শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহতদের পরিচয় মিলেছে

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন
বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহতদের পরিচয় মিলেছে
বুড়িগঙ্গায় যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবির ঘটনায় মুন্সীগঞ্জে শোকের মাতম বইছে। এ ঘটনায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ডিসি এসপি শোক প্রকাশ করেছেন। সোমবার সকাল ৭টায় মিরকাদিম পৌরসভার (মুন্সীগঞ্জ) কাটপট্টি লঞ্চ ঘাট থেকে এক তলা বিশিষ্ট ছোট মর্নিং বার্ড লঞ্চটি শতাধিক অফিসগামী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার যাত্রী নিয়ে প্রতিদিনের মতো ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ ঘাটের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, লঞ্চটি সদরঘাটের কাছাকাছি ফরাশগঞ্জ এলাকায় পৌঁছলে মর্নিং বার্ড লঞ্চটিকে চাঁদপুরগামী ৩য় তলা বিশিষ্ট বৃহৎ আকারের ময়ূর-২ লঞ্চটি পিছন দিক দিয়ে ধাক্কা দিলে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি সাথে সাথে ডুবে যায়। ওই লঞ্চের ছাদে থাকা কিছু যাত্রী সাঁতার কেটে জীবন বাঁচাতে পারলেও লঞ্চের ভেতরের অধিকাংশ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই পর্যন্ত ৩২ যাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করা গেলেও অনেকে নিখোঁজ আছেন।
 
সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নদীতে তল্লাশি চালিয়ে ৩১ জনের  মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও কোস্টগার্ড। উদ্ধার হওয়া ৩১ মরদেহের মধ্যে ১৯ জন পুরুষ, ৮ জন নারী এবং ৩ জন শিশু। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার  বলেন, এখন পর্যন্ত ১৯ জন পুরুষ, ৮ নারী এবং ৩ টি শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলোর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কবলে পড়া লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম লঞ্চঘাট থেকে ছেড়ে এসেছে এবং সে কারণে ধারণা করা হচ্ছে নিহত সকলের বাড়ি মুন্সীগঞ্জে। লঞ্চ ডুবির ঘটনায় নিখোঁজদের উদ্ধারে এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। লঞ্চ দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে ফেরা জাহাঙ্গীর হোসেন ও নাসিমা আক্তার বলেন, কেরানীগঞ্জের একটি ডকইয়ার্ড থেকে মেরামত শেষে ময়ূর-২ নদীতে নামানোর সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। ডুবে যাওয়া লঞ্চটি থেকে আমরাসহ কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠলেও এখনো অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
 
কাটপট্টি থেকে ছেড়ে যাওয়া মর্নিং বার্ড লঞ্চ ডুবির ঘটনায় মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের এমপি অ্যাড. মৃণাল কান্তি দাস, মুন্সীগঞ্জ-২ আসানের এমপি অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমীন এমিলি, জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার, পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান, মিরকাদিম পৌর মেয়র মো. শহিদুল ইসলাম শাহীন শোক প্রকাশ করেছেন।
 
দুর্ঘটনাকবলিত মর্নিং বার্ড লঞ্চটির অধিকাংশ যাত্রী মিরকাদিম পৌর এলাকার চাকরিজীবী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাছাড়া আশে পাশের রামপাল, পঞ্চসার, আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের যাত্রী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। লঞ্চ ডুবির খবর পাওয়ার সাথে সাথে ঢাকাগামী মিরকাদিমের যাত্রীদের স্বজনদের মাঝে কান্নার রোল নেমে আসে, শোকের মাতম চলছে এলাকায়, অনেকে স্বজনদের খুঁজে লঞ্চ ডুবির স্থানে চলে যায় এবং কাটপট্টি লঞ্চঘাটে ভীড় করছেন।
 
মনিং বার্ড লঞ্চের বেঁচে যাওয়া যাত্রী ফল বিক্রেতা রিকাবী বাজারের পশ্চিম পাড়ার রহিম উদ্দিনের ছেলে মো. ওমর (৩৫) জানালেন, সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের সময় তিনি মুন্সীগঞ্জের কাঠপট্টি থেকে লঞ্চে ওঠে ঢাকায় যাচ্ছিলেন ফল কেনার জন্য। তার সাথে অন্য তিনজন হকারও ছিল। শ্যামবাজারের কাছে গেলে ময়ূরী-২ লঞ্চের ধাক্কায় তাদের লঞ্চটি মুহূর্তেই ডুবে যায়। এসময় তিনি পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। আশপাশ থেকে নৌকা ও ট্রলার যাত্রীদের বাঁচাতে এগিয়ে আসে। আমাকে উদ্ধার করতে চাইলে আমি পাশের এক নারী ও একজন শিশুকে উদ্ধারের জন্য বলি। পেছন দিকে তাকিয়ে দেখি পানির নিচ থেকে টপ টপ করে মানুষের মাথা বেড়িয়ে আসছে। কিভাবে কি হলো আমি নিজেই জানি না। আমাদের সাথে একজন হকারকেও খুঁজে পায়নি।
 
ঢাকার বুড়িগঙ্গায় লঞ্চ ঢুবির ঘটনায় নিহতের অধিকাংশই মুন্সীগঞ্জের রিকাবী বাজারের পশ্চিম পাড়া, গোয়াল গুন্নি, রামপাল, কাঠপট্টি, বজ্রযোগিনী, রামশিং ও আব্দুল্লাপুর এলাকার। স্বজন হারানোর কান্নায় মুহূর্তেই ভারি হয়ে উঠেছে সেখানকার পরিবেশ। কেউ হারিয়েছেন স্বামী, কেউ স্ত্রী, কেউ ভাই, কেউ বোন আবার কেউবা মা-বাবা।
 
গতকাল সরজমিনে নিহতের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে কান্নার রোল। স্বজন হারিয়ে কেই কাঁদছে হাউমাউ করে। আবার কেউ বোবা কান্না কাঁদছেন। নির্বাক হয়ে অনেকে তাকিয়ে আছে আকাশের দিকে। স্তব্ধ হয়ে গেছে পশ্চিম রিকাবী বাজার এলাকা। এখানে বাড়ি বাড়ি শোকের মাতম। 
 
রিকাবী বাজার পশ্চিম পাড়ার মৃত আব্দুল রহিমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তার ছেলে দিদার হোসেন (৪৫) ও মেয়ে রুমা বেগম (৪০) লঞ্চ দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। এই দুই ভাইবোন তাদের অসুস্থ বড় বোনের জামাতাকে দেখতে ঢাকায় যাচ্ছিল। কিন্তু শেষ আশা তাদের আর পূর্ণ হয়নি। বরং তার পূর্বে তাদের সলিল সমাধি হয়েছে। বাড়িটিতে চলছিল কান্নার রোল। এ খবর পেয়ে রুমার অসুস্থ দুলাভাই চলে এসেছে রিকাবী বাজারের বাড়িতে। এখানেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন।
 
পশ্চিম পাড়ার পরশ মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫৫) ও তার মেয়ে সুমা বেগম (২৫) যাচ্ছিলেন সদর ঘাটের সুমনা ক্লিনিকে ডাক্তার দেখাতে। স্ত্রী সুফিয়া বেগম মারা গেলেও প্রাণে বেঁচে গেছে মেয়ে সুমা বেগম। তাদের বাড়িতে চলছে এখন শোকের মাতম। একই এলাকার শাহজাহান শরীফের পুত্র শিপলু শরীফ ঢাকায় যাচ্ছিলেন তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য হার্ডওয়ারের মালামাল আনতে। কিন্তু লঞ্চ দুর্ঘটনায় তার বাড়িতে এখন শোকের মাতম।
 
এদিকে মীরকাদিমের মেয়র শহীদুল ইসলাম শাহীন এটাকে দুর্ঘটনা না বলে পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবি করে এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেছেন। করোনা রোগে আক্রান্ত ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মিরকাদিম পৌরসভার মেয়র শহিদুল ইসলাম শাহীন লঞ্চ ডুবির খবর পেয়ে সাথে সাথে পৌরসভার কাউন্সিলারদের ক্ষতি গ্রস্তদের পাশে থাকার নির্দেশ দেন এবং মিরকাদিমের মানুষ মারা যাওয়ার খবরে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটা পরিকল্পিতভাবে লঞ্চে আঘাত করে ডুবানো হয়েছে, তিনি নিহতদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দাবি করে দোষী লঞ্চের মালিক, স্টাফদের শাস্তি দাবি করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। নিহতদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দাবি করে দোষী লঞ্চের মালিক, স্টাফদের শাস্তি দাবি জানান মিরকাদিম পৌর নাগরিক কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন আহাম্মেদ, মিরকাদিম পৌর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মিলন।
 
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদার জানান, কতজন যাত্রী মারা গেছেন, কতজন জীবিত ফিরেছেন এমন সঠিক তথ্য এখনো পাননি। তবে জেলার যারা মারা গেছেন তাদের পরিবারকে সরকারিভাবে যতটুকু সহযোগিতা করা যায় সেটা করা হবে। লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী নেওয়া হলে এবং ফিটনেস ঠিক না থাকলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
 
দুর্ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের নাম পরিচয় হলো- 
১ শাহাদত হোসেন (৪৮), পিতা আব্দুররহিম, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
২ আবু তাহের বেপারী (৫৮), পিতা আলীহোসেন, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
৩ স্মুন তালুকদার (৩৫), পিতা আবুলকালাম, গ্রাম গোয়ালঘুন্নি, মিরকাদিম মুন্সীগঞ্জ সদর।
৪ সরনা বেগম (৩৫), স্বামী মাসুদশেখ, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৫ মুক্তা আক্তার(১৩), পিতা মাসুদ শেখ, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৬ আফজাল শেখ (৪৮), পিতা ইব্রাহিম শেখ, বাঘিয়া, টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৭ মো. মনিরুজ্জামান (৪২), পিতা আব্দুলহালিম, গ্রাম ছলিমাবাদ, আব্দুল্লাহপুর টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
৮ গোলাম হোসেন (৫০), পিতা আব্দুল হাকিম ভূঁইয়া, গ্রাম মশরীবাজার, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর।
৯      সুবর্ণা আক্তার (৩৫), স্বামী জাকির হোসেন, সুজানগর, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
১০    তামিম (১০), পিতা জাকির হোসেন, সুজানগর, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১১    সাইদূর হোসেন (৩৯), পিতা মজিদ সারেং, মোল্লাকান্দি, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১২    সুফিয়া বেগম (৫০), স্বামী পরশমিয়া, পশিমপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৩    মো. শহিদুল ইসলাম (৬৯), পিতা মৃত ইব্রাহিম শেখ, বাঘিয়া, যশলং টংগিবাড়ি। 
১৪    মো. মিজানুর রহমান কনক (৩২), পিতা মো. দেলোয়ার হোসেন, ধলাগাও, রামপাল, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
১৫    সত্তরঞ্জন বনিক (৬৫), রামগোপালপুর, পিতা মৃত দেবেন্দ্র বনিক, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৬    মো. পাপ্পু (৩২), পিতা মো. সোহরাব, নহর দিঘিরপাড়, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
১৭ বাসু দেবনাথ (৪৫), পিতা মৃত বাদল দেবনাথ, পাইকপাড়া, সিরাজদিখান।
১৮ আয়শা বেগম (৬৫), স্বামী পাচকরি বেপারী, কামারখাড়া, টঙ্গিবাড়ি।
১৯ মো. সাইফুর রহমান উজ্জ্বল (৪০), পিতা হাজী আব্দুররফ মাতবর, মালপারা, মুন্সীগঞ্জ সদর। 
২০ বিউটি বেগম (৩৮), পিতা মৃত আলাউদ্দিন শেখ, ধলাগাও, রামপা, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২১ ময়না বেগম (৩৫), পিতা আব্দুর রাজ্জাক, টঙ্গিবাড়ি।
২২ শামীম বেপারী (৪৭), পিতা মৃত আব্দুল জলিল, মিরেরপাড়া, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৩ মো. দিদার হোসেন (৪৫), পিতা আব্দুল মজিদ, নৈদিঘিরপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৪ মো. মিল্লাত (৩৫), পিতা আব্দুল সামাদ, পানহাটা, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৫ সিফাত (০৮), পিতা আব্দুর রহমান, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গিবাড়ি।
২৬ আলম বেপারী (৩৮), পিতা জয়নাল বেপারী, তারাহাটি, শ্রীনগর।
২৭ ইসলাম শরীফ (৩৫), পিতা জাহান শরীফ, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৮ মো. সাইম (১৭), পিতা আফসারুদ্দিন, তিলারদি, মুন্সীগঞ্জ সদর।
২৯ হাফেজা খাতুন (৩৮), পিতা আব্দুল মজিদ, নৈদিঘিরপাড়, রিকাবিবাজার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
৩০   তালহা (২), পিতা বেলায়েত হোসেন, আশরকাটি, টঙ্গিবাড়ি।
৩১ আমির হোসেন(৫৫), পিতা মৃত রুস্তম শরীফ, বানাঘাটা, দোহার, ঢাকা।
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ