শিরোনাম
- গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
- বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
- গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
- নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
- নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
- রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
- রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
- ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
- বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
- সিভাসুতে রাজনৈতিক পদায়ন পাওয়া তিন কর্মকর্তাকে পদাবনতি
- খাগড়াছড়িতে মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের সমাবেশ
- দেশ ও দলের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে: নবীউল্লাহ নবী
- অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে পেট্রোল ঢেলে হত্যার চেষ্টায় স্বামী গ্রেফতার
- ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা
- নেত্রকোনার ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
- রাজবাড়ীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- মুখে ভালো কথা বলে সবার ওপর বোমা মারেন পুতিন, বললেন ট্রাম্প
- সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
- পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজশাহীতে ধর্ষণ মামলায় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

শিক্ষানবীশ নারী আইনজীবীকে ধর্ষণ এবং এর ভিডিও ধারণের মামলায় রাজশাহীতে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। তার নাম ডা. এএসএম সাখাওয়াত হোসেন রানা (৪২)। তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার।
আর ভুক্তভোগী ওই নারী একজন শিক্ষানবীশ আইনজীবী। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় তার গ্রামের বাড়ি। তিনি রাজশাহী মহানগরীর রাজপাড়া মহল্লায় বান্ধবীর বাসায় সাবলেট থাকতেন। আর ডা. রানা ভাড়া থাকতেন নগরীর টিকাপাড়া এলাকায়। তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁর পোরশায়।
গত ১২ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ডা. রানার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গত ২৫ জুলাই গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে ডা. রানা কারাগারে। এরই মধ্যে মামলার তদন্ত শেষ হয়েছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে।
রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন খান বলেন, আটকের তিন অভিযুক্ত চিকিৎসকের কাছ থেকে ওই নারীকে ধর্ষণের ভিডিওচিত্র উদ্ধার করা হয়। সেটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। ভিডিওর সঙ্গে ওই নারী এবং চিকিৎসকের তিন কপি করে ছবিও পাঠানো হয়েছিল। পরীক্ষার পর সিআইডি মতামত দিয়েছে যে, ভিডিওর দুই নারী-পুরুষ এবং পাঠানো নারী-পুরুষের ছবির মধ্যে মিল আছে। ভিডিওটি এডিট করা নয়। এছাড়া ডা. রানাও জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগ স্বীকার করেছেন। তাই তদন্ত কর্মকর্তা তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
বিডি প্রতিদিন/আল আমীন
এই বিভাগের আরও খবর