শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, শুক্রবার, ০১ মার্চ, ২০২৪

বাম জোটের বিক্ষোভ

‘দুর্নীতির কারণে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত আজ অর্থনীতি ও মানুষের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে’

৩ মার্চ থেকে সপ্তাহব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘দুর্নীতির কারণে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত আজ অর্থনীতি ও মানুষের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে’

বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, বিদ্যুৎ নিয়ে সরকারের গাল গল্প এমনই জায়গায় পৌঁছেছে যে আজ বলা হচ্ছে, নিয়মিত লোডশেডিংয়ের জন্য প্রস্তুত থাকুন। আর ২৯ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দিয়ে পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো এবং বলা হলো আগামী অন্তত তিন বছর এভাবেই দাম বাড়তে থাকবে।

তিনি বলেন, সরকারের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ নিয়ে নীতি, যাকে আমরা ভুল নীতি বলে অভিহিত করি এই ভুলনীতি ও দুর্নীতির কারণে আজ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত অর্থনীতিতে ও জনগণের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। এই কাটা উপড়ে ফেলার পরিবর্তে জনগণকেই কাঁটায় বিদ্ধ করার নীতি নিয়েছে সরকার। তাইতো প্রকৃত আয় কমে যাওয়া সাধারণ মানুষের কাঁধে আবারও এই মূল্য বৃদ্ধির বোঝা চাপানো হচ্ছে।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকার পুরানা পল্টন মোড়ে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় নেতৃবৃন্দ আগামী ৩ মার্চ থেকে সপ্তাহব্যাপী সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এর মধ্যে মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা হলে জ্বালানি মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের  হুঁশিয়ারি দেন নেতৃবৃন্দ।

রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম যে প্রধানত গ্যাস ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির উপরে নির্ভর করেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে। সরকার সে পথে না হেঁটে কিছু ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ও কমিশনভোগীদের সুবিধা দেওয়ার জন্য আমদানি নির্ভর জ্বালানি দিয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদনের নীতি গ্রহণ করেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেও কেন্দ্র বসিয়ে রেখে হাজার হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জের নামে এদের দেওয়া হয়েছে ও হচ্ছে।

তিনি অবিলম্বে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার ও বিদ্যুতের ভুলনীতি ও দুর্নীতির সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানান।

সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)’র সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বাসদ (মার্কসবাদী)’র নেতা ডা. জয়দীপ ভট্টাচার্য, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের নেতা শামীম ইমাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির আব্দুল আলী ও গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির আমেনা আক্তার। সভা পরিচালনা করেন সিপিবি নেতা অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন রেজা।

বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেন, গ্যাস ও কয়লার বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ ও ফার্নেস ওয়েলের মাধ্যমে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচের ফাঁরাক অনেক। সরকার ফার্নেস ওয়েলে বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়িয়ে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ বেশি দেখাচ্ছে। জনগণের মতামত শুনে এই খাত পরিচালিত করলে আজ দুরাবস্থায় পড়তে হতো না। এই দুরাবস্থার দায় জনগণ নেবে না। তিনি এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সারা দেশের সচেতন মানুষকে বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান।

জয়দীপ ভট্টাচার্য বলেন, সরকার বিদেশের পাচারকৃত টাকা ফেরত আনার উদ্যোগ নেয়নি। কিছু ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার জন্যই অপরিকল্পিতভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করে খরচ বাড়ানো হয়েছে। আজ এই ব্যয় জনগণের কাঁধে চাপানোর প্রচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে।

শামীম ইমাম বলেন, বিনা ভোটের নির্বাচিত সরকার জনস্বার্থে ভূমিকা রাখছে না। এটা তার আরেক প্রমাণ। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি হলে সবকিছুর দাম বেড়ে যাবে। সাধারণ মানুষের জীবন আরও কষ্টকর হবে।

আব্দুল আলী বলেন, সরকার গুটিকয়েক ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষা করছে আর সাধারণ জনগণের পেটে লাথি মারছে। এই সরকার পরিবর্তন করে মেহনতি মানুষের সরকার গঠন করা ছাড়া মানুষের মুক্তি আসবে না।

সমাবেশে বক্তারা গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশে পুলিশি হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, জনগণের আন্দোলন দমনের এ ধরনের নিপীড়নমূলক পথ থেকে সরকার সরে না আসলে, জনগণই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

সমাবেশ থেকে জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের অন্যতম সংগঠক নাজমুল হাসানকে গতকাল গাবতলী বাস স্ট্যান্ড এলাকা থেকে অপহরণের খবরে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে অবিলম্বে তাকে উদ্ধারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণেরও দাবি জানানো হয়।

সমাবেশে সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, বাসদের সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের নেতা ডা. হারুন-অর-রশিদ, বাসদ মার্কসবাদী’র সীমা দত্তসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব-তোপখানা ঘুরে পল্টন মোড়ে এসে শেষ হয়।
বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোটের উদ্যোগে আজ দেশের বিভিন্ন জেলায় সমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভিন
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভিন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

আমরা হাসিনা মুক্ত হয়েছি কিন্তু ষড়যন্ত্র মুক্ত হই নাই : ইকবাল হাসান টুকু
আমরা হাসিনা মুক্ত হয়েছি কিন্তু ষড়যন্ত্র মুক্ত হই নাই : ইকবাল হাসান টুকু

৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ছত্রাক থেকে কাঠের আসবাব রক্ষার উপায়
ছত্রাক থেকে কাঠের আসবাব রক্ষার উপায়

২২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস
দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা
তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা

২৭ মিনিট আগে | এভিয়েশন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক