শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহতদের পরিচয় মিলেছে

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন
বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহতদের পরিচয় মিলেছে
বুড়িগঙ্গায় যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবির ঘটনায় মুন্সীগঞ্জে শোকের মাতম বইছে। এ ঘটনায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ডিসি এসপি শোক প্রকাশ করেছেন। সোমবার সকাল ৭টায় মিরকাদিম পৌরসভার (মুন্সীগঞ্জ) কাটপট্টি লঞ্চ ঘাট থেকে এক তলা বিশিষ্ট ছোট মর্নিং বার্ড লঞ্চটি শতাধিক অফিসগামী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার যাত্রী নিয়ে প্রতিদিনের মতো ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ ঘাটের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, লঞ্চটি সদরঘাটের কাছাকাছি ফরাশগঞ্জ এলাকায় পৌঁছলে মর্নিং বার্ড লঞ্চটিকে চাঁদপুরগামী ৩য় তলা বিশিষ্ট বৃহৎ আকারের ময়ূর-২ লঞ্চটি পিছন দিক দিয়ে ধাক্কা দিলে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি সাথে সাথে ডুবে যায়। ওই লঞ্চের ছাদে থাকা কিছু যাত্রী সাঁতার কেটে জীবন বাঁচাতে পারলেও লঞ্চের ভেতরের অধিকাংশ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পর্যন্ত ৩২ যাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করা গেলেও অনেকে নিখোঁজ আছেন।
 
সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নদীতে তল্লাশি চালিয়ে ৩১ জনের  মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও কোস্টগার্ড। উদ্ধার হওয়া ৩১ মরদেহের মধ্যে ১৯ জন পুরুষ, ৮ জন নারী এবং ৩ জন শিশু। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার  বলেন, এখন পর্যন্ত ১৯ জন পুরুষ, ৮ নারী এবং ৩ টি শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলোর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কবলে পড়া লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম লঞ্চঘাট থেকে ছেড়ে এসেছে এবং সে কারণে ধারণা করা হচ্ছে নিহত সকলের বাড়ি মুন্সীগঞ্জে। লঞ্চ ডুবির ঘটনায় নিখোঁজদের উদ্ধারে এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। লঞ্চ দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে ফেরা জাহাঙ্গীর হোসেন ও নাসিমা আক্তার বলেন, কেরানীগঞ্জের একটি ডকইয়ার্ড থেকে মেরামত শেষে ময়ূর-২ নদীতে নামানোর সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। ডুবে যাওয়া লঞ্চটি থেকে আমরাসহ কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠলেও এখনো অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
 
কাটপট্টি থেকে ছেড়ে যাওয়া মর্নিং বার্ড লঞ্চ ডুবির ঘটনায় মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের এমপি অ্যাড. মৃণাল কান্তি দাস, মুন্সীগঞ্জ-২ আসানের এমপি অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমীন এমিলি, জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার, পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান, মিরকাদিম পৌর মেয়র মো. শহিদুল ইসলাম শাহীন শোক প্রকাশ করেছেন।
 
দুর্ঘটনাকবলিত মর্নিং বার্ড লঞ্চটির অধিকাংশ যাত্রী মিরকাদিম পৌর এলাকার চাকরিজীবী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাছাড়া আশে পাশের রামপাল, পঞ্চসার, আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের যাত্রী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। লঞ্চ ডুবির খবর পাওয়ার সাথে সাথে ঢাকাগামী মিরকাদিমের যাত্রীদের স্বজনদের মাঝে কান্নার রোল নেমে আসে, শোকের মাতম চলছে এলাকায়, অনেকে স্বজনদের খুঁজে লঞ্চ ডুবির স্থানে চলে যায় এবং কাটপট্টি লঞ্চঘাটে ভীড় করছেন।
 
মনিং বার্ড লঞ্চের বেঁচে যাওয়া যাত্রী ফল বিক্রেতা রিকাবী বাজারের পশ্চিম পাড়ার রহিম উদ্দিনের ছেলে মো. ওমর (৩৫) জানালেন, সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের সময় তিনি মুন্সীগঞ্জের কাঠপট্টি থেকে লঞ্চে ওঠে ঢাকায় যাচ্ছিলেন ফল কেনার জন্য। তার সাথে অন্য তিনজন হকারও ছিল। শ্যামবাজারের কাছে গেলে ময়ূরী-২ লঞ্চের ধাক্কায় তাদের লঞ্চটি মুহূর্তেই ডুবে যায়। এসময় তিনি পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। আশপাশ থেকে নৌকা ও ট্রলার যাত্রীদের বাঁচাতে এগিয়ে আসে। আমাকে উদ্ধার করতে চাইলে আমি পাশের এক নারী ও একজন শিশুকে উদ্ধারের জন্য বলি। পেছন দিকে তাকিয়ে দেখি পানির নিচ থেকে টপ টপ করে মানুষের মাথা বেড়িয়ে আসছে। কিভাবে কি হলো আমি নিজেই জানি না। আমাদের সাথে একজন হকারকেও খুঁজে পায়নি।
 
ঢাকার বুড়িগঙ্গায় লঞ্চ ঢুবির ঘটনায় নিহতের অধিকাংশই মুন্সীগঞ্জের রিকাবী বাজারের পশ্চিম পাড়া, গোয়াল গুন্নি, রামপাল, কাঠপট্টি, বজ্রযোগিনী, রামশিং ও আব্দুল্লাপুর এলাকার। স্বজন হারানোর কান্নায় মুহূর্তেই ভারি হয়ে উঠেছে সেখানকার পরিবেশ। কেউ হারিয়েছেন স্বামী, কেউ স্ত্রী, কেউ ভাই, কেউ বোন আবার কেউবা মা-বাবা।
 
গতকাল সরজমিনে নিহতের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে কান্নার রোল। স্বজন হারিয়ে কেই কাঁদছে হাউমাউ করে। আবার কেউ বোবা কান্না কাঁদছেন। নির্বাক হয়ে অনেকে তাকিয়ে আছে আকাশের দিকে। স্তব্ধ হয়ে গেছে পশ্চিম রিকাবী বাজার এলাকা। এখানে বাড়ি বাড়ি শোকের মাতম। 
 
রিকাবী বাজার পশ্চিম পাড়ার মৃত আব্দুল রহিমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তার ছেলে দিদার হোসেন (৪৫) ও মেয়ে রুমা বেগম (৪০) লঞ্চ দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। এই দুই ভাইবোন তাদের অসুস্থ বড় বোনের জামাতাকে দেখতে ঢাকায় যাচ্ছিল। কিন্তু শেষ আশা তাদের আর পূর্ণ হয়নি। বরং তার পূর্বে তাদের সলিল সমাধি হয়েছে। বাড়িটিতে চলছিল কান্নার রোল। এ খবর পেয়ে রুমার অসুস্থ দুলাভাই চলে এসেছে রিকাবী বাজারের বাড়িতে। এখানেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন।
 
পশ্চিম পাড়ার পরশ মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫৫) ও তার মেয়ে সুমা বেগম (২৫) যাচ্ছিলেন সদর ঘাটের সুমনা ক্লিনিকে ডাক্তার দেখাতে। স্ত্রী সুফিয়া বেগম মারা গেলেও প্রাণে বেঁচে গেছে মেয়ে সুমা বেগম। তাদের বাড়িতে চলছে এখন শোকের মাতম। একই এলাকার শাহজাহান শরীফের পুত্র শিপলু শরীফ ঢাকায় যাচ্ছিলেন তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য হার্ডওয়ারের মালামাল আনতে। কিন্তু লঞ্চ দুর্ঘটনায় তার বাড়িতে এখন শোকের মাতম।
 
এদিকে মীরকাদিমের মেয়র শহীদুল ইসলাম শাহীন এটাকে দুর্ঘটনা না বলে পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবি করে এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেছেন। করোনা রোগে আক্রান্ত ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মিরকাদিম পৌরসভার মেয়র শহিদুল ইসলাম শাহীন লঞ্চ ডুবির খবর পেয়ে সাথে সাথে পৌরসভার কাউন্সিলারদের ক্ষতি গ্রস্তদের পাশে থাকার নির্দেশ দেন এবং মিরকাদিমের মানুষ মারা যাওয়ার খবরে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটা পরিকল্পিতভাবে লঞ্চে আঘাত করে ডুবানো হয়েছে, তিনি নিহতদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দাবি করে দোষী লঞ্চের মালিক, স্টাফদের শাস্তি দাবি করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। নিহতদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দাবি করে দোষী লঞ্চের মালিক, স্টাফদের শাস্তি দাবি জানান মিরকাদিম পৌর নাগরিক কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন আহাম্মেদ, মিরকাদিম পৌর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মিলন।
 
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদার জানান, কতজন যাত্রী মারা গেছেন, কতজন জীবিত ফিরেছেন এমন সঠিক তথ্য এখনো পাননি। তবে জেলার যারা মারা গেছেন তাদের পরিবারকে সরকারিভাবে যতটুকু সহযোগিতা করা যায় সেটা করা হবে। লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী নেওয়া হলে এবং ফিটনেস ঠিক না থাকলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
 
দুর্ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের নাম পরিচয় হলো- 
১ শাহাদত হোসেন (৪৮), পিতা আব্দুররহিম, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
২ আবু তাহের বেপারী (৫৮), পিতা আলীহোসেন, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
৩ স্মুন তালুকদার (৩৫), পিতা আবুলকালাম, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
৪ সরনা বেগম (৩৫), স্বামী মাসুদশেখ, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৫ মুক্তা আক্তার(১৩), পিতা মাসুদ শেখ, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৬ আফজাল শেখ (৪৮), পিতা ইব্রাহিম শেখ, বাঘিয়া, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৭ মো. মনিরুজ্জামান (৪২), পিতা আব্দুলহালিম, গ্রাম ছলিমাবাদ, আব্দুল্লাহপুর টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৮ গোলাম হোসেন (৫০), পিতা আব্দুল হাকিম ভূঁইয়া, গ্রাম মশরীবাজার, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর।
৯      সুবর্ণা আক্তার (৩৫), স্বামী জাকির হোসেন, সুজানগর, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
১০    তামিম (১০), পিতা জাকির হোসেন, সুজানগর, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১১    সাইদূর হোসেন (৩৯), পিতা মজিদ সারেং, মোল্লাকান্দি, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১২    সুফিয়া বেগম (৫০), স্বামী পরশমিয়া, পশিমপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৩    মো. শহিদুল ইসলাম (৬৯), পিতা মৃত ইব্রাহিম শেখ, বাঘিয়া, যশলং টংগিবাড়ি। 
১৪    মো. মিজানুর রহমান কনক (৩২), পিতা মো. দেলোয়ার হোসেন, ধলাগাও, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
১৫    সত্তরঞ্জন বনিক (৬৫), রামগোপালপুর, পিতা মৃত দেবেন্দ্র বনিক, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৬    মো. পাপ্পু (৩২), পিতা মো. সোহরাব, নহর দিঘিরপাড়, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৭ বাসু দেবনাথ (৪৫), পিতা মৃত বাদল দেবনাথ, পাইকপাড়া, সিরাজদিখান।
১৮ আয়শা বেগম (৬৫), স্বামী পাচকরি বেপারী, কামারখাড়া, টঙ্গিবাড়ি।
১৯ মো. সাইফুর রহমান উজ্জ্বল (৪০), পিতা হাজী আব্দুররফ মাতবর, মালপারা, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
২০ বিউটি বেগম (৩৮), পিতা মৃত আলাউদ্দিন শেখ, ধলাগাও, রামপা, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২১ ময়না বেগম (৩৫), পিতা আব্দুর রাজ্জাক, টঙ্গিবাড়ি।
২২ শামীম বেপারী (৪৭), পিতা মৃত আব্দুল জলিল, মিরেরপাড়া, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৩ মো. দিদার হোসেন (৪৫), পিতা আব্দুল মজিদ, নৈদিঘিরপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৪ মো. মিল্লাত (৩৫), পিতা আব্দুল সামাদ, পানহাটা, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৫ সিফাত (০৮), পিতা আব্দুর রহমান, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গিবাড়ি।
২৬ আলম বেপারী (৩৮), পিতা জয়নাল বেপারী, তারাহাটি, শ্রীনগর।
২৭ ইসলাম শরীফ (৩৫), পিতা জাহান শরীফ, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৮ মো. সাইম (১৭), পিতা আফসারুদ্দিন, তিলারদি, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৯ হাফেজা খাতুন (৩৮), পিতা আব্দুল মজিদ, নৈদিঘিরপাড়, রিকাবিবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
৩০   তালহা (২), পিতা বেলায়েত হোসেন, আশরকাটি, টঙ্গিবাড়ি।
৩১ আমির হোসেন(৫৫), পিতা মৃত রুস্তম শরীফ, বানাঘাটা, দোহার, ঢাকা।
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
সর্বশেষ খবর
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম