শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩১, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির প্রতি জনসমর্থন ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র করছে দুই একটি দল : রিজভী

দেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর সঙ্গে বিএনপিকে জড়িয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে এমন অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দু নারী ধর্ষণ থেকে শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাম্য হত্যা ও মিটফোর্ডের ঘটনায় এমন শক্তি জড়িত, যারা ‘তাবেদার শক্তির এ দেশীয় ধারক ও বাহক’। 

তিনি বলেন, বিএনপির প্রতি জনগণের সমর্থন ক্ষুণ্ণ করার জন্য এ গুলো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র এবং তাতে যুক্ত হয়েছে দুই একটি ইসলামিক দল। এর মধ্যে একটি ইসলামি দল আমরা জানি যে, তারা যুগ যুগ ধরে আওয়ামী পন্থী ও পার্শ্ববর্তী দেশের পন্থী। তারাই সবচেয়ে বেশি ষড়যন্ত্র করছে। কারা এসব করছেন তাদের পরিচয় আমরা জানি। 

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রের ভেতর ও বাহির থেকে গভীর চক্রান্ত চলছে এবং টার্গেট করা হয়েছে তারেক রহমানকে। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে দুর্বল করার লক্ষ্যেই এসব হামলা চালানো হচ্ছে বলে তিনি মনে করেন। 

সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রিজভী এসব কথা বলেন। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি গুপ্ত সংগঠন কর্তৃক অপপ্রচার ও অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদে ড্যাব ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এই প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

ঢাকা মহানগর উত্তর ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীমের সভাপতিত্বে বৃষ্টির মধ্যে সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বের করা যায়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ড্যাবের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার ও ড্যাবের সদ্য সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশীদ। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, তারেক রহমান টার্গেট হওয়ার কারণ হলো-তিনি ১০ হাজার মাইল দূরে থেকে দেশের মানুষকে সংগঠিত করছেন। গ্রামাঞ্চল থেকে শহর এবং শহরাঞ্চল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত তিনি মানুষকে সংগঠিত করেছেন। এ জন্যই কয়েকটি রাজনৈতিক দলের যত প্রতিহিংসা। তারেক রহমান কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেননি, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ৬ হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছেন। বিএনপি বৃহৎ পরিবার, বিভিন্ন জায়গায় অনেকে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে অপকর্মের চেষ্টা করছে, তবে এসব জানার সাথে সাথে ব্যবস্থা নিচ্ছেন তারেক রহমান। নেতাকর্মীদের প্রতি কোনো উসকানির মুখে প্রতিক্রিয়া না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন। 

রিজভী বলেন, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সমস্ত অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র আমরা সামাল দিতে পারব, কারণ জনগণ আমাদের সাথে আছে। শাসকগোষ্ঠী জনগণকে ভয় পাচ্ছে। যদি জনগণ তাদের সঙ্গে থাকত, তাহলে তারা কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বা পিআরের কথা বলত না। তারা ধোঁয়াশা তৈরি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, আধিপত্যবাদী শক্তি জাতীয়তাবাদী শক্তিকে কখনোই পছন্দ করে না। কারণ, তারা জানে জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে কোনো আপোস করবে না। এই কারণেই একের পর এক সংঘাতমূলক ও সহিংস ঘটনা এবং রক্তপাত ঘটানো হচ্ছে।

রিজভী আরও অভিযোগ করেন, বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন প্রোপাগান্ডা ও কন্টেন্ট তৈরি করে ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। কুমিল্লার মুরাদনগরে এক হিন্দু মেয়ে ধর্ষণের ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যুবদলকে দায়ী করা হয়েছে। যদিও ভুক্তভোগীর স্বামী নিজেই বলেছেন, এতে বিএনপির কেউ জড়িত ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোবাইল চুরির দায়ে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পিটিয়ে হত্যা এবং ছাত্রদলের সাম্যকে হত্যার ঘটনা উল্লেখ করে রিজভী প্রশ্ন তোলেন, এগুলো কিসের আলামত? 

তিনি বলেন, লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ও একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশের পর থেকেই বাংলাদেশে পিআর (সংখ্যানুপাতিক) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি শুরু হয়েছে। এর উদ্দেশ্য এখন পরিস্কার।

মিটফোর্ডের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগকে হত্যার প্রসঙ্গ টেনে রিজভী বলেন, এ ঘটনা দুই দিন পরে ভাইরাল হলো কেনো? ভিডিওতে যাদের ছবি দেখা গেছে তাদের অনেকের নাম মামলায় নেই, তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অনুরোধ, তারা যেন সত্য তথ্য উদঘাটন করে। 

তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আধিপত্যবাদী শক্তি এবং আধিপত্যবাদী শক্তির দালালরা গভীর চক্রান্ত করছে। তাদের পাতানো ষড়যন্ত্রের জালে আমাদের নেতাকর্মী বা আমাদের পক্ষের সমর্থক, পেশাজীবী সংগঠন কাউকে পা দেওয়া যাবে না।

ড্যাবের সদ্য সাবেক সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ডা. মো. মেহেদী হাসান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ডা. নিয়াজ শহীদ রানার সঞ্চালনায় ড্যাবের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু
যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু
ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ
নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান
আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু
নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি
ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম