহণ করছেন। দরিদ্র রোগীদের জন্য `দরিদ্র ফান্ড' রয়েছে এই হাসপাতালে।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিতে প্রায়ই এ হাসপাতালে আসেন।

আমেনা বেগমের সঙ্গে আসা তার ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারহান শাহরিয়ার বাংলানিউজকে বলেন, আগে আমাদের পরিবার বা আত্মীয়দের কেউ অসুস্থ হলে ঢাকার বড় বড় সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে যেতাম। এখন বাড়ির কাছে এ হাসপাতালে আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায়। আমাদের আত্মীয় স্বজন, পরিচিত সবাই এখন এই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

আমেনা বেগম বলেন, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেওয়ার পর শুরুতে ঢাকায় চিকিৎসা নিতে শুরু করি। পরে অনেকের কাছে এই হাসপাতালের সুনাম শুনি। এরপর থেকে এখানে চিকিৎসা নিচ্ছি। এখানকার ডাক্তাররা খুব ভালো, চিকিৎসাও খুব ভালো। আল্লাহর রহমতে আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি।

গার্মেন্টস কর্মী আফরোজা মিম বলেন, এই এলাকায় উন্নত চিকিৎসা সেবার অভাব ছিল। এখন আমাদের মতো স্বল্প আয়ের শ্রমিকরা এ হাসপাতলে চিকিৎসা নিতে পারি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নির্মিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালের সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে মালয়েশিয়ার বিখ্যাত সেবা সংস্থা কামপুলান পেরুতান জহর (কেপিজে)।

অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণের সেবার পাশাপাশি অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি সম্বলিত এ হাসপাতালে উন্নত দেশের মতো বিভিন্ন জটিল রোগের বিশ্বমানের চিকিৎসা হয়। ইতিপূর্বে খাদ্যনালী প্রতিস্থাপনসহ বিভিন্ন রোগে জটিল অপারেশনও এখানে সফলভাবে হয়েছে।

এখানে বহির্বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ বিভাগে সব ধরনের রোগের আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্য চিকিৎসা ও অপারেশন করা হয়। সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে আছে বিশেষ ব্যবস্থা। 

বছরখানেক আগে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার এলাকার বাসিন্দা আশা আক্তার আঁখি (১৯) নামে এক তরুণী জেদের বশে হারপিক খেয়ে ফেলেন। এতে তার খাদ্যনালী পুড়ে যায়। বিভিন্ন হাসপাতালে ছোটাছুটির পর শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা হয় আঁখির।

আঁখির খাদ্যনালী কেটে তার নিজের কোলন থেকে খাদ্যনালী প্রতিস্থাপন করা হয়। চিকিৎসকরা তার বৃহদাস্ত্রের অংশ বিশেষ দিয়ে অন্ননালী প্রতিস্থাপন করেন। পাকস্থলীর বন্ধ হয়ে যাওয়া অংশ বাইপাস করা হয় ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশ দিয়ে। তার নাড়িতে ৬টি জোড়া দেয়া হয়। দীর্ঘ চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে আঁখি এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার জানান, অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল আঁখির চিকিৎসা ব্যয় বহন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আশা আক্তার আঁখি (১৯) বলেন, সবাই ভেবেছিল আমি আর বাঁচবো না। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালের উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং দক্ষ চিকিৎসকদের কারণে হয়তো নতুন জীবন পেয়েছি। 

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো সে সময় কাছাকাছি উন্নত হাসপাতাল পাওয়া গেছে। নইলে ঢাকা নিতে নিতেই হয়তো অন্য কিছু ঘটতে পারবো।

তার চিকিৎসা ব্যয় বহন ও গাজীপুরে এ রকম একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান আঁখি। আশা আক্তার আঁখির সফল এই অপারেশন করেন ডা. রাজীব হাসান ও ডা. কাওছার আলম।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালের চিকিৎসক সার্জন রাজীব হাসান বাংলানিউজকে জানান, এ হাসপাতালে খাদ্যনালী, পাকস্থলী, কোলন, লিভার ও ক্যান্সারসহ সব ধরনের রোগের অপারেশন ও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, এ হাসপাতালে সব ধরনের রোগের উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার ঢাকার নামী-দামী হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। এখানকার মানুষও মনে হয় তাই চিন্তা করে। কারণ বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা নিতে তারা এ হাসপাতালে আসেন। আগে যাদের অনেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যেতেন।

হাসপাতালটির অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার (বিসনেস ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস ) আবুল হাসান বলেন, এখানে অত্যাধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় আশপাশের এলাকাগুলোতে যারা আছেন তারা এখন আর ঢাকামুখী হচ্ছেন না। তারা এখানেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। আগে এ সুযোগটা ছিল না।

দিন দিন দেশের প্রায় সব জেলা থেকে আগের তুলনায় অধিক রোগীদের সমাগম ঘটছে বলেও জানান তিনি।

আবুল হাসান বলেন, বাংলাদেশের প্রথম আইএমএস সার্টিফাইড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ। 

তিনি বলেন, প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের রয়েছে আলাদা আলাদা কোয়ালিটি অবজেক্টিভ, যা রোগীদের সন্তোষজনক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে।  সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বদ্ধপরিকর। 

দরিদ্র রোগীদের জন্য ফান্ড রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, দরিদ্র রোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফান্ড তৈরি করে দিয়েছেন। এই ফান্ডের মাধ্যমে অতি দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।  

হাসপাতালে ইনডোর সেবার বাইরে বহির্বিভাগে অভিজ্ঞ ডাক্তাররা চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং নার্সিং ইনিস্টিটিউটে ইন্টারনাল মেডিসিন, নিউরোলজি, স্ত্রী রোগ ও প্রসূতি সেবা, জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি, হৃদরোগ, অর্থোপেডিক্স, গ্যাসট্রোলজি, শিশু রোগ চিকিৎসা, চক্ষু রোগ, নাক-কান-গলা, কিডনি, লিভার, ফুসফুস, ইউরোলজি, বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি, ডায়াবেটিস, মনোরোগ, চর্ম-এলার্জি ও যৌন রোগসহ সব ধরনের রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানান আবুল হাসান। 

তিনি আরও জানান, এ হাসপাতালে দেওয়া উল্লেখযোগ্য অন্যান্য সেবার মধ্যে রয়েছে- ২৪ ঘণ্টা অ্যাকসিডেন্ট এবং জরুরি সেবা ইউনিট, এক্স-রে, আল্ট্রাসোনোগ্রাম, এমআরআই, সিটি স্ক্যান, ৪-ডি আলট্রাসাউন্ড, হাড়ের মিনারেল ঘনত্ব (বিএমডি) টেস্ট, আইসিউ, সিসিইউ, অত্যাধুনিক অপারেশ থিয়েটার, ক্যাথ ল্যাব, এমআর এনজিওগ্রাম, সিটি এনজিওগ্রাম, সিটি করোনারি এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি, কিডনি ডায়ালাইসিস, ফিজিওথেরাপি সার্ভিস, স্পেশাল বেবি কেয়ার ইউনিট, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সব ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার, পুষ্টি পরামর্শ, ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, টিকাদান, ২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ইত্যাদি। 

২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতোসিরি মোহাম্মদ নজিব বিন তুন আবদুল রাজাক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোটবোন শেখ রেহানা যৌথভাবে এই হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এর আগে ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি এই হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। এটি একটি পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রতিষ্ঠান। পরে ২০১৫ সালে এখানে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে নার্সিং কলেজেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সূত্র: বাংলানিউজ

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
ওবায়দুল কাদেরের ভাইসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের ভাইসহ গ্রেফতার ৯
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
সর্বশেষ খবর
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ