শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৩, মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩

গুরুত্ব পাবে কর্মসংস্থান

বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি খায়রুজ্জামান লিটন

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি খায়রুজ্জামান লিটন

রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। সবুজ ও সুন্দর নগরী গড়তে তার ভূমিকা থাকলেও কর্মসংস্থানে পিছিয়ে রয়েছে রাজশাহী। নির্বাচনে বিজয়ী হলে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে চান তিনি। এ ছাড়া আর কী কী পরিকল্পনা আছে, এসব নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক, কাজী শাহেদ

বা.প্র : আপনি মেয়র হওয়ার পর দেশ-বিদেশে রাজশাহী গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। এটা কীভাবে সম্ভব হলো?

খায়রুজ্জামান লিটন : রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে আমি দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছি। শুরু থেকেই ইচ্ছা ছিল, এই নগরীকে নতুন রূপে গড়ে তুলব। তাই প্রথমেই পরিচ্ছন্ন নগরী গড়ায় হাত দিই। ময়লা-আবর্জনা, পয়ঃনিষ্কাশন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করি। আগে সারা দিন রাস্তাঘাটে ময়লা পরিষ্কার করা হতো। এতে মানুষের ভোগান্তি হতো। কিন্তু ২০০৯ সালে দায়িত্ব পাওয়ার পর রাতে পরিচ্ছন্নতার কাজ চালু করি। এতে মানুষের ভোগান্তি কমেছে। নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে ১০টির বেশি ময়লা শোধনাগার তৈরি করেছি। পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা সারা দিন মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভ্যানে করে ময়লা এনে সেখানে জমা করেন। রাতে ট্রাকে করে ময়লা শহর থেকে দূরে ভাগাড়ে ফেলা হয়। ফলে রাজশাহীর মানুষের অভ্যাসেরও পরিবর্তন হয়েছে। তারা আগের মতো রাস্তাঘাট কিংবা ড্রেনে ময়লা ফেলেন না। এভাবেই আস্তে আস্তে রাজশাহী একটি পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে গড়ে উঠেছে।

বা.প্র : অনেক ওয়ার্ডে এখনো তেমন উন্নত রাস্তাঘাট কিংবা ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই। এসব ওয়ার্ড নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?

খায়রুজ্জামান লিটন : প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্প্রতি ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছি। সেই অর্থ থেকেই আমরা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজগুলো করছি। কিন্তু অনেক জায়গায় কিছু কাজ থমকে আছে। একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১৮৬ কোটি টাকার টেন্ডার নিয়ে সময়মতো কাজ না করায় মূলত এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশ কাজ হয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে এক বছরের মধ্যে বাকি কাজ সম্পন্ন হবে।

বা.প্র : আপনি সিটি করপোরেশন সম্প্রসারণের কথা বলে আসছেন। এখন রাজশাহী সিটি করপোরেশন অনেক ছোট। এরপরও বিভিন্ন সমস্যা রয়ে গেছে। সম্প্রসারণ হলে বিভিন্ন চাহিদাও বাড়বে। তখন তা কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

খায়রুজ্জামান লিটন : মূলত সরকারের কাছ থেকে অর্থ নিয়েই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে। সিটি করপোরেশন সম্প্রসারণ হলে আমরা বাজেট বেশি দেব। সেই অর্থ দিয়েই আগামী পাঁচ বছর পিছিয়ে থাকা ওয়ার্ডগুলো এগিয়ে নেব। আগেও প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীর উন্নয়নে সহায়তা করেছেন। ভবিষ্যতেও করবেন, আমি আশাবাদী।

বা.প্র : আপনার স্লোগান ‘উন্নয়ন দৃশ্যমান, এবার হবে কর্মসংস্থান’। কিন্তু সিটি করপোরেশনের কাজ তো কর্মসংস্থান সৃষ্টি নয়। তাহলে এটা কীভাবে সম্ভব হবে?

খায়রুজ্জামান লিটন : আপনি ঠিক বলেছেন। কর্মসংস্থান সৃষ্টি সিটি করপোরেশনের কাজ নয়। এটা সরকারের কাজ। কিন্তু বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে এ দায়িত্ব আমি নিতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর কাজ সহজ করতে চাই। আমরা রাজশাহীতে হাইটেক পার্ক নির্মাণ করেছি। যদিও প্রয়োজনের তুলনায় ছোট। আমরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ফ্রি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণ-তরুণীদের দক্ষ করে গড়ে তোলার প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হবে। দেশ-বিদেশে তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এছাড়া বিসিক-২ একটি শিল্প প্রকল্প। সেখানে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তার চেষ্টা করছি। এই অঞ্চল কৃষিনির্ভর। বিশেষ করে এ অঞ্চলে আম, লিচু, আলু, টমেটো ও মাছ-মাংস প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন হয়। এসব দিয়ে ভোগ্যপণ্য প্রস্তুত করে দেশ-বিদেশে রপ্তানি করা যেতে পারে। যার মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বিদেশে জনশক্তি রপ্তানির জন্য একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হবে। যা তরুণ-তরুণীদের বিদেশে যেতে সহায়তা করবে। রাজশাহীকে রিভার সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ চলছে। ভারতের সঙ্গে নৌ চুক্তি হয়ে গেলে এ অঞ্চলে আরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

বা.প্র : আগেও আপনি রাজশাহীকে রিভার সিটি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এখন পর্যন্ত তা দৃশ্যমান হয়নি। ভবিষ্যতে এর সম্ভাবনা কতটুকু?

খায়রুজ্জামান লিটন : করোনাসহ বিভিন্ন কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। নির্বাচিত হলে এবং জাতীয় নির্বাচনের পরই রাজশাহীকে রিভার সিটি হিসেবে গড়ার কার্যক্রম শুরু হবে।

বা. প্র : নির্বাচন সামনে রেখে নগরবাসীর উদ্দেশে আপনি কিছু বলতে চান?

খায়রুজ্জামান লিটন : আমরা রাজশাহীকে একটি ক্লিন ও গ্রিন সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। একই সঙ্গে নতুন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করতে চাই। এ জন্য জনগণের সহযোগিতা চাই।

বা.প্র : আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

খায়রুজ্জামান লিটন : আপনাকেও ধন্যবাদ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৮
সর্বশেষ খবর
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল
জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'
'জুলাই অভ্যুত্থান নারীদের দৃঢ়তা নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভিত্তি তৈরি করবে'

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ
আনন্দ মোহন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শতাধিক গাছের চারা রোপণ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী
বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু
তেল মারার সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না : খসরু

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
কুমিল্লায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকেটের সঙ্গে তর্কে জড়ানোয় সিরাজকে জরিমানা
ডাকেটের সঙ্গে তর্কে জড়ানোয় সিরাজকে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে
মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মার্করাম
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মার্করাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’
বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা